রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু) নির্বাচনে শিক্ষার্থীদের ব্যক্তিগত তথ্য ফাঁসের অভিযোগ তুলেছে বামধারার প্যানেল ‘গণতান্ত্রিক শিক্ষার্থী পর্ষদ’।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
আবাসন, পরিবহন, স্বাস্থ্যসেবার উন্নয়ন বা খাবারের ভর্তুকির মতো বিষয়গুলো শিক্ষার্থীদের মূল দাবি। প্রার্থীরাও এগুলোকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়েছেন। কিন্তু গঠনতন্ত্রে এগুলো করবার এখতিয়ার রাকসু প্রতিনিধিদের হাতে রাখা হয়নি।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু) নির্বাচনের প্রচারণায় আচরণবিধি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ করেছে ছাত্রদল ও ছাত্রশিবির সমর্থিত প্যানেলের প্রার্থীরা। গতকাল মঙ্গলবার দুই পক্ষ প্রধান রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনার বরাবর লিখিত অভিযোগ জমা দেয়।
দুর্গাপূজার ছুটি শেষে নতুন উদ্যমে শুরু হয়েছে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু) নির্বাচনের প্রচারণা। প্রার্থীরা ভোটারদের থেকে ইতিবাচক সাড়া পেলেও সাম্প্রতিক ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ কর্মসূচি এবং ‘পোষ্যকোটা’ ইস্যুর কারণে নির্বাচন নিয়ে তাঁদের মধ্যে অনিশ্চয়তাও বিরাজ করছে।
পোষ্য কোটা
বিশ্ববিদ্যালয়ের অনেক কর্মকর্তা মনে করেন, বর্তমান প্রশাসনের ব্যর্থতায় ক্যাম্পাসে অস্থিরতা চলছে। তাঁদের মতে, প্রশাসনে যে শিক্ষকেরা এখন আছেন তাদের অভিজ্ঞতারও অভাব রয়েছে। এ জন্য উপাচার্য সালেহ হাসান নকীব দফায় দফায় একবার এই পোষ্য কোটা দিয়েছেন, সঙ্গে সঙ্গে আন্দোলনের মুখে তা স্থগিতও করেছেন।
চলমান অচলাবস্থাকে পরিকল্পিত বলে অভিহিত করে ইসলামী ছাত্রশিবিরের রাবি শাখার সাধারণ সম্পাদক মুজাহিদ ফরসাল বলেন, ‘একটি দলের এজেন্ডা বাস্তবায়নেই রাকসু নির্বাচন পেছানো হচ্ছে। ইতিমধ্যেই তিনবার নির্বাচন পেছানো হয়েছে। আবারও পোষ্যকোটা ইস্যুকে সামনে এনে নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র চলছে।’
দীর্ঘ ৩৬ বছর পর রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু) নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। আগামী ২৫ সেপ্টেম্বর এই নির্বাচন হওয়ার কথা থাকলেও, হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের প্রধান উৎসব দুর্গাপূজা, শিক্ষার্থীদের ব্যাপক অনুপস্থিতি এবং ক্যাম্পাসে একটি অপ্রীতিকর ঘটনার জেরে নির্বাচন পেছানো হয়েছে।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু), হল সংসদ ও সিনেট নির্বাচনের তারিখ পেছানোর সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল করেছে ইসলামী ছাত্রশিবিরের রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় শাখা।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু), হল সংসদ ও সিনেট-এ ছাত্র প্রতিনিধি নির্বাচন পেছানো হয়েছে। আগামী ১৬ অক্টোবর নতুন তারিখ নির্ধারণ করেছে কমিশন।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু) নির্বাচন ২৫ সেপ্টেম্বর অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকলেও পোষ্যকোটা পুনর্বহাল ও শিক্ষক লাঞ্ছনার ঘটনার কারণে বিশ্ববিদ্যালয় পুরোপুরি অচল। কমপ্লিট শাটডাউন, শিক্ষক ও কর্মকর্তা-কর্মচারীদের অবস্থান কর্মসূচি এবং শিক্ষার্থীদের অনুপস্থিতির কারণে রাকসু নির্বা
আসন্ন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু) নির্বাচনকে কেন্দ্র করে ক্যাম্পাসে উৎসবমুখর পরিবেশ বিরাজ করছে। নির্বাচন সামনে রেখে একাধিক প্যানেল ঘোষণা করা হয়েছে, যারা নিজ নিজ মতাদর্শ ও শিক্ষার্থীদের জন্য নানা প্রতিশ্রুতি নিয়ে মাঠে নেমেছে। নির্বাচনে অংশ নেওয়া আলোচিত প্যানেলগুলোর ভিপি পদপ্রার
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে (রাবি) পোষ্যকোটা পুনর্বহালের প্রতিবাদে ‘কাফনের কাপড়’ গায়ে ৯ শিক্ষার্থী আমরণ অনশনে বসেছেন। শুক্রবার শুরু হওয়া এই কর্মসূচি আজ শনিবারও দুপুর পর্যন্ত চলছে।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু) নির্বাচনে ২৪ দফা ইশতেহার ঘোষণা করেছে ছাত্রশিবির সমর্থিত ‘সম্মিলিত শিক্ষার্থী জোট’-এর প্রার্থীরা। শনিবার (২০ সেপ্টেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ বুদ্ধিজীবী চত্বরে এই ইশতেহার ঘোষণা করেন সহ-সভাপতি (ভিপি) পদপ্রার্থী মোস্তাকুর রহমান জাহিদ।
৩৫ বছর পর রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু) নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। এ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়জুড়ে ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনা দেখা গেলেও নারী নেতৃত্বের ক্ষেত্রে দৃশ্যমান সংকট বিরাজ করছে। বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রায় ৪০ শতাংশ নারী শিক্ষার্থী থাকলেও প্রার্থী তালিকায় তাঁদের অংশগ্রহণ আশানুরূপ নয়।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে (রাবি) পুনরায় পোষ্য কোটা চালু করার প্রতিবাদে বৃহস্পতিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) রাতের দিকে উপাচার্যের বাসভবনের সামনে শিক্ষার্থীরা বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করেন। এই কর্মসূচিতে রাজনৈতিক দলসহ সাধারণ শিক্ষার্থীরা অংশ নেন।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু), হল সংসদ ও সিনেট ছাত্র প্রতিনিধি নির্বাচনে ভোট গণনা নিয়ে ভিন্নমত দেখা দিয়েছে। শাখা ছাত্রদল ম্যানুয়ালি ভোট গণনার দাবি জানালেও শাখা ছাত্রশিবির সমর্থিত ‘সম্মিলিত শিক্ষার্থী জোট’ প্যানেল ডিজিটাল পদ্ধতিতে ভোট গণনার দাবি জানায়।