.png)
গ্রিক পুরাণে মেলাম্পাস একজন গুরুত্বপূর্ণ চরিত্র। তাঁর গল্পগুলোকে গ্রিক সমাজের আধ্যাত্বিক ও সাংস্কৃতিক দিক থেকেও মূল্যবান হিসেবে ধরা হয়। পুরাণ অনুসারে, তিনি প্রাণীর ভাষা বোঝার আশ্চর্য ক্ষমতা পেয়েছিলেন। তাঁকে একজন ‘শামানিক চরিত্র’ হিসেবে ধরা হতো। কিন্তু ‘শামানিজম’ কী?

হুমায়ূন শফিক

গভীর রাতে ঘুমিয়ে আছেন গ্রিক পুরাণের চরিত্র তরুণ মেলাম্পাস। তাঁর পাশে রাখা একটি পুরোনো লাঠি। আর বিছানার নিচে কিছু ভেষজপাতা। হঠাৎ করে ঘরের ঢুকে দুটি সাপ। মেলাম্পাস ঘুমন্ত, কিছুই টের পাননি। সাপ দুটি নিঃশব্দে এসে তাঁর কানে লালা ঘষে দেয়, যেন সাপ তার সন্তানদের আদর করছেন।
পরদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে মেলাম্পাস শুনলেন, জানালার বাইরে একটি পাখি অন্য পাখিকে বলছে, ‘মেলাম্পাস, এখন থেকে আমাদের কথা বুঝবে।’ তিনি হতভম্ব। আবার মন দিয়ে শোনেন। সত্যিই প্রতিটি চড়ুই, কাক, কাঠঠোকরা যেন মানুষের মতো স্পষ্ট করে কথা বলছে!
সেদিন মেলাম্পাস বুঝতে পারলেন, তিনি প্রাণীর ভাষা বোঝার আশ্চর্য ক্ষমতা পেয়েছেন।
একদিন বনে হাঁটতে হাঁটতে মেলাম্পাস দুই কাঠঠোকরাকে বলতে শুনলেন, ‘ওই গাছটা এখনই ভেঙে পড়বে।’ তিনি সঙ্গে সঙ্গে সরে গেলেন। মুহূর্তের মধ্যেই গাছটি পড়ে যায় ঠিক সেই জায়গায়! এই ঘটনার পর থেকেই রাজ্যের মানুষ তাঁকে বলতে লাগল ‘এই লোক পাখির ভাষা বোঝে।’
মেলাম্পাস ছিলেন অ্যামিথায়ন ও আইডোমিনের পুত্র। গ্রিক পুরাণে তাঁর বংশধরদের বলা হয় মহান পরিবার। তিনি পিলোস বা আর্জোস অঞ্চলে বাস করতেন। অনেক পুরাণকথায় তাঁর নাম পাওয়া যায়।
গ্রিকদের চোখে মেলাম্পাস ছিলেন মানুষ ও স্বর্গীয় জগতের মধ্যে সেতুবন্ধন। তাঁকে বলা হতো ‘ইয়াত্রোম্যান্টিস’। শব্দটির অর্থ ভবিষ্যৎদ্রষ্টা ও চিকিৎসক। তাঁকে একজন ‘শামানিক চরিত্র’ হিসেবে ধরা হতো।
অপার্থিব ও অলৌকিক শক্তির ওপর মানুষের অগাধ বিশ্বাস থেকেই জন্ম শামানতন্ত্র বা শামানিজম। এটি পৃথিবীর অন্যতম প্রাচীন ধর্মীয় ধারা। বর্তমানে বিশ্বের প্রায় ০.২ শতাংশ মানুষ শামানিষ্ট, যারা ছড়িয়ে আছেন প্রায় ১০টি দেশে।
তবে শামান ভাবনা কেবল আদিম জাতিগোষ্ঠীর মধ্যেই সীমিত নয়। আধুনিক ধর্ম ও সংস্কৃতিতেও এর ছায়া বা প্রভাব আজও বিদ্যমান।
‘শামান’ বলতে এমন ব্যক্তিকে বোঝানো হয়, যিনি বিশেষ মানসিক অবস্থায় আত্মা বা অতিপ্রাকৃত শক্তির সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেন। এই সংযোগের মাধ্যমে তিনি নানা কাজ করতে পারেন। যেমন রোগ সারানো, বিপদ দূর করা, ফসল ফলানো বা দেব-দেবীর বার্তা আনা।
গ্রীনল্যান্ড থেকে আফ্রিকা, আন্দামান থেকে রাশিয়া—বিশ্বের নানা প্রান্তে শামানদের দেখা মেলে। আমাদের সমাজে ‘ভর আসা’, ‘ঠাকুরভর’ বা দেবতার আবেশের মতো বিষয়গুলোও মূলত এই শামানতন্ত্রেরই রূপ। মানুষের চিন্তার প্রাথমিক পর্যায়ে সে প্রকৃতির প্রতিটি ঘটনার পেছনে এক রহস্যময় শক্তির অস্তিত্ব কল্পনা করেছিল। একে বলা হয় অ্যানিমাটিজম। এই ধারণা থেকেই উদ্ভব ঘটে শামানতন্ত্রের।

আর্জাসের রাজা ছিলেন প্রিয়ুটস। তাঁর কন্যারা হঠাৎ করেই পাগল হয়ে যান। অনেকের ধারণা ছিল, দেবতার অভিশাপ বা অন্য কোনো রহস্যময় কারণে রাজকন্যা পাগল হয়েছে। পাগল হওয়ার পরে তিনি মাঠে বিচ্ছিন্নভাবে ঘোরাফেরা করতেন। তখন মেলাম্পাস দৃশ্যটি দেখে তাঁকে সুস্থ করার উদ্যোগ নেন।
গ্রিক পুরাণ অনুসারে, মেলাম্পাস তখন কিছু উদ্ভিদ থেকে ওষুধ তৈরি করেন। সেগুলো রাজকন্যাকে খাওয়ান। পরে আরও নানারকম আচার-অনুষ্ঠানও করেন রাজকন্যার জন্য। পরে জাদুবিদ্যারও সাহায্য নেন তিনি। পাখিদের কাছ থেকেও সহযোগিতা পান তিনি। পরে তাঁর চিকিৎসায় রাজকন্যা সুস্থ হয়ে যান। রাজা খুশি হয়ে রাজ্যের একটি অংশ তাঁকে উপহার দেন।
গ্রিক চিন্তাবিদ প্লুটার্ক তাঁর বই ডি ডেফেক্টু অরাকুলোরাম-এ মেলাম্পাসকে গ্রিক ভবিষ্যদ্বাণীর ভিত্তি হিসেবে উল্লেখ করেছেন। এছাড়াও তাঁর বহু লেখায় মেলাম্পাসের কথা আছে। মূলত মেলাম্পাসের জ্ঞানকে প্রাধান্য দিয়েছেন তিনি।
এছাড়াও মেলাম্পাসের শামানিক ক্ষমতার দার্শনিক দিকও তুলে ধরেছেন প্লুটার্ক। তিনি এ বিষয়ে বলেন, প্রাণীর সঙ্গে যোগাযোগ ও লুকানো সত্য হলো মেলাম্পাসের গভীর অন্তর্দৃষ্টির উদাহরণ। আর এটি শামানিক ধারণার সঙ্গে মিলে যায়।
এছাড়া হেসিয়ড ও হোমারও তাঁদের লেখায় মেলাম্পাসের নাম উল্লেখ করেছেন। ‘ওডিসি’তে তাঁকে অত্যন্ত প্রখর ভবিষ্যতদ্রষ্টা হিসেবে বর্ণনা করেছেন হোমার।
আর্জোসে মেলাম্পাসের নামে মন্দির ছিল। মানুষ তাঁর পূজা করত, উপহার দিত। বহু সাফল্যের পর আর্জোসে তাঁর ভাই বাইয়াসের সঙ্গে রাজ্য শাসনও করেছিলেন। এমনকি তাঁর মৃত্যু ও কবর সম্পর্কেও বেশ কিছু তথ্য পাওয়া যায়। ঐতিহাসিক পাউসানিয়াস লিখেছেন, মৃত্যুর পরেও তাঁর কবর পূজিত হতো। হেরোডোটাস লিখেছেন, মেলাম্পাস দীর্ঘজীবী ছিলেন এবং তাঁর জ্ঞান দূরদূরান্তে ছড়িয়ে পড়েছিল।
সবমিলে বোঝা যায়, গ্রিকে মেলাম্পাস একজন গুরুত্বপূর্ণ চরিত্র ছিলেন। তাঁর গল্পগুলোকে গ্রিক সমাজের আধ্যাত্বিক ও সাংস্কৃতিক দিক থেকেও মূল্যবান হিসেবে ধরা হয়। তাঁর মৃত্যু নিয়ে প্রচলিত মত অনাসারে, বৃদ্ধ বয়সে একদিন মেলাম্পাস শুনলেন পাখিরা আকাশে গেয়ে উঠছে, ‘মেলাম্পাসের সময় এসে গেছে।’ তিনি শান্তভাবে বললেন, ‘যদি পাখিরা বলে, তবে তাই সত্য।’ কিছুদিন পরই তিনি পরপারে পাড়ি দেন।
তথ্যসূত্র: ধর্মের উৎস সন্ধানে – ভবানীপ্রসাদ সাহু; গ্রিকরিপোর্টার ডটকম।

গভীর রাতে ঘুমিয়ে আছেন গ্রিক পুরাণের চরিত্র তরুণ মেলাম্পাস। তাঁর পাশে রাখা একটি পুরোনো লাঠি। আর বিছানার নিচে কিছু ভেষজপাতা। হঠাৎ করে ঘরের ঢুকে দুটি সাপ। মেলাম্পাস ঘুমন্ত, কিছুই টের পাননি। সাপ দুটি নিঃশব্দে এসে তাঁর কানে লালা ঘষে দেয়, যেন সাপ তার সন্তানদের আদর করছেন।
পরদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে মেলাম্পাস শুনলেন, জানালার বাইরে একটি পাখি অন্য পাখিকে বলছে, ‘মেলাম্পাস, এখন থেকে আমাদের কথা বুঝবে।’ তিনি হতভম্ব। আবার মন দিয়ে শোনেন। সত্যিই প্রতিটি চড়ুই, কাক, কাঠঠোকরা যেন মানুষের মতো স্পষ্ট করে কথা বলছে!
সেদিন মেলাম্পাস বুঝতে পারলেন, তিনি প্রাণীর ভাষা বোঝার আশ্চর্য ক্ষমতা পেয়েছেন।
একদিন বনে হাঁটতে হাঁটতে মেলাম্পাস দুই কাঠঠোকরাকে বলতে শুনলেন, ‘ওই গাছটা এখনই ভেঙে পড়বে।’ তিনি সঙ্গে সঙ্গে সরে গেলেন। মুহূর্তের মধ্যেই গাছটি পড়ে যায় ঠিক সেই জায়গায়! এই ঘটনার পর থেকেই রাজ্যের মানুষ তাঁকে বলতে লাগল ‘এই লোক পাখির ভাষা বোঝে।’
মেলাম্পাস ছিলেন অ্যামিথায়ন ও আইডোমিনের পুত্র। গ্রিক পুরাণে তাঁর বংশধরদের বলা হয় মহান পরিবার। তিনি পিলোস বা আর্জোস অঞ্চলে বাস করতেন। অনেক পুরাণকথায় তাঁর নাম পাওয়া যায়।
গ্রিকদের চোখে মেলাম্পাস ছিলেন মানুষ ও স্বর্গীয় জগতের মধ্যে সেতুবন্ধন। তাঁকে বলা হতো ‘ইয়াত্রোম্যান্টিস’। শব্দটির অর্থ ভবিষ্যৎদ্রষ্টা ও চিকিৎসক। তাঁকে একজন ‘শামানিক চরিত্র’ হিসেবে ধরা হতো।
অপার্থিব ও অলৌকিক শক্তির ওপর মানুষের অগাধ বিশ্বাস থেকেই জন্ম শামানতন্ত্র বা শামানিজম। এটি পৃথিবীর অন্যতম প্রাচীন ধর্মীয় ধারা। বর্তমানে বিশ্বের প্রায় ০.২ শতাংশ মানুষ শামানিষ্ট, যারা ছড়িয়ে আছেন প্রায় ১০টি দেশে।
তবে শামান ভাবনা কেবল আদিম জাতিগোষ্ঠীর মধ্যেই সীমিত নয়। আধুনিক ধর্ম ও সংস্কৃতিতেও এর ছায়া বা প্রভাব আজও বিদ্যমান।
‘শামান’ বলতে এমন ব্যক্তিকে বোঝানো হয়, যিনি বিশেষ মানসিক অবস্থায় আত্মা বা অতিপ্রাকৃত শক্তির সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেন। এই সংযোগের মাধ্যমে তিনি নানা কাজ করতে পারেন। যেমন রোগ সারানো, বিপদ দূর করা, ফসল ফলানো বা দেব-দেবীর বার্তা আনা।
গ্রীনল্যান্ড থেকে আফ্রিকা, আন্দামান থেকে রাশিয়া—বিশ্বের নানা প্রান্তে শামানদের দেখা মেলে। আমাদের সমাজে ‘ভর আসা’, ‘ঠাকুরভর’ বা দেবতার আবেশের মতো বিষয়গুলোও মূলত এই শামানতন্ত্রেরই রূপ। মানুষের চিন্তার প্রাথমিক পর্যায়ে সে প্রকৃতির প্রতিটি ঘটনার পেছনে এক রহস্যময় শক্তির অস্তিত্ব কল্পনা করেছিল। একে বলা হয় অ্যানিমাটিজম। এই ধারণা থেকেই উদ্ভব ঘটে শামানতন্ত্রের।

আর্জাসের রাজা ছিলেন প্রিয়ুটস। তাঁর কন্যারা হঠাৎ করেই পাগল হয়ে যান। অনেকের ধারণা ছিল, দেবতার অভিশাপ বা অন্য কোনো রহস্যময় কারণে রাজকন্যা পাগল হয়েছে। পাগল হওয়ার পরে তিনি মাঠে বিচ্ছিন্নভাবে ঘোরাফেরা করতেন। তখন মেলাম্পাস দৃশ্যটি দেখে তাঁকে সুস্থ করার উদ্যোগ নেন।
গ্রিক পুরাণ অনুসারে, মেলাম্পাস তখন কিছু উদ্ভিদ থেকে ওষুধ তৈরি করেন। সেগুলো রাজকন্যাকে খাওয়ান। পরে আরও নানারকম আচার-অনুষ্ঠানও করেন রাজকন্যার জন্য। পরে জাদুবিদ্যারও সাহায্য নেন তিনি। পাখিদের কাছ থেকেও সহযোগিতা পান তিনি। পরে তাঁর চিকিৎসায় রাজকন্যা সুস্থ হয়ে যান। রাজা খুশি হয়ে রাজ্যের একটি অংশ তাঁকে উপহার দেন।
গ্রিক চিন্তাবিদ প্লুটার্ক তাঁর বই ডি ডেফেক্টু অরাকুলোরাম-এ মেলাম্পাসকে গ্রিক ভবিষ্যদ্বাণীর ভিত্তি হিসেবে উল্লেখ করেছেন। এছাড়াও তাঁর বহু লেখায় মেলাম্পাসের কথা আছে। মূলত মেলাম্পাসের জ্ঞানকে প্রাধান্য দিয়েছেন তিনি।
এছাড়াও মেলাম্পাসের শামানিক ক্ষমতার দার্শনিক দিকও তুলে ধরেছেন প্লুটার্ক। তিনি এ বিষয়ে বলেন, প্রাণীর সঙ্গে যোগাযোগ ও লুকানো সত্য হলো মেলাম্পাসের গভীর অন্তর্দৃষ্টির উদাহরণ। আর এটি শামানিক ধারণার সঙ্গে মিলে যায়।
এছাড়া হেসিয়ড ও হোমারও তাঁদের লেখায় মেলাম্পাসের নাম উল্লেখ করেছেন। ‘ওডিসি’তে তাঁকে অত্যন্ত প্রখর ভবিষ্যতদ্রষ্টা হিসেবে বর্ণনা করেছেন হোমার।
আর্জোসে মেলাম্পাসের নামে মন্দির ছিল। মানুষ তাঁর পূজা করত, উপহার দিত। বহু সাফল্যের পর আর্জোসে তাঁর ভাই বাইয়াসের সঙ্গে রাজ্য শাসনও করেছিলেন। এমনকি তাঁর মৃত্যু ও কবর সম্পর্কেও বেশ কিছু তথ্য পাওয়া যায়। ঐতিহাসিক পাউসানিয়াস লিখেছেন, মৃত্যুর পরেও তাঁর কবর পূজিত হতো। হেরোডোটাস লিখেছেন, মেলাম্পাস দীর্ঘজীবী ছিলেন এবং তাঁর জ্ঞান দূরদূরান্তে ছড়িয়ে পড়েছিল।
সবমিলে বোঝা যায়, গ্রিকে মেলাম্পাস একজন গুরুত্বপূর্ণ চরিত্র ছিলেন। তাঁর গল্পগুলোকে গ্রিক সমাজের আধ্যাত্বিক ও সাংস্কৃতিক দিক থেকেও মূল্যবান হিসেবে ধরা হয়। তাঁর মৃত্যু নিয়ে প্রচলিত মত অনাসারে, বৃদ্ধ বয়সে একদিন মেলাম্পাস শুনলেন পাখিরা আকাশে গেয়ে উঠছে, ‘মেলাম্পাসের সময় এসে গেছে।’ তিনি শান্তভাবে বললেন, ‘যদি পাখিরা বলে, তবে তাই সত্য।’ কিছুদিন পরই তিনি পরপারে পাড়ি দেন।
তথ্যসূত্র: ধর্মের উৎস সন্ধানে – ভবানীপ্রসাদ সাহু; গ্রিকরিপোর্টার ডটকম।
.png)

আজ অভিনেতা আনোয়ার হোসেনের জন্মদিন। ‘নবাব সিরাজউদ্দৌলা’ সিনেমায় নাম ভূমিকায় অভিনয় করে তিনি পেয়েছিলেন ‘মুকুটহীন নবাব’ উপাধি। পঞ্চাশ বছরেরও বেশি সময় ধরে প্রায় ৩৫০ ছবিতে অভিনয় করেছেন। আমরা কি তাঁকে মনে রেখেছি?
৮ ঘণ্টা আগে
যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক সিটি নির্বাচনে ডেমোক্র্যাটিক প্রার্থী জোহরান মামদানি নিউইয়র্ক সিটির মেয়র নির্বাচিত হয়েছেন। মূলত মা মীরা নায়ার ও বাবা মাহমুদ মামদানির ব্যক্তি ও রাজনৈতিক জীবন জোহরানকে প্রভাবিত করেছে, জোহরানও একাধিকবার তা উল্লেখ করেছেন।
১ দিন আগে
হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট ব্যাকআপে আসছে নতুন নিরাপত্তা ফিচার ‘পাসকি’। এর মাধ্যমে এখন থেকে আইক্লাউড ও গুগল ড্রাইভে সংরক্ষিত হোয়াটসঅ্যাপ ব্যাকআপও থাকবে সম্পূর্ণ ‘এন্ড-টু-এন্ড এনক্রিপ্টেড’, অর্থাৎ আরও সুরক্ষিত।
১ দিন আগে
বাংলা চলচ্চিত্র জগতে ঋত্বিককুমার ঘটক একটা নাম বটে! তাঁকে যারা পছন্দ করেন কিংবা অপছন্দ করেন উভয় দলই স্বীকার করে নেবেন, ঋত্বিক এক বিশিষ্ট নাম।
২ দিন আগে