আজ বিশ্ব শান্তি দিবস। দিনটি পালিত হয় স্লোগান, কবুতর আর বক্তৃতায় ভরপুর এক উৎসব হিসেবে। অথচ পৃথিবী জুড়ে চলছে যুদ্ধ, দখল, অস্ত্র ব্যবসা আর উদ্বাস্তু মানুষের হাহাকার। শান্তির নাম এখন বিজ্ঞাপন, শান্তির আকাঙ্ক্ষা এখন বসে থাকে অস্ত্র কেনার বাজেটের পাশে। রাজনীতি মেলে পলিটিক্সের সাথে ঠিকই, কিন্তু শান্তি মেলে
বাংলাদেশের বাস্তবতায় গুজব যেন এক অমূল্য সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য। বিশ্বকোষে জায়গা না পেলেও রিকশার হ্যান্ডেলে, বাসের সিটে, সেলুনের আয়নায় এবং অবশ্যই ফেসবুকের কমেন্ট বক্সে গুজবের অবাধ বিচরণ। মনস্তত্ত্ববিদেরা মনে করেন, গুজবের জন্ম অনিশ্চয়তা থেকে।
কোনো সমাজে গুজব কেন ছড়ানো হয়? গুজব আর গালগল্প কেন মানুষের এত প্রিয়? চলুন, ভ্রমণ করা যাক গুজবমুখর এক ব্যাঙ্গের দুনিয়ায়…
গত ২৪ আগস্ট রাত সাড়ে ১০টার দিকে বরিশাল বাংলাবাজারের একটি বাড়ি থেকে সিআইডির কর্মকর্তারা কন্টেন্ট ক্রিয়েটর তৌহিদ আফ্রিদিকে গ্রেপ্তার করেছেন। কিন্তু ২০২২ সালে স্যোশাল মিডিয়ায় ভাইরাল হওয়া তৌহিদ আফ্রিদির সেই ভিডিওর কথা মনে আছে? আফ্রিদির স্ক্রিপ্ট অনুযায়ী, পুলিশ তাঁর বাসায় আসবে ধরে নিয়ে যেতে।
থাকি আমি ঢাকার কামরাঙ্গীরচরে। ভদ্দরলোকের চৌহদ্দীর বাইরে। তবুও তো, কত কিছুর সাধ হয়। ভাবলাম, ভদ্দরলোকেরা তো শুনি কত কীই খায়, একদিন চেখে দেখা যাক তাদের খাবার। তো, গেলাম একদিন ভদ্দরলোকেদের শহর, বনানীতে। কিন্তু, কিছুই তো চিনি না। কই খাইতে যাওয়া যায়?
হিউমার একটা সিরিয়াস বিষয়। খটকার মতো ঠেকলেও, কথাটা সত্যি। পলিটিক্সের হিউমার থাকে, হিউমারেরও থাকে পলিটিক্স। জোক হোক কিংবা মিম, কমেডি মুভি কিংবা কমিক স্কেচ—যেকোনো ফর্মের হিউমারে ক্ষমতা-সম্পর্কের প্রতিফলন থাকে, হিউমারে শত্রু-মিত্রের ভেদজ্ঞান থাকে।
মোদির সাথে রিলেট করব, কোনোদিন ভাবি নাই। একজন জেনজি হিসেবে মোদি ট্রাম্পের থেকে যে দাগা খাইল, তার জন্য গভীর সিম্প্যাথি বোধ করলাম। এই রকম সিচুয়েশনে বা ‘সিচুয়েশনশিপ’-এ বেঈমানির শিকার আমরা রেগুলার হই।
টিকটক হইল এখনকার সবচেয়ে জনপ্রিয় ভিডিও শেয়ারের প্ল্যাটফর্ম। সোশ্যাল মিডিয়ার এই ভার্শনটা এমন যে আপনি দুইটা ট্যাপ দিলেই একটা ভিডিও বানায়া আপলোড করতে পারবেন। ক্যামেরা, এডিটিং, মিউজিক, ট্রেন্ডি সাউন্ড সব এক জায়গায়।