
.png)

বিকেলবেলার এক পশলা বৃষ্টি, হাতে ধোঁয়া ওঠা চায়ের কাপ। জানালার গ্রিল ধরে বাইরে তাকাতেই ইউটিউবের প্লে-লিস্টে বেজে উঠল নব্বই দশকের জনপ্রিয় কোনো গান। ঠিক সেই মুহূর্তে আপনার বুকের ভেতর কেমন যেন একটা মোচড় দিয়ে ওঠে। কারো চোখে জমা হয় অশ্রুবিন্দু, কিন্তু ঠোঁটের কোণে লেগে থাকে মৃদু হাসি।

শীত এলেই অনেকের মুড যেন একটু থমকে যায়। অকারণে মন খারাপ বা ক্লান্তি ঘিরে ধরে। প্রশ্ন জাগে, শীতকাল কি সত্যিই আমাদের মুড অফ করে দেয়? নাকি এর পেছনে আছে শরীরের কোনো প্রতিক্রিয়া? শীতে আমাদের বিষণ্নতার কারণ খুঁজে দেখা যাক।

‘পিঠা’ শব্দটি শোনা মাত্রই চোখে ভেসে ওঠে শীতের সকালের কুয়াশা, আগুন জ্বলা চুলা, গরম–গরম ভাপা পিঠা, গুড় আর খেজুর রসের ঘ্রাণ। কিন্তু ‘পিঠা’ শব্দটি এসেছে কোথা থেকে এবং কীভাবে বাংলা সংস্কৃতির সঙ্গে পিঠা এত গভীরভাবে মিশে গেছে, তা কি জানেন?

আমাদের দেশে বছরজুড়েই নানা উপলক্ষে পিঠা বানানো হয়। তবে শীতকালে পিঠার বৈচিত্র্য চোখে পড়ে সবচেয়ে বেশি। কারণটা লুকিয়ে আছে ঐতিহ্যের ভেতর। শীতের ঠিক আগে আগেই শুরু হয় হেমন্তের নবান্ন উৎসব। কৃষকের গোলাঘর ভরে ওঠে সোনালী ধানে। সেই আমন ধান থেকে আসে নতুন চাল।

ক্যালেন্ডারে নভেম্বরের শেষ সপ্তাহ। শীতের মৌসুম এসেই গেছে বলা যায়। সন্ধ্যা নামলেই বাতাসে টের পাওয়া যায় শীতের খুব হালকা ছোঁয়া। ঢাকাবাসীর গায়ে যদিও এখনো গরম কাপড় ওঠেনি, কিন্তু ফুটপাতে বসে গেছে শীতের পিঠার ভ্রাম্যমাণ দোকান। তাওয়া থেকে উঠছে গরম ধোঁয়া, ভাপা পিঠার গন্ধে থমকে দাঁড়াচ্ছেন পথচারীরা। শীত ঠিকঠাক

শীতের সকাল মানেই জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের পুরোনো হলগুলোতে আয়েশি ঘুমভাঙা। জানালার কাঁচ চুইয়ে আসা ফ্যাকাশে রোদটুকু শরীরে মেখে কুণ্ডলী পাকিয়ে শুয়ে থাকার মধ্যে সে এক অপার আনন্দ। কিন্তু শীতের এই সকালেবলা আমার মতো গ্রামের আবহে বেড়ে ওঠা ছেলেদের জন্য অন্য এক স্মৃতির দরজাও খুলে দেয়—পিঠার স্মৃতি। ক্যাম্পা

বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিশুদের প্রতি সমাজের দায়বদ্ধতা এবং তাদের সমাজের মূল স্রোতে ফিরিয়ে আনার চ্যালেঞ্জ—এই দুই কঠিন বাস্তবতার মাঝে শক্তিশালী সেতুবন্ধন তৈরি করেছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী। আমাদের সমাজে এখনো পর্যাপ্ত বিশেষায়িত প্রতিষ্ঠান এবং প্রয়োজনীয় সামাজিক সহায়তার অভাব রয়েছে।

আমাদের বারান্দার শিশুটার সঙ্গে পাশের বারান্দার শিশুটার বন্ধুত্ব পুরোনো হতে চলল। তাদের আলাদা খাঁচা। শহরগুলোতে তাদের যাওয়ার কোনো জায়গা নেই বলে ঘরে বন্দী থাকে। বারান্দা থেকে আকাশ দেখে। তারা একে অন্যের সঙ্গে কথা বলে।

বিশ্বজুড়ে কোটি মানুষের জীবনে পরিবর্তন আনা এক নাম টনি রবিন্স। তিনি শুধু মোটিভেশনাল স্পিকার নন, বরং বিশ্বের সবচেয়ে প্রভাবশালী ‘লাইফ কোচ’ ও মেন্টর। অসংখ্য উদ্যোক্তা, নেতা ও সেলিব্রিটিকে তিনি গড়ে তুলেছেন প্রশিক্ষণের মাধ্যমে।

আজকাল প্রেক্ষাগৃহে সিনেমা দেখার কথা ভাবলেই নাকে এসে লাগে গরম পপকর্নের ঘ্রাণ। দুনিয়াজুড়েই এই খাবার ছাড়া আজকের সময়ে সিনেমা দেখাটা অসম্পূর্ণ মনে হয়। কিন্তু কীভাবে ভুট্টার খই কীভাবে হয়ে উঠল সিনেমা-সংস্কৃতির অবিচ্ছেদ্য অংশ? এর পেছনের গল্প কিন্তু সিনেমার কাহিনীর চেয়ে কম আকর্ষণীয় নয়।

একসময় গ্রামবাংলার প্রায় প্রতিটি বাড়িতেই ছিল কাঠের ঢেঁকি। সেটাই ছিল চাল ভাঙা বা উৎপাদনের একমাত্র উপায়। ধুপ-ধাপ শব্দে চাল ভাঙার সেই দৃশ্য এখন শুধু স্মৃতিতে।

বিয়ে করবেন নাকি আজীবন ব্যাচেলর থাকবেন? এই বিতর্ক আদ্যিকালের। বিয়ের প্রসঙ্গ উঠলে কেউ পরামর্শ দেন, ‘বিয়ে মানে স্বাধীনতার শেষ।’কেউ আবার বলেন, ‘বিয়ে না করলেও তো জীবন চলে।’

সাইলেন্ট ডিভোর্স কী? কেন বাড়ছে এমন নীরব বিচ্ছেদ? এমন সম্পর্কের ক্ষেত্রে আসলে কী ঘটে?

প্রসাধনী হিসেবে কাজল উপমহাদেশের সাজসজ্জার ঐতিহ্য। বিয়েবাড়ি হোক বা পার্টি, নারীদের সাজের বড় একটি অংশ জুড়ে থাকে চোখের মেকআপ। সেখানে কাজলের ব্যবহার দেখা যায়। কাজল কেন এখনো ট্রেন্ডি? কাজলের কি ঔষধি গুণ আছে? প্রসাধনী শিল্পে কাজলের দখল কতখানি? এসব জানা যাবে এ লেখায়।

শরতের সাদা মেঘের ফাঁক গলে উঠে এসেছে চাঁদ। আকাশে আজ ভরা পূর্ণিমা। এই পূর্ণিমাতেই আছে দুটি ধর্মীয় উৎসব। কোজাগরী পূর্ণিমা ও প্রবারণা পূর্ণিমা। দুটি আলাদা ধর্মীয় উৎসব। তবু চাঁদের আলোই মিলিয়ে দেয় মানুষকে। সনাতন ধর্মাবলম্বীরা রাত জেগে করবেন লক্ষ্মীদেবীর আরাধনা। হিন্দু পুরাণ মতে, এই পূর্ণিমা রাতেই লক্ষ্মীদ

আজ ষষ্ঠী। শরতের আকাশে পেঁজা তুলোর মতো মেঘ, সাদা কাশের বন আর বাতাসে ভেসে আসা ঢাকের বোল—এই সবই জানান দেয়, দেবী দুর্গা নিজ গৃহে ফিরে এসেছেন। শুরু হয়ে গেছে সনাতন ধর্মাবলম্বী বাঙালিদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব।