কাজী নজরুল ইসলামকে বলা হয় বাংলা সাহিত্যের সাম্যবাদ ও দ্রোহের প্রতীক। মাত্র ছাব্বিশ বছরের সৃষ্টিশীলতায় তিনি বাংলা সাহিত্য ও সংগীতকে নবজাগরণে জাগিয়ে তুলেছিলেন। আজ কাজী নজরুল ইসলামের আজ ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী।
কাজী নজরুল ইসলামের জন্ম ও বেড়ে ওঠা পশ্চিম বাংলায়। মাঝেমধ্যে তিনি পূর্ব বাংলায় অর্থাৎ বর্তমান বাংলাদেশে এসেছেন। কিন্তু ১৯৭২ সালের আগে সেই আসা স্থায়ীভাবে তো ছিলেনই না, এমনকি রবীন্দ্রনাথের মতো দীর্ঘ দিনের জন্যও কখনো বাংলাদেশে থাকেননি।
আজ কবি কাজী নজরুল ইসলামের মৃত্যুদিন। বিদ্রোহী এই কবিকে পূর্ব বাংলা তথা বাংলাদেশের মানুষেরা কেন আপন করে নিয়েছিল, তার পেছনে রয়েছে সমাজতাত্ত্বিক ও মনস্তত্ত্বিক কারণ। কবির প্রয়াণ দিবসে তার সুলুক-সন্ধান।
আজ কাজী নজরুল ইসলামের মৃত্যুবার্ষিকী
মূলত নজরুলসংগীত নিয়ে নতুনভাবে কাজ করার পথটা দেখায় আর্টসেল। তাদের মাধ্যমে বড় অংশের রকশ্রোতার সামনে নজরুলের গান নতুনভাবে হাজির হয়েছে।
আজ কাজী নজরুল ইসলামের মৃত্যুবার্ষিকী
স্থান, কাল ও ভাষাগত দিক থেকে ওমর খৈয়াম আমাদের একটু দূরের মানুষ ছিলেন—অথচ তাঁর নানান উক্তি আমাদের জীবনযাপনের অংশ হয়ে গেছে। নজরুলই বলতে গেলে দারুণভাবে তাঁকে আমাদের কাছের মানুষ করে দিয়েছেন।
প্রতিদিনের মত গতকালও ভোরের আলো ফুটেছিল। এই ভোরেই নিভে গেল সংগীতজগতের এক আলো। ঢাকার বনানীর একটি হাসপাতালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন মুস্তাফা জামান আব্বাসী। বয়স হয়েছিল ৮৯ বছর। ছিলেন সুরকার, সংগীত সংগ্রাহক, গবেষক ও লেখক। আর সবকিছুর ওপরে ছিলেন একজন মানুষ, যিনি সারা জীবন বাংলা গান আর লোক-সংস্কৃতির জন্য
কত রকমের বিদেশি খাবারের নাম আর বর্ণনা পাওয়া যায় তাঁর লেখায়! পান আর আহার—দুটোতেই জবরদস্ত লোক ছিলেন তিনি। পানের গল্প নয়, আজ বরং এই রসসাহিত্যিকের আহার নিয়েই বলা যাক।