গাজাজুড়ে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৫১ ফিলিস্তিনি, যুদ্ধ বন্ধের আন্তর্জাতিক আহ্বান উপেক্ষা করছে নেতানিয়াহুর সরকার।
স্ট্রিম ডেস্ক
ফিলিস্তিন সিভিল ডিফেন্স জানিয়েছে, গত ৬ আগস্ট থেকে গাজা সিটিতে শুরু হওয়া ইসরায়েলি অভিযানে এখন পর্যন্ত জেইতুন ও সাবরা এলাকায় এক হাজারের বেশি ভবন সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস হয়েছে এবং শত শত মানুষ ধ্বংসস্তূপের নিচে আটকা পড়ে আছেন।
গতকাল রবিবার এক বিবৃতিতে সংস্থাটি জানিয়েছে, চলমান গোলাবর্ষণ ও রাস্তাগুলোর ওপর অবরোধ থাকার কারণে অনেক উদ্ধার ও ত্রাণ কাজ ব্যাহত হচ্ছে।
সংস্থাটি আরও জানায়, তারা ক্রমাগত নিখোঁজ লোকজনের খোঁজে অনুরোধ পাচ্ছে, কিন্তু কিছু করতে না। কারণ, হাসপাতালগুলো আসা রোগীর চাপ সামলাতে পারছে না।
গাজার সিভিল ডিফেন্সের জানিয়েছে, ‘ইসরায়েলি বাহিনীর গাজা সিটিতে ক্রমাগত অনুপ্রবেশ নিয়ে গভীর উদ্বেগ রয়েছে, যখন আমাদের ফিল্ড ক্রুদের পক্ষে চলমান ইসরায়েলি হামলার তীব্রতা মোকাবিলা করা সম্ভব হচ্ছে না।’
সিভিল ডিফেন্স আরও জানিয়েছে, ‘গাজা উপত্যকার কোনো এলাকাই এখন নিরাপদ নয় —উত্তরে হোক বা দক্ষিণে—গোলাবর্ষণ অব্যাহতভাবে সাধারণ মানুষকে তাদের বাড়িতে, আশ্রয়কেন্দ্রে, এমনকি বাস্তুচ্যুতদের শিবিরেও লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত করছে।‘
গাজা সিটির পূর্ণ দখল নিতে ইসরায়েলি ট্যাংকগুলো সাবরা অঞ্চলে প্রবেশ করছে, যার ফলে প্রায় ১০ লাখ ফিলিস্তিনিকে দক্ষিণে পালিয়ে যেতে বাধ্য করা হয়েছে।
সিভিল ডিফেন্সের এই বিবৃতিটি সেই আশঙ্কাকে জোরালো করছে যে ইসরায়েল গাজা সিটিকে সম্পূর্ণ ধ্বংস করে দিতে চায়— যেমনটি রাফায় করেছিল। তাছাড়া মানবাধিকারকর্মীদের মতে, এর লক্ষ্য হতে পারে গাজা থেকে সকল ফিলিস্তিনিকে সরিয়ে দেওয়া।
গাজা সিটির আল-জালায়া স্ট্রিটে একটি আবাসিক ভবনে হামলায় অন্তত তিনজন নিহত হয়েছেন, যাদের মধ্যে একজন শিশু রয়েছে — এমন তথ্য দিয়েছে অঞ্চলটির জরুরি ও অ্যাম্বুলেন্স বিভাগ।
এই অঞ্চলটিতে দুর্ভিক্ষ ঘোষণা করা হয়েছে এবং গত কয়েক সপ্তাহ ধরে সেখানে নিরবচ্ছিন্ন ইসরায়েলি বোমাবর্ষণ চলছে। বাসিন্দারা জানিয়েছেন, প্রতিনিয়ত বিস্ফোরণের শব্দে এলাকা কেঁপে উঠছে, আর উত্তরের জাবালিয়া শরণার্থী শিবিরেও অনেক ভবন ধ্বংস করা হয়েছে।
ফিলিস্তিন সিভিল ডিফেন্স জানিয়েছে, গত ৬ আগস্ট থেকে গাজা সিটিতে শুরু হওয়া ইসরায়েলি অভিযানে এখন পর্যন্ত জেইতুন ও সাবরা এলাকায় এক হাজারের বেশি ভবন সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস হয়েছে এবং শত শত মানুষ ধ্বংসস্তূপের নিচে আটকা পড়ে আছেন।
গতকাল রবিবার এক বিবৃতিতে সংস্থাটি জানিয়েছে, চলমান গোলাবর্ষণ ও রাস্তাগুলোর ওপর অবরোধ থাকার কারণে অনেক উদ্ধার ও ত্রাণ কাজ ব্যাহত হচ্ছে।
সংস্থাটি আরও জানায়, তারা ক্রমাগত নিখোঁজ লোকজনের খোঁজে অনুরোধ পাচ্ছে, কিন্তু কিছু করতে না। কারণ, হাসপাতালগুলো আসা রোগীর চাপ সামলাতে পারছে না।
গাজার সিভিল ডিফেন্সের জানিয়েছে, ‘ইসরায়েলি বাহিনীর গাজা সিটিতে ক্রমাগত অনুপ্রবেশ নিয়ে গভীর উদ্বেগ রয়েছে, যখন আমাদের ফিল্ড ক্রুদের পক্ষে চলমান ইসরায়েলি হামলার তীব্রতা মোকাবিলা করা সম্ভব হচ্ছে না।’
সিভিল ডিফেন্স আরও জানিয়েছে, ‘গাজা উপত্যকার কোনো এলাকাই এখন নিরাপদ নয় —উত্তরে হোক বা দক্ষিণে—গোলাবর্ষণ অব্যাহতভাবে সাধারণ মানুষকে তাদের বাড়িতে, আশ্রয়কেন্দ্রে, এমনকি বাস্তুচ্যুতদের শিবিরেও লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত করছে।‘
গাজা সিটির পূর্ণ দখল নিতে ইসরায়েলি ট্যাংকগুলো সাবরা অঞ্চলে প্রবেশ করছে, যার ফলে প্রায় ১০ লাখ ফিলিস্তিনিকে দক্ষিণে পালিয়ে যেতে বাধ্য করা হয়েছে।
সিভিল ডিফেন্সের এই বিবৃতিটি সেই আশঙ্কাকে জোরালো করছে যে ইসরায়েল গাজা সিটিকে সম্পূর্ণ ধ্বংস করে দিতে চায়— যেমনটি রাফায় করেছিল। তাছাড়া মানবাধিকারকর্মীদের মতে, এর লক্ষ্য হতে পারে গাজা থেকে সকল ফিলিস্তিনিকে সরিয়ে দেওয়া।
গাজা সিটির আল-জালায়া স্ট্রিটে একটি আবাসিক ভবনে হামলায় অন্তত তিনজন নিহত হয়েছেন, যাদের মধ্যে একজন শিশু রয়েছে — এমন তথ্য দিয়েছে অঞ্চলটির জরুরি ও অ্যাম্বুলেন্স বিভাগ।
এই অঞ্চলটিতে দুর্ভিক্ষ ঘোষণা করা হয়েছে এবং গত কয়েক সপ্তাহ ধরে সেখানে নিরবচ্ছিন্ন ইসরায়েলি বোমাবর্ষণ চলছে। বাসিন্দারা জানিয়েছেন, প্রতিনিয়ত বিস্ফোরণের শব্দে এলাকা কেঁপে উঠছে, আর উত্তরের জাবালিয়া শরণার্থী শিবিরেও অনেক ভবন ধ্বংস করা হয়েছে।
আল-গাদ টিভির লাইভ ক্যামেরায় দেখা যায়, হাসপাতালের ক্ষতিগ্রস্ত সিঁড়িতে উদ্ধারকর্মীরা কাজ করছিলেন, ঠিক তখনই দ্বিতীয় হামলা হয়।
১২ ঘণ্টা আগেরাশিয়ার ভেতরে হামলা চালাতে মার্কিন অস্ত্র ব্যবহারে ইউক্রেনকে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় পেন্টাগন। মার্কিন সংবাদমাধ্যম ওয়াশিংটন পোস্টের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, পেন্টাগন ইউক্রেনীয় বাহিনীকে স্পষ্টভাবে জানিয়েছে যে, রাশিয়ার মূল ভূখণ্ডে হামলার ক্ষেত্রে মার্কিন অস্ত্র ব্যবহার করা
২ দিন আগেঅনেকে ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন, ডোনাল্ড ট্রাম্পের অস্বাভাবিক ও জনতাকে খুশি করার (পপুলিস্ট) নীতি দেখে বিদেশিরা ভয় পাবে। তারা আমেরিকার বাজার ছেড়ে অন্যত্র চলে যাবে। কিন্তু বাস্তবে ঠিক উল্টো হয়েছে।
২ দিন আগেবিজেপি একদিকে ধর্মকে ব্যবহার করছে বিভাজনের হাতিয়ার হিসেবে, অন্যদিকে গণতন্ত্রকে দুর্বল করে দিচ্ছে। এই মুহূর্তে বিজেপি তাঁর কাছে সবচেয়ে বড় আদর্শগত শত্রু।
২ দিন আগে