.png)
ফিলিস্তিন- ইসরায়েল সংকটে দ্বি-রাষ্ট্রভিত্তিক সমাধানের জন্য জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে পাস হলো নতুন প্রস্তাব ‘নিউইয়র্ক ঘোষণা’।

স্ট্রিম ডেস্ক

ফিলিস্তিন- ইসরায়েল সংকটে দ্বি-রাষ্ট্রভিত্তিক সমাধানের জন্য জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে পাস হলো নতুন প্রস্তাব ‘নিউইয়র্ক ঘোষণা’। এতে হামাসকে নিন্দা জানিয়ে তাদের হাতে থাকা সব অস্ত্র সমর্পণের দাবির করা হয়েছে। একই সঙ্গে গাজায় যুদ্ধ বন্ধ ও একটি স্বাধীন, সার্বভৌম ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার রূপরেখা দেওয়া হয়েছে।

শুক্রবার (১২ সেপ্টেম্বর) নিউইয়র্কে জাতিসংঘ সদর দপ্তরে অনুষ্ঠিত ভোটাভুটিতে ১৯৩টি সদস্য রাষ্ট্রের মধ্যে ১৪২টি দেশ প্রস্তাবের পক্ষে ভোট দেয়। মাত্র ১০টি দেশ প্রস্তাবের বিরোধিতা করে। ইসরায়েল ও তার ঘনিষ্ঠ মিত্র যুক্তরাষ্ট্র বিরোধিতা করা দেশগুলোর মধ্যে রয়েছে। ভোটদানে বিরত থাকে ১২ দেশ। প্রস্তাবটি উত্থাপন করে ফ্রান্স ও সৌদি আরব। এর আনুষ্ঠানিক নাম ‘প্যালেস্টাইন প্রশ্নের শান্তিপূর্ণ সমাধান ও দ্বি-রাষ্ট্র সমাধানের বাস্তবায়ন নিয়ে নিউইয়র্ক ঘোষণা’।
ঘোষণায় ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবরে ইসরায়েলে হামাসের হামলার কঠোর নিন্দা জানানো হয়েছে। একই সঙ্গে গাজায় ইসরায়েলের নির্বিচার বোমাবর্ষণ, অবরোধ ও খাদ্য সংকট সৃষ্টিকে অমানবিক উল্লেখ করে তা বন্ধের আহ্বান জানানো হয়েছে। প্রস্তাবে বলা হয়, যুদ্ধ শেষ করতে এবং দ্বিরাষ্ট্র সমাধানের ভিত্তিতে দীর্ঘস্থায়ী শান্তি আনতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে একযোগে পদক্ষেপ নিতে হবে।

এতে আরও বলা হয়েছে, গাজায় হামাসের শাসনের অবসান ঘটাতে হবে এবং আন্তর্জাতিক সহযোগিতায় ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের হাতে প্রশাসনিক নিয়ন্ত্রণ ও অস্ত্র হস্তান্তর করতে হবে। এর পাশাপাশি একটি কার্যকর ও টেকসই ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার জন্য সময়সীমা নির্ধারণ করে পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানানো হয়েছে।
ভোটের পর ফিলিস্তিনি উপপ্রধান হুসেইন আল-শেইখ এ সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়ে বলেন, ‘এটি আমাদের স্বাধীন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার পথে একটি বড় পদক্ষেপ।‘ তিনি পূর্ব জেরুজালেমকে রাজধানী করে ১৯৬৭ সালের সীমানার ভিত্তিতে ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের দাবি পুনর্ব্যক্ত করেন।

তবে ইসরায়েল এ প্রস্তাবকে ‘লজ্জাজনক’ বলে প্রত্যাখ্যান করেছে। দেশটির দাবি, এ ধরনের সিদ্ধান্ত হামাসকে আরও উৎসাহিত করবে। ইসরায়েলের মতে, শান্তি প্রতিষ্ঠার পরিবর্তে প্রস্তাবটি সাধারণ পরিষদের বিশ্বাসযোগ্যতাকেই ক্ষুণ্ন করেছে।
প্রস্তাবে যুদ্ধোত্তর পরিস্থিতি সামাল দিতে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের অধীনে একটি অস্থায়ী আন্তর্জাতিক স্থিতিশীলতা মিশন গঠনের কথাও উল্লেখ রয়েছে। এ মিশনের লক্ষ্য হবে ফিলিস্তিনি বেসামরিক জনগণকে সহায়তা দেওয়া এবং নিরাপত্তার দায়িত্ব ধীরে ধীরে ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের হাতে হস্তান্তর করা।
প্রস্তাবটি গত জুলাইয়ে আরব লীগ অনুমোদন দেয়। তখন এ প্রস্তাবে সংস্থাটির ১৭টি সদস্য দেশ সহ-স্বাক্ষরকারী হয়। এবার সাধারণ পরিষদে এটি গৃহীত হওয়ায় এর আন্তর্জাতিক গুরুত্ব আরও বাড়ল।
জাতিসংঘ সম্মেলনের আগেই ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁ প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন, তিনি আনুষ্ঠানিকভাবে ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেবেন। তাঁর পাশাপাশি আরও কয়েকজন বিশ্বনেতা একই ঘোষণা দেওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছেন। এ উদ্যোগগুলো মূলত ইসরায়েলের ওপর চাপ সৃষ্টি করতে নেওয়া, যাতে তারা গাজায় যুদ্ধ বন্ধ করে।

ফিলিস্তিন- ইসরায়েল সংকটে দ্বি-রাষ্ট্রভিত্তিক সমাধানের জন্য জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে পাস হলো নতুন প্রস্তাব ‘নিউইয়র্ক ঘোষণা’। এতে হামাসকে নিন্দা জানিয়ে তাদের হাতে থাকা সব অস্ত্র সমর্পণের দাবির করা হয়েছে। একই সঙ্গে গাজায় যুদ্ধ বন্ধ ও একটি স্বাধীন, সার্বভৌম ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার রূপরেখা দেওয়া হয়েছে।

শুক্রবার (১২ সেপ্টেম্বর) নিউইয়র্কে জাতিসংঘ সদর দপ্তরে অনুষ্ঠিত ভোটাভুটিতে ১৯৩টি সদস্য রাষ্ট্রের মধ্যে ১৪২টি দেশ প্রস্তাবের পক্ষে ভোট দেয়। মাত্র ১০টি দেশ প্রস্তাবের বিরোধিতা করে। ইসরায়েল ও তার ঘনিষ্ঠ মিত্র যুক্তরাষ্ট্র বিরোধিতা করা দেশগুলোর মধ্যে রয়েছে। ভোটদানে বিরত থাকে ১২ দেশ। প্রস্তাবটি উত্থাপন করে ফ্রান্স ও সৌদি আরব। এর আনুষ্ঠানিক নাম ‘প্যালেস্টাইন প্রশ্নের শান্তিপূর্ণ সমাধান ও দ্বি-রাষ্ট্র সমাধানের বাস্তবায়ন নিয়ে নিউইয়র্ক ঘোষণা’।
ঘোষণায় ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবরে ইসরায়েলে হামাসের হামলার কঠোর নিন্দা জানানো হয়েছে। একই সঙ্গে গাজায় ইসরায়েলের নির্বিচার বোমাবর্ষণ, অবরোধ ও খাদ্য সংকট সৃষ্টিকে অমানবিক উল্লেখ করে তা বন্ধের আহ্বান জানানো হয়েছে। প্রস্তাবে বলা হয়, যুদ্ধ শেষ করতে এবং দ্বিরাষ্ট্র সমাধানের ভিত্তিতে দীর্ঘস্থায়ী শান্তি আনতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে একযোগে পদক্ষেপ নিতে হবে।

এতে আরও বলা হয়েছে, গাজায় হামাসের শাসনের অবসান ঘটাতে হবে এবং আন্তর্জাতিক সহযোগিতায় ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের হাতে প্রশাসনিক নিয়ন্ত্রণ ও অস্ত্র হস্তান্তর করতে হবে। এর পাশাপাশি একটি কার্যকর ও টেকসই ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার জন্য সময়সীমা নির্ধারণ করে পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানানো হয়েছে।
ভোটের পর ফিলিস্তিনি উপপ্রধান হুসেইন আল-শেইখ এ সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়ে বলেন, ‘এটি আমাদের স্বাধীন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার পথে একটি বড় পদক্ষেপ।‘ তিনি পূর্ব জেরুজালেমকে রাজধানী করে ১৯৬৭ সালের সীমানার ভিত্তিতে ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের দাবি পুনর্ব্যক্ত করেন।

তবে ইসরায়েল এ প্রস্তাবকে ‘লজ্জাজনক’ বলে প্রত্যাখ্যান করেছে। দেশটির দাবি, এ ধরনের সিদ্ধান্ত হামাসকে আরও উৎসাহিত করবে। ইসরায়েলের মতে, শান্তি প্রতিষ্ঠার পরিবর্তে প্রস্তাবটি সাধারণ পরিষদের বিশ্বাসযোগ্যতাকেই ক্ষুণ্ন করেছে।
প্রস্তাবে যুদ্ধোত্তর পরিস্থিতি সামাল দিতে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের অধীনে একটি অস্থায়ী আন্তর্জাতিক স্থিতিশীলতা মিশন গঠনের কথাও উল্লেখ রয়েছে। এ মিশনের লক্ষ্য হবে ফিলিস্তিনি বেসামরিক জনগণকে সহায়তা দেওয়া এবং নিরাপত্তার দায়িত্ব ধীরে ধীরে ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের হাতে হস্তান্তর করা।
প্রস্তাবটি গত জুলাইয়ে আরব লীগ অনুমোদন দেয়। তখন এ প্রস্তাবে সংস্থাটির ১৭টি সদস্য দেশ সহ-স্বাক্ষরকারী হয়। এবার সাধারণ পরিষদে এটি গৃহীত হওয়ায় এর আন্তর্জাতিক গুরুত্ব আরও বাড়ল।
জাতিসংঘ সম্মেলনের আগেই ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁ প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন, তিনি আনুষ্ঠানিকভাবে ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেবেন। তাঁর পাশাপাশি আরও কয়েকজন বিশ্বনেতা একই ঘোষণা দেওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছেন। এ উদ্যোগগুলো মূলত ইসরায়েলের ওপর চাপ সৃষ্টি করতে নেওয়া, যাতে তারা গাজায় যুদ্ধ বন্ধ করে।
.png)

কানাডা তার সাম্প্রতিক দশকগুলোর সবচেয়ে বড় অভিবাসন সংস্কার পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে। দেশটি আগামী বছর থেকে বিদেশি শিক্ষার্থীর সংখ্যা ২৫–৩২ শতাংশ পর্যন্ত কমাবে। একই সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের এইচ–১বি ভিসাধারী ও দক্ষ গবেষকদের জন্য বিশেষ ভিসা চালুর পরিকল্পনা করেছে সরকার।
৯ ঘণ্টা আগে
গাজা সিটির পাশের এক উঁচু বাঁধ থেকে তাকালে বোঝা যায়, যুদ্ধ এই শহরকে কীভাবে ধ্বংস করেছে। মানচিত্রের গাজার চিহ্ন এখন নেই। স্মৃতির শহরটি পরিণত হয়েছে ধূসর ধ্বংসস্তূপে, যা একদিক থেকে অন্যদিকে প্রসারিত। বেইত হানুন থেকে গাজা সিটি পর্যন্ত যতদূর চোখ যায়, শুধু ভাঙাচোরা ইট-পাথর।
১৫ ঘণ্টা আগে
নির্বাচনে জয়ের পর বুধবার নিউইয়র্ক সিটির নবনির্বাচিত মেয়র জোহরান মামদানি তাঁর প্রশাসনের রূপরেখা প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, আগামী ১ জানুয়ারি দায়িত্ব গ্রহণের সঙ্গে সঙ্গেই কাজ শুরু করবেন।
১৬ ঘণ্টা আগে
নিউইয়র্ক সিটির ইতিহাসে সবচেয়ে কমবয়সী ফার্স্ট লেডি হতে যাচ্ছেন ২৮ বছর বয়সী রামা দুয়াজি। মঙ্গলবার রাতে তাঁর স্বামী জোহরান মামদানি মেয়র নির্বাচনে জয়ী হওয়ার পর তিনি আলোচনার কেন্দ্রে চলে আসেন।
১৯ ঘণ্টা আগে