
.png)

২০০৬ সালের ২৮ অক্টোবর আওয়ামী লগি-বৈঠার তাণ্ডব ও রক্তাক্ত ইতিহাসের স্মরণে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্র শিবির ঢাকা মহানগর এর আয়োজিত অনুষ্ঠানে বক্ত্য রাখেন জাহিদুল ইসলাম, কেন্দ্রীয় সভাপতি, বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্র শিবির, সাদিক কায়েম, ভিপি, ডাকসু, মাজহারুল ইসলাম, জিএস, জাকসু সহ অনেকে।

ন্যূনতম পাস নম্বর না পেয়েও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে (রাবি) ভর্তি হয়েছিলেন রাকসুতে (রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ) ছাত্রশিবির সমর্থিত প্যানেলের এজিএস প্রার্থী এস এম সালমান সাব্বির।

চবি শিক্ষার্থী ও স্থানীয়দের সংঘর্ষ
বিশ্ববিদ্যালয়ের দর্শন বিভাগের ১ম বর্ষের এক ছাত্রী ক্যাম্পাসের দুই নম্বর গেট এলাকার একটি ভবনে ভাড়া থাকেন। তিনি গতকাল রাত ১২ টার দিকে বাসায় ঢুকতে গেলে ওই ভবনের দারোয়ান তাকে বাধা দেন।

ছাত্রদলের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, তারা প্রতিবছরেই হাবিবুর রহমান কবিরের স্মরণে দোয়া মহফিলের আয়োজন করে। বিশ্ববিদ্যালয়ে ব্যানার পোস্টার ও আয়োজনের সঙ্গে জাকসু নির্বাচনের কোনো সম্পর্ক নেই। তাঁদের কার্যক্রমকে তারা প্রাক্তনদের কর্মসূচি ও দোয়া মহফিলকে ধর্মীয় অনূভুতির অংশ হিসেবেই দেখছেন।

ছাত্রত্ব না থাকায় জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জাকসু) নির্বাচনে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরের শীর্ষ দুই নেতা প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারছেন না। পাশাপাশি বিশ্ববিদ্যালয়ের হল সংসদের নির্বাচনেও সংগঠনটি প্রার্থী ঘোষণা করেনি।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে ইসলামী ছাত্রশিবিরের প্যানেল ‘ঐক্যবদ্ধ শিক্ষার্থী জোট’-এর কার্যকরী সদস্য পদ থেকে মনোনয়ন নিয়েছিলেন জয়েন উদ্দীন সরকার তন্ময়। কিন্তু জোটের নির্বাচনী প্রচারণার পোস্টার থেকে তাঁর নাম ও ছবি সরিয়ে দেওয়া হয়েছে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে মুখোমুখি দাঁড়িয়ে গেছে ছাত্রশিবির ও বামপন্থী সংগঠনগুলো। বামপন্থী ছাত্র সংগঠনগুলোর দাবি ‘একাত্তর প্রশ্ন’ সমাধান না করে ছাত্রশিবিরের রাজনীতি করার বৈধতা নেই। অন্যদিকে শিবির বলছে, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে ঐক্যবদ্ধ জনতাকে ‘পাকিস্তানি’, ‘রাজাকার’ ট্যাগ দিয়ে বিভক্ত করতে চাচ্ছে বামপন্থীরা।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রশিবিরের সভাপতি এস এম ফরহাদ লিখেছেন, আমাদের তিন দিনব্যাপী আয়োজনের ফটোফ্রেমগুলোর একটা অংশ নিয়ে কুতর্ক এবং মব সৃষ্টি করা হয়েছে। এই বিষয়ে আমাদের অবস্থান সুস্পষ্ট।

শিবিরের যেসব কর্মী নিজেদের পরিচয় গোপন করে হলে থাতেন, তাঁরা নিজেদের পরিচয় লুকাতে অতি উৎসাহী ভূমিকা নিতেন। নিজেদের ছাত্রলীগ প্রমাণ করতে ছাত্রলীগের সঙ্গে নির্যাতনে শামিল হতেন এবং ‘ছাত্রলীগের কালচার’ চর্চা করতেন। সেইসব অপরাধীরা এখন বহাল তবিয়তে আছেন আছেন শিবিরের বড় পদে।

জামায়াতের জনসভায় সাদিক কায়েম
বাংলাদেশ প্রশ্নে জাতিকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা শিবিরের সাবেক সভাপতি সাদিক কায়েম। আজ ১৯ জুলাই জামায়াতে ইসলামীর জনসভায় সাদিক কায়েম এ আহ্বান জানান।