leadT1ad

সিলেটে অবাধে সাদাপাথর লুট: নেপথ্যে কারা

সিলেটে পর্যটন কেন্দ্রগুলোর মধ্যে অন্যতম গন্তব্য কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার ভোলাগঞ্জ ‘সাদাপাথর’ এলাকা। ধলাই নদীর উৎসমুখে ভারত থেকে নেমে আসা পাথররাজির স্তূপ থেকে প্রাকৃতিকভাবে সৃষ্ট এই পর্যটনকেন্দ্রটিতে প্রতিবছর লাখ লাখ পর্যটকের পদচারণা ঘটে। সম্প্রতি সাদাপাথরে নজিরবিহীন লুটপাট শুরু হয়েছে। একদল মানুষ হাতুড়ি-শাবল চালিয়ে ক্ষত-বিক্ষত করেছে মনোমুগ্ধকর সেই ‘সাদাপাথর’ এলাকাটিকে। যা নিয়ে এরই মধ্যে ব্যাপক আলোচনা শুরু হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও। স্ট্রিম খোঁজ নিয়েছে এই লুটপাটের নেপথ্যে আসলে কারা, পড়ুন আজকের প্রতিবেদনে।

স্ট্রিম প্রতিবেদকসিলেট
প্রকাশ : ১১ আগস্ট ২০২৫, ২৩: ২৫
সম্প্রতি সাদাপাথরে নজিরবিহীন লুটপাট শুরু হয়েছে। স্ট্রিম ছবি

‘সাদাপাথর’ এলাকার ওপারে ভারতের মেঘালয় রাজ্যের পাহাড়ি অঞ্চল লুংলংপুঞ্জি ও শিলংয়ের চেরাপুঞ্জি। সেখানকার ঝরনা দিয়ে বছরজুড়ে পানি প্রবহমান থাকে। বৃষ্টিবহুল চেরাপুঞ্জির পাদদেশ থেকে বর্ষায় ঢলের পানির সঙ্গে পাহাড় থেকে পাথরখণ্ড এপারে নেমে আসে। ভেসে আসা এই পাথরের চাহিদা বেশি।

স্থানীয়রা বলছেন, গত দুই সপ্তাহে সাদাপাথর এলাকায় কয়েক দফা পাহাড়ি ঢল নামে। প্রতিবারই ঢলের তোড়ে স্তরে স্তরে পাথর ও বালু নামে। এবার দফায় দফায় ঢলের পর শুধু বালু দেখা গেছে। পরে বালুর স্তর সরিয়ে পাথর লুটপাট হয়েছে।

তাদের অভিযোগ, একসময় রাতের আঁধারে, মাঝেমধ্যে চুরি হলেও এখন দিনদুপুরে প্রতিদিনই লুট হচ্ছে কয়েক কোটি টাকার পাথর। প্রশাসনের সামনে দিয়ে বালু-পাথর লুট করে নিয়ে গেলেও তাদের ‘কোনও কর্ণপাত’ নেই বলেও দাবি করছেন ওই এলাকার বাসিন্দারা। তারা বলছেন, প্রশাসনের ব্যর্থতা আর মদতেই এই লুটপাট হচ্ছে।

লুটের নেপথ্যে কারা?

প্রাকৃতিক এই আধার থেকে প্রকাশ্যে এমন লুটে কারা জড়িত, তার খোঁজ করতে গিয়ে জানা গেছে, এর নেপথ্যে রয়েছেন প্রভাবশালী কয়েকজন রাজনৈতিক নেতা। তাদের নাম প্রকাশ করতে না চাইলেও স্থানীয়রা বলছেন, গত বছরের ৫ আগস্ট সরকার পরিবর্তনের পর থেকেই শুরু হয় এই লুটপাট। পরে স্থানীয় লোকজন ও সেনাবাহিনীর কারণে সাময়িক বন্ধ হলেও সুযোগ বুঝে এই লুটপাট চলছেই।

কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার ভোলাগঞ্জ ‘সাদাপাথর’ এলাকা। স্ট্রিম ছবি
কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার ভোলাগঞ্জ ‘সাদাপাথর’ এলাকা। স্ট্রিম ছবি

তাদের অভিযোগ, বিভিন্ন সময়ে প্রশাসন লোক দেখানো অভিযান চালালেও কাজের কাজ কিছুই হয়নি। এক সপ্তাহ লুটপাট হলে অভিযান হয় একদিন, আর ওই দিনসহ বাকি ছয় দিনই চলে এমন লুটপাট।

তা ছাড়া যেখানে লুটের পাথর কেনাবেচা হয় এবং যেদিক দিয়ে গাড়িতে করে পাথর নিয়ে যাওয়া হয়, সেদিকে অভিযান না হওয়াতে এই লুটপাট বন্ধ হচ্ছে না বলে দাবি করছেন এলাকাবাসী। আর এই কারণে এখন বিলীনের পথে রয়েছে সাদাপাথর।

শনিবার (৯ আগস্ট) সাদাপাথর এলাকায় গিয়ে দেখা যায়, সাদাপাথরের প্রধান স্পটে পর্যটকরা এসে সাঁতার কাটছেন আর তাদের পাশেই বারকি ও ইঞ্জিনচালিত নৌকা দিয়ে চলছে অবাধে পাথর লুট। যে যেরকম পারছেন, সেরকম করে পাথর লুট করে নৌকায় তুলে নিয়ে যাচ্ছেন। প্রায় কয়েক শতাধিক নৌকা করে নেওয়া হচ্ছে পাথর। যেন এটি তাদের বহন করার জন্য বৈধ কোনো জিনিস।

সাদাপাথর লুটপাট করে কারা

সাদাপাথরে গিয়ে কথা হয় বেশ কয়েকজন শ্রমিকদের সঙ্গে। তারা জানান, সেখানে প্রতিদিন প্রায় ৪ থেকে ৫ হাজার শ্রমিক পাথর নিতে আসেন। যাদের পাঁচ ভাগের এক ভাগ স্থানীয় লোক আর বাকিরা বহিরাগত। যারা ধলাই নদী তীরবর্তী এলাকায় ভাড়ায় থেকে প্রতিদিন নৌকা নিয়ে এসে পাথর লুট করেন।

কাউসার নামের এক শ্রমিক জানান, ‘আমরা দুজন প্রতিদিন প্রায় তিন থেকে চার ট্রিপ দেই। প্রতি ট্রিপে ২৫০০ টাকা থেকে ২৬০০ টাকা পাওয়া যায়। আগে বাংকার থেকে যখন পাথর নিতাম, তখন নৌকা প্রতি সাড়ে ৩ হাজার টাকা পেতাম। আর তখন বিজিবিকে নৌকাপ্রতি ৩০০ টাকা দিতে হতো। এখন কাউকে দিতে হয় না। তবে স্থানীয় কিছু নেশাখোর সকালে আসে টাকা নেওয়ার জন্য। জোর করে অনেকের কাছ থেকে ২০০ থেকে ৩০০ টাকা নেয়। এখান থেকে এখন বেশি পাথর যাওয়ায় দাম কম পড়ছে। গত ৪ থেকে ৫ মাস থেকেই এখানে পাথর উত্তোলন করি। তেমন কোনও সমস্যা হয় না।

তিনি বলেন, ‘আগে বিজিবিকে নৌকাপ্রতি ৩০০ টাকা করে দিলে বাংকারে কেউ ডিস্টার্ব করতো না। এখন মাঝেমধ্যে বিজিবি ও পুলিশ এসে দৌঁড়ায়। এখানে ৪ থেকে ৫ হাজার মানুষ। কতজনকে দৌঁড়াবে। আমরা তো আমাদের পরিবারকে চালাতে এখানে আসছি।’

ধলাই নদীর দুইধারে প্রতিদিন সাদাপাথর ও বাংকার থেকে নৌকা করে আসা পাথর বিক্রি হয়। স্ট্রিম ছবি
ধলাই নদীর দুইধারে প্রতিদিন সাদাপাথর ও বাংকার থেকে নৌকা করে আসা পাথর বিক্রি হয়। স্ট্রিম ছবি

আরেক শ্রমিক মধ্যবয়সী সুমন মিয়া বলেন, ‘সাদাপাথরে এক নৌকা পাথর তুলতে ১ ঘণ্টা লাগে। আর ভরতে ১০ মিনিট লাগে। পরে আমরা সেগুলো নৌকা করে ধলাই নদীর দুই পাশে নিয়েই বিক্রি করতে পারি। সেখানে প্রতি নৌকায় আড়াই-৩ হাজার টাকা পাওয়া যায়। বাংকারে কম মানুষ কাজ করার কারণে আমরা পাথর বিক্রি করে ভালো টাকা পেতাম। এখন সেটা কমে গেছে। এখন তেমন অভিযান হয় না, মাঝেমধ্যে বিজিবি এসে দৌঁড়ায়। আমরা ৪ জন একসঙ্গে কাজ করি। এলাকা থেকে রোজ ৬০০ টাকা ভাড়ায় বারকি নৌকা পাওয়া যায়। সেটা দিয়েই আমরা পাথর উত্তোলনের কাজ করি। তবে আমাদের ছেলেমেয়েরা খেলেও এই সাদাপাথর শেষ হবে না।’

কোথায় বিক্রি হয় পাথর

ধলাই নদীর দুইধারে প্রতিদিন সাদাপাথর ও বাংকার থেকে নৌকা করে আসা পাথর বিক্রি হয়। ধলাই নদীর পূর্বপাড়ের কালাইরাগ, দয়ার বাজার ও কালীবাড়ি এরিয়ায় এবং পশ্চিম পাড়ে দশ নম্বর ঘাট, ব্যাটারি ঘাট, দশ নম্বর নৌকা ঘাট ও আশপাশে বিক্রি হয় এই সাদাপাথর। এখানে নদীর ধারে পাথর কিনে পরে সেটা অন্যত্র বিক্রি করা হয়।

লুটের পাথর কারা কেনে

স্থানীয় ও বহিরাগত অনেক ব্যবসায়ী আছেন, যারা নৌকা থেকে পাথর কেনেন। বৈধ পাথর যেখানে বেশি দামে পাথর কিনতে হতো, সেখানে এখন কমদামেই পাথর কেনা যায়। আর নদী থেকে পাথর উত্তোলনে আইনি ঝুঁকি থাকলেও নৌকা থেকে পাথর কিনে বিক্রিতে কোনও আইনি ঝুঁকি নেই। যার কারণে পাথর কিনে মনমতো স্টক করে রাখা যায় এবং সারা দেশে পরিবহনের মাধ্যমে বিক্রিও করা যায়।

কীভাবে সারা দেশে যায়

সাদাপাথর নৌকা থেকে কিনে সেটা নিজের নির্দিষ্ট জায়গায় রাখেন ব্যবসায়ীরা। পরে সেটা ট্রাকের মাধ্যমে সারাদেশে যায়। তবে বেশিরভাগই প্রথমে ধোপাগোল যায়। সেখান থেকে দেশের বিভিন্নপ্রান্তে পাথর যায়। আবার কোম্পানীগঞ্জ থেকে সরাসরি ট্রাকে পাথর ঢাকার কাঁচপুরে ও গাবতলীতে যায়। এই পাথর ভোলাগঞ্জ থেকে সড়কপথে নিতে হলে উপজেলার ভোলাগঞ্জ, টুকের বাজার হয়ে কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা পরিষদের সামনে দিয়ে যেতে হয়। যেখানে উপজেলা পরিষদের গেইটের অল্প বামে বা এম সাইফুর রহমান ডিগ্রি কলেজের সামনে পুলিশ চেকপোস্ট থাকে। সেটার সামনে দিয়েই এমনকি পুলিশের সামনে দিয়েই যায় এই সাদাপাথর। যেন এটি স্বাভাবিক পথে বৈধ জিনিস নিয়ে যাচ্ছে অনেকটা সগৌরবে।

লোক দেখানো অভিযান প্রশাসনের

সাদাপাথরের কাছাকাছি তিনটি বিজিবির ক্যাম্প রয়েছে। কিন্তু কালাসাদেক বিওপির অস্থায়ী ক্যাম্প (সাদাপাথর নৌকা ঘাট) ও কালাইরাগ হাজির দানিয়া পয়েন্টে তাদের চোখের সামনে দিয়ে অবাধে সাদাপাথর লুটপাট চলছে। এমনকি পাথর কোয়ারি বিওপির সামনাসামনিও এসব লুটপাট অব্যাহত রয়েছে। যখন নদীতে বেশি নৌকা দিয়ে পাথর যায়, আর এলাকার মানুষজন বেশি এটি নিয়ে কথা বলেন, তখন প্রশাসন যায় নদীতে অভিযানে। অভিযানে গিয়ে কয়েকটি কাঠের নৌকা ভেঙ্গে পাথরখেকোদের দৌঁড়ে দিয়ে যায়। পরে ৪ থেকে ৫ মিনিটের মধ্যে আবার যেইসেই লুটপাট চলে। দিনে বারকি নৌকা ও ইঞ্জিচালিত নৌকা দিয়ে পাথর লুটপাট হলেও রাত হলেই শুরু হয় বড় বড় নৌকা ও স্টিল বডি দিয়ে পাথর লুট। এসব নৌকা যদি কখনো রাতের আঁধারে পাথর নিতে গিয়ে ধলাই সেতুতে একটি ধাক্কা দেয়, তাহলে সেটি ধসে পড়ার আশংকা রয়েছে বলে স্থানীয়দের অভিমত। এসব অভিযোগের বিষয়ে কালাসাদেক বিওপির ক্যাম্প কমান্ডারকে ফোন দিলে তিনি ‘এসব ফাও কথা বাদ দেন’ বলেই কল কেটে দেন।

কেন লুটপাট বন্ধ হয় না?

সাদাপাথর লুট ঠেকাতে প্রশাসনের স্থায়ী কোনো ভ‍ূমিকা না থাকার কারণে লুটপাট বন্ধ হচ্ছে না বলে অভিমত স্থানীয়দের। স্থানীয় বাসিন্দা অ্যাডভোকেট ফরহাদ খন্দকার বলেন, ‘সাদাপাথর লুটপাট করে কয়েক হাজার মানুষ। সাদাপাথর রক্ষায় প্রশাসন নিষ্ক্রিয়। সেখানে প্রশাসন ১৫ দিনে, ২০ দিনে একবার অভিযান দেয়।

সাদাপাথর লুট ঠেকাতে প্রশাসনের স্থায়ী কোনো ভ‍ূমিকা না থাকার কারণে লুটপাট বন্ধ হচ্ছে না বলে অভিমত স্থানীয়দের। স্ট্রিম ছবি
সাদাপাথর লুট ঠেকাতে প্রশাসনের স্থায়ী কোনো ভ‍ূমিকা না থাকার কারণে লুটপাট বন্ধ হচ্ছে না বলে অভিমত স্থানীয়দের। স্ট্রিম ছবি

অভিযান দিয়ে তারা হাইলাইট করে যে আমরা অভিযান দিলাম। একবার অভিযান দিয়ে আরেকবার দিতে গিয়ে দেখা যায় তারা বিভিন্ন বাহিনীর সাথে সমন্বয় করতে করতেই আরো ১৫ দিন চলে যায়। আর এই ১৫ দিনে ধরেন ১৫ কোটি টাকার পাথর লুট হয়ে যায়। প্রশাসন আগেরমতো স্ট্রং হতে পারে না, আর এ কারণেই এই জগাখিচুড়ি হয়। একটানা যদি প্রশাসন ১৫ দিন অভিযান দেয়, তাহলে সাদাপাথর লুটপাট বন্ধ হয়ে যাবে একেবারে। এলাকাবাসী আজকে অ্যাকশনে নেমেছে, যার কারণে নৌকা আর উপরে উঠতে পারে নাই। এখন মানুষ গেলে তো তাদের উপর হামলা করবে। প্রশাসন গেলে তো তখন আর কেউ এরকম করবে না। ১০০/২০০ মানুষের ওপর যদি প্রশাসন মামলা দেয়, তখন তো সব শ্রমিক পালাবে। তাহলেই লুটপাট বন্ধ হবে।’

স্থানীয় আরও বাসিন্দারা জানান, প্রশাসন শুধু নদীতে অভিযান দেয়। যারা পাথর ক্রয় করে স্টক করে রাখে বা অন্যত্র বিক্রি করে, তাদের বিরুদ্ধে কোনো অভিযান হয় না। যার কারণে সাদাপাথর কেনাবেচা চলতেই থাকে। সোমবার বিকেলে কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আজিজুন্নাহার বলেন, ‘আমরা ডিসি অফিসে কথা বলতেছি, আমরা খুব দ্রুত হয়তো এই সপ্তাহের মধ্যে আশা করছি আবার ক্রাশারগুলোতে অভিযান হবে। আগেরবার আমরা অনেকটা শক্ত অভিযানে ছিলাম। পরবর্তী সময়ে পরিবহন শ্রমিকরা সড়ক অবরোধ করে একটা অস্থিতিশীল পরিস্থিতির সৃষ্টি করে। এরপর থেকেই এই লুটপাট হচ্ছে।’

বাংলাদেশ পরিবেশ আইনবিদ সমিতির (বেলা) সিলেটের সমন্বয়ক অ্যাডভোকেট শাহ সাহেদা আখতার বলেন, ‘প্রশাসনকে আমি সাদাপাথর রক্ষার্থে ব্যর্থ বলবো না। ব্যর্থ তারা তখনই হতো, যখন চেষ্টা করতো। সাদাপাথর রক্ষার্থে তো তারা কখনো কোনো চেষ্টাই করেনি। প্রশাসনের উদাসীনতাই সাদাপাথরের জন্য কাল হয়েছে। অথচ একবছর আগেও সাদাপাথরে কেউ হাত দেওয়ার সাহস পায়নি।’

পরিবেশ অধিদপ্তর সিলেটের পরিচালক মো. ফেরদৌস আনোয়ার জানান, ‘আসলে সাদাপাথর ইসিএ-ভুক্ত এলাকা না হওয়ায় আমরা সেখানে গিয়ে কোনো আইনি পদক্ষেপ নিতে পারছি না। তবুও আমরা স্থানীয় প্রশাসনকে অভিযানে সহযোগিতা করছি।’

সিলেটের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ শের মাহবুব মুরাদ বলেন, ‘সাদাপাথর রক্ষার্থে আমরা তো নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করছি। কিন্তু কোনোভাবেই বন্ধ হচ্ছে না।’

আগে এটি রক্ষা করতে পারলেও এখন কেন পারছেন না প্রশ্ন করলে একই উত্তর দেন যে, ‘আমরা নিয়মিত অভিযান চালাচ্ছি।’

বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (পর্যটন) ফাতেমা রহিম ভীনার সঙ্গে যোগাযোগ করলে তিনি তথ্য অধিকারে আবেদন করে তার বক্তব্য নেওয়ার জন্য বলেন।

Ad 300x250

সিলেটে অবাধে সাদাপাথর লুট: নেপথ্যে কারা

থানা হেফাজতে ইশতিয়াকের মৃত্যু: ২ পুলিশের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড বহাল

মার্কিন ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে এনসিপি প্রতিনিধি দলের সাক্ষাৎ

জুলাই ঘোষণাপত্রকে ‘প্রতারণা’ আখ্যা দিয়ে ৬০ ছাত্রনেতার প্রত্যাখ্যান

মৃত্যুর আগে শেষ বার্তায় যা লিখেছিলেন আল-জাজিরার সাংবাদিক আনাস

সম্পর্কিত