স্ট্রিম প্রতিবেদক
পুরোনো আওয়ামী আর নতুন বিএনপি প্রশাসন দিয়ে সুষ্ঠু নির্বাচন হবে না বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টির (জাগপা) সহসভাপতি ও মুখপাত্র রাশেদ প্রধান।
আজ সোমবার (২০ অক্টোবর) বিকেলে জাতীয় প্রেসক্লাব প্রাঙ্গণে ‘জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি ও নভেম্বরে গণভোট আয়োজনসহ ৭ দফা দাবিতে’ আয়োজিত এক বিক্ষোভ সমাবেশে সভাপতির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।
রাশেদ প্রধান বলেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকার এক বছরেও প্রশাসনকে “হিন্দুস্তানি আওয়ামী দোসরমুক্ত” করতে পারেনি, উল্টো নতুন করে বিএনপির লোকজনকে নিয়োগ দিয়েছে। এভাবে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড হবে না। দ্রুততম সময়ের মধ্যে প্রশাসনকে দলীয়করণমুক্ত করতে হবে এবং গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় রদবদল করতে হবে।’
আগামী ফেব্রুয়ারিতে একটি অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও ভারতীয় প্রভাবমুক্ত জাতীয় নির্বাচনের জন্য তিনি পাঁচটি বিষয়কে বাধ্যতামূলক উল্লেখ করে বলেন, ‘ফেব্রুয়ারিতে অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ, গ্রহণযোগ্য ও লেভেল প্লেয়িং ফিল্ডে ভারতীয় প্রভাবমুক্ত জাতীয় নির্বাচন হতে হবে। তার আগে পাঁচটি কাজ বাধ্যতামূলক। এক. জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে। দুই. নভেম্বরে গণভোট আয়োজন করতে হবে। তিন. খুনি হাসিনার বিচার দৃশ্যমান করতে হবে। চার. গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগের দোসর জাতীয় পার্টি এবং ১৪ দলের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করতে হবে এবং পাঁচ. লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিতকরণে প্রশাসনকে দলীয়করণ থেকে মুক্ত করতে হবে।’
সাম্প্রতিক অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা প্রসঙ্গে জাগপা মুখপাত্র বলেন, ‘আগুন সন্ত্রাস আওয়ামী লীগের পুরোনো খেলা। দেশের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে আগুন সন্ত্রাসের মাধ্যমে দেশকে অস্থিতিশীল করার হিন্দুস্তানি আওয়ামী নীলনকশা রুখে দিতে হবে।’
সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন জাগপার সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ইকবাল হোসেন, প্রেসিডিয়াম সদস্য আসাদুর রহমান খান, বীর মুক্তিযোদ্ধা সৈয়দ মো. শফিকুল ইসলাম, ঢাকা মহানগর সদস্য সচিব আশরাফুল ইসলাম হাসু, যুব জাগপার সভাপতি নজরুল ইসলাম বাবলু প্রমুখ।
সমাবেশ শেষে প্রেসক্লাব থেকে একটি বিক্ষোভ মিছিল শুরু হয়ে পল্টন ও বিজয়নগর এলাকা প্রদক্ষিণ করে।
পুরোনো আওয়ামী আর নতুন বিএনপি প্রশাসন দিয়ে সুষ্ঠু নির্বাচন হবে না বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টির (জাগপা) সহসভাপতি ও মুখপাত্র রাশেদ প্রধান।
আজ সোমবার (২০ অক্টোবর) বিকেলে জাতীয় প্রেসক্লাব প্রাঙ্গণে ‘জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি ও নভেম্বরে গণভোট আয়োজনসহ ৭ দফা দাবিতে’ আয়োজিত এক বিক্ষোভ সমাবেশে সভাপতির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।
রাশেদ প্রধান বলেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকার এক বছরেও প্রশাসনকে “হিন্দুস্তানি আওয়ামী দোসরমুক্ত” করতে পারেনি, উল্টো নতুন করে বিএনপির লোকজনকে নিয়োগ দিয়েছে। এভাবে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড হবে না। দ্রুততম সময়ের মধ্যে প্রশাসনকে দলীয়করণমুক্ত করতে হবে এবং গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় রদবদল করতে হবে।’
আগামী ফেব্রুয়ারিতে একটি অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও ভারতীয় প্রভাবমুক্ত জাতীয় নির্বাচনের জন্য তিনি পাঁচটি বিষয়কে বাধ্যতামূলক উল্লেখ করে বলেন, ‘ফেব্রুয়ারিতে অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ, গ্রহণযোগ্য ও লেভেল প্লেয়িং ফিল্ডে ভারতীয় প্রভাবমুক্ত জাতীয় নির্বাচন হতে হবে। তার আগে পাঁচটি কাজ বাধ্যতামূলক। এক. জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে। দুই. নভেম্বরে গণভোট আয়োজন করতে হবে। তিন. খুনি হাসিনার বিচার দৃশ্যমান করতে হবে। চার. গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগের দোসর জাতীয় পার্টি এবং ১৪ দলের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করতে হবে এবং পাঁচ. লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিতকরণে প্রশাসনকে দলীয়করণ থেকে মুক্ত করতে হবে।’
সাম্প্রতিক অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা প্রসঙ্গে জাগপা মুখপাত্র বলেন, ‘আগুন সন্ত্রাস আওয়ামী লীগের পুরোনো খেলা। দেশের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে আগুন সন্ত্রাসের মাধ্যমে দেশকে অস্থিতিশীল করার হিন্দুস্তানি আওয়ামী নীলনকশা রুখে দিতে হবে।’
সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন জাগপার সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ইকবাল হোসেন, প্রেসিডিয়াম সদস্য আসাদুর রহমান খান, বীর মুক্তিযোদ্ধা সৈয়দ মো. শফিকুল ইসলাম, ঢাকা মহানগর সদস্য সচিব আশরাফুল ইসলাম হাসু, যুব জাগপার সভাপতি নজরুল ইসলাম বাবলু প্রমুখ।
সমাবেশ শেষে প্রেসক্লাব থেকে একটি বিক্ষোভ মিছিল শুরু হয়ে পল্টন ও বিজয়নগর এলাকা প্রদক্ষিণ করে।
গাজীপুরের কালিয়াকৈরে মাদ্রাসাছাত্রী ধর্ষণের ঘটনাসহ দেশে ক্রমবর্ধমান নারী নির্যাতনের বিচার এবং ধর্ষণ প্রতিরোধে কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ার দাবিতে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে (রাবি) মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের (বাগছাস) নাম পরিবর্তন করে 'গণতান্ত্রিক ছাত্রশক্তি' রাখা হচ্ছে। একই সঙ্গে সংগঠনে আসছে নতুন নেতৃত্ব। আগামী ২৩ অক্টোবর এক জাতীয় সমন্বয় সভা থেকে এই পরিবর্তনগুলো চূড়ান্ত করা হবে।
২ ঘণ্টা আগেবগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সভাস্থলের বাইরে ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। এ সময় মিলনায়তনের ভেতরে দলের উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলমসহ অন্য নেতারা উপস্থিত ছিলেন। এতে সভায় অংশ নেওয়া নেতাকর্মীদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়লেও কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি।
৩ ঘণ্টা আগেজুলাইয়ের গণঅভ্যুত্থানে এত রক্ত ও জীবনের বিনিময়ের পর কোনো অবস্থাতেই আর নতুন কোনো ফ্যাসিবাদ প্রতিষ্ঠার সুযোগ দেওয়া হবে না।
৩ ঘণ্টা আগে