সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের বিস্তারে বিশ্ব আজ তথ্যের এক অভূতপূর্ব যুগে প্রবেশ করেছে। এই মাধ্যম একদিকে যেমন জ্ঞান, শিক্ষা ও যোগাযোগের সুযোগ উন্মুক্ত করেছে, অন্যদিকে তা হয়ে উঠেছে নৈতিক অবক্ষয়ের এক বড় উৎস। বিশেষ করে অশ্লীল কনটেন্টের মাধ্যমে অর্থ উপার্জনের যে প্রবণতা দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে, তা সমাজব্যবস্থা ও মানব
স্ট্রিম ক্যাচাল: নানান ক্যাচাল নিয়ে ঢাকা স্ট্রিমের টক শো স্ট্রিম ক্যাচালের এবারের বিষয় ‘রিপন ভিডিও ও সাংবাদিকতায় নৈতিকতা’ আলাপে আছেন ইয়াশাব ওসামা, কন্টেন্ট অ্যান্ড ডিজিটাল গ্রোথ স্ট্র্যাটেজিস্ট, ঢাকা স্ট্রিম এবং কে. এম. রাকিব, এডিটর, পপ স্ট্রিম, ঢাকা স্ট্রিম।
দেশের মুদ্রাবাজারে নকল নোট প্রবেশ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও গণমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদনের পর নগদ লেনদেনে সতর্কতা অবলম্বনের নির্দেশনা দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। পাশাপাশি বড় অংকের লেনদেন ব্যাংকিং চ্যানেল ও ডিজিটাল পদ্ধতিতে করার পরামর্শ দিয়েছেন কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
কন্টেন্ট ক্রিয়েটর রিপন মিয়া আবারও আলোচনার কেন্দ্রে। ১৩ অক্টোবরের এক ফেসবুক পোস্ট থেকে শুরু, তারপর টেলিভিশন রিপোর্ট, আর শেষে এক আবেগঘন ভিডিও—যেখানে কাঁদতে কাঁদতে মাকে জড়িয়ে ধরছেন রিপন। এক মুহূর্তে ‘অহংকারী ছেলে’, পরের মুহূর্তেই ‘মায়ের আদরের সন্তান’ এই উলটপালট প্রতিক্রিয়াই হয়তো আমাদের সোশ্যাল মিডিয়া স
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এই মুহূর্তে সবচেয়ে আলোচিত নাম রিপন মিয়া। পেশায় তিনি কাঠমিস্ত্রি। ফেসবুকে বিনোদনধর্মী কনটেন্ট বানিয়ে অনেক আগেই ভাইরাল হয়েছেন নেত্রকোণা সদর উপজেলার দক্ষিণ বিশিউড়া ইউনিয়নের এই কনটেন্ট ক্রিয়েটর। তবে বর্তমানে তিনি আলোচনা-সমালোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে।
দিন কয়েক ধরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুক সরগরম কন্টেন্ট ক্রিয়েটর রিপন মিয়াকে ঘিরে। প্রতিটি ভিডিওরে শেষে তাঁর হাসিমুখের বলা, ‘এটাই বাস্তব, কি কেমন দিলাম’—তরুণদের মধ্যে ব্যাপক জনপ্রিয়। একজন খেটে খাওয়া মানুষের সহজ আবেগ দিয়ে মানুষকে ছুঁতে পেরেছেন তিনি। কিন্তু সেই বয়ানে এখন যেন ফাটল ধরতে শুরু করেছে।
একসময় মানুষ পায়রার মাধ্যমে চিঠি আদান-প্রদান করতো। এখন অবশ্য মুঠোফোনের ক্ষুদে বার্তা বা সোস্যাল মিডিয়াতেই সে কাজটা আমরা করে ফেলতে পারি। তবুও, হলুদ খামের ভেতর ভাঁজ করা চিঠির স্মৃতি যেন এখনও স্থান দখল করে আছে আমাদের অনেকেরই মনের মধ্যে। চলুন আজ ডাক দিবসে এক নজরে দেখে নেই, বাংলাদেশের ডাক ব্যবস্থার ইতিহাস
আজ মানসিক স্বাস্থ্য দিবস
পাবনা মানসিক হাসপাতালের প্রবেশপথেই চোখে পড়ে বড় সাইনবোর্ড। তাতে লেখা সতর্কবাণী, ‘মানসিক রোগীদের সংবেদনশীল চিকিৎসা ও গোপনীয়তার স্বার্থে হাসপাতালে সাধারণের প্রবেশ নিষিদ্ধ।’ তারপরও হাসপাতালে অভ্যন্তরীণ আবাসিক ওয়ার্ডে ধারণ করা বেশ কিছু ভিডিও ছড়িয়ে আছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। ভিডিওগুলোতে দেখা যাচ্ছে, রোগী
চারপাশে একটু খেয়াল করলেই আমরা দেখি, সবাই শুধু সোশ্যাল মিডিয়ার নোটিফিকেশন, নিউজ ফিড, রিল এসব নিয়েই ব্যস্ত। প্রতিদিন শত শত বিজ্ঞাপন দেখি সোশ্যাল মিডিয়ায়, যেগুলো আমাদের বলে দেয় কী কিনব, কীভাবে দেখব, কাকে বন্ধু বানাবো, কাকে ভালোবাসব। তাহলে মানুষের মস্তিষ্ক আসলে কার দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হচ্ছে? বিস্তারিত স্ট
আমাদের জীবনের সবচেয়ে বড় ‘শিক্ষক’ কে? বইপত্র, নাকি পকেটের স্মার্টফোন? খটকা লাগলো? আসেন, একটু অন্যভাবে ভাবা যাক।
সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সেনাবাহিনী প্রধানের একটি বক্তব্য বিকৃতভাবে উপস্থাপন করে বিভ্রান্তিকর তথ্য প্রচার করা হচ্ছে, যা একটি উদ্দেশ্যমূলক অপপ্রচার।
হুমায়ূন আহমেদ যখন লেখালেখি করেছেন, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ছিল না সে যুগে; কিন্তু ব্যক্তিগত জীবন থেকে নির্মিত কন্টেন্ট পাঠকদের সার্ভ করতে তিনি সিদ্ধহস্ত ছিলেন। তিনি কি আত্মজীবনীমূলক লেখার মাধ্যমে এই কাজগুলো করতেন?
জেন-জি বা ‘জেনারেশন জুমার্স’। অধুনা দুনিয়ায় বহুল আলোচিত একটি প্রজন্ম-পরিভাষা। জন্ম থেকেই ডিজিটাল প্রযুক্তির সংস্পর্শে আসা এরা প্রথম প্রজন্ম। উন্নত দেশ হোক বা উন্নয়নশীল সমাজ, জেন-জিরা নানা উপায়ে নাড়িয়ে দিচ্ছে প্রচলিত শাসন, সংস্কৃতি ও চিন্তার কাঠামো। তাঁদের ভাষা, অভিব্যক্তি আর প্রতিক্রিয়া অনেক ক্ষেত্র
এই প্রজন্মের আন্দোলন, ভাষা ও সাংস্কৃতিক প্রতীক—সব মিলিয়ে তারা একটি নতুন রাজনৈতিক ব্যাকরণ নির্মাণ করছে। এই ব্যাকরণকে বুঝতে হলে আমাদের প্রবেশ করতে হবে তাদের নির্মিত বাস্তবতায়, তাদের ডিজিটাল ছন্দে এবং তাদের মনোজাগতিক প্রতীকতত্ত্বে। অন্যথায়, আমরা শুধু তাদের সহিংসতা দেখব, কিন্তু তাদের মুক্তির আকাঙ্ক্ষা ব
জেন-জি বা ‘জেনারেশন জুমার্স’। অধুনা দুনিয়ায় বহুল আলোচিত একটি প্রজন্ম-পরিভাষা। জন্ম থেকেই ডিজিটাল প্রযুক্তির সংস্পর্শে আসা এরা প্রথম প্রজন্ম। উন্নত দেশ হোক বা উন্নয়নশীল সমাজ, জেন-জিরা নানা উপায়ে নাড়িয়ে দিচ্ছে প্রচলিত শাসন, সংস্কৃতি ও চিন্তার কাঠামো। তাঁদের ভাষা, অভিব্যক্তি আর প্রতিক্রিয়া অনেক ক্ষেত্র
শুক্রবার ভোরে প্রথম দফায় হ্যাকড হওয়ার পর ‘এমএস ৪৭০ এক্স’ নামে একটি হ্যাকার গ্রুপ পেজটির প্রোফাইল ছবি ও কভার পরিবর্তন করে নিজেদের লোগো বসায়। তারা একটি পোস্টে দাবি করে, ইসলামী ব্যাংকের ‘অনৈতিক কর্মকাণ্ডের প্রতিবাদে’ এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে এবং চাকরিচ্যুত কর্মকর্তাদের পুনর্বহালের দাবি জানানো হয়। যদিও কি