পুশ–ইন, পুশ–ব্যাক
পশ্চিমবঙ্গ থেকে শুরু করে ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে কাজ করতে গিয়ে ঠিক এভাবেই হেনস্থার শিকার হচ্ছেন বাংলাভাষী পরিযায়ী শ্রমিকেরা। লাগাতার সেই আক্রমণ প্রবল হয়ে উঠেছে। এর বিরুদ্ধে সড়কে নামতে বাধ্য হয়েছে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল।
সিলেট সীমান্ত দিয়ে ঠেলে পাঠানো সবাই বাংলাদেশি নাগরিক। তবে বিভিন্ন সময়ে তারা অবৈধভাবে ভারতে গিয়েছিল।
গুজরাট পুলিশ জানায়, আটককৃতদের বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী রাজ্যগুলোয় নামিয়ে দেওয়া হয়েছে। এখান থেকে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ) তাঁদের বাংলাদেশে ফেরত পাঠাবে।
বাংলাদেশ-চীন-পাকিস্তান ত্রিপক্ষীয় বৈঠক নিয়ে গতকাল বৃহস্পতিবার এক সংবাদ সম্মেলনে মন্তব্য করেছেন ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল।
দ্য গার্ডিয়ানের প্রতিবেদন
মানবাধিকার সংগঠনগুলোর তথ্যমতে, সাম্প্রতিক সময়ে ভারতে হাজার হাজার মানুষকে (যাদের বেশির ভাগই মুসলমান) ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ হিসেবে সন্দেহ করে গ্রেপ্তার করেছে ভারতীয় পুলিশ। তাদের অনেককেই যথাযথ আইনি প্রক্রিয়া ছাড়াই সীমান্ত দিয়ে বাংলাদেশে ‘ঠেলে পাঠিয়েছে’ তারা।
পটপরিবর্তনের পরে অন্তর্বর্তী সরকার এই প্রকল্প নতুন করে পর্যালোচনা শুরু করে। শেষমেশ নেপালে নির্মাণাধীন ভারতীয় কোম্পানি থেকে বিদ্যুৎ আমদানির পাশাপাশি সঞ্চালন লাইন স্থাপনের পরিকল্পনা থেকেও সরে আসছে সরকার।
ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চল ও পশ্চিমবঙ্গের বেশ কয়েকটি স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশি পণ্যের প্রবেশে বিধিনিষেধ আরোপ করেছে দেশটির কেন্দ্রীয় সরকার। গত শুক্রবার (১৭ মে) ভারতের বাণিজ্য ও শিল্প মন্ত্রণালয়ের ডিরেক্টরেট জেনারেল অব ফরেন ট্রেড (ডিজিএফটি) এ বিষয়ে একটি নির্দেশনা জারি করেছে। এই নির্দেশনার ফলে বাংলাদেশের