বন্ধুত্বের সম্পর্ক হওয়া উচিত পানির মতো স্বচ্ছ। কিন্তু অনেক সময় আমরা আবেগের বশে ভালো ও মন্দের পার্থক্য করতে পারি না। কীভাবে বুঝবেন আপনার পাশের মানুষটি আপনার শুভাকাঙ্ক্ষী নাকি শুধুই সুসময়ের বন্ধু? চলুন মিলিয়ে নিই সমীকরণ।
ফাবিহা বিনতে হক

কথায় আছে, ‘বন্ধু হলো সেই পরিবার, যা আমরা নিজেরা বেছে নিই।’ জীবনের গতিপথ সরল নয় বরং সেটি নানা খানাখন্দে ভরা। এই ‘বন্ধুর’ পথে একজন ভালো বন্ধুই হতে পারে আপনার অন্যতম বড় শক্তির জায়গা। আবার ভুল মানুষের সঙ্গে বন্ধুত্ব আপনার জীবনকে করে তুলতে পারে বিষাক্ত।
বন্ধুত্বের সম্পর্ক হওয়া উচিত পানির মতো স্বচ্ছ। কিন্তু অনেক সময় আমরা আবেগের বশে ভালো ও মন্দের পার্থক্য করতে পারি না। কীভাবে বুঝবেন আপনার পাশের মানুষটি আপনার শুভাকাঙ্ক্ষী নাকি শুধুই সুসময়ের বন্ধু? চলুন মিলিয়ে নিই সমীকরণ।
একজন ভালো বন্ধু বা ‘ট্রু ফ্রেন্ড’ চেনার জন্য কোনো রকেট সায়েন্সের দরকার নেই। আপনার মানসিক অবস্থাই বলে দেবে সে আসলে কেমন। বন্ধুত্ব নিয়ে সিনেমার উদাহরণ দিলে সবার আগে মাথায় আসে বলিউড মুভি ‘থ্রি ইডিয়টস’-এর কথা। রাজু, ফারহান আর র্যাঞ্চোর বন্ধুত্ব। যেখানে বন্ধুর বাবার অসুস্থতায় স্কুটি নিয়ে হাসপাতালে ছোটেন র্যাঞ্চো, কিংবা বন্ধুর সফলতায় নিজেরা নেচে ওঠেন আনন্দে।
আপনার কোনো অর্জনে যে মানুষটি আপনার চেয়েও বেশি খুশি হয়, সে-ই প্রকৃত বন্ধু। তাঁর চোখে মুখে কোনো কৃত্রিমতা বা হিংসা থাকবে না। সে আপনাকে অনুপ্রাণিত করবে আরও এগিয়ে যেতে।
তবে ভালো বন্ধু শুধু প্রশংসা করবে, তা কিন্তু নয়। সে আপনার ভুল ধরিয়ে দেবে, কিন্তু তা জনসম্মুখে বা আপনাকে ছোট করে নয়। সে আপনাকে শুধরে দেবে আড়ালে এবং সম্মানের সাথে। সে আপনার মুখের ওপর সত্য কথাটি বলার সাহস রাখে, তবে আঘাত করে নয়।
কিছু মানুষ আছেন, যারা কথা শোনে কেবল উপদেশ বর্ষণের জন্য। অর্থাৎ সবসময় উপদেশ দেওয়ার জন্য মুখিয়ে থাকে, এমন বন্ধুর সংখ্যাও কম নয়। যেমন কোন বিপদের কথা বললে সে প্রথমেই বলবে, তোকে আগেই বলেছিলাম এমন হবে, দেখেছিস এমনই হলো; যেন এমনটা হওয়ায় সে দারুণ খুশি।

কিন্তু একজন ভালো বন্ধু আপনার মন খারাপের সময় শুধু উপদেশ দেবে না, বরং ধৈর্য ধরে আপনার কথা শুনবে কোনোরকম বাছবিচার ছাড়াই। মনে রাখবেন, বন্ধু মানেই দুঃসময়ের সঙ্গী। সুসময়ে আপনার পাশে সবাই ঘুরঘুর করবে। কিন্তু প্রকৃত বন্ধু তাঁরাই যারা আপনার পকেট ফাঁকা জেনেও চায়ের স্টলে বসে আড্ডা দিতে দ্বিধা করবে না। কিংবা আপনি কোনো বড় বিপদে পড়লে যে মানুষটি অজুহাত না দেখিয়ে পাশে দাঁড়ায়, সেই আসল বন্ধু।
কিছু বন্ধু আছে যারা ‘এনার্জি ভ্যাম্পায়ার’ অর্থাৎ এরা আপনার ভেতরকার পজিটিভ এনার্জিকে নষ্ট করে দিয়ে যায়। এদের সাথে মিশলে আপনার নিজেকে ক্লান্ত লাগবে, সঙ্গে ‘লো’ ফিল হবে। যেমন আপনি পড়তে বসলে সে বলবে, ‘সারাদিন পড়ে কী করবি কিংবা তুই তো সারাদিন পড়িস, রেজাল্ট ভালো হয় না কেন তাহলে?’
আবার নতুন কিছু শুরু করতে চাইলে তাঁদের দিক থেকেই প্রথম টিটকারি বা মশকরা আসবে।
এদের মধ্যে কেউ কেউ আবার সামনে খুব গলায়-গলায় ভাব দেখিয়ে আপনার কাছ থেকে সুবিধা নিয়ে চলে। অথচ আপনি চোখের আড়াল হলেই তাঁরা অন্য মানুষ।
হলিউডের বিখ্যাত সিনেমা ‘মিন গার্লস’ দেখেছেন? যেখানে রেজিনা জর্জ ও তার সঙ্গীরা একে অপরের সঙ্গে মিষ্টি কথা বললেও, পিছে ষড়যন্ত্র করত। বাস্তবেও এমন বন্ধুর অভাব নেই। অথচ আপনার প্রয়োজনে তাঁদের কখনোই খুঁজে পাওয়া যায় না, বরং নানা অজুহাত দেখিয়ে এরা পাশ কাটিয়ে যায়।
টক্সিক বন্ধু চেনার আরেকটি উপায় হলো, আড্ডার সময় সে কি শুধুই নিজের গল্প করে কি-না। যে মানুষটিকে আপনি কাছের বন্ধু ভাবছেন সে কি আপনার সমস্যার কথা বলতে গেলেই প্রসঙ্গ ঘুরিয়ে নিজের কথায় চলে আসে? এটি স্বার্থপরতার লক্ষণ। একজন ভালো বন্ধু সবসময় পাশের বন্ধুটি কী বলতে চায়, সে ব্যাপারে সচেতন থাকবে, তাঁর ব্যাপারে জানতে আগ্রহী থাকবে।
যে বন্ধুটি আপনার কাছে অন্যের নামে দুর্নাম করে, নিশ্চিত থাকুন সে অন্যের কাছে আপনার নামেও দুর্নাম করে। এরা জাজমেন্টাল এবং তাঁদের পেটে কথা থাকে না। তাই এরা কোনভাবেই বিশ্বাসযোগ্য নয়।
এছাড়া আপনার ভালো কোনো খবর শুনে যদি দেখেন তাঁর মুখ কালো হয়ে গেছে বা সে ব্যঙ্গ করে কথা বলছে, তবে বুঝবেন সে আপনার ভালো চায় না। কারণ এরা সবসময় আপনাকে বন্ধু হিসেবে নয় বরং প্রতিদ্বন্দ্বীর চোখে দেখেছে।
এই দুই ধরনের বন্ধু আলাদা করার খুব সহজ একটি উপায় আছে। কোনো বন্ধুর সঙ্গে দেখা করার পর নিজেকে প্রশ্ন করুন, ‘আমার কি ভালো লাগছে? নাকি আমি মানসিকভাবে ক্লান্ত?’
যদি সেই মানুষটির সঙ্গে মেশার পর আপনার আত্মবিশ্বাস বাড়ে, মন ভালো থাকে; তবে সে ভালো বন্ধু। আর যদি মনে হয় আপনি ছোট হচ্ছেন, অস্বস্তি লাগছে; তবে সময় এসেছে সেই সম্পর্ক থেকে সরে আসার।
ফেসবুকের হাজারো বন্ধুর ভিড়ে যদি একজনও ‘আসল বন্ধু’ থাকে, তবে আপনি ভাগ্যবান। ১০০ জন ‘মিন গার্লস’ টাইপ বন্ধুর চেয়ে একজন ‘র্যাঞ্চো’র মতো বন্ধু থাকা অনেক বেশি স্বস্তির। তাই বন্ধু নির্বাচনে একটু সতর্ক হোন, কারণ দিনশেষে আপনার মানসিক শান্তি সবার আগে।

কথায় আছে, ‘বন্ধু হলো সেই পরিবার, যা আমরা নিজেরা বেছে নিই।’ জীবনের গতিপথ সরল নয় বরং সেটি নানা খানাখন্দে ভরা। এই ‘বন্ধুর’ পথে একজন ভালো বন্ধুই হতে পারে আপনার অন্যতম বড় শক্তির জায়গা। আবার ভুল মানুষের সঙ্গে বন্ধুত্ব আপনার জীবনকে করে তুলতে পারে বিষাক্ত।
বন্ধুত্বের সম্পর্ক হওয়া উচিত পানির মতো স্বচ্ছ। কিন্তু অনেক সময় আমরা আবেগের বশে ভালো ও মন্দের পার্থক্য করতে পারি না। কীভাবে বুঝবেন আপনার পাশের মানুষটি আপনার শুভাকাঙ্ক্ষী নাকি শুধুই সুসময়ের বন্ধু? চলুন মিলিয়ে নিই সমীকরণ।
একজন ভালো বন্ধু বা ‘ট্রু ফ্রেন্ড’ চেনার জন্য কোনো রকেট সায়েন্সের দরকার নেই। আপনার মানসিক অবস্থাই বলে দেবে সে আসলে কেমন। বন্ধুত্ব নিয়ে সিনেমার উদাহরণ দিলে সবার আগে মাথায় আসে বলিউড মুভি ‘থ্রি ইডিয়টস’-এর কথা। রাজু, ফারহান আর র্যাঞ্চোর বন্ধুত্ব। যেখানে বন্ধুর বাবার অসুস্থতায় স্কুটি নিয়ে হাসপাতালে ছোটেন র্যাঞ্চো, কিংবা বন্ধুর সফলতায় নিজেরা নেচে ওঠেন আনন্দে।
আপনার কোনো অর্জনে যে মানুষটি আপনার চেয়েও বেশি খুশি হয়, সে-ই প্রকৃত বন্ধু। তাঁর চোখে মুখে কোনো কৃত্রিমতা বা হিংসা থাকবে না। সে আপনাকে অনুপ্রাণিত করবে আরও এগিয়ে যেতে।
তবে ভালো বন্ধু শুধু প্রশংসা করবে, তা কিন্তু নয়। সে আপনার ভুল ধরিয়ে দেবে, কিন্তু তা জনসম্মুখে বা আপনাকে ছোট করে নয়। সে আপনাকে শুধরে দেবে আড়ালে এবং সম্মানের সাথে। সে আপনার মুখের ওপর সত্য কথাটি বলার সাহস রাখে, তবে আঘাত করে নয়।
কিছু মানুষ আছেন, যারা কথা শোনে কেবল উপদেশ বর্ষণের জন্য। অর্থাৎ সবসময় উপদেশ দেওয়ার জন্য মুখিয়ে থাকে, এমন বন্ধুর সংখ্যাও কম নয়। যেমন কোন বিপদের কথা বললে সে প্রথমেই বলবে, তোকে আগেই বলেছিলাম এমন হবে, দেখেছিস এমনই হলো; যেন এমনটা হওয়ায় সে দারুণ খুশি।

কিন্তু একজন ভালো বন্ধু আপনার মন খারাপের সময় শুধু উপদেশ দেবে না, বরং ধৈর্য ধরে আপনার কথা শুনবে কোনোরকম বাছবিচার ছাড়াই। মনে রাখবেন, বন্ধু মানেই দুঃসময়ের সঙ্গী। সুসময়ে আপনার পাশে সবাই ঘুরঘুর করবে। কিন্তু প্রকৃত বন্ধু তাঁরাই যারা আপনার পকেট ফাঁকা জেনেও চায়ের স্টলে বসে আড্ডা দিতে দ্বিধা করবে না। কিংবা আপনি কোনো বড় বিপদে পড়লে যে মানুষটি অজুহাত না দেখিয়ে পাশে দাঁড়ায়, সেই আসল বন্ধু।
কিছু বন্ধু আছে যারা ‘এনার্জি ভ্যাম্পায়ার’ অর্থাৎ এরা আপনার ভেতরকার পজিটিভ এনার্জিকে নষ্ট করে দিয়ে যায়। এদের সাথে মিশলে আপনার নিজেকে ক্লান্ত লাগবে, সঙ্গে ‘লো’ ফিল হবে। যেমন আপনি পড়তে বসলে সে বলবে, ‘সারাদিন পড়ে কী করবি কিংবা তুই তো সারাদিন পড়িস, রেজাল্ট ভালো হয় না কেন তাহলে?’
আবার নতুন কিছু শুরু করতে চাইলে তাঁদের দিক থেকেই প্রথম টিটকারি বা মশকরা আসবে।
এদের মধ্যে কেউ কেউ আবার সামনে খুব গলায়-গলায় ভাব দেখিয়ে আপনার কাছ থেকে সুবিধা নিয়ে চলে। অথচ আপনি চোখের আড়াল হলেই তাঁরা অন্য মানুষ।
হলিউডের বিখ্যাত সিনেমা ‘মিন গার্লস’ দেখেছেন? যেখানে রেজিনা জর্জ ও তার সঙ্গীরা একে অপরের সঙ্গে মিষ্টি কথা বললেও, পিছে ষড়যন্ত্র করত। বাস্তবেও এমন বন্ধুর অভাব নেই। অথচ আপনার প্রয়োজনে তাঁদের কখনোই খুঁজে পাওয়া যায় না, বরং নানা অজুহাত দেখিয়ে এরা পাশ কাটিয়ে যায়।
টক্সিক বন্ধু চেনার আরেকটি উপায় হলো, আড্ডার সময় সে কি শুধুই নিজের গল্প করে কি-না। যে মানুষটিকে আপনি কাছের বন্ধু ভাবছেন সে কি আপনার সমস্যার কথা বলতে গেলেই প্রসঙ্গ ঘুরিয়ে নিজের কথায় চলে আসে? এটি স্বার্থপরতার লক্ষণ। একজন ভালো বন্ধু সবসময় পাশের বন্ধুটি কী বলতে চায়, সে ব্যাপারে সচেতন থাকবে, তাঁর ব্যাপারে জানতে আগ্রহী থাকবে।
যে বন্ধুটি আপনার কাছে অন্যের নামে দুর্নাম করে, নিশ্চিত থাকুন সে অন্যের কাছে আপনার নামেও দুর্নাম করে। এরা জাজমেন্টাল এবং তাঁদের পেটে কথা থাকে না। তাই এরা কোনভাবেই বিশ্বাসযোগ্য নয়।
এছাড়া আপনার ভালো কোনো খবর শুনে যদি দেখেন তাঁর মুখ কালো হয়ে গেছে বা সে ব্যঙ্গ করে কথা বলছে, তবে বুঝবেন সে আপনার ভালো চায় না। কারণ এরা সবসময় আপনাকে বন্ধু হিসেবে নয় বরং প্রতিদ্বন্দ্বীর চোখে দেখেছে।
এই দুই ধরনের বন্ধু আলাদা করার খুব সহজ একটি উপায় আছে। কোনো বন্ধুর সঙ্গে দেখা করার পর নিজেকে প্রশ্ন করুন, ‘আমার কি ভালো লাগছে? নাকি আমি মানসিকভাবে ক্লান্ত?’
যদি সেই মানুষটির সঙ্গে মেশার পর আপনার আত্মবিশ্বাস বাড়ে, মন ভালো থাকে; তবে সে ভালো বন্ধু। আর যদি মনে হয় আপনি ছোট হচ্ছেন, অস্বস্তি লাগছে; তবে সময় এসেছে সেই সম্পর্ক থেকে সরে আসার।
ফেসবুকের হাজারো বন্ধুর ভিড়ে যদি একজনও ‘আসল বন্ধু’ থাকে, তবে আপনি ভাগ্যবান। ১০০ জন ‘মিন গার্লস’ টাইপ বন্ধুর চেয়ে একজন ‘র্যাঞ্চো’র মতো বন্ধু থাকা অনেক বেশি স্বস্তির। তাই বন্ধু নির্বাচনে একটু সতর্ক হোন, কারণ দিনশেষে আপনার মানসিক শান্তি সবার আগে।

ক্ষুধা কিভাবে মানুষের অস্তিত্বকে ধীরে ধীরে গ্রাস করে নেয়, সেলুলয়েডের ফিতায় তার সবচেয়ে নির্মম দলিল আমজাদ হোসেনের ‘ভাত দে’। ১৯৮৪ সালে মুক্তি পাওয়া আমজাদ হোসেনের কালজয়ী সিনেমা ‘ভাত দে’ তৎকালীন সমাজব্যবস্থা, দারিদ্র্য এবং রাষ্ট্রযন্ত্রের প্রতি এক চপেটাঘাত।
২১ ঘণ্টা আগে
ডব্লিউডব্লিউই-এর ইতিহাসের অন্যতম সেরা ও জনপ্রিয় সুপারস্টার জন সিনা অবশেষে রেসলিং রিংকে বিদায় জানালেন। দীর্ঘ দুই যুগের বেশি সময় ধরে দর্শকদের মাতানো এই তারকাকে শেষবারের মতো রিংয়ে দেখা গেছে ‘স্যাটারডে নাইটস মেইন ইভেন্ট’–এ।
১ দিন আগে
আজ দশ বছর হতে চললো জহির নেই। দীর্ঘ দশটি বছর, অথচ মনে হয় এইতো সেদিনের কথা। এ. জে. করদারের সহকারী হিশেবে কাজ করছে জহির রায়হান। প্রথমে পরিচয়। তারপর ঘনিষ্ঠতা। পঞ্চাশের শেষের দিকেই হবে সম্ভবত। জহির তুমুল উৎসাহে স্ক্রিপ্ট করছে, ‘‘কখনো আসেনি’’-র স্ক্রিপ্ট। ছবি হবে।
১ দিন আগে
তাঁর লেখা প্রথম কবিতা প্রকাশিত হয়েছিল কলকাতার ‘নতুন সাহিত্য’ পত্রিকায় ১৯৪৯ সালে। পরে ঢাকা থেকে প্রকাশিত ‘সচিত্র সন্ধানী’ পত্রিকায় ১৯৮২ সালের জানুয়ারি সংখ্যায় কবিতাটি পুনর্মুদ্রিত হয়।
১ দিন আগে