.png)

কথাসাহিত্যিক বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রয়াণ দিবস আজ
আজ ১ নভেম্বর। ১৯৫০ সালের এই দিনে প্রয়াত হয় কথাসাহিত্যিক বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁর লেখায় উঠে এসেছে মানুষ ও প্রকৃতির সুগভীর সম্পর্কের বয়ান। স্ট্রিমের পাঠকদের জন্য তুলে ধরা হলো বিভূতিভূষণ বন্দ্যেপাধ্যায়ের লেখক হয়ে ওঠার গল্প।

ঢাকা বদলেছে, মানুষ বদলেছে, ভয়ও বদলে গেছে। রূপক নামে এক ভূত এখন বুঝে গেছে—এই শহরে আর ভূতদেরও জায়গা নেই। কারণ, মানুষ এখন নিজেরাই নিজেদের ভয় দেখাতে ব্যস্ত।

এই বিশ্বায়নের যুগে ‘হ্যালোইন’ নিয়ে কমবেশি সবাই জানেন। ইদানীংকালে এ নিয়ে আমাদের দেশে মাতামাতিও কম হয় না। অথচ আমাদের দেশীয় সংস্কৃতিতে প্রায় একই রকম ‘ভূত চতুর্দশী’ নামে একটি উৎসব রয়েছে। এই দুটো উৎসবের ইতিহাস, মিল-অমিল সম্পর্কে জানেন কী?

‘আপনি কি বুকে হাত দিয়ে বলতে পারবেন লজিকই হচ্ছে পৃথিবীর শেষ কথা! লজিকের বাইরে কিছু নেই?’ ‘অনীশ’ উপন্যাসে ‘বুড়ি’ চরিত্রটি মিসির আলিকে প্রশ্ন করার পরে তিনি উত্তরে বলেন, ‘পারব’। আবার মিসির আলির সামনে যদি কোনো ভূত এসে উপস্থিতও হয়, তখনও ভূত বিশ্বাস করবেন না তিনি। কারণ তখন তাঁর মনে হবে, এটি হ্যালোসিনেশন।

‘উইন্টার ইজ কামিং’—এক সময় এটা ছিল শুধু একটি সংলাপ। এখন তা যেন হয়ে উঠেছে লেখক জর্জ আর. আর. মার্টিনের লেখালেখির গতি নিয়ে এক রকম রসিকতার ইঙ্গিত। প্রায় পনেরো বছর পেরিয়ে গেছে, তবু আলোর মুখ দেখেনি তাঁর বহুল প্রতীক্ষিত উপন্যাস ‘দ্য উইন্ডস অব উইন্টার’।

আজ ফুটবলের জাদুকর ডিয়েগো ম্যারাডোনার জন্মদিন। বেঁচে থাকলে আজ তাঁর বয়স হতো ৬৫ বছর। তিনি ছিলেন ফুটবলের জাদুকর, আর আর্জেন্টাইনদের কাছে ঈশ্বর। পায়ের কারুকাজ ও ফুটবল শৈলীতে তিনি প্রেমে মজিয়েছিলেন গোটা দুনিয়াকে। কেন আমরা এখনো তাঁকে ভুলতে পারি না?

আমরা সবাই বোধহয় একটু বেশি দিন বাঁচতে চাই। কিন্তু শুধু বয়স নয়, চাই প্রাণবন্ত, সুস্থ, ঝরঝরে জীবন। কিন্তু দীর্ঘায়ুর সেই রহস্যটা কোথায়? সেটা কি লাখ টাকা খরচ করে লংজিভিটি ক্লিনিকে গিয়ে বা জিনোম সিকোয়েন্সিং করিয়ে পাওয়া যায়?

হিটলারের সাম্রাজ্য পতনের পর ন্যুরেমবার্গ আন্তর্জাতিক যুদ্ধাপরাধ ট্রাইব্যুনালের রায়ে একে একে ঝুলছিল নাৎসি জার্মানির নেতারা। কিন্তু হিটলারের বন্ধু, যুদ্ধ উপকরণ প্রস্তুতি-বিষয়ক মন্ত্রী এবং প্রধান স্থপতি আলবার্ট স্পেয়ার বেঁচে গেলেন। কিন্তু কীভাবে?

বিয়ে করবেন নাকি আজীবন ব্যাচেলর থাকবেন? এই বিতর্ক আদ্যিকালের। বিয়ের প্রসঙ্গ উঠলে কেউ পরামর্শ দেন, ‘বিয়ে মানে স্বাধীনতার শেষ।’কেউ আবার বলেন, ‘বিয়ে না করলেও তো জীবন চলে।’

১৯৭০ সালের ১৮ নভেম্বর। সেদিনই যুক্তরাষ্ট্রের সিয়াটলের লেকসাইড স্কুলের এক কিশোর প্রথমবারের মতো কম্পিউটার হাতে পেলেন। এরপর থেকে মাঝেমধ্যেই রাতে স্কুলের কম্পিউটার ল্যাবে আলো জ্বলতে দেখা যেত। চারপাশ নিস্তব্ধ, তার মধ্যেই শোনা যেত টাইপিংয়ের খচখচ শব্দ।

আজ ২৭ অক্টোবর ভাওয়াইয়া সংগীতসম্রাট আব্বাসউদ্দীন আহমদের জন্মদিন। তিনি ভাওয়াইয়াকে নিয়ে গেছেন দেশ থেকে দেশান্তরে। তাঁর কণ্ঠে গাওয়া বহু ভাওয়াইয়া গান পেয়েছে অমরত্ব। আব্বাসউদ্দীন ছিলেন প্রথম মুসলিম সংগীতশিল্পী, যিনি নিজের নামে গ্রামোফোন কোম্পানি থেকে গান প্রকাশ করেন।

আজ বিশ্বখ্যাত কবি সিলভিয়া প্লাথের জন্মদিন। আমেরিকান এই কবি নিজেকে উজাড় করে ছড়িয়ে দিয়েছিলেন কবিতার শব্দপুঞ্জে। তিনি লিখেছেন ব্যক্তিক অভিজ্ঞতা ও আর্তনাদের কথা, লিখেছেন বাসনা ও বাস্তবের নিরন্তর সংঘাতের কথা। মূলত জীবনকেই করে তুলেছিলেন কবিতার বিষয়। সিলভিয়া প্লাথের জন্মদিনে তাঁকে নিয়ে লিখেছে কবি জফির সেতু

ব্রিটিশ ভারতে তখন চলছে অস্থির সময়। ব্রিটিশ উপনিবেশ থেকে স্বাধীনতার দাবিতে ফুঁসে উঠেছে পুরো উপমহাদেশ। জওহরলাল নেহরু, মুহাম্মদ আলী জিন্নাহ আর হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর মতো বাঘা বাঘা নেতারা তখন ব্যস্ত নিজ নিজ ভূখণ্ডকে ধর্মীয় চাদরে ঢাকতে।

আচ্ছা, এমন একজন নেতার কথা ভাবুন তো, যিনি পরাধীন ভারতে বসে ব্রিটিশ দারোগাকেই বুদ্ধির প্যাঁচে ফেলে ঘোল খাইয়ে ছাড়েন! আবার পরক্ষণেই যাঁর এক মজার কাণ্ডে হাসির রোল পড়ে যায়। এরকম তো একজনই ছিলেন। তিনি আর কেউ নন, বাংলার বাঘ, আমাদের সবার প্রিয় শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক।

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) এখন শুধু তথ্যের জগতে সীমাবদ্ধ নয়। এআই এখন হয়ে উঠেছে কথোপকথনের সঙ্গীও। কিন্তু ধীরে ধীরে এই চ্যাটবটগুলো বন্ধু, পরামর্শদাতা এমনকি কখনও ‘ডিজিটাল সম্পর্কের’ অংশ হয়ে উঠছে। কোথাও কোথাও এমন কথোপকথন পর্যন্ত হচ্ছে, যা প্রাপ্তবয়স্কদের উপযোগী। এখানেই তৈরি হচ্ছে নতুন ঝুঁকি।

সবুজ ফোলানো ব্যাঙের পোশাক পরে যুক্তরাষ্ট্রের রাস্তায় নেমেছেন হাজারো মানুষ। গত সপ্তাহের পর থেকেই টিকটক, ইন্সটাগ্রাম, ব্লুস্কাইসহ যুক্তরাষ্ট্রের নানা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভরে গেছে ফোলানো ব্যাঙের ছবি ও ভিডিওতে। কিন্তু কেন?