স্ট্রিম ডেস্ক
সোশ্যাল মিডিয়া খুললেই চোখে পড়ছে লাল সুতা নিয়ে রহস্যময় নানান ছবি, আর নানা রকম মিম। সবাই যেন কিছু একটা বোঝাতে চাইছে, কিন্তু সেটা ঠিক কী? এর উত্তর লুকিয়ে আছে দক্ষিণ কোরিয়ার নতুন থ্রিলার সিরিজ ‘এস লাইন’-এ। মাত্র কয়েকদিনেই এই সিরিজ ঘিরে তৈরি হয়েছে দর্শকদের চরম আগ্রহ, কৌতূহল আর আতঙ্কের মিশ্র প্রতিক্রিয়া।
দক্ষিণ কোরিয়ার ওটিটি প্ল্যাটফর্ম ওয়েভ-এ সম্প্রচারিত এই ওয়েব সিরিজটি মোট ছয় পর্বের একটি থ্রিলার। তবে এটা শুধু রহস্য বা অপরাধ নিয়ে নয়। বরং গোপনীয়তা, লজ্জা, যৌনতা, সম্পর্ক এবং প্রযুক্তিনির্ভর সমাজে নজরদারির ভয় নিয়ে গড়া এক তীক্ষ্ণ মনস্তাত্ত্বিক গল্প। সিরিজটি আমাদের জিজ্ঞেস করে, যদি আপনার সব রোমান্টিক ও যৌন জীবনের খতিয়ান হঠাৎ করে সবার সামনে উন্মুক্ত হয়ে পড়ে, তাহলে আপনি কী করবেন?
এই সিরিজের কেন্দ্রে রয়েছে একটি অদ্ভুত চশমা। যেই এই চশমা পরে যে অন্যের দিকে তাকাবে, সে দেখতে পাবে অপর মানুষটি কার কার সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক গড়েছেন। সেই সংযোগ দৃশ্যমান হয় লাল সুতা বা রেখা হিসেবে। এই সুতা অতীত সম্পর্কের ইতিহাস, সম্পর্কের সংখ্যা, সব কিছুই প্রকাশ করে ফেলে।
আর এখান থেকেই শুরু হয় বিপত্তি। কারণ একজন নয়, একাধিক মানুষের হাতে চলে যায় এই বিশেষ চশমা।
গল্পের কেন্দ্রীয় চরিত্রে অভিনেত্রী সিন হিয়ন হিউপ অভিনয় করেছেন আরিন নামে। এই তরুণী বিশেষ চশমার মাধ্যমে অন্যদের লাল রেখা দেখতে পায়। ছোটবেলার ভয়াবহ অভিজ্ঞতা তাঁকে আজও তাড়িয়ে বেড়ায়। একদিন তাঁর দেখা হয় পুলিশ অফিসার লি সু হিউকের সঙ্গে, যার মাথার ওপর যেন যেন পেঁচিয়ে আছে অসংখ্য লাল সুতা ।
আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ চরিত্র লি দা হি। তিনি একজন শিক্ষক। কিন্তু আশ্চর্যজনকভাবে তার মাথায় কোনো লাল সুতা নেই। এ কারণেই সে হয়ে ওঠে আরও রহস্যময় এবং সন্দেহজনক।
এই লাল সুতা কেবল সম্পর্কের প্রতীক নয়। বরং এটি সমাজের চোখে বিশুদ্ধতা ও পাপের এক নতুন মাপকাঠি। কে ভালো, আর কে দোষী, তা নির্ধারিত হচ্ছে কার মাথার ওপর কতগুলো লাল রেখা আছে, তার ওপর ভিত্তি করে।
এই সময় আমাদের গোপনীয়তা আগের মতো আর ব্যক্তিগত নেই। ক্যামেরা, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা আর অ্যালগরিদমের জালে আমরা প্রতিনিয়ত নজরদারির শিকার। এস লাইন ঠিক সেই ভয়টাই তুলে ধরেছে।
ফেসবুক বা ইনস্টাগ্রামে লাল সুতার ছবি শেয়ার করা মানে শুধুই ট্রেন্ডে থাকা নয়। বরং এটি একধরনের সামাজিক প্রতিচ্ছবি। মানুষ যেন এই সিরিজের ভাবনাগুলো নিজেদের জীবনের সঙ্গেও মেলাতে পারছে।
পরিচালক জুয়ইয়ং আন বলেন, যখন ব্যক্তিগত সীমা ভেঙে যায়, তখন সমাজও ভেঙে পড়ে। এস লাইন ঠিক সেই সম্ভাব্য পতনের চিত্র এঁকে দেয়। এটি শুধু একটা থ্রিলার নয়, বরং আমাদের সময়ের জন্য একটি সতর্ক বার্তা। আপনি যেটাকে গোপন ভাবছেন, সেটা হয়তো কারও চোখে আগেই ধরা পড়ে গেছে।
মোট ছয় পর্বের এই সিরিজের প্রথম দুইটি ইতিমধ্যে প্রকাশিত হয়েছে। পরবর্তী চারটি পর্ব আসছে আগামী দুই শুক্রবারে।
সোশ্যাল মিডিয়া খুললেই চোখে পড়ছে লাল সুতা নিয়ে রহস্যময় নানান ছবি, আর নানা রকম মিম। সবাই যেন কিছু একটা বোঝাতে চাইছে, কিন্তু সেটা ঠিক কী? এর উত্তর লুকিয়ে আছে দক্ষিণ কোরিয়ার নতুন থ্রিলার সিরিজ ‘এস লাইন’-এ। মাত্র কয়েকদিনেই এই সিরিজ ঘিরে তৈরি হয়েছে দর্শকদের চরম আগ্রহ, কৌতূহল আর আতঙ্কের মিশ্র প্রতিক্রিয়া।
দক্ষিণ কোরিয়ার ওটিটি প্ল্যাটফর্ম ওয়েভ-এ সম্প্রচারিত এই ওয়েব সিরিজটি মোট ছয় পর্বের একটি থ্রিলার। তবে এটা শুধু রহস্য বা অপরাধ নিয়ে নয়। বরং গোপনীয়তা, লজ্জা, যৌনতা, সম্পর্ক এবং প্রযুক্তিনির্ভর সমাজে নজরদারির ভয় নিয়ে গড়া এক তীক্ষ্ণ মনস্তাত্ত্বিক গল্প। সিরিজটি আমাদের জিজ্ঞেস করে, যদি আপনার সব রোমান্টিক ও যৌন জীবনের খতিয়ান হঠাৎ করে সবার সামনে উন্মুক্ত হয়ে পড়ে, তাহলে আপনি কী করবেন?
এই সিরিজের কেন্দ্রে রয়েছে একটি অদ্ভুত চশমা। যেই এই চশমা পরে যে অন্যের দিকে তাকাবে, সে দেখতে পাবে অপর মানুষটি কার কার সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক গড়েছেন। সেই সংযোগ দৃশ্যমান হয় লাল সুতা বা রেখা হিসেবে। এই সুতা অতীত সম্পর্কের ইতিহাস, সম্পর্কের সংখ্যা, সব কিছুই প্রকাশ করে ফেলে।
আর এখান থেকেই শুরু হয় বিপত্তি। কারণ একজন নয়, একাধিক মানুষের হাতে চলে যায় এই বিশেষ চশমা।
গল্পের কেন্দ্রীয় চরিত্রে অভিনেত্রী সিন হিয়ন হিউপ অভিনয় করেছেন আরিন নামে। এই তরুণী বিশেষ চশমার মাধ্যমে অন্যদের লাল রেখা দেখতে পায়। ছোটবেলার ভয়াবহ অভিজ্ঞতা তাঁকে আজও তাড়িয়ে বেড়ায়। একদিন তাঁর দেখা হয় পুলিশ অফিসার লি সু হিউকের সঙ্গে, যার মাথার ওপর যেন যেন পেঁচিয়ে আছে অসংখ্য লাল সুতা ।
আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ চরিত্র লি দা হি। তিনি একজন শিক্ষক। কিন্তু আশ্চর্যজনকভাবে তার মাথায় কোনো লাল সুতা নেই। এ কারণেই সে হয়ে ওঠে আরও রহস্যময় এবং সন্দেহজনক।
এই লাল সুতা কেবল সম্পর্কের প্রতীক নয়। বরং এটি সমাজের চোখে বিশুদ্ধতা ও পাপের এক নতুন মাপকাঠি। কে ভালো, আর কে দোষী, তা নির্ধারিত হচ্ছে কার মাথার ওপর কতগুলো লাল রেখা আছে, তার ওপর ভিত্তি করে।
এই সময় আমাদের গোপনীয়তা আগের মতো আর ব্যক্তিগত নেই। ক্যামেরা, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা আর অ্যালগরিদমের জালে আমরা প্রতিনিয়ত নজরদারির শিকার। এস লাইন ঠিক সেই ভয়টাই তুলে ধরেছে।
ফেসবুক বা ইনস্টাগ্রামে লাল সুতার ছবি শেয়ার করা মানে শুধুই ট্রেন্ডে থাকা নয়। বরং এটি একধরনের সামাজিক প্রতিচ্ছবি। মানুষ যেন এই সিরিজের ভাবনাগুলো নিজেদের জীবনের সঙ্গেও মেলাতে পারছে।
পরিচালক জুয়ইয়ং আন বলেন, যখন ব্যক্তিগত সীমা ভেঙে যায়, তখন সমাজও ভেঙে পড়ে। এস লাইন ঠিক সেই সম্ভাব্য পতনের চিত্র এঁকে দেয়। এটি শুধু একটা থ্রিলার নয়, বরং আমাদের সময়ের জন্য একটি সতর্ক বার্তা। আপনি যেটাকে গোপন ভাবছেন, সেটা হয়তো কারও চোখে আগেই ধরা পড়ে গেছে।
মোট ছয় পর্বের এই সিরিজের প্রথম দুইটি ইতিমধ্যে প্রকাশিত হয়েছে। পরবর্তী চারটি পর্ব আসছে আগামী দুই শুক্রবারে।
ঢাকায় একসময় আফিম থেকে তৈরি নেশাদ্রব্যের ব্যাপক প্রচলন ছিল। ফেসবুকে পুরান ঢাকার একটি আফিমের দোকানের ছবি মাঝেমধ্যে চোখে পড়ে। দোকানের সাইনবোর্ডে লেখা, 'আফিমের দোকান'। চার শ বছরের ঐহিত্যবাহী শহর ঢাকায় প্রথম কাদের হাত ধরে এসেছিল আফিম নামের নেশাদ্রব্য? কোন স্বার্থে কারা এর বিস্তার ঘটালেন?
১৪ ঘণ্টা আগেক্যানকুন আসলে চিচেন ইত্জা ভ্রমণের গেটওয়ে। চিচেন ইত্জায় যাঁরা বেড়াতে যান, তাঁদের অনেকেই প্রথমে এখান থেকে যাত্রা শুরু করেন। সাদাবালির দীর্ঘ সমুদ্রসৈকতের জন্য ক্যানকুন খুবই বিখ্যাত। তাই মেক্সিকোর অন্যতম ব্যস্ত এই ক্যানকুন বিমানবন্দরে বিভিন্ন দেশের মানুষের ভিড় লেগেই থাকে।
১ দিন আগেরাশিয়ার পূর্ব উপকূলে ৮ দশমিক ৮ মাত্রার ভূমিকম্প ও তার পরপরই সুনামির ঢেউ আবার নতুন করে মনে করিয়ে দেয়, প্রাকৃতিক দুর্যোগের সামনে মানুষ কতটা অসহায়। এই ঘটনায় রাশিয়া, জাপান, এমনকি যুক্তরাষ্ট্রেও জারি হয়েছে সুনামি সতর্কতা। এমন খবরের পর প্রশ্ন উঠতেই পারে, বাংলাদেশ কি সুনামির ঝুঁকিতে আছে?
২ দিন আগেহাসান আবিদুর রেজা জুয়েলের গান নিয়ে বলার মতো যোগ্যতা আমার নেই। তবে গেল তিরিশ বছরে বাংলাদেশের অডিও ইন্ডাস্ট্রিতে তিনি একজন অনন্য একজন শিল্পী।
৩ দিন আগে