স্ট্রিম ডেস্ক
এ বছর সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন হাঙ্গেরিয়ান ঔপন্যাসিক লাজলো ক্রাজনাহোরকাই। বাংলাদেশ সময় বিকেল ৫টায় সুইডেনের রাজধানী স্টকহোমের সুইডিশ অ্যাকাডেমিতে তাঁর নাম ঘোষণা করা হয়।
সাহিত্যে বিশ্বের সবচেয়ে মর্যাদাবান এ পুরস্কারের জন্য তাঁকে মনোনীত করার কারণ হিসেবে নোবেল কমিটি বলেছে, ‘বিপর্যয় ও বিভীষিকার মাঝেও শিল্পের শক্তিকে নতুনভাবে প্রতিষ্ঠিত করার জন্য তাঁর গভীর ও দূরদর্শী সৃষ্টিকর্মের স্বীকৃতিস্বরূপ তাকে এই সম্মাননা ও পুরস্কার দেওয়া হয়েছে।’
লাজলো ক্রাজনাহোরকাই একজন মধ্য ইউরোপীয় ঐতিহ্যের মহাকাব্যিক লেখক। তাঁর লেখনির ধারা কাফকা থেকে টমাস বার্নহার্ড পর্যন্ত বিস্তৃত ঐতিহ্যের অংশ, যেখানে অযৌক্তিকতা ও উদ্ভট বাস্তবতার প্রাধান্য রয়েছে। তবে তাঁর সৃষ্টিশীলতা শুধু এই এক ধারায় সীমিত নয়। তিনি পূর্বের দর্শন থেকেও প্রেরণা নেন, যার ফলে তাঁর লেখায় একটি চিন্তাশীল ও সূক্ষ্মভাবে পরিমিত সুর দেখা যায়।
১৯৫৪ সালে রোমানিয়ার সীমান্তের কাছে দক্ষিণ-পূর্ব হাঙ্গেরির ছোট শহর জিউলাতে তাঁর জন্ম। এরকম একটি প্রত্যন্ত গ্রামাঞ্চলই লাজলো ক্রাজনাহোরকাইয়ের প্রথম উপন্যাস ‘সাতানটাঙ্গোর’ (১৯৮৫ সালে প্রথম প্রকাশিত) প্রেক্ষাপট। এই উপন্যাসটি হাঙ্গেরির সাহিত্য জগতে আলোড়ন সৃষ্টি করেছে। এই লেখকের সবচেয়ে বড় সাহিত্যকর্ম হিসেবে পরিচিতি পেয়েছে এই উপন্যাস।
লাজলো ক্রাজনাহোরকাই তার ডিস্টোপিয়ান ও বিষণ্ণতাময় উপন্যাসগুলোর জন্য খ্যাত। তার আরেকটি উল্লেখযোগ্য কাজ ‘দ্য মেলানকোলি অব রেজিস্ট্যান্স’। এগুলো পরবর্তীতে চলচ্চিত্রে রূপান্তরিত হয়েছে। তিনি ২০১৫ সালে ম্যান বুকার ইন্টারন্যাশনাল পুরস্কার এবং ২০১৯ সালে ন্যাশনাল বুক অ্যাওয়ার্ড ফর ট্রান্সলেটেড লিটারেচারও জিতেন।
তিনি নোবেল পাওয়া দ্বিতীয় হাঙ্গেরীয় লেখক। এর আগে ২০০২ সালে ইমরে কেরতেজ এই সম্মান পান।
নোবেল পুরস্কার কমিটি ১৯০১ সাল থেকে সাহিত্যে পুরস্কার দিয়ে আসছে। এখন পর্যন্ত ১১৭ বার নোবেল পুরস্কার দেওয়া হয়েছে। এই পুরস্কার পেয়েছেন ১২১ জন সাহিত্যিক। এদের বেশিরভাগই পুরুষ সাহিত্যিক। এ পর্যন্ত মাত্র ১৮ জন নারী সাহিত্যে নোবেল পেয়েছেন।
এ বছর সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন হাঙ্গেরিয়ান ঔপন্যাসিক লাজলো ক্রাজনাহোরকাই। বাংলাদেশ সময় বিকেল ৫টায় সুইডেনের রাজধানী স্টকহোমের সুইডিশ অ্যাকাডেমিতে তাঁর নাম ঘোষণা করা হয়।
সাহিত্যে বিশ্বের সবচেয়ে মর্যাদাবান এ পুরস্কারের জন্য তাঁকে মনোনীত করার কারণ হিসেবে নোবেল কমিটি বলেছে, ‘বিপর্যয় ও বিভীষিকার মাঝেও শিল্পের শক্তিকে নতুনভাবে প্রতিষ্ঠিত করার জন্য তাঁর গভীর ও দূরদর্শী সৃষ্টিকর্মের স্বীকৃতিস্বরূপ তাকে এই সম্মাননা ও পুরস্কার দেওয়া হয়েছে।’
লাজলো ক্রাজনাহোরকাই একজন মধ্য ইউরোপীয় ঐতিহ্যের মহাকাব্যিক লেখক। তাঁর লেখনির ধারা কাফকা থেকে টমাস বার্নহার্ড পর্যন্ত বিস্তৃত ঐতিহ্যের অংশ, যেখানে অযৌক্তিকতা ও উদ্ভট বাস্তবতার প্রাধান্য রয়েছে। তবে তাঁর সৃষ্টিশীলতা শুধু এই এক ধারায় সীমিত নয়। তিনি পূর্বের দর্শন থেকেও প্রেরণা নেন, যার ফলে তাঁর লেখায় একটি চিন্তাশীল ও সূক্ষ্মভাবে পরিমিত সুর দেখা যায়।
১৯৫৪ সালে রোমানিয়ার সীমান্তের কাছে দক্ষিণ-পূর্ব হাঙ্গেরির ছোট শহর জিউলাতে তাঁর জন্ম। এরকম একটি প্রত্যন্ত গ্রামাঞ্চলই লাজলো ক্রাজনাহোরকাইয়ের প্রথম উপন্যাস ‘সাতানটাঙ্গোর’ (১৯৮৫ সালে প্রথম প্রকাশিত) প্রেক্ষাপট। এই উপন্যাসটি হাঙ্গেরির সাহিত্য জগতে আলোড়ন সৃষ্টি করেছে। এই লেখকের সবচেয়ে বড় সাহিত্যকর্ম হিসেবে পরিচিতি পেয়েছে এই উপন্যাস।
লাজলো ক্রাজনাহোরকাই তার ডিস্টোপিয়ান ও বিষণ্ণতাময় উপন্যাসগুলোর জন্য খ্যাত। তার আরেকটি উল্লেখযোগ্য কাজ ‘দ্য মেলানকোলি অব রেজিস্ট্যান্স’। এগুলো পরবর্তীতে চলচ্চিত্রে রূপান্তরিত হয়েছে। তিনি ২০১৫ সালে ম্যান বুকার ইন্টারন্যাশনাল পুরস্কার এবং ২০১৯ সালে ন্যাশনাল বুক অ্যাওয়ার্ড ফর ট্রান্সলেটেড লিটারেচারও জিতেন।
তিনি নোবেল পাওয়া দ্বিতীয় হাঙ্গেরীয় লেখক। এর আগে ২০০২ সালে ইমরে কেরতেজ এই সম্মান পান।
নোবেল পুরস্কার কমিটি ১৯০১ সাল থেকে সাহিত্যে পুরস্কার দিয়ে আসছে। এখন পর্যন্ত ১১৭ বার নোবেল পুরস্কার দেওয়া হয়েছে। এই পুরস্কার পেয়েছেন ১২১ জন সাহিত্যিক। এদের বেশিরভাগই পুরুষ সাহিত্যিক। এ পর্যন্ত মাত্র ১৮ জন নারী সাহিত্যে নোবেল পেয়েছেন।
সাহিত্যে ২০২৫ সালের নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন হাঙ্গেরির লেখক লাজলো ক্রাসনাহোরকাই। আধুনিক কথাসাহিত্যে তাঁর গভীর ও উদ্ভাবনী অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে তার নামে এই পুরস্কার ঘোষণা করে সুইডিশ অ্যাকাডেমি। ক্রাজনাহোরকাইয়ের লেখায় আধুনিক জীবনের বিশৃঙ্খলা অনন্য সাহিত্যিক ভঙ্গিতে ফুটে ওঠে।
৩ ঘণ্টা আগেগাজা যুদ্ধ অবিলম্বে বন্ধে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পর ২০ দফা প্রস্তাবের প্রাথমিক পর্যায়ে সম্মত হয়েছে ইসরায়েল ও ফিলিস্তিনি সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাস। এর অংশ হিসেবে সেনাদের সরিয়ে নেওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে বলে জানিয়েছে ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ)।
৮ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ২০ দফা গাজা শান্তি পরিকল্পনায় কিছু ইতিবাচক প্রস্তাব আছে— যেমন জিম্মি মুক্তি, মানবিক সহায়তা ও পুনর্গঠন। কিন্তু পুরো পরিকল্পনাটি উপনিবেশিক মানসিকতায় ভরপুর। এতে বলা হয়েছে, গাজা তদারক করবেন ট্রাম্প নিজে।
৯ ঘণ্টা আগেফিলিস্তিনের গাজা যুদ্ধ অবিলম্বে বন্ধে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ২০ দফা পরিকল্পনার ‘প্রথম পর্যায়‘ বাস্তবায়নে একমত হয়েছে ফিলিস্তিনি সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাস ও ইসরায়েল। এই খবরে গাজার ধ্বংসস্তূপে বসবাসকারী ফিলিস্তিনিরা উল্লাস করছেন।
১০ ঘণ্টা আগে