সম্প্রতি গবেষকেরা জানালেন, রান্নাবান্না নিয়ে পছন্দ-অপছন্দের এই তর্ক কেবল এ যুগের মানুষের মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। লাখ লাখ বছর আগে পৃথিবীতে বসবাস করা আমাদের প্রজাতির জ্ঞাতিভাই নিয়ান্ডারথালরাও খাবার তৈরি করার সময় ভিন্ন ভিন্ন কৌশল পছন্দ করতেন।
স্ট্রিম ডেস্ক
পেঁয়াজ কীভাবে কাটলে খাবারের স্বাদ বেশি হবে—রান্নাঘরে এ নিয়ে তর্কের শেষ নেই। পেঁয়াজ কেউ পাতলা পাতলা কুচি করেন, কেউবা মোটা টুকরা পছন্দ করেন। কিন্তু এই বিতর্ক আসলে কত বছর পুরোনো? শত বছর, হাজার বছর?
সম্প্রতি গবেষকেরা জানালেন, রান্নাবান্না নিয়ে পছন্দ-অপছন্দের এই তর্ক কেবল এ যুগের মানুষের মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। লাখ লাখ বছর আগে পৃথিবীতে বসবাস করা আমাদের প্রজাতির জ্ঞাতিভাই নিয়ান্ডারথালরাও খাবার তৈরি করার সময় ভিন্ন ভিন্ন কৌশল পছন্দ করতেন।
সম্প্রতি ইসরায়েলের উত্তরাঞ্চলের দুটি গুহা থেকে পাওয়া হাড়ের টুকরা পরীক্ষা করে এই তথ্য পেয়েছেন প্রত্নতাত্ত্বিকেরা। তাঁরা বলছেন, কাছাকাছি সময়ে বসবাসকারী ভিন্ন ভিন্ন নিয়ান্ডারথাল গোষ্ঠী একই ধরনের প্রাণী শিকারের পরেও, মাংস কাটার ক্ষেত্রে আলাদা আলাদা কৌশল ব্যবহার করত। অর্থাৎ, খাবার তৈরির সময় নিজেদের রুচি ও অভ্যাস তাঁরা বেশ গুরুত্বের সাথে দেখত।
নিয়ান্ডারথালরা মূলত আধুনিক মানুষের নিকটবর্তী এক প্রাচীন মানবপ্রজাতি। আজ থেকে প্রায় ৪০ হাজার বছর আগে পর্যন্ত তাঁরা পৃথিবীতে বসবাস করেছিল। অনেকেই মনে করেন নিয়ান্ডারথালরা আধুনিক মানুষের মতোই বুদ্ধিমান ছিল। আগুন নিয়ন্ত্রণ করা, হাতিয়ার তৈরি করা, এমনকি ছবি আঁকার দক্ষতাও ছিল তাঁদের।
ফ্রন্টিয়ার্স ইন এনভায়রনমেন্টাল আর্কিওলজি নামের একটি বিজ্ঞান সাময়িকীতে প্রকাশিত এই গবেষণার জন্য প্রত্নতাত্ত্বিকেরা দুই গুহা থেকে প্রাপ্ত প্রাণীর হাড় বিশ্লেষণ করেন। একটি হলো ‘আমুদ’ গুহা, যেখানে পাওয়া যায় প্রায় ৭০ হাজার থেকে ৫০ হাজার বছরের পুরোনো ২৪৯টি হাড়ের টুকরা। অপরটি ‘কেবারা’ গুহা, যেখান থেকে প্রায় ৬০ হাজার থেকে ৫০ হাজার বছরের পুরোনো ৯৫টি হাড় পাওয়া গেছে।
দুটি গুহার মধ্যবর্তী দূরত্ব প্রায় ৭০ কিলোমিটার। গবেষণায় দেখা গেছে, দুটি গুহাতেই নিয়ান্ডারথালরা শীতকালে বসবাস করত। উভয় গোষ্ঠীর খাদ্যাভ্যাস ও ব্যবহৃত অস্ত্রশস্ত্রও প্রায় একই ছিল। মূলত ফ্লিন্ট (একধরনের শক্ত পাথর) দিয়ে তৈরি করা হতো এসব অস্ত্র। তাঁরা পাহাড়ি গেজেল (একধরনের ছোট হরিণ) ও ফ্যালো ডিয়ার নামে পরিচিত হরিণজাতীয় প্রাণী বেশি শিকার করত। ফ্যালো ডিয়ার হলো মাঝারি আকারের হরিণ। ইউরোপ, মধ্যপ্রাচ্য ও এশিয়ার কিছু অঞ্চলে এখনো দেখা যায় এদের।
দুটি গুহা থেকে পাওয়া মোট ৭৭টি হাড়ের টুকরায় থাকা কাটা দাগ বিশ্লেষণ করেন গবেষকেরা। এর মধ্যে ‘আমুদ’ থেকে ৪৩টি ও ‘কেবারা’ থেকে ৩৪টি হাড় নেওয়া হয়। বিশ্লেষণে দেখা যায়, হাড়ের দাগে স্পষ্ট পার্থক্য রয়েছে।
এই গবেষণার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দিক হলো—একই সময়ে একই পরিবেশে থেকেও নিয়ান্ডারথালরা ভিন্ন কৌশলে মাংশ কাটত। বিজ্ঞানীরা লক্ষ করেছেন, আমুদ গুহায় পাওয়া হাড়গুলোতে কাটার দাগ ছিল ঘন ও এলোমেলো। অন্যদিকে কেবারা গুহার হাড়গুলোতে কাটার দাগ তুলনামূলক সোজা এবং সংখ্যায় কম।
এ পার্থক্য কেন হলো, তার কয়েকটি কারণের কথা বিজ্ঞানীরা উল্লেখ করেছেন। সম্ভবত নিয়ান্ডারথালদের দুটি দল ভিন্ন কৌশলে মাংস কাটত, অথবা মাংস কাটার সময় তাঁদের সংখ্যায় ভিন্নতা আসত। আবার এমনও হতে পারে, এক গোষ্ঠী অপেক্ষাকৃত তাজা মাংস কাটত, অনেরা কিছুটা বাসি অবস্থায় কাটতো।
গবেষণাটির মূল গবেষক, হিব্রু ইউনিভার্সিটির আনায়েল জালোন বলেন, ‘আমাদের গবেষণায় প্রমাণ মিলেছে, নিয়ান্ডারথালদের মধ্যেও ভিন্ন ভিন্ন গোষ্ঠীর আলাদা অভ্যাস ছিল। এমনকি বেঁচে থাকার জন্য সবচেয়ে প্রয়োজনীয় কাজ, যেমন খাবার কাটার ক্ষেত্রেও তারা নিজেদের রুচি অনুযায়ী কৌশল নির্ধারণ করত। এই পার্থক্য থেকে বোঝা যায়, নিয়ান্ডারথাল সংস্কৃতিও বৈচিত্র্যময় ছিল।’
গবেষণাটির একটি বড় দিক হলো, নিয়ান্ডারথালদের ইতিহাসকে একঘেয়ে হিসেবে দেখার ধারণা বদলে যাওয়া। আগে ধারণা করা হতো নিয়ান্ডারথালদের জীবনযাপন ছিল প্রায় একই রকম। কিন্তু নতুন গবেষণায় দেখা যাচ্ছে, তাদের মধ্যেও ছিল বৈচিত্র্য ও ভিন্ন ভিন্ন সংস্কৃতির অস্তিত্ব।
এ বিষয়ে মন্তব্য করতে গিয়ে ইউনিভার্সিটি কলেজ লন্ডনের প্রত্নতাত্ত্বিক ম্যাট পোপ বলেন, ‘এই গবেষণাটি কেবল হাড়ের দাগ নিয়ে নয়। বরং এটি নিয়ান্ডারথালদের নিজেদের হাতের স্পর্শ ও অভিব্যক্তির প্রতিচ্ছবি। যেন হাজার হাজার বছর আগে গুহার দেয়ালে আঁকা হাতের ছাপের মতোই স্পষ্ট ও আবেগময়।’
গবেষকেরা মনে করছেন, ভবিষ্যতের গবেষণায় নিয়ান্ডারথালদের এই আচরণগত পার্থক্যের সুনির্দিষ্ট কারণ আরও স্পষ্ট হবে। তবে বর্তমান গবেষণাটিই একটি জোরালো প্রমাণ যে, নিয়ান্ডারথালরা এক রকম নয়, বরং তাঁরা আধুনিক যুগের মানুষের মতোই আলাদা আলাদা পছন্দ ও স্বাদ নিয়ে জীবন কাটিয়েছে।
দ্য গার্ডিয়ান-এ প্রকাশিত প্রতিবেদন অবলম্বনে অনুবাদ করেছেন তৌহিদুল ইসলাম
পেঁয়াজ কীভাবে কাটলে খাবারের স্বাদ বেশি হবে—রান্নাঘরে এ নিয়ে তর্কের শেষ নেই। পেঁয়াজ কেউ পাতলা পাতলা কুচি করেন, কেউবা মোটা টুকরা পছন্দ করেন। কিন্তু এই বিতর্ক আসলে কত বছর পুরোনো? শত বছর, হাজার বছর?
সম্প্রতি গবেষকেরা জানালেন, রান্নাবান্না নিয়ে পছন্দ-অপছন্দের এই তর্ক কেবল এ যুগের মানুষের মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। লাখ লাখ বছর আগে পৃথিবীতে বসবাস করা আমাদের প্রজাতির জ্ঞাতিভাই নিয়ান্ডারথালরাও খাবার তৈরি করার সময় ভিন্ন ভিন্ন কৌশল পছন্দ করতেন।
সম্প্রতি ইসরায়েলের উত্তরাঞ্চলের দুটি গুহা থেকে পাওয়া হাড়ের টুকরা পরীক্ষা করে এই তথ্য পেয়েছেন প্রত্নতাত্ত্বিকেরা। তাঁরা বলছেন, কাছাকাছি সময়ে বসবাসকারী ভিন্ন ভিন্ন নিয়ান্ডারথাল গোষ্ঠী একই ধরনের প্রাণী শিকারের পরেও, মাংস কাটার ক্ষেত্রে আলাদা আলাদা কৌশল ব্যবহার করত। অর্থাৎ, খাবার তৈরির সময় নিজেদের রুচি ও অভ্যাস তাঁরা বেশ গুরুত্বের সাথে দেখত।
নিয়ান্ডারথালরা মূলত আধুনিক মানুষের নিকটবর্তী এক প্রাচীন মানবপ্রজাতি। আজ থেকে প্রায় ৪০ হাজার বছর আগে পর্যন্ত তাঁরা পৃথিবীতে বসবাস করেছিল। অনেকেই মনে করেন নিয়ান্ডারথালরা আধুনিক মানুষের মতোই বুদ্ধিমান ছিল। আগুন নিয়ন্ত্রণ করা, হাতিয়ার তৈরি করা, এমনকি ছবি আঁকার দক্ষতাও ছিল তাঁদের।
ফ্রন্টিয়ার্স ইন এনভায়রনমেন্টাল আর্কিওলজি নামের একটি বিজ্ঞান সাময়িকীতে প্রকাশিত এই গবেষণার জন্য প্রত্নতাত্ত্বিকেরা দুই গুহা থেকে প্রাপ্ত প্রাণীর হাড় বিশ্লেষণ করেন। একটি হলো ‘আমুদ’ গুহা, যেখানে পাওয়া যায় প্রায় ৭০ হাজার থেকে ৫০ হাজার বছরের পুরোনো ২৪৯টি হাড়ের টুকরা। অপরটি ‘কেবারা’ গুহা, যেখান থেকে প্রায় ৬০ হাজার থেকে ৫০ হাজার বছরের পুরোনো ৯৫টি হাড় পাওয়া গেছে।
দুটি গুহার মধ্যবর্তী দূরত্ব প্রায় ৭০ কিলোমিটার। গবেষণায় দেখা গেছে, দুটি গুহাতেই নিয়ান্ডারথালরা শীতকালে বসবাস করত। উভয় গোষ্ঠীর খাদ্যাভ্যাস ও ব্যবহৃত অস্ত্রশস্ত্রও প্রায় একই ছিল। মূলত ফ্লিন্ট (একধরনের শক্ত পাথর) দিয়ে তৈরি করা হতো এসব অস্ত্র। তাঁরা পাহাড়ি গেজেল (একধরনের ছোট হরিণ) ও ফ্যালো ডিয়ার নামে পরিচিত হরিণজাতীয় প্রাণী বেশি শিকার করত। ফ্যালো ডিয়ার হলো মাঝারি আকারের হরিণ। ইউরোপ, মধ্যপ্রাচ্য ও এশিয়ার কিছু অঞ্চলে এখনো দেখা যায় এদের।
দুটি গুহা থেকে পাওয়া মোট ৭৭টি হাড়ের টুকরায় থাকা কাটা দাগ বিশ্লেষণ করেন গবেষকেরা। এর মধ্যে ‘আমুদ’ থেকে ৪৩টি ও ‘কেবারা’ থেকে ৩৪টি হাড় নেওয়া হয়। বিশ্লেষণে দেখা যায়, হাড়ের দাগে স্পষ্ট পার্থক্য রয়েছে।
এই গবেষণার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দিক হলো—একই সময়ে একই পরিবেশে থেকেও নিয়ান্ডারথালরা ভিন্ন কৌশলে মাংশ কাটত। বিজ্ঞানীরা লক্ষ করেছেন, আমুদ গুহায় পাওয়া হাড়গুলোতে কাটার দাগ ছিল ঘন ও এলোমেলো। অন্যদিকে কেবারা গুহার হাড়গুলোতে কাটার দাগ তুলনামূলক সোজা এবং সংখ্যায় কম।
এ পার্থক্য কেন হলো, তার কয়েকটি কারণের কথা বিজ্ঞানীরা উল্লেখ করেছেন। সম্ভবত নিয়ান্ডারথালদের দুটি দল ভিন্ন কৌশলে মাংস কাটত, অথবা মাংস কাটার সময় তাঁদের সংখ্যায় ভিন্নতা আসত। আবার এমনও হতে পারে, এক গোষ্ঠী অপেক্ষাকৃত তাজা মাংস কাটত, অনেরা কিছুটা বাসি অবস্থায় কাটতো।
গবেষণাটির মূল গবেষক, হিব্রু ইউনিভার্সিটির আনায়েল জালোন বলেন, ‘আমাদের গবেষণায় প্রমাণ মিলেছে, নিয়ান্ডারথালদের মধ্যেও ভিন্ন ভিন্ন গোষ্ঠীর আলাদা অভ্যাস ছিল। এমনকি বেঁচে থাকার জন্য সবচেয়ে প্রয়োজনীয় কাজ, যেমন খাবার কাটার ক্ষেত্রেও তারা নিজেদের রুচি অনুযায়ী কৌশল নির্ধারণ করত। এই পার্থক্য থেকে বোঝা যায়, নিয়ান্ডারথাল সংস্কৃতিও বৈচিত্র্যময় ছিল।’
গবেষণাটির একটি বড় দিক হলো, নিয়ান্ডারথালদের ইতিহাসকে একঘেয়ে হিসেবে দেখার ধারণা বদলে যাওয়া। আগে ধারণা করা হতো নিয়ান্ডারথালদের জীবনযাপন ছিল প্রায় একই রকম। কিন্তু নতুন গবেষণায় দেখা যাচ্ছে, তাদের মধ্যেও ছিল বৈচিত্র্য ও ভিন্ন ভিন্ন সংস্কৃতির অস্তিত্ব।
এ বিষয়ে মন্তব্য করতে গিয়ে ইউনিভার্সিটি কলেজ লন্ডনের প্রত্নতাত্ত্বিক ম্যাট পোপ বলেন, ‘এই গবেষণাটি কেবল হাড়ের দাগ নিয়ে নয়। বরং এটি নিয়ান্ডারথালদের নিজেদের হাতের স্পর্শ ও অভিব্যক্তির প্রতিচ্ছবি। যেন হাজার হাজার বছর আগে গুহার দেয়ালে আঁকা হাতের ছাপের মতোই স্পষ্ট ও আবেগময়।’
গবেষকেরা মনে করছেন, ভবিষ্যতের গবেষণায় নিয়ান্ডারথালদের এই আচরণগত পার্থক্যের সুনির্দিষ্ট কারণ আরও স্পষ্ট হবে। তবে বর্তমান গবেষণাটিই একটি জোরালো প্রমাণ যে, নিয়ান্ডারথালরা এক রকম নয়, বরং তাঁরা আধুনিক যুগের মানুষের মতোই আলাদা আলাদা পছন্দ ও স্বাদ নিয়ে জীবন কাটিয়েছে।
দ্য গার্ডিয়ান-এ প্রকাশিত প্রতিবেদন অবলম্বনে অনুবাদ করেছেন তৌহিদুল ইসলাম
চলতি বছরের প্রথম ছয় মাসে প্রায় এক কোটি ফেসবুক অ্যাকাউন্ট মুছে দিয়েছে মেটা। ফেসবুক ক্রিয়েটরস ব্লগে প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, নকল প্রোফাইল, স্প্যাম অ্যাকাউন্ট ও অনুমতি ছাড়া অন্যদের কনটেন্ট ব্যবহারকারীদের বিরুদ্ধে নেওয়া হয়েছে এ ব্যবস্থা।
১০ ঘণ্টা আগেজেনেটিক ত্রুটিযুক্ত সাতজন গর্ভবতী নারীর ভ্রূণে আইভিএফ পদ্ধতিতে প্রবেশ করানো হয়েছিল তিনজনের ডিএনএ। ফলে ওই সাত নারী জন্ম দিয়েছেন জেনেটিক ত্রুটিহীন আট শিশুর। চিকিৎসাবিজ্ঞানের ইতিহাসে যা এক যুগান্তকারী ঘটনা।
৩ দিন আগেসোশ্যাল মিডিয়া খুললেই চোখে পড়ছে লাল সুতা নিয়ে রহস্যময় নানান ছবি, আর নানা রকম মিম। সবাই যেন কিছু একটা বোঝাতে চাইছে, কিন্তু সেটা ঠিক কী? এর উত্তর লুকিয়ে আছে দক্ষিণ কোরিয়ার নতুন থ্রিলার সিরিজ ‘এস লাইন’-এ।
৪ দিন আগেচিনির কথা ভাবলেই আমাদের চোখের সামনে ভেসে ওঠে মিষ্টি, চকলেট, ডেজার্ট বা আইসক্রিমের ছবি। আমরা সচরাচর ভাবি না যে, এই চিনি আমাদের শরীর, মন এবং সবচেয়ে ঘনিষ্ঠ সম্পর্কগুলোর ওপর কতটা গভীর প্রভাব ফেলছে।
৪ দিন আগে