স্ট্রিম প্রতিবেদক
নবনির্বাচিত রাকসু নেতারা নির্বাচনে বিজিত প্রার্থীদের থেকে সহযোগিতা প্রত্যাশা করেছেন। আজ ফল ঘোষণার পর বিশ্ববিদ্যালয়ের কাজী নজরুল ইসলাম মিলনায়তনের সামনে এক সংবাদ সম্মেলনে এমনটি জানান তাঁরা।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু) সহসভাপতি মোস্তাকুর রহমান জাহিদ বলেন, 'আমি বিজিত ভাই-বোনদেরকে আহ্বান জানাব, আপনারা আপনাদের জায়গা থেকে, আপনাদের ক্যাপাসিটি, ক্যাপাবিলিটি অনুযায়ী সর্বোচ্চ চেষ্টা করেছেন। কিন্তু নির্বাচনে জয়-পরাজয় স্বাভাবিক। আপনারা আপনাদের জায়গা থেকে আমাদেরকে সর্বোচ্চ সহযোগিতা করবেন। আপনাদের পরামর্শ এবং সহযোগিতা অনুযায়ী আমরা নির্বাচিত প্রতিনিধিগণ একসাথে এই ক্যাম্পাসকে গড়ে তুলব ইনশা আল্লাহ।'
মোস্তাকুর রহমান জাহিদ আরও বলেন, 'আমরা এই সফলতার পেছনে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী, শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারীসহ সকল স্টেকহোল্ডারকে এবং রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল সাবেক শিক্ষার্থীকে, যাঁরা ৩৫ বছর ধরে রাকসু নির্বাচনের জন্য আন্দোলন করেও রাকসু নির্বাচন পায়নি, তাঁদের সবাইকে ধন্যবাদ জানাই, তাঁদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাই।'
নবনির্বাচিত সাধারণ সম্পাদক সালাউদ্দিন আম্মার এ সময় বলেন, 'কোনো প্রকার অনাকাঙ্ক্ষিত ও বিতর্কিত ঘটনা ছাড়াই, কোনো ট্র্যাপে পা না দিয়ে আমরা এই উৎসবকে অন্যান্য ক্যাম্পাসের থেকে খুব ভালোভাবে উদযাপন করতে পেরেছি। সে জন্য আমাদের রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদেরকে অসংখ্য ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি।'
ছাত্রদল মনোনীত প্যানেল থেকে জয়ী ক্রীড়া ও খেলাধুলাবিষয়ক সম্পাদক নার্গিস খাতুন সংবাদ সম্মেলনে বলেন, 'রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা আমার প্রতি বিশ্বাস রেখেছেন এবং তাঁদের মূল্যবান ভোটটি আমাকে দিয়েছেন। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্রীড়া উন্নয়নে আমি কাজ করতে পারব, সেই জায়গাটা থেকে। তো আমি আমার জায়গা থেকে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্রীড়া উন্নয়নে সর্বাত্মক চেষ্টা করব এবং রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের খেলাধুলা সেক্টরে যে সমস্যাগুলো আছে, এগুলো নিয়েই কাজ করব।'
নবনির্বাচিত রাকসু নেতারা নির্বাচনে বিজিত প্রার্থীদের থেকে সহযোগিতা প্রত্যাশা করেছেন। আজ ফল ঘোষণার পর বিশ্ববিদ্যালয়ের কাজী নজরুল ইসলাম মিলনায়তনের সামনে এক সংবাদ সম্মেলনে এমনটি জানান তাঁরা।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু) সহসভাপতি মোস্তাকুর রহমান জাহিদ বলেন, 'আমি বিজিত ভাই-বোনদেরকে আহ্বান জানাব, আপনারা আপনাদের জায়গা থেকে, আপনাদের ক্যাপাসিটি, ক্যাপাবিলিটি অনুযায়ী সর্বোচ্চ চেষ্টা করেছেন। কিন্তু নির্বাচনে জয়-পরাজয় স্বাভাবিক। আপনারা আপনাদের জায়গা থেকে আমাদেরকে সর্বোচ্চ সহযোগিতা করবেন। আপনাদের পরামর্শ এবং সহযোগিতা অনুযায়ী আমরা নির্বাচিত প্রতিনিধিগণ একসাথে এই ক্যাম্পাসকে গড়ে তুলব ইনশা আল্লাহ।'
মোস্তাকুর রহমান জাহিদ আরও বলেন, 'আমরা এই সফলতার পেছনে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী, শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারীসহ সকল স্টেকহোল্ডারকে এবং রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল সাবেক শিক্ষার্থীকে, যাঁরা ৩৫ বছর ধরে রাকসু নির্বাচনের জন্য আন্দোলন করেও রাকসু নির্বাচন পায়নি, তাঁদের সবাইকে ধন্যবাদ জানাই, তাঁদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাই।'
নবনির্বাচিত সাধারণ সম্পাদক সালাউদ্দিন আম্মার এ সময় বলেন, 'কোনো প্রকার অনাকাঙ্ক্ষিত ও বিতর্কিত ঘটনা ছাড়াই, কোনো ট্র্যাপে পা না দিয়ে আমরা এই উৎসবকে অন্যান্য ক্যাম্পাসের থেকে খুব ভালোভাবে উদযাপন করতে পেরেছি। সে জন্য আমাদের রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদেরকে অসংখ্য ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি।'
ছাত্রদল মনোনীত প্যানেল থেকে জয়ী ক্রীড়া ও খেলাধুলাবিষয়ক সম্পাদক নার্গিস খাতুন সংবাদ সম্মেলনে বলেন, 'রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা আমার প্রতি বিশ্বাস রেখেছেন এবং তাঁদের মূল্যবান ভোটটি আমাকে দিয়েছেন। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্রীড়া উন্নয়নে আমি কাজ করতে পারব, সেই জায়গাটা থেকে। তো আমি আমার জায়গা থেকে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্রীড়া উন্নয়নে সর্বাত্মক চেষ্টা করব এবং রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের খেলাধুলা সেক্টরে যে সমস্যাগুলো আছে, এগুলো নিয়েই কাজ করব।'
জুলাই আন্দোলনে নিহত ও আহত ব্যক্তিদের স্মরণ করে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, যে পরিবর্তন এসেছে তা ওই গণঅভ্যুত্থানের ফলে সম্ভব হয়েছে। জুলাই সনদকে গণঅভুত্থানের দ্বিতীয় অংশ উল্লেখ করে তিনি বলেন, আমরা আজকে যে কাজটা করলাম, এখানে স্বাক্ষর করলাম সবাই মিলে। সেটা দিয়ে বাংলাদেশের পরিবর্তন হবে।
১০ ঘণ্টা আগেজুলাই জাতীয় সনদ হাতে না পাওয়া এবং স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র (প্রক্লেমেশন অব ইনডিপেনডেন্টস) থাকা না থাকা নিয়ে অনিশ্চয়তার কারণে সনদে স্বাক্ষর করেনি ড. কামাল হোসেনের নেতৃত্বাধীন দল গণফোরাম। তবে অনিশ্চয়তা দূর হওয়ায় দলটি পরে জুলাই সনদে স্বাক্ষর করবে বলে নিশ্চিত করেছে।
১১ ঘণ্টা আগেজুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষরকে বাংলাদেশের জন্য একটি ‘ঐতিহাসিক দিন’ অভিহিত করে গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি বলেছেন, দীর্ঘ আলোচনার ফসল হিসেবে এই সনদ চূড়ান্ত রূপ পেয়েছে এবং গণভোটের মাধ্যমে জনগণ এটিকে অনুমোদন দিলে ভবিষ্যৎ সংসদ এটি বাস্তবায়নে বাধ্য থাকবে।
১১ ঘণ্টা আগে‘গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ এবং জাতীয় ঐকমত্যের ভিত্তিতে ২০২৪ সালের জুলাই গণঅভ্যুত্থানে প্রকাশিত জনগণের ইচ্ছাকে প্রাধান্য দিয়ে’ এই সনদ শুরু হয়েছে। এতে সাতটি সুনির্দিষ্ট অঙ্গীকার করা হয়েছে—
১২ ঘণ্টা আগে