স্ট্রিম সংবাদদাতা

বগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সভাস্থলের বাইরে ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। এ সময় মিলনায়তনের ভেতরে দলের উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলমসহ অন্য নেতারা উপস্থিত ছিলেন। এতে সভায় অংশ নেওয়া নেতাকর্মীদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়লেও কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি।
আজ সোমবার (২০ অক্টোবর) বিকেল পৌনে চারটার দিকে বগুড়া জেলা পরিষদ চত্বরে দুটি ককটেল নিক্ষেপ করে দুর্বৃত্তরা। এর মধ্যে একটি বিস্ফোরিত হয়, অন্যটি অবিস্ফোরিত অবস্থায় উদ্ধার করে পুলিশ। ককটেল বিস্ফোরণের সময় জেলা পরিষদের মিলনায়তনে এনসিপির জেলা সমন্বয় সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সারজিস আলম।
ঘটনার পর নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে এক স্ট্যাটাসে সারজিস আলম লেখেন, ‘বগুড়া জেলা পরিষদ অডিটোরিয়ামে এনসিপির সাংগঠনিক সমন্বয় চলাকালীন সময়ে আমাদের ভেন্যু– অডিটোরিয়ামের সামনে একাধিক ককটেল বিস্ফোরণ হয়েছে…।’ এ ঘটনায় তীব্র নিন্দা জানিয়ে দোষীদের গ্রেপ্তারের দাবি করেন তিনি ।
পরে সাংবাদিকদের কাছে সারজিস আলম বলেন, ‘ককটেল বিস্ফোরণ ঘটনায় জড়িতদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নিতে হবে।’
দলের জেলা সমন্বয় কমিটির সদস্য শওকত ইমরান বলেন, ‘পর পর দুটি ককটেল বিস্ফোরণ হয়। কে বা কারা করেছে, তা খতিয়ে দেখাসহ প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি।’
বগুড়া সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হাসান বাসির স্ট্রিমকে বলেন, ‘ককটেল বিস্ফোরণস্থল থেকে একটি অবিস্ফোরিত ককটেল উদ্ধার করা হয়েছে। এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

এদিকে, জুলাই সনদে জামায়াতে ইসলামীর স্বাক্ষর করার বিষয়টির সমালোচনা করে এনসিপির উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম বলেছেন, ‘পিআর (আনুপাতিক প্রতিনিধিত্ব) বিষয়ে জামায়াত আন্দোলন করল, অথচ জুলাই সনদে ওই বিষয়ে লেখা নেই, সেটাতে স্বাক্ষর করে এলো জামায়াত, যা জামায়াতের শক্তিশালী আচরণের সাথে দ্বিচারিতা। এটা তাদের কাছে প্রত্যাশিত ছিল না।’
আজ সোমবার দুপুরে বগুড়ায় দলীয় অস্থায়ী কার্যালয়ে সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন সারজিস আলম। এর আগে তিনি আলতাফুন্নেছা খেলার মাঠ সংলগ্ন স্থানে দলীয় অস্থায়ী কার্যালয়ের উদ্বোধন করেন।
নির্বাচন কমিশন (ইসি) এনসিপিকে ‘শাপলা’ প্রতীক দেওয়ার বিষয়ে পক্ষপাতমূলক আচরণ করছে মন্তব্য করে সারজিস আলম বলেন, ‘নির্বাচন কমিশন শাপলা দেওয়ার বিষয়ে পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ করছে। নির্বাচন কমিশনের ওপর আস্থা রাখতে পারছি না। আমরা চাই নির্বাচন কমিশন স্বাতন্ত্র্য বজায় রাখুক, মেরুদণ্ডটা সোজা রাখুক। আমাদের সঙ্গে স্বেচ্ছাচারী আচরণ করা হচ্ছে, তারা কারও না কারও দ্বারা প্রভাবিত হচ্ছে।’
বিএনপি ও জামায়াত এককভাবে দেশের নেতৃত্ব দিতে পারবে না মন্তব্য করে সারজিস আলম বলেন, ‘বিগত সময়ে বিএনপি যখনই সরকার গঠন করেছে, তা জোট সরকার ছিল। জামায়াতও কখনোই শক্তিশালীভাবে সংসদে প্রতিনিধিত্ব করতে পারেনি। আমরা মনে করি, এককভাবে কেউ শক্তিশালী নয়। আগামীতে আওয়ামী লীগ ও আধিপত্যবাদ প্রশ্নে বিএনপি বা জামায়াত—কেউ এককভাবে দেশকে নেতৃত্ব দিতে পারবে না। এই জায়গায় এনসিপির শক্তিশালী প্রতিনিধিত্ব রাজপথে যেমন লাগবে, সংসদেও প্রয়োজন। সেই লক্ষ্যে আমরা সাংগঠনিক শক্তি বাড়াতে কাজ করছি।’

বগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সভাস্থলের বাইরে ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। এ সময় মিলনায়তনের ভেতরে দলের উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলমসহ অন্য নেতারা উপস্থিত ছিলেন। এতে সভায় অংশ নেওয়া নেতাকর্মীদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়লেও কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি।
আজ সোমবার (২০ অক্টোবর) বিকেল পৌনে চারটার দিকে বগুড়া জেলা পরিষদ চত্বরে দুটি ককটেল নিক্ষেপ করে দুর্বৃত্তরা। এর মধ্যে একটি বিস্ফোরিত হয়, অন্যটি অবিস্ফোরিত অবস্থায় উদ্ধার করে পুলিশ। ককটেল বিস্ফোরণের সময় জেলা পরিষদের মিলনায়তনে এনসিপির জেলা সমন্বয় সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সারজিস আলম।
ঘটনার পর নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে এক স্ট্যাটাসে সারজিস আলম লেখেন, ‘বগুড়া জেলা পরিষদ অডিটোরিয়ামে এনসিপির সাংগঠনিক সমন্বয় চলাকালীন সময়ে আমাদের ভেন্যু– অডিটোরিয়ামের সামনে একাধিক ককটেল বিস্ফোরণ হয়েছে…।’ এ ঘটনায় তীব্র নিন্দা জানিয়ে দোষীদের গ্রেপ্তারের দাবি করেন তিনি ।
পরে সাংবাদিকদের কাছে সারজিস আলম বলেন, ‘ককটেল বিস্ফোরণ ঘটনায় জড়িতদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নিতে হবে।’
দলের জেলা সমন্বয় কমিটির সদস্য শওকত ইমরান বলেন, ‘পর পর দুটি ককটেল বিস্ফোরণ হয়। কে বা কারা করেছে, তা খতিয়ে দেখাসহ প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি।’
বগুড়া সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হাসান বাসির স্ট্রিমকে বলেন, ‘ককটেল বিস্ফোরণস্থল থেকে একটি অবিস্ফোরিত ককটেল উদ্ধার করা হয়েছে। এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

এদিকে, জুলাই সনদে জামায়াতে ইসলামীর স্বাক্ষর করার বিষয়টির সমালোচনা করে এনসিপির উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম বলেছেন, ‘পিআর (আনুপাতিক প্রতিনিধিত্ব) বিষয়ে জামায়াত আন্দোলন করল, অথচ জুলাই সনদে ওই বিষয়ে লেখা নেই, সেটাতে স্বাক্ষর করে এলো জামায়াত, যা জামায়াতের শক্তিশালী আচরণের সাথে দ্বিচারিতা। এটা তাদের কাছে প্রত্যাশিত ছিল না।’
আজ সোমবার দুপুরে বগুড়ায় দলীয় অস্থায়ী কার্যালয়ে সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন সারজিস আলম। এর আগে তিনি আলতাফুন্নেছা খেলার মাঠ সংলগ্ন স্থানে দলীয় অস্থায়ী কার্যালয়ের উদ্বোধন করেন।
নির্বাচন কমিশন (ইসি) এনসিপিকে ‘শাপলা’ প্রতীক দেওয়ার বিষয়ে পক্ষপাতমূলক আচরণ করছে মন্তব্য করে সারজিস আলম বলেন, ‘নির্বাচন কমিশন শাপলা দেওয়ার বিষয়ে পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ করছে। নির্বাচন কমিশনের ওপর আস্থা রাখতে পারছি না। আমরা চাই নির্বাচন কমিশন স্বাতন্ত্র্য বজায় রাখুক, মেরুদণ্ডটা সোজা রাখুক। আমাদের সঙ্গে স্বেচ্ছাচারী আচরণ করা হচ্ছে, তারা কারও না কারও দ্বারা প্রভাবিত হচ্ছে।’
বিএনপি ও জামায়াত এককভাবে দেশের নেতৃত্ব দিতে পারবে না মন্তব্য করে সারজিস আলম বলেন, ‘বিগত সময়ে বিএনপি যখনই সরকার গঠন করেছে, তা জোট সরকার ছিল। জামায়াতও কখনোই শক্তিশালীভাবে সংসদে প্রতিনিধিত্ব করতে পারেনি। আমরা মনে করি, এককভাবে কেউ শক্তিশালী নয়। আগামীতে আওয়ামী লীগ ও আধিপত্যবাদ প্রশ্নে বিএনপি বা জামায়াত—কেউ এককভাবে দেশকে নেতৃত্ব দিতে পারবে না। এই জায়গায় এনসিপির শক্তিশালী প্রতিনিধিত্ব রাজপথে যেমন লাগবে, সংসদেও প্রয়োজন। সেই লক্ষ্যে আমরা সাংগঠনিক শক্তি বাড়াতে কাজ করছি।’

প্রায় দেড় যুগ আগে বিএনপি ছেড়ে সেলিম যোগ দেন লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টিতে। কিন্তু দলটির জাতীয় কমিটিতে জায়গা না পেয়ে ২০১৯ সালের ১৮ নভেম্বর পাল্টা কমিটি গঠনের ঘোষণা দেন।
২ ঘণ্টা আগে
দুই শ আসনে জয়ী হলেও জামায়াত জাতীয় সরকার গঠন করতে আগ্রহী বলে জানিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ সোমবার (৮ ডিসেম্বর) ঢাকায় নিযুক্ত ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে বৈঠক শেষে উপস্থিত সাংবাদিকদের সামনে তিনি একথা বলেছেন।
৪ ঘণ্টা আগে
মুখে নানাজন নানা কথা বললেও বিএনপি ছাড়া কোনো দল দেশ গড়ার পরিকল্পনা করছে না বলে মন্তব্য করেছেন দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেন, আমরা সরকার গঠন করলে নতুন করে খাল খনন কর্মসূচি হাতে নেওয়া হবে।
৫ ঘণ্টা আগে
আসন্ন সংসদ নির্বাচনে জামায়াতে ইসলামী ভিন্নধর্ম থেকে প্রার্থী মনোনয়ন দিয়েছে। তবে নিজ দলের নারীদের প্রার্থী করার বিষয়ে এখনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিতে পারেনি।
৬ ঘণ্টা আগে