গুম প্রতিরোধ, প্রতিকার ও সুরক্ষা নিশ্চিত করতে সরকার ‘গুম প্রতিরোধ, প্রতিকার ও সুরক্ষা অধ্যাদেশ, ২০২৫’–এর খসড়ার নীতিগত অনুমোদন দিয়েছে। খসড়ায় গুমকে ‘চলমান অপরাধ’ হিসেবে চিহ্নিত করে সর্বোচ্চ শাস্তি হিসেবে মৃত্যুদণ্ডের বিধান রাখা হয়েছে।
গুম বিষয়ক তদন্ত কমিশনের প্রতিবেদনের ভিত্তিতে নির্মিত ঢাকা স্ট্রিমের প্রথম ভিডিওতে আমরা দেখেছি—‘গুমকাণ্ডে কীভাবে জড়িত ছিলেন বিদেশিরাও’। আর আজকের এই দ্বিতীয় পর্বে আমরা দেখবো—গুম সংশ্লিষ্ট বাহিনীর ভেতরেও কীভাবে জন্ম নিতো যন্ত্রণা ও দ্বন্দ্ব।
গুম বিষয়ক তদন্ত কমিশনের প্রতিবেদনের ভিত্তিতে নির্মিত ঢাকা স্ট্রিমের প্রথম ভিডিওতে আমরা দেখেছি—‘গুমকাণ্ডে কীভাবে জড়িত ছিলেন বিদেশিরাও’। আর আজকের এই দ্বিতীয় পর্বে আমরা দেখবো—গুম সংশ্লিষ্ট বাহিনীর ভেতরেও কীভাবে জন্ম নিতো যন্ত্রণা ও দ্বন্দ্ব।
গুম কমিশনের প্রতিবেদন
আওয়ামী লীগের শাসনামলে গোপন বন্দিশালায় দায়িত্বরতদের কেউ কেউ বন্দীদের নানাভাবে সহযোগিতা করতেন। ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা বন্দীদের ওপর যে ধরনের অত্যাচার চালানোর নির্দেশ দিতেন, বাহিনীর সদস্যদের অনেকেই তা পুরোপুরি পালন করতেন না।
আওয়ামী লীগ শাসনামলে গুমের ঘটনায় বাংলাদেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, গোয়েন্দা সংস্থা ও নিরাপত্তা বাহিনী ছাড়াও ভারতীয় বাহিনীর জড়িত থাকার প্রমাণ পেয়েছে গুমসংক্রান্ত তদন্ত কমিশন। বিদেশী তৎপরতার আদ্যোপান্ত দেখুন স্ট্রিম এক্সক্লুসিভে