র্যাপ এখন তরুণদের নতুন ভাষা হয়ে উঠেছে। ২০২৪ সালের জুলাইয়ে পুলিশের দমন-নির্যাতনের সময় র্যাপকে তাঁরা প্রতিবাদের হাতিয়ার হিসেবে বেছে নেন। এর সূচনা হয় আজকের এই দিনে, নারায়ণগঞ্জের র্যাপার সেজানের ‘কথা ক’ গান দিয়ে। এই লেখায় আলোচনা করা হয়েছে ‘কথা ক’ গানটির উত্থানসহ র্যাপ কেন এবং কীভাবে প্রতিবাদের ভাষা হয়ে উঠল, তার ইতিহাস আর ভাষা, ছন্দ ও প্রযুক্তিগত দিক নিয়ে।
গৌতম কে শুভ
২০২৪ সালের ১৬ জুলাই। ঢাকার রাস্তায় শিক্ষার্থীদের ওপর চলছিল পুলিশি দমন। সেদিনই রংপুরে পুলিশের গুলিতে শহীদ হন আবু সাঈদ। আর ঠিক এমন সময় ইউটিউবে এসে হাজির হয় একটা গান—‘কথা ক’। নারায়ণগঞ্জের তরুণ র্যাপার সেজান যেন গলা ফাটিয়ে একটা প্রশ্ন ছুঁড়ে দেন—‘কথা ক, দেশটা বলে স্বাধীন, তাইলে খ্যাচটা কই রে?’
২০২৪ সালের ১৫ জুলাই। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হলগুলোর ভেতর চলছিল নির্যাতন। ছাত্রদের ওপর ছাত্রদের হাত। ভিডিও ফুটেজ ঘুরছিল ইন্টারনেটে। কেউ চোখ ফিরিয়ে নিতে পারছিল না। সেজানও পারেননি। সারা রাত ঘুম আসেনি সেজানের।
পরদিন সকালে একটা প্রশ্ন তাঁকে তাড়া করতে থাকে—এই অন্যায়ের মুখে চুপ করে থাকা যায়? কিছু একটা বলতেই হবে। আর যেহেতু তাঁর ভাষা র্যাপ গান, প্রতিবাদটাও এল গানে। দুপুরের মধ্যেই তিনি লিখে ফেললেন ‘কথা ক’। সন্ধ্যার মধ্যেই গানটা প্রকাশও করে ফেলেন।
গানটা মুহূর্তেই ছড়িয়ে পড়ছিল। যাঁরা আগে কখনো তাঁর গান শোনেননি, তাঁদের কাছেও পৌঁছে গেল গানটা। কারণ, এই গান যেন ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা ছুঁয়ে গিয়ে হয়ে উঠেছিল সামষ্টিক বেদনার ভাষ্য।
তবে গানটা কেবল প্রশংসাই টেনে আনেনি। ভয়ও এনেছিল। কপিরাইট স্ট্রাইকের অজুহাতে গানটি মিউট করে দেওয়া হয়। এটাও ছিল একধরনের দমন।
গানের কথায় ছিল প্রশ্ন—আমাদের ট্যাক্সের টাকায় কেন গুলি চলবে আমাদেরই বুকে? ছাত্র কেন মারবে ছাত্রকে? কার আদেশে, কার স্বার্থে? এই প্রশ্নগুলোই সেজান বললেন র্যাপের ছন্দে ও বিটে।
গান রিলিজের পর থেকেই সেজানের ওপর চাপ বাড়তে থাকে। এলাকায় থাকা কঠিন হয়ে ওঠে। একসময় তাঁকে এলাকা ছেড়ে চলে যেতে হয়। ততদিনে আরেক র্যাপার হান্নান পুলিশের হাতে ধরা পড়েছেন। সেজান জানতেন, এখন কোর্টে গেলে তাঁকেও ধরা হতে পারে।
তবুও কেন করলেন গানটা? তাঁর উত্তর সরল, ‘তখন তো আমরা অনেকেই ঝুঁকি নিয়েছিলাম। আমি কেবল নিজের দায়িত্বটাই পালন করেছি।’
প্রশ্ন উঠতেই পারে, আন্দোলনের সময় এত র্যাপ কেন? এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে হলে আমাদের একটু ভেতরে তাকাতে হবে। র্যাপ সংগীতের উৎস, এর ভাষা, ছন্দ, আর প্রযুক্তিগত দিকগুলো বোঝা জরুরি।
র্যাপ জন্ম নিয়েছিল এক বিশেষ পরিস্থিতি থেকে। ১৯৭০-এর দশকে যুক্তরাষ্ট্রের ব্র্যাংক্স এলাকায় এই ধারার শুরু। তখন আফ্রিকান-আমেরিকান আর লাতিন তরুণেরা প্রতিদিনই দারিদ্র্য, বর্ণবাদ, পুলিশি নির্যাতন আর রাষ্ট্রীয় অবহেলার শিকার হতেন। এসবের প্রতিবাদ করতে গিয়ে তাঁরা র্যাপকে ব্যবহার করেছে নিজেদের কথা বলার মাধ্যম হিসেবে।
তবে র্যাপের শিকড় আরও পুরোনো। আফ্রিকার গ্রিওটরা গান ও গল্পের মাধ্যমে সমাজের ইতিহাস বলতেন। দাসপ্রথার সময় আফ্রিকান দাসেরা ছন্দে ছন্দে গোপনে নিজেদের কথা বলতেন, যেন তাঁদের কথা মালিকেরা বুঝতে না পারে। আরও ছিল ‘নোমো’ নামের আফ্রিকান প্রাচীন বিশ্বাস, যেখানে বিশ্বাস করা হয়, শব্দের মধ্যেই জীবনের শক্তি আছে। এসব পরম্পরা মিলেই র্যাপ হয়ে উঠেছে বিশ্বজুড়ে এক তীক্ষ্ণ প্রতিবাদের ভাষা।
বাংলাদেশে র্যাপ এসেছিল একটু আলাদা পটভূমিতে। ১৯৯৩ সালে ‘ত্রি–রত্নের ক্ষ্যাপা’ অ্যালবামে প্রথম বাংলা র্যাপ দেখা যায়। তবে তখন এই গান ছিল মূলধারার বাইরে, একরকম আন্ডারগ্রাউন্ডের মতো।
বাংলাদেশে র্যাপ তেমন জনপ্রিয় হয়নি। কারণ, উচ্চবিত্ত আর শহরের কিছু শিক্ষিত তরুণ ছাড়া আর কেউ এই ধারার সঙ্গে তেমনভাবে যুক্ত ছিল না। র্যাপের চর্চা ছিল সীমিত, তাই বড় কোনো সাংস্কৃতিক প্রভাব পড়েনি। আর তাই এটা কখনো বাণিজ্যিক সাফল্যও পায়নি। হয়তো র্যাপাররাও তখন এসব নিয়ে ভাবেননি।
কিন্তু এখন সময় বদলেছে। আজকের তরুণেরা র্যাপকে বেছে নিচ্ছেন অন্যায়ের বিরুদ্ধে দাঁড়ানোর হাতিয়ার হিসেবে।
র্যাপের সবচেয়ে বড় শক্তি হলো এর ভাষা। এর ভাষা সরল, সাহসী আর গভীর। বাস্তব অভিজ্ঞতা, ক্ষোভ, বেদনা—সব কিছু সরাসরি বলে ফেলে।
এর সঙ্গে যোগ হয় ছন্দ। র্যাপ সাধারণত ৯০ থেকে ১১০ বিট প্রতি মিনিটে চলে—যা মানুষের হৃদস্পন্দনের মতোই। তাই র্যাপ সহজেই মানুষের আবেগে ধাক্কা দেয়।
আরেকটা বড় দিক হলো, র্যাপে ব্যবহার হয় স্থানীয় ভাষা ও উপভাষা। ‘সেন্টার ফর এথনোমিউজিকোলজির’ এক গবেষণা বলছে, তরুণেরা স্থানীয় ভাষায় লেখা গানেই বেশি আগ্রহী। তাই র্যাপ তাঁদের কাছে আরও বেশি নিজের মতো লাগে।
তবে শুধু ভাষা নয়, র্যাপ তৈরির পদ্ধতিটাও একে আলাদা করে তোলে। চাইলে গান তৈরি করা যায় একেবারে ‘গেরিলা স্টাইলে’। মানে ছোট জায়গায়, অল্প খরচে, অল্প সরঞ্জামে। একটা মাইক্রোফোন, একটা ল্যাপটপ আর একটা সফটওয়্যার হলেও চালিয়ে নেওয়া যায়। এই কারণে আন্দোলনের সময় র্যাপ গান হয়ে ওঠে কার্যকর হাতিয়ার। খুব অল্প সময়ে রেকর্ড করা যায়, দ্রুত ছড়িয়ে দেওয়া যায়।
আর সবচেয়ে বড় কথা, এটি আন্দোলনের ভাষাকে সরাসরি পৌঁছে দেয় মানুষের কাছে—প্রাণে প্রাণ মিলিয়ে।
২০২৪ সালের ১৬ জুলাই। ঢাকার রাস্তায় শিক্ষার্থীদের ওপর চলছিল পুলিশি দমন। সেদিনই রংপুরে পুলিশের গুলিতে শহীদ হন আবু সাঈদ। আর ঠিক এমন সময় ইউটিউবে এসে হাজির হয় একটা গান—‘কথা ক’। নারায়ণগঞ্জের তরুণ র্যাপার সেজান যেন গলা ফাটিয়ে একটা প্রশ্ন ছুঁড়ে দেন—‘কথা ক, দেশটা বলে স্বাধীন, তাইলে খ্যাচটা কই রে?’
২০২৪ সালের ১৫ জুলাই। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হলগুলোর ভেতর চলছিল নির্যাতন। ছাত্রদের ওপর ছাত্রদের হাত। ভিডিও ফুটেজ ঘুরছিল ইন্টারনেটে। কেউ চোখ ফিরিয়ে নিতে পারছিল না। সেজানও পারেননি। সারা রাত ঘুম আসেনি সেজানের।
পরদিন সকালে একটা প্রশ্ন তাঁকে তাড়া করতে থাকে—এই অন্যায়ের মুখে চুপ করে থাকা যায়? কিছু একটা বলতেই হবে। আর যেহেতু তাঁর ভাষা র্যাপ গান, প্রতিবাদটাও এল গানে। দুপুরের মধ্যেই তিনি লিখে ফেললেন ‘কথা ক’। সন্ধ্যার মধ্যেই গানটা প্রকাশও করে ফেলেন।
গানটা মুহূর্তেই ছড়িয়ে পড়ছিল। যাঁরা আগে কখনো তাঁর গান শোনেননি, তাঁদের কাছেও পৌঁছে গেল গানটা। কারণ, এই গান যেন ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা ছুঁয়ে গিয়ে হয়ে উঠেছিল সামষ্টিক বেদনার ভাষ্য।
তবে গানটা কেবল প্রশংসাই টেনে আনেনি। ভয়ও এনেছিল। কপিরাইট স্ট্রাইকের অজুহাতে গানটি মিউট করে দেওয়া হয়। এটাও ছিল একধরনের দমন।
গানের কথায় ছিল প্রশ্ন—আমাদের ট্যাক্সের টাকায় কেন গুলি চলবে আমাদেরই বুকে? ছাত্র কেন মারবে ছাত্রকে? কার আদেশে, কার স্বার্থে? এই প্রশ্নগুলোই সেজান বললেন র্যাপের ছন্দে ও বিটে।
গান রিলিজের পর থেকেই সেজানের ওপর চাপ বাড়তে থাকে। এলাকায় থাকা কঠিন হয়ে ওঠে। একসময় তাঁকে এলাকা ছেড়ে চলে যেতে হয়। ততদিনে আরেক র্যাপার হান্নান পুলিশের হাতে ধরা পড়েছেন। সেজান জানতেন, এখন কোর্টে গেলে তাঁকেও ধরা হতে পারে।
তবুও কেন করলেন গানটা? তাঁর উত্তর সরল, ‘তখন তো আমরা অনেকেই ঝুঁকি নিয়েছিলাম। আমি কেবল নিজের দায়িত্বটাই পালন করেছি।’
প্রশ্ন উঠতেই পারে, আন্দোলনের সময় এত র্যাপ কেন? এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে হলে আমাদের একটু ভেতরে তাকাতে হবে। র্যাপ সংগীতের উৎস, এর ভাষা, ছন্দ, আর প্রযুক্তিগত দিকগুলো বোঝা জরুরি।
র্যাপ জন্ম নিয়েছিল এক বিশেষ পরিস্থিতি থেকে। ১৯৭০-এর দশকে যুক্তরাষ্ট্রের ব্র্যাংক্স এলাকায় এই ধারার শুরু। তখন আফ্রিকান-আমেরিকান আর লাতিন তরুণেরা প্রতিদিনই দারিদ্র্য, বর্ণবাদ, পুলিশি নির্যাতন আর রাষ্ট্রীয় অবহেলার শিকার হতেন। এসবের প্রতিবাদ করতে গিয়ে তাঁরা র্যাপকে ব্যবহার করেছে নিজেদের কথা বলার মাধ্যম হিসেবে।
তবে র্যাপের শিকড় আরও পুরোনো। আফ্রিকার গ্রিওটরা গান ও গল্পের মাধ্যমে সমাজের ইতিহাস বলতেন। দাসপ্রথার সময় আফ্রিকান দাসেরা ছন্দে ছন্দে গোপনে নিজেদের কথা বলতেন, যেন তাঁদের কথা মালিকেরা বুঝতে না পারে। আরও ছিল ‘নোমো’ নামের আফ্রিকান প্রাচীন বিশ্বাস, যেখানে বিশ্বাস করা হয়, শব্দের মধ্যেই জীবনের শক্তি আছে। এসব পরম্পরা মিলেই র্যাপ হয়ে উঠেছে বিশ্বজুড়ে এক তীক্ষ্ণ প্রতিবাদের ভাষা।
বাংলাদেশে র্যাপ এসেছিল একটু আলাদা পটভূমিতে। ১৯৯৩ সালে ‘ত্রি–রত্নের ক্ষ্যাপা’ অ্যালবামে প্রথম বাংলা র্যাপ দেখা যায়। তবে তখন এই গান ছিল মূলধারার বাইরে, একরকম আন্ডারগ্রাউন্ডের মতো।
বাংলাদেশে র্যাপ তেমন জনপ্রিয় হয়নি। কারণ, উচ্চবিত্ত আর শহরের কিছু শিক্ষিত তরুণ ছাড়া আর কেউ এই ধারার সঙ্গে তেমনভাবে যুক্ত ছিল না। র্যাপের চর্চা ছিল সীমিত, তাই বড় কোনো সাংস্কৃতিক প্রভাব পড়েনি। আর তাই এটা কখনো বাণিজ্যিক সাফল্যও পায়নি। হয়তো র্যাপাররাও তখন এসব নিয়ে ভাবেননি।
কিন্তু এখন সময় বদলেছে। আজকের তরুণেরা র্যাপকে বেছে নিচ্ছেন অন্যায়ের বিরুদ্ধে দাঁড়ানোর হাতিয়ার হিসেবে।
র্যাপের সবচেয়ে বড় শক্তি হলো এর ভাষা। এর ভাষা সরল, সাহসী আর গভীর। বাস্তব অভিজ্ঞতা, ক্ষোভ, বেদনা—সব কিছু সরাসরি বলে ফেলে।
এর সঙ্গে যোগ হয় ছন্দ। র্যাপ সাধারণত ৯০ থেকে ১১০ বিট প্রতি মিনিটে চলে—যা মানুষের হৃদস্পন্দনের মতোই। তাই র্যাপ সহজেই মানুষের আবেগে ধাক্কা দেয়।
আরেকটা বড় দিক হলো, র্যাপে ব্যবহার হয় স্থানীয় ভাষা ও উপভাষা। ‘সেন্টার ফর এথনোমিউজিকোলজির’ এক গবেষণা বলছে, তরুণেরা স্থানীয় ভাষায় লেখা গানেই বেশি আগ্রহী। তাই র্যাপ তাঁদের কাছে আরও বেশি নিজের মতো লাগে।
তবে শুধু ভাষা নয়, র্যাপ তৈরির পদ্ধতিটাও একে আলাদা করে তোলে। চাইলে গান তৈরি করা যায় একেবারে ‘গেরিলা স্টাইলে’। মানে ছোট জায়গায়, অল্প খরচে, অল্প সরঞ্জামে। একটা মাইক্রোফোন, একটা ল্যাপটপ আর একটা সফটওয়্যার হলেও চালিয়ে নেওয়া যায়। এই কারণে আন্দোলনের সময় র্যাপ গান হয়ে ওঠে কার্যকর হাতিয়ার। খুব অল্প সময়ে রেকর্ড করা যায়, দ্রুত ছড়িয়ে দেওয়া যায়।
আর সবচেয়ে বড় কথা, এটি আন্দোলনের ভাষাকে সরাসরি পৌঁছে দেয় মানুষের কাছে—প্রাণে প্রাণ মিলিয়ে।
কফি আবিষ্কার নিয়ে যে গল্পটি এখন বলা হবে, সেটি একজন সুফি সাধকের। বলা হয়ে থাকে, গোতুল আকবর নুরুদ্দিন আবু আল হাসান আল শাদিলি নামের এক সুফি–দরবেশ এতটাই নিষ্কলঙ্ক ছিলেন যে, তাঁর প্রার্থনার কারণে কেউ কেউ আরোগ্য লাভ করতেন।
৮ ঘণ্টা আগেবাঙালি হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের বৃহৎ উৎসব শারদীয় দুর্গাপূজার বিভিন্ন অঙ্গ ও অনুষঙ্গের মধ্যে কুমারী পূজা অন্যতম। এ পূজায় সাধারণত অরজঃস্বলা কুমারী কন্যাকে সাক্ষাৎ দেবীজ্ঞানে পূজা করা হয়। মৃন্ময়ী প্রতিমার পাশাপাশি চিন্ময়ী কুমারীর মধ্যে দেবীর দর্শন এই পূজার একটি উল্লেখযোগ্য দিক।
১ দিন আগেবাংলায় একদম আদিকাল থেকে দুর্গাপূজার চল ছিল, এমন কিন্তু নয়। শোনা যায়, ষোড়শ শতাব্দীর শেষভাগে দিনাজপুর অথবা মালদার জমিদারেরা বাংলায় দুর্গাপূজার সূচনা করেন। কিন্তু এ-ও শোনা যায়, মোঘল সম্রাট আকবরের আমল থেকেই নাকি বাংলায় খুব ধুমধাম করে দুর্গাপূজা হতো।
২ দিন আগেরাষ্ট্রে শৃঙ্খলা আনতে চাইলে প্রথমে শাসন মসনদের নাম ও কাজের দায়িত্ব সঠিক হতে হবে। এই নীতির নাম তিনি দিয়েছিলেন ‘ঝেংমিং’। যার বাংলা দাঁড়ায় ‘নামের যথার্থতা’। অর্থাৎ রাজা যেন সত্যিই রাজার মতো আচরণ করেন, পিতা যেন পিতার মতো দায়িত্ব নেন।
২ দিন আগে