স্ট্রিম প্রতিবেদক
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আবারও বৈঠকে করেছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। বৈঠকের মূল উদ্দেশ্য ছিল জুলাই সনদ বাস্তবায়নের উপায় নিয়ে দলগুলোর মধ্যে মতপার্থক্য কমিয়ে আনা এবং একটি চূড়ান্ত সিদ্ধান্তে পৌঁছানো। যদিও সনদের বিভিন্ন বিষয়ে দলগুলো কিছু সাধারণ ঐকমত্যে পৌঁছেছে, এটি কীভাবে আইনি ও সাংবিধানিক সুরক্ষা পাবে—তা নিয়েই মূলত আলোচনা কেন্দ্রীভূত ছিল।
রোববার (৫ অক্টোবর) রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমির দোয়েল হলে দিনব্যাপী এই বৈঠকে রাজনৈতিক দলের নেতারা জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে তাঁরদের অবস্থান জানিয়েছেন।
রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাউদ্দিন আহমদ বলেন, ‘আমরা মোটামুটি একটা ঐক্যমতে পৌঁছেছি, যদিও সবকিছু এখনো চূড়ান্ত হয়নি। জুলাই সনদের পক্ষে আমরা জনগণের রায় চেয়েছি। আমরা চাই, সংসদ নির্বাচনের একই দিনে জুলাই সনদের ওপর জনরায়ের জন্য রেফারেন্ডাম অনুষ্ঠিত হোক।’
সালাউদ্দিন আহমদ আরও বলেন, ‘এই রেফারেন্ডামের জন্য আলাদা কোনো সংশোধনের প্রয়োজন নেই। অনুচ্ছেদ ১৪২ ও ১৫ সংশোধনের মধ্য দিয়ে আওয়ামী লীগ যে ব্যবস্থা বাতিল করেছিল, সেটি এখনো বহাল আছে। জুলাই সনদের বাস্তবায়নের জন্য উচ্চ আদালত অধ্যাদেশ দিতে পারে। এর মাধ্যমে আমরা জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি প্রতিষ্ঠা করতে পারব, যা হবে চূড়ান্ত। আমাদের বিশ্বাস, সাংবিধানিক ক্ষমতা জনগণের হাতেই থাকা উচিত।’
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী দলটির সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল হামিদুর রহমান আযাদ বলেন, ‘ঐকমত্য কমিশন জনগণের স্বার্থে কাজ করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল— আমরা সেটি সাধুবাদ জানাই। জুলাই সনদের ৮৪টি বিষয়ের ওপর আমরা একমত হয়েছি। দলিলটি সাক্ষরিত হওয়ার পর এটি রাষ্ট্রীয় দলিল হিসেবে স্বীকৃতি পাবে।’
হামিদুর রহমান আযাদ আরও বলেন, ‘পুরোনো ফ্যাসিবাদী ধারা থেকে বেরিয়ে নতুন সংস্কার প্রতিষ্ঠার জন্য জুলাই সনদের কোনো বিকল্প নেই। আমরা চাই, এর শক্তিশালী আইনি ভিত্তি হোক, যাতে পরবর্তীতে এটি বাতিল করে ফ্যাসিবাদ ফেরত আনার সুযোগ না থাকে। সাংবিধানিক আদেশের মাধ্যমে আইনি ভিত্তি তৈরি করতে হবে।যদি এটি রেফারেন্ডামে অনুমোদিত হয়, তাহলে সেটি আরও শক্তিশালী হবে এবং পরে আইনি চ্যালেঞ্জ করার সুযোগ থাকবে না।’
বাংলাদেশ ইসলামী আন্দোলন দলটির যুগ্ম মহাসচিব ও মুখপাত্র মাওলানা গাজী আতাউর রহমান বলেন, ‘রক্তক্ষয়ী অভ্যুত্থানের পর আমরা আর কোনো বিপর্যয় চাই না। নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই হোক স্বতঃস্ফূর্তভাবে। জুলাই সনদ নিয়ে দেশের রাজনৈতিক দলগুলো যে ঐকমত্যে পৌঁছেছে, সেটিকে আমরা স্বাগত জানাই।’
আমাদের দাবি, ‘এই সনদের ভিত্তিতেই যেন নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচন কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধির পক্ষেও আমরা। এনসিপি এবং জামায়াত যেমন মেয়াদ বৃদ্ধির কথা বলেছে, আমরাও তেমনটাই চাই।’
এনসিপির আহ্বায়ক আখতার হোসেন বলেন, ‘আমরা ঐক্যমতে পৌঁছেছি এবং নির্বাচন কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধির দাবি করছি। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো সংবিধানসংক্রান্ত ধারাগুলো।আমরা চাই না, জুলাই সনদ “বজ্র আঁটুনি ফস্কা গেরো” হয়ে যাক। এর শক্তিশালী আইনি ভিত্তি থাকতে হবে। যদি সংস্কার বাস্তবায়ন না হয়, তবে নির্বাচনকে উৎসবে পরিণত করা সম্ভব নয়। বাংলাদেশে যাতে ফ্যাসিবাদ আর ফিরে না আসে, সে জন্য সংস্কার বাস্তবায়ন অপরিহার্য।’
এনসিপির আহ্বায়ক আখতার হোসেন আরও বলেন, ‘জাতীয় এই সনদের নাম অবশ্যই জুলাই সনদ হতে হবে— জুলাই শহিদদের স্মৃতি ধরে রাখার জন্যও এ নাম রাখা জরুরি।সনদের ৮৪টি প্রস্তাবের মধ্যে ৪৩টি সংবিধান-সম্পর্কিত। এতে মৌলিক পরিবর্তন আসবে। আইনি ভিত্তি না থাকলে এটি দুর্বল হয়ে পড়বে। আমাদের প্রত্যাশা, যারা জনগণের ম্যান্ডেট পাবেন, তারা যেন জুলাই সনদের ভিত্তিতেই রাষ্ট্র পরিচালনা করেন।’
বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেন, ‘জুলাই সনদকে আমরা এমনভাবে প্রতিষ্ঠা করতে চাই, যাতে এটি কখনো উচ্চ আদালতের মাধ্যমে বাতিল না হয়। সংবিধানের ১০৬ ধারার ভিত্তিতে সরকার যেমন গঠিত হয়েছে, তেমনি দলগুলোর অঙ্গীকারনামার ভিত্তিতে সরকার উচ্চ আদালতের কাছে আইনগত সুরক্ষা চাইতে পারে— যাতে জুলাই সনদের ভিত্তি অটুট থাকে।’
গণসংহতি আন্দোলন প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি বলেন, ‘বাংলাদেশে অবশ্যই গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক বন্দোবস্ত গড়ে তুলতে হবে। সংবিধান ও রাষ্ট্রব্যবস্থাকেও গণতান্ত্রিক রূপ দিতে হবে। আমরা প্রায় ২৪ বছর ধরে বলে আসছি— ক্ষমতা একজনের হাতে কেন্দ্রীভূত ছিল, যা কখনো জনগণের পক্ষে কাজ করেনি। গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে মানুষ নতুন করে স্বপ্ন দেখেছে। রাষ্ট্রকে ঐক্যবদ্ধ রাখতে ক্ষমতার ভারসাম্য সৃষ্টি করতে হবে। এজন্য উচ্চকক্ষ গঠন জরুরি। এই বিষয়ে আমরা ঐকমত্যের দিকে এগোচ্ছি। রাষ্ট্রীয় ভারসাম্য রক্ষায় এটি অত্যন্ত প্রয়োজনীয়।’
গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক বলেন, ‘তরুণ প্রজন্মের কর্মসংস্থানের ক্ষোভ থেকেই ফ্যাসিবাদবিরোধী গণঅভ্যুত্থানের সূত্রপাত। আমরা চাই ১০০ সদস্যবিশিষ্ট উচ্চকক্ষ গঠিত হোক, যেখানে আসনগুলো ভোটের আনুপাতিক হারে নির্ধারিত হবে। রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে উচ্চকক্ষের হাতে বিল আটকে দেওয়ার ক্ষমতা থাকা উচিত।’
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আবারও বৈঠকে করেছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। বৈঠকের মূল উদ্দেশ্য ছিল জুলাই সনদ বাস্তবায়নের উপায় নিয়ে দলগুলোর মধ্যে মতপার্থক্য কমিয়ে আনা এবং একটি চূড়ান্ত সিদ্ধান্তে পৌঁছানো। যদিও সনদের বিভিন্ন বিষয়ে দলগুলো কিছু সাধারণ ঐকমত্যে পৌঁছেছে, এটি কীভাবে আইনি ও সাংবিধানিক সুরক্ষা পাবে—তা নিয়েই মূলত আলোচনা কেন্দ্রীভূত ছিল।
রোববার (৫ অক্টোবর) রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমির দোয়েল হলে দিনব্যাপী এই বৈঠকে রাজনৈতিক দলের নেতারা জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে তাঁরদের অবস্থান জানিয়েছেন।
রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাউদ্দিন আহমদ বলেন, ‘আমরা মোটামুটি একটা ঐক্যমতে পৌঁছেছি, যদিও সবকিছু এখনো চূড়ান্ত হয়নি। জুলাই সনদের পক্ষে আমরা জনগণের রায় চেয়েছি। আমরা চাই, সংসদ নির্বাচনের একই দিনে জুলাই সনদের ওপর জনরায়ের জন্য রেফারেন্ডাম অনুষ্ঠিত হোক।’
সালাউদ্দিন আহমদ আরও বলেন, ‘এই রেফারেন্ডামের জন্য আলাদা কোনো সংশোধনের প্রয়োজন নেই। অনুচ্ছেদ ১৪২ ও ১৫ সংশোধনের মধ্য দিয়ে আওয়ামী লীগ যে ব্যবস্থা বাতিল করেছিল, সেটি এখনো বহাল আছে। জুলাই সনদের বাস্তবায়নের জন্য উচ্চ আদালত অধ্যাদেশ দিতে পারে। এর মাধ্যমে আমরা জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি প্রতিষ্ঠা করতে পারব, যা হবে চূড়ান্ত। আমাদের বিশ্বাস, সাংবিধানিক ক্ষমতা জনগণের হাতেই থাকা উচিত।’
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী দলটির সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল হামিদুর রহমান আযাদ বলেন, ‘ঐকমত্য কমিশন জনগণের স্বার্থে কাজ করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল— আমরা সেটি সাধুবাদ জানাই। জুলাই সনদের ৮৪টি বিষয়ের ওপর আমরা একমত হয়েছি। দলিলটি সাক্ষরিত হওয়ার পর এটি রাষ্ট্রীয় দলিল হিসেবে স্বীকৃতি পাবে।’
হামিদুর রহমান আযাদ আরও বলেন, ‘পুরোনো ফ্যাসিবাদী ধারা থেকে বেরিয়ে নতুন সংস্কার প্রতিষ্ঠার জন্য জুলাই সনদের কোনো বিকল্প নেই। আমরা চাই, এর শক্তিশালী আইনি ভিত্তি হোক, যাতে পরবর্তীতে এটি বাতিল করে ফ্যাসিবাদ ফেরত আনার সুযোগ না থাকে। সাংবিধানিক আদেশের মাধ্যমে আইনি ভিত্তি তৈরি করতে হবে।যদি এটি রেফারেন্ডামে অনুমোদিত হয়, তাহলে সেটি আরও শক্তিশালী হবে এবং পরে আইনি চ্যালেঞ্জ করার সুযোগ থাকবে না।’
বাংলাদেশ ইসলামী আন্দোলন দলটির যুগ্ম মহাসচিব ও মুখপাত্র মাওলানা গাজী আতাউর রহমান বলেন, ‘রক্তক্ষয়ী অভ্যুত্থানের পর আমরা আর কোনো বিপর্যয় চাই না। নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই হোক স্বতঃস্ফূর্তভাবে। জুলাই সনদ নিয়ে দেশের রাজনৈতিক দলগুলো যে ঐকমত্যে পৌঁছেছে, সেটিকে আমরা স্বাগত জানাই।’
আমাদের দাবি, ‘এই সনদের ভিত্তিতেই যেন নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচন কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধির পক্ষেও আমরা। এনসিপি এবং জামায়াত যেমন মেয়াদ বৃদ্ধির কথা বলেছে, আমরাও তেমনটাই চাই।’
এনসিপির আহ্বায়ক আখতার হোসেন বলেন, ‘আমরা ঐক্যমতে পৌঁছেছি এবং নির্বাচন কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধির দাবি করছি। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো সংবিধানসংক্রান্ত ধারাগুলো।আমরা চাই না, জুলাই সনদ “বজ্র আঁটুনি ফস্কা গেরো” হয়ে যাক। এর শক্তিশালী আইনি ভিত্তি থাকতে হবে। যদি সংস্কার বাস্তবায়ন না হয়, তবে নির্বাচনকে উৎসবে পরিণত করা সম্ভব নয়। বাংলাদেশে যাতে ফ্যাসিবাদ আর ফিরে না আসে, সে জন্য সংস্কার বাস্তবায়ন অপরিহার্য।’
এনসিপির আহ্বায়ক আখতার হোসেন আরও বলেন, ‘জাতীয় এই সনদের নাম অবশ্যই জুলাই সনদ হতে হবে— জুলাই শহিদদের স্মৃতি ধরে রাখার জন্যও এ নাম রাখা জরুরি।সনদের ৮৪টি প্রস্তাবের মধ্যে ৪৩টি সংবিধান-সম্পর্কিত। এতে মৌলিক পরিবর্তন আসবে। আইনি ভিত্তি না থাকলে এটি দুর্বল হয়ে পড়বে। আমাদের প্রত্যাশা, যারা জনগণের ম্যান্ডেট পাবেন, তারা যেন জুলাই সনদের ভিত্তিতেই রাষ্ট্র পরিচালনা করেন।’
বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেন, ‘জুলাই সনদকে আমরা এমনভাবে প্রতিষ্ঠা করতে চাই, যাতে এটি কখনো উচ্চ আদালতের মাধ্যমে বাতিল না হয়। সংবিধানের ১০৬ ধারার ভিত্তিতে সরকার যেমন গঠিত হয়েছে, তেমনি দলগুলোর অঙ্গীকারনামার ভিত্তিতে সরকার উচ্চ আদালতের কাছে আইনগত সুরক্ষা চাইতে পারে— যাতে জুলাই সনদের ভিত্তি অটুট থাকে।’
গণসংহতি আন্দোলন প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি বলেন, ‘বাংলাদেশে অবশ্যই গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক বন্দোবস্ত গড়ে তুলতে হবে। সংবিধান ও রাষ্ট্রব্যবস্থাকেও গণতান্ত্রিক রূপ দিতে হবে। আমরা প্রায় ২৪ বছর ধরে বলে আসছি— ক্ষমতা একজনের হাতে কেন্দ্রীভূত ছিল, যা কখনো জনগণের পক্ষে কাজ করেনি। গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে মানুষ নতুন করে স্বপ্ন দেখেছে। রাষ্ট্রকে ঐক্যবদ্ধ রাখতে ক্ষমতার ভারসাম্য সৃষ্টি করতে হবে। এজন্য উচ্চকক্ষ গঠন জরুরি। এই বিষয়ে আমরা ঐকমত্যের দিকে এগোচ্ছি। রাষ্ট্রীয় ভারসাম্য রক্ষায় এটি অত্যন্ত প্রয়োজনীয়।’
গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক বলেন, ‘তরুণ প্রজন্মের কর্মসংস্থানের ক্ষোভ থেকেই ফ্যাসিবাদবিরোধী গণঅভ্যুত্থানের সূত্রপাত। আমরা চাই ১০০ সদস্যবিশিষ্ট উচ্চকক্ষ গঠিত হোক, যেখানে আসনগুলো ভোটের আনুপাতিক হারে নির্ধারিত হবে। রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে উচ্চকক্ষের হাতে বিল আটকে দেওয়ার ক্ষমতা থাকা উচিত।’
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, অর্থ–আত্মসাৎ, ফলোয়ার বাড়ানো বা ব্যক্তিগত শত্রুতা থেকে অনলাইন স্পেসগুলোর নিয়ন্ত্রণ নেয় হ্যাকারেরা। আর সহজেই ওয়েবসাইট হ্যাক হওয়ার পেছনে অন্যতম কারণ সাইবার সুরক্ষার বিষয়ে পর্যাপ্ত ব্যবস্থা না নেওয়া।
২ ঘণ্টা আগেআগের দুই মাসের (জুলাই–আগস্ট) তুলনায় দেশের ব্যাংকিং চ্যানেলে সেপ্টেম্বর মাসে রেমিট্যান্সের প্রবাহ বেড়েছে। এ মাসে মোট রেমিট্যান্স এসেছে ২ দশমিক ৬৮ বিলিয়ন ডলার।
৩ ঘণ্টা আগেরাজধানীর ল্যাবএইড হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বিশিষ্ট সাহিত্যিক ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের এমেরিটাস অধ্যাপক সৈয়দ মনজুরুল ইসলামকে ভেন্টিলেশন সাপোর্টে (লাইফ সাপোর্ট) নেওয়া হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) নির্বাচনে জেলা ও বিভাগের অ্যাডহক কমিটি থেকে কাউন্সিলর করা নিয়ে বিসিবি সভাপতি আমিনুল ইসলাম বুলবুলের চিঠির কার্যকারিতা স্থগিত করে হাইকোর্ট যে আদেশ দিয়েছিল, তা চেম্বার আদালতে বহাল রয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগে