.png)

আসন্ন ত্রয়োদশ নির্বাচন সংসদ নির্বাচনে প্রতিটি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য মোতায়েনের দাবি জানিয়েছে জামায়াতে ইসলামী। আজ বুধবার (১৯ নভেম্বর) রাজধানীর আগারগাঁও নির্বাচন ভবনে কমিশনের সঙ্গে সংলাপে এ দাবি জানায় দলটি।

আগামী বছরের ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। অর্থাৎ হাতে আছে মাত্র চার মাস। এই সময়টুকু নির্বাচনের প্রস্তুতির জন্য খুব বেশি নয়—এ কথা বলাই যায়। কিন্তু এখন পর্যন্ত রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে যে ধরনের আলাপ-আলোচনা, প্রস্তুতি কিংবা কর্মতৎপরতা দেখার কথা ছিল, তা দৃশ্যমান নয়।

জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের গণভোটের বিষয়ে একমত হলেও ভোটের দিনক্ষণ নিয়ে ঐকমত্যে পৌঁছাতে পারেনি রাজনৈতিক দলগুলো। এক্ষেত্রে বিশেষজ্ঞ ও রাজনৈতিক দলগুলোর মতামতের ভিত্তিতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে একটি ‘প্যাকেজ’ প্রস্তাব করবে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন।

নির্বাচনে কারচুপি বা জালিয়াতি ঠেকাতে অভিজ্ঞ সাবেক কর্মকর্তাদের কাছ থেকে কার্যকর পরামর্শ চেয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এএমএম নাসির উদ্দিন।

এ ঘটনায় সরকারের প্রতিক্রিয়াও তাই সীমিত। তারা কেবল ‘তীব্র নিন্দা’ জানিয়েছে। অনেকেই সরকারের এ প্রতিক্রিয়ার সমালোচনা করেছেন। কারণ, সরকারে থেকেও এমন দায়সারা প্রতিক্রিয়া দিলে তা একধরনের অসংগত অবস্থানই প্রকাশ করে।

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের উদ্যোগে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে দ্বিতীয় ধাপের সংলাপ সোমবার (২ জুন) বিকেল ৪টায় রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে শুরু হচ্ছে। কমিশনের সভাপতি ও প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের উপস্থিতিতে আয়োজিত এই বৈঠকে , জামায়াতে ইসলামী, এনসিপিসহ ৩১টি দল ও জোটকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে।