.png)

তথ্যপ্রযুক্তিখাতে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়কে কারিগরি সহায়তা প্রদানের জন্য সরকারের ‘এসপায়ার টু ইনোভেট’ (এটুআই) প্রকল্পে একটি বিশেষ আইসিটিসি সেল খোলা হবে বলে জানিয়েছেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।

কিছু মানুষ দাবি করছেন যখনই কোনো নতুন প্রজন্মের নেটওয়ার্ক প্রযুক্তি আসে, তার কাছাকাছি সময়েই মানবসভ্যতা কোনো না কোনো সংক্রামক রোগ বা মহামারির মুখোমুখি হয়। সত্যিই কি প্রযুক্তি আর মহামারি বা বৈশ্বিক সংক্রমণ কোনো অদ্ভুত চক্রের অংশ? বিজ্ঞান কী বলছে?

আগামী ১৬ ডিসেম্বর থেকে দেশব্যাপী অবৈধ মোবাইল ফোন বন্ধের ন্যাশনাল ইকুইপমেন্ট আইডেন্টিফিকেশন রেজিস্টার (এনইআইআর) ব্যবস্থা চালুর আগে বাজারে থাকা সব অননুমোদিত হ্যান্ডসেট এককালীন বৈধ করার বিশেষ সুযোগ দেওয়ার সুপারিশ করেছে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি)।

অমুকের ছেলে কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং-এ পড়ছে, তমুকের ছেলে ইলেক্ট্রিকাল ইঞ্জিনিয়ারিং এ পড়ছে, কিন্তু এখন শুনছি ইলেকশন ইঞ্জিনিয়ারিং। এটা কি নতুন কোনো সাবজেক্ট ? ইঞ্জিনিয়ারিং বলতে আমরা এমন একটি বিষয় বুঝি যেখানে তত্ত্ব (theory), গবেষণা (research) এবং প্রয়োগ (application) এই তিনটি একসাথে কাজ করে নতুন কিছু উদ

টেলিযোগাযোগ খাতে নিরাপত্তা নিশ্চিত করা এবং দেশে অবৈধ মোবাইল হ্যান্ডসেটের ব্যবহার বন্ধে আগামী ১৬ ডিসেম্বর চালু হচ্ছে ‘ন্যাশনাল ইকুইপমেন্ট আইডেন্টিটি রেজিস্টার’ (এনইআইআর) সিস্টেম। এতে নিবন্ধনহীন বা আনঅফিসিয়াল মোবাইল সেট দেশের নেটওয়ার্কে আর ব্যবহার করা যাবে না।

প্রযুক্তি খাতের ইতিহাসে এক নতুন মাইলফলক রচনা করল মার্কিন চিপ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়া। ওয়ালস্ট্রিটে বুধবার (২৯ অক্টোবর) বাজারমূল্যের দিক থেকে ৫ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার অতিক্রম করে এনভিডিয়া এখন বিশ্বের প্রথম কোম্পানি, যার মূল্যায়ন এত উচ্চতায় পৌঁছাল। খবর রয়টার্স।

আমরা সবাই বোধহয় একটু বেশি দিন বাঁচতে চাই। কিন্তু শুধু বয়স নয়, চাই প্রাণবন্ত, সুস্থ, ঝরঝরে জীবন। কিন্তু দীর্ঘায়ুর সেই রহস্যটা কোথায়? সেটা কি লাখ টাকা খরচ করে লংজিভিটি ক্লিনিকে গিয়ে বা জিনোম সিকোয়েন্সিং করিয়ে পাওয়া যায়?

১৯৭০ সালের ১৮ নভেম্বর। সেদিনই যুক্তরাষ্ট্রের সিয়াটলের লেকসাইড স্কুলের এক কিশোর প্রথমবারের মতো কম্পিউটার হাতে পেলেন। এরপর থেকে মাঝেমধ্যেই রাতে স্কুলের কম্পিউটার ল্যাবে আলো জ্বলতে দেখা যেত। চারপাশ নিস্তব্ধ, তার মধ্যেই শোনা যেত টাইপিংয়ের খচখচ শব্দ।

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) এখন শুধু তথ্যের জগতে সীমাবদ্ধ নয়। এআই এখন হয়ে উঠেছে কথোপকথনের সঙ্গীও। কিন্তু ধীরে ধীরে এই চ্যাটবটগুলো বন্ধু, পরামর্শদাতা এমনকি কখনও ‘ডিজিটাল সম্পর্কের’ অংশ হয়ে উঠছে। কোথাও কোথাও এমন কথোপকথন পর্যন্ত হচ্ছে, যা প্রাপ্তবয়স্কদের উপযোগী। এখানেই তৈরি হচ্ছে নতুন ঝুঁকি।

স্বরাষ্ট্র ও কৃষি উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেছেন, ‘বাংলাদেশের অগ্নি দুর্ঘটনায় তদন্ত সক্ষমতা বাড়াতে ইতালি প্রযুক্তিগত সহায়তা ও প্রশিক্ষণ প্রদানের আশ্বাস দিয়েছে।’

বিল গেটস, মার্ক জাকারবার্গ, সুন্দর পিচাইয়ের মতো প্রযুক্তি জায়ান্টরা সন্তানদের প্রযুক্তি থেকে যতটা সম্ভব দূরে রাখতেন। বিস্ময়কর শোনালেও কথাটি সত্য। কিন্তু এর কারণ কী?

এআই প্রযুক্তির উন্নতির অর্থ হল এখন অতি-বাস্তবসম্মত ভয়েসওভার ও সাউন্ডবাইট তৈরি করা সম্ভব। প্রকৃতপক্ষে, নতুন গবেষণায় দেখা গেছে, আসল মানুষের কণ্ঠ থেকে আলাদা করা যায় না এআই-জেনারেটেড ভয়েস। এই এক্সপ্লেইনারে আমরা এআইয়ের সম্ভাব্য প্রভাবগুলো বিশ্লেষণ করব।

জেন-জি বা ‘জেনারেশন জুমার্স’। অধুনা দুনিয়ায় বহুল আলোচিত একটি প্রজন্ম-পরিভাষা। জন্ম থেকেই ডিজিটাল প্রযুক্তির সংস্পর্শে আসা এরা প্রথম প্রজন্ম। উন্নত দেশ হোক বা উন্নয়নশীল সমাজ, জেন-জিরা নানা উপায়ে নাড়িয়ে দিচ্ছে প্রচলিত শাসন, সংস্কৃতি ও চিন্তার কাঠামো। তাঁদের ভাষা, অভিব্যক্তি আর প্রতিক্রিয়া অনেক ক্ষেত্র

এই প্রজন্মের আন্দোলন, ভাষা ও সাংস্কৃতিক প্রতীক—সব মিলিয়ে তারা একটি নতুন রাজনৈতিক ব্যাকরণ নির্মাণ করছে। এই ব্যাকরণকে বুঝতে হলে আমাদের প্রবেশ করতে হবে তাদের নির্মিত বাস্তবতায়, তাদের ডিজিটাল ছন্দে এবং তাদের মনোজাগতিক প্রতীকতত্ত্বে। অন্যথায়, আমরা শুধু তাদের সহিংসতা দেখব, কিন্তু তাদের মুক্তির আকাঙ্ক্ষা ব

জেন-জি বা ‘জেনারেশন জুমার্স’। অধুনা দুনিয়ায় বহুল আলোচিত একটি প্রজন্ম-পরিভাষা। জন্ম থেকেই ডিজিটাল প্রযুক্তির সংস্পর্শে আসা এরা প্রথম প্রজন্ম। উন্নত দেশ হোক বা উন্নয়নশীল সমাজ, জেন-জিরা নানা উপায়ে নাড়িয়ে দিচ্ছে প্রচলিত শাসন, সংস্কৃতি ও চিন্তার কাঠামো। তাঁদের ভাষা, অভিব্যক্তি আর প্রতিক্রিয়া অনেক ক্ষেত্র

প্রযুক্তি আমাদের জীবনকে সহজ করেছে, তথ্যপ্রবাহকে করেছে দ্রুততর, সম্পর্কগুলোকে করেছে গতিশীল। কিন্তু এই সহজাত বাস্তবতা প্রায়ই আমাদের জন্য অস্বস্তির কারণ হয়ে দাঁড়াচ্ছে। আমরা ধীরে ধীরে আমাদের ব্যক্তিগত তথ্য ও গোপনীয়তাকে ভার্চুয়াল জগতের হাতে তুলে দিচ্ছি। কখনও স্বেচ্ছায়, কখনও অজান্তেই আমরা প্রাইভেসির সীমান