স্ট্রিম মাল্টিমিডিয়া
একসময় মানুষ পায়রার মাধ্যমে চিঠি আদান-প্রদান করতো। এখন অবশ্য মুঠোফোনের ক্ষুদে বার্তা বা সোস্যাল মিডিয়াতেই সে কাজটা আমরা করে ফেলতে পারি। তবুও, হলুদ খামের ভেতর ভাঁজ করা চিঠির স্মৃতি যেন এখনও স্থান দখল করে আছে আমাদের অনেকেরই মনের মধ্যে- বিশেষ করে যারা ইন্টারনেট সহজলভ্য হওয়ার আগের যুগটা দেখেছি। সেই সময়ের চিঠির সঙ্গে মিশে থাকত অপেক্ষাও। ফিরতি চিঠি কবে আসবে তার থাকত না কোনো তারিখ, কোনো সময়সীমা। কেবল অপেক্ষার পালা।
আঠা দেয়া হলুদ খাম- তার উপর সযতনে লেখা ঠিকানা, লাল ডাকবাক্স, ডাকপিয়নের ডাক - এসব যেন আমাদের অনেককেই ফিরিয়ে নিয়ে যায় ব্যস্ত ডাকঘরের অতীতের দিনগুলিতে। আজ ৯ অক্টোবর, বিশ্ব ডাক দিবস। বন্ধুরা, মনে আছে ছোটবেলায় পড়েছিলাম ঘোড়ার ডাক প্রচলন করেন কে? ভাবতাম - কেন- ঘোড়া কি ডাকতে পারে না? পরে বুঝেছি এই ডাক সেই ডাক নয়, এই ডাক হলো ঘোড়া ব্যবহার করে গড়ে তোলা ডাক ব্যবস্থা।
চলুন আজ ডাক দিবসে এক নজরে দেখে নেই, বাংলাদেশের ডাক ব্যবস্থার ইতিহাস।
একসময় মানুষ পায়রার মাধ্যমে চিঠি আদান-প্রদান করতো। এখন অবশ্য মুঠোফোনের ক্ষুদে বার্তা বা সোস্যাল মিডিয়াতেই সে কাজটা আমরা করে ফেলতে পারি। তবুও, হলুদ খামের ভেতর ভাঁজ করা চিঠির স্মৃতি যেন এখনও স্থান দখল করে আছে আমাদের অনেকেরই মনের মধ্যে- বিশেষ করে যারা ইন্টারনেট সহজলভ্য হওয়ার আগের যুগটা দেখেছি। সেই সময়ের চিঠির সঙ্গে মিশে থাকত অপেক্ষাও। ফিরতি চিঠি কবে আসবে তার থাকত না কোনো তারিখ, কোনো সময়সীমা। কেবল অপেক্ষার পালা।
আঠা দেয়া হলুদ খাম- তার উপর সযতনে লেখা ঠিকানা, লাল ডাকবাক্স, ডাকপিয়নের ডাক - এসব যেন আমাদের অনেককেই ফিরিয়ে নিয়ে যায় ব্যস্ত ডাকঘরের অতীতের দিনগুলিতে। আজ ৯ অক্টোবর, বিশ্ব ডাক দিবস। বন্ধুরা, মনে আছে ছোটবেলায় পড়েছিলাম ঘোড়ার ডাক প্রচলন করেন কে? ভাবতাম - কেন- ঘোড়া কি ডাকতে পারে না? পরে বুঝেছি এই ডাক সেই ডাক নয়, এই ডাক হলো ঘোড়া ব্যবহার করে গড়ে তোলা ডাক ব্যবস্থা।
চলুন আজ ডাক দিবসে এক নজরে দেখে নেই, বাংলাদেশের ডাক ব্যবস্থার ইতিহাস।
পাওয়ার হোল্ডার পিপলদের একটা স্টুপিড ডিসিশন কীভাবে দুনিয়াটাকে দোযখ বানিয়ে ফেলতে পারে ? রাষ্ট্র আপনার কথা আড়ি পেতে শুনে, প্রাইভেসি নষ্ট করে ব্রুটাল এক নজরদারির জালে আপনাকে আটকে রাখে - এই জিনিস রাষ্ট্র কেন করে, কীভাবে করে তা টের পেতে চান? কীভাবে ইন্টেলিজেন্স আর ডিপ্লোম্যাটিক স্ট্র্যাটেজি জিওপলিটিক্যাল
২ ঘণ্টা আগেবিশ্বের অষ্টম উচ্চতম পর্বতশৃঙ্গ মানাসলু বিজয়ী ‘তৌফিক আহমেদ তমাল’ তাঁর পরবর্তী লক্ষ্য হিসেবে বিশ্বের সর্বোচ্চ শৃঙ্গ মাউন্ট এভারেস্ট এবং তার পার্শ্ববর্তী দুটি আট-হাজারী শৃঙ্গ লোৎসে ও মাকালু একসঙ্গে আরোহণের এক দুঃসাহসিক পরিকল্পনার কথা ঘোষণা করেন।
২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের সংবিধান যে অবস্থায় আছে থাকা না থাকা এক সমান: মাহবুব উল্লাহ্
৪ ঘণ্টা আগেসাত মহাদেশ ও পাঁচ মহাসাগরের গল্প নিয়ে হাজির হচ্ছেন তারেক অণু ও তানভীর অপু
৪ ঘণ্টা আগে