leadT1ad

ঢাবিতে যুদ্ধাপরাধীদের ছবি প্রদর্শন: মুখোমুখি শিবির ও বামপন্থীরা

আবদুল্লাহ কাফিঢাকা
প্রকাশ : ০৭ আগস্ট ২০২৫, ২৩: ১৭
আপডেট : ০৮ আগস্ট ২০২৫, ০০: ২৬
ছবি: স্ট্রিম গ্রাফিক

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে মুখোমুখি দাঁড়িয়ে গেছে ছাত্রশিবির ও বামপন্থী সংগঠনগুলো। বামপন্থী ছাত্র সংগঠনগুলোর দাবি ‘একাত্তর প্রশ্ন’ সমাধান না করে ছাত্রশিবিরের রাজনীতি করার বৈধতা নেই। অন্যদিকে শিবির বলছে, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে ঐক্যবদ্ধ জনতাকে ‘পাকিস্তানি’, ‘রাজাকার’ ট্যাগ দিয়ে বিভক্ত করতে চাচ্ছে বামপন্থীরা। তারা আওয়ামী লীগের দোসর, তাদেরও বিচারের আওতায় আনতে।

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের এক বছর পূর্তিতে দেশব্যাপী পালিত হয়েছে নানা কর্মসূচি। তার মধ্যে একটা ছিল ‘৩৬ জুলাই: আমরা থামব না’। তিন দিনব্যাপী এই প্রদর্শনী, আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক কর্মসূচির আয়োজন করে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) শাখা। ঢাবির ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্রে (টিএসসি) আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে যুদ্ধাপরাধের দায়ে দণ্ডিত কয়েকজন ব্যক্তির ছবিও প্রদর্শন করে সংগঠনটি। এতে শিক্ষার্থীদের মধ্যে ব্যাপক সমালোচনা ও ক্ষোভ তৈরি হয়। পরে বিক্ষোভের মুখে সেই ছবিগুলো নামিয়ে নেয় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।

এদিকে, যুদ্ধাপরাধীদের ছবি প্রদর্শনের প্রতিবাদে বুধবার (৬ আগস্ট) মশালমিছিল করেছেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) একদল শিক্ষার্থী। প্রগতিশীল শিক্ষার্থীদের ব্যানারে মিছিলটি জাবির হলসংলগ্ন রাস্তা ঘুরে শেষ হয়। পরে সেখানে ‘রাজাকার’ লেখা একটি কুশপুত্তলিকা দাহ করেন তাঁরা।

গণতান্ত্রিক দেশে মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার নিষিদ্ধের দাবি করা বড় অন্যায়। এর আগে আওয়ামী লীগও আমাদের নিষিদ্ধ করতে চেয়ে নিজেরাই নিষিদ্ধ হয়ে দেশ থেকে চলে গেছে।নুরুল ইসলাম সাদ্দাম, সাধারণ সম্পাদক, বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির

এদিকে প্রগতিশীল শিক্ষার্থীদের মশালমিছিল চলাকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন হল থেকে ‘ভুয়া, ভুয়া’ স্লোগানসহ বিভিন্ন উসকানিমূলক স্লোগান দেন কিছু শিক্ষার্থী।

টিএসসিতে প্রদর্শিত ছবিগুলোর মধ্যে ছিলেন মতিউর রহমান নিজামী, দেলোয়ার হোসাইন সাঈদী, আব্দুল কাদের মোল্লা, সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী, মীর কাসেম আলী, মোহাম্মদ কামরুজ্জামান ও আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদ। এসব ছবি প্রদর্শনের কারণ জানতে চাইলে ঢাবি ছাত্রশিবিরের সভাপতি এস এম ফরহাদ স্ট্রিমকে বলেন, ‘একাত্তরের সকল যুদ্ধাপরাধের বিচার হওয়া উচিত ফেয়ার ট্রায়ালে। সকল রাজাকার, দেশবিরোধীর বিচার আমরা চাই। কিন্তু প্রদর্শিত ছবির সবাই বিচারিক হত্যাকাণ্ডের শিকার।’

‘বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের চেয়ে বড় প্রশাসন হয়ে গেছে শিবির’

ঢাবি প্রশাসনের মদদে টিএসসিতে ছাত্রশিবির কর্মসূচি পালন করছে বলে বৃহস্পতিবার (৭ আগস্ট) অভিযোগ করেছেন বামপন্থী নেতারা। বিপ্লবী ছাত্র মৈত্রীর সাধারণ সম্পাদক জাবির আহমেদ জুবেল স্ট্রিমকে বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের মদদে, বিশেষ করে প্রক্টরের মদদে, প্রক্টরের ছত্রছায়ায় এই কাজগুলা করা হচ্ছে। আমরা প্রক্টরের সঙ্গে গতকাল সারা দিন সরাসরি বা ফোনেও যোগাযোগ করতে পারি নাই। পুরো বিষয়টাকে তিনি এড়ায়ে যাচ্ছেন।’

জুবেল আরও বলেন, ‘আমরা শুরু থেকেই রাজাকারদের ছবি প্রত্যাহারের দাবি জানিয়ে এসেছি। এই কর্মসূচি প্রত্যাহারের দাবি করেছি। প্রথমে প্রশাসন আমাদের দাবির সঙ্গে একমত ছিল। তাঁরা জানিয়েছিলেন, এই কর্মসূচিটা প্রত্যাহার করতে হবে। কিন্তু আমরা পরে দেখতে পেলাম, কর্মসূচিটা কন্টিনিউ আছে। এরপর আমাদের কাছে বিষয়টা স্পষ্ট হলো, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের চেয়ে বড় প্রশাসন হয়ে গেছে শিবির।’

‘প্রশাসনের মদদে বামপন্থীরা মব তৈরি করছে’

অন্যদিকে প্রশাসনের মদদে বামপন্থীরা ‘মব’ তৈরি করেছে বলে অভিযোগ করেছেন ঢাবি শিবিরের সভাপতি এস এম ফরহাদ। তিনি স্ট্রিমকে বলেন, ‘প্রশাসনের মদদে শাহবাগীরা মব ক্রিয়েট করেছে। এটা অনেকটা “গায়ে হাত দেবেন না” রাজনীতির মতো। আমরা দেখেছি, শাহবাগে তাঁরা পুলিশের গায়ে হাত তুলে বলেছিল, গায়ে হাত দেবেন না। এখানেও তাঁরা আগে মব তৈরি করে পরে বলছে, আমরা প্রশাসনের মদদ নিচ্ছি।’

যা বলছেন ঢাবি প্রক্টর

এসব বিষয়ে যোগাযোগ করা হলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী প্রক্টর মুহাম্মদ মাহবুব কায়সার স্ট্রিমকে বলেন, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ কার্যক্রমে কখনই আমাদের কোনো পক্ষপাত নাই। এখানে আয়োজিত যে কোনো রাজনৈতিক বা সামাজিক অনুষ্ঠান যদি আমাদের সাধারণ নিয়ম, আমাদের দেশ-জাতির মৌলিক মানবাধিকার, মৌলিক সাংবিধানিক অধিকারের সাথে সাংঘর্ষিক না হয় এবং আমাদের নিরাপত্তা ইস্যুতে কোনো চ্যালেঞ্জ তৈরি না করে, তাহলে যে কোনো দলের অধিকার আছে তাদের প্রোগ্রামগুলো করার। সেটি করতে গিয়ে কোনো বাগবিতণ্ডা হলে, কোনো বিতর্ক হলে আমরা তাদের শান্তিপূর্ণ অবস্থানে আনার চেষ্টা করি এবং সেদিন সেই চেষ্টাটাই আসলে করা হয়েছে।’

রাজাকারদের ছবি প্রদর্শনকে ঢাবি প্রশাসন সমর্থন করে কিনা প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘এই বিষয়ে কথা বলার কোনো এখতিয়ার আমি রাখি না।’

ছাত্রশিবিরের রাজনীতি প্রসঙ্গ

একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে গণহত্যায় ভূমিকা রাখার দায় দিয়ে কয়েকজন বামপন্থী নেতা বলেছেন, রাজনীতি করার অধিকার নেই জামায়াতে ইসলামীর এবং তার অঙ্গ সংগঠন ইসলামী ছাত্রশিবিরের।

বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়নের (একাংশ) সাধারণ সম্পাদক বাহাউদ্দিন শুভ স্ট্রিমকে বলেন, ‘জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের পর ইউনূস সরকার ক্ষমতা গ্রহণের আগে থেকেই আমাদের সুস্পষ্ট দাবি ছিল, মহান মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতা করার কারণে ইসলামী ছাত্রশিবির এবং জামায়াতে ইসলামীর রাজনীতি যে আইন করে নিষিদ্ধ করা হয়। এবং তাঁদের কোনো রকম রাজনৈতিক এজেন্ডা যেন এই জনপদে না দেখি, কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে না দেখি। গত ৫ আগস্ট টিএসসিতে রাজাকারদের ছবি প্রদর্শনের পরও আমাদের দাবি অব্যাহত আছে।’

বিপ্লবী ছাত্র মৈত্রীর সাধারণ সম্পাদক জাবির আহমেদ জুবেল স্ট্রিমকে বলেন, ‘একাত্তরের গণহত্যায় সরাসরি মদদ দিয়েছে জামায়াতে ইসলামী এবং তৎকালীন ইসলামী ছাত্র সংঘ। পরে যেটা নাম পাল্টে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্র শিবির হয়। একাত্তরের পরেও শিবির কী ভয়াবহ প্রতিহিংসামূলক রাজনীতি বাংলাদেশে করেছে, সেটা আমরা সবাই জানি। এসব ঘটনা এবং একাত্তরে এত বড় ঘটনা ঘটানোর পর জামায়াত বা শিবির বাংলাদেশে রাজনীতি করার কোনো রকম অধিকার রাখে না।’

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের পর ইউনূস সরকার ক্ষমতা গ্রহণের আগে থেকেই আমাদের সুস্পষ্ট দাবি ছিল, মহান মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতা করার কারণে ইসলামী ছাত্রশিবির এবং জামায়াতে ইসলামীর রাজনীতি যে আইন করে নিষিদ্ধ করা হয়।বাহাউদ্দিন শুভ, সাধারণ সম্পাদক, বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়নের (একাংশ)

ঢাবি ছাত্র ইউনিয়নের একাংশের সভাপতি মেঘমল্লার বসু স্ট্রিমকে বলেন, ‘শিবির ভাবছে, যেহেতু প্রশাসন তাদের দখলে, তারা যা ইচ্ছা তাই করতে পারে। কিন্তু ওইদিন এইটা প্রতিষ্ঠিত হয়ে গেছে, শুধু বামপন্থীরা না, এই ঘটনাটা কোনো ছাত্র সংগঠনই ভালো চোখে দেখে নাই। ফলে তাদের প্রতি আমাদের আহ্বান এটাই, তাঁরা যদি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে রাজনীতি করতে চায়, বাংলাদেশের অন্য কোনো ক্যাম্পাসে রাজনীতি করতে চায়, তাহলে তাঁরা যেন আর কখনো এমন কাজের হিম্মত না দেখায়।’

এই বিষয়ে জানতে চাইলে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক নুরুল ইসলাম সাদ্দাম স্ট্রিমকে বলেন, ‘ক্যাম্পাসে ইসলামী ছাত্রশিবিরের গঠনমূলক কার্যক্রম বাম সংগঠনগুলো চক্ষুশূলের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। খেয়াল করবেন, তাদের কর্মসূচিতে বিশটা সংগঠনের লোক একসাথে আসলেও পনেরো বিশজনের বেশি লোক হয় না। ব্যানার ধরার লোকও হয় না। একবারে ছাত্রবিচ্ছিন্ন একধরনের রাজনীতি তারা করছে। বিভিন্ন সময়ে মব ক্রিয়েট করা, উচ্ছৃঙ্খল স্লোগান দেওয়া এবং ক্যাম্পাসগুলোকে মাদকের অভয়ারণ্য তৈরি করাসহ বিভিন্ন অপকর্মে তাঁরা জড়িয়ে পড়ছে।’

তাদের প্রতি আমাদের আহ্বান এটাই, তাঁরা যদি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে রাজনীতি করতে চায়, বাংলাদেশের অন্য কোনো ক্যাম্পাসে রাজনীতি করতে চায়, তাহলে তাঁরা যেন আর কখনো এমন কাজের হিম্মত না দেখায়।মেঘমল্লার বসু, সভাপতি, ঢা.বি ছাত্র ইউনিয়নের (একাংশ)

নুরুল ইসলাম সাদ্দাম আরও বলেন, ‘ইসলামী ছাত্রশিবিরের কর্মসূচিকে তারা অনেক বড় হুমকি মনে করে। এ জন্য তারা আমাদের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে। পূর্বের আওয়ামী ফ্যাসিবাদের রাজনীতি নিষিদ্ধের বয়ান দিচ্ছে। তবে গণতান্ত্রিক দেশে মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার নিষিদ্ধের দাবি করা বড় অন্যায়। এর আগে আওয়ামী লীগও আমাদের নিষিদ্ধ করতে চেয়ে নিজেরাই নিষিদ্ধ হয়ে দেশ থেকে চলে গেছে।’

‘শাহবাগী’দের বিচার চায় ছাত্রশিবির

৫ আগস্ট রাজাকারদের ছবি বিতর্কের পর বিভিন্ন বক্তব্যে, ফেসবুক পোস্ট বামপন্থীদের শাহবাগী, আওয়ামী লীগ ও দিল্লির দোসর আখ্যায়িত করেছেন শিবির নেতারা। শাহবাগীদের মদদে শেখ হাসিনা স্বৈরাচার সরকারে পরিণত হয় বলেও মন্তব্য করেছেন তাঁরা।

বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরের সাধারণ সম্পাদক নুরুল ইসলাম সাদ্দাম স্ট্রিমকে বলেন, ‘বামপন্থীদের ব্যাপারগুলো স্পষ্ট, তারা জুলাইকে ধারণ করেন না। … প্রতিটি হত্যাকাণ্ডের বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, বামপন্থীদের প্রত্যক্ষ এবং পরোক্ষ মদদে শেখ হাসিনা “হাসিনা” হয়ে উঠতে পেরেছে।’

ঢাবি শিবিরের সভাপতি ফরহাদ স্ট্রিমকে বলেন, ‘শাহবাগীরা হাসিনাকে স্বৈরাচার বানিয়েছে। শাহবাগীদের মদদে সরকার বিচারিক হত্যাকাণ্ড, ক্রসফায়ার, শাপলা গণহত্যা এবং চব্বিশে নির্বিচারে গুলি চালিয়েছে।’

এ সময় শাহবাগী বলে কাদের বোঝাচ্ছেন প্রশ্ন করলে ফরহাদ বলেন, ‘অবশ্যই বামপন্থীদের বোঝাচ্ছি। তারাই ছিল শেখ হাসিনার সকল অন্যায়ের সম্মতি অর্জনের মূল চাবিকাঠি।’

‘আওয়ামী লীগের দোসর’ ট্যাগ

এদিকে ‘আওয়ামী লীগের দোসর’ ট্যাগের বিষয়ে জাবির আহমেদ জুবেল বলেন, ‘টিএসসিতে রাজাকারদের ছবি প্রত্যাহার করার আন্দোলনে যেসব বাম নেতা নেতৃত্ব দিয়েছেন, তারা কেউ বিগত আওয়ামী ফ্যাসিবাদী দুঃশাসনের সাথে আপস করে নাই। আমাকে কেউ কখনো বলতে পারবে না, আমি আওয়ামী লীগের দালাল। ছাত্রশিবিরের যারা এই কথা বলে, তারা কখনো এই দেশের ফ্যাসিবাদবিরোধী লড়াইয়ের সামনে ছিলে না। ফলে যখনই আমি একাত্তরের প্রশ্নটা সামনে নিয়ে আসি, এই ভূখণ্ডের বা রাজাকারবিরোধিতার কথা সামনে নিয়ে আসি, তখনই তারা আমাকে হয় আওয়ামী লীগ বানায় বা ধর্মবিদ্বেষী বানায়।’

জুলাই গণ-অভ্যুত্থান পরবর্তী বাংলাদেশের রাজনীতিতে কিছু প্রশ্ন বারবার সামনে আসছে। এরমধ্যে অন্যতম হলো, ১৯৭১-এর মুক্তিযুদ্ধ। বিগত সরকারের আমলে মুক্তিযুদ্ধ তাদের ব্যক্তিগত সম্পত্তি হয়ে গিয়েছিল বলে অনেকে মনে করেন। কিন্তু একই সঙ্গে এটি বাংলাদেশের রাষ্ট্রগঠন এবং সাধারণ জনগণের ইতিহাস ও ঐতিহ্যের অংশ। বর্তমানেও এই প্রশ্নটি ভিন্নরূপে বারবার আমাদের সামনে আবির্ভূত হচ্ছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাম্প্রতিক বিষয়টি সেই ঘটনারই ধারাবাহিকতা।

Ad 300x250

মৃত্যুর মুখেও গাড়ি থেকে কেউ কাউকে ছেড়ে বের হননি

ঢাবিতে যুদ্ধাপরাধীদের ছবি প্রদর্শন: মুখোমুখি শিবির ও বামপন্থীরা

‘এই বছরেই তারেক রহমান দেশে আসবেন’

জামায়াতে ইসলামীকে মুক্তিযুদ্ধে বিরোধিতার দায় স্বীকারের আহ্বান ৩২ বিশিষ্ট নাগরিকের

‘জুলাইয়ের আকাঙ্ক্ষা ঘোষণাপত্রে প্রতিফলিত হয়নি’, সংশোধন চায় জামায়াত

সম্পর্কিত