এক সময়ের ‘হিন্দি-চীনি ভাই ভাই’ থেকে আজকের ‘চিরকালের বন্ধু’ চীন-পাকিস্তান! আকসাই চীন নিয়ে সংঘাত আর কাশ্মীর ইস্যুকে ঘিরে বদলে যায় দক্ষিণ এশিয়ার ভূরাজনৈতিক সমীকরণ। ১৯৬৩ সালের এক মধ্যরাতের চুক্তিতেই ভারতের বদলে চীনের ভাই হয়ে ওঠে পাকিস্তান—যে চুক্তি ইতিহাস ঘুরিয়ে দেয় এ অঞ্চলের। কী ছিল সেই চুক্তি?
গত ২২ এপ্রিল পর্যটকদের ওপর সন্ত্রাসীদের হামলার পর এক আতঙ্কের জনপদে পরিণত হয়েছে ভারত-নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীর। ভারত-পাকিস্তানের সংঘাতের জেরে সেখানে অনেকেই হয়েছেন বাস্তুচ্যুত।
পাকিস্তান সেনাবাহিনী ভারতের আক্রমণের বিরুদ্ধে পাল্টা অভিযানের ঘোষণা দিয়েছে। এই অভিযানের নাম রাখা হয়েছে ‘অপারেশন বুনইয়ান–উন–মারসুস’। উর্দু অভিধান ‘রেখতা’র মতে, আরবি এই শব্দটির অর্থ হলো ‘সুদৃঢ় ভিত্তি’। কোরআনের ৬১ নম্বর সুরা আস-সফ-এর ৪ নম্বর আয়াত এটি।
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত
ভারত-পাকিস্তান সীমান্তে উত্তেজনা বাড়ছে। পাকিস্তান নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে গোলাবর্ষণে প্রাণ গেছে পাঁচজনের- দাবি ইসলামাবাদের। অন্যদিকে ভারতের অভিযোগ, পাকিস্তান তাদের তিনটি সেনাঘাঁটিতে ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে। ফলে জম্মু শহর জুড়ে বিদ্যুৎ নেই।
একসময়ের ‘ভাই ভাই’ থেকে চীন-ভারতের সম্পর্ক ধীরে বৈরি হয়ে ওঠে। এদিকে ১৯৬৩ সালের সীমান্ত চুক্তির মাধ্যমে পাকিস্তানের সঙ্গে চীনের নতুন বন্ধুত্বের সূত্রপাত ঘটে। এই চুক্তি কাশ্মীর ইস্যুতে পাকিস্তানকে সমর্থন দিয়ে ভারতের বিরোধিতার স্পষ্ট বার্তা দেয়। এর পর থেকে পাকিস্তান-চীন সম্পর্ক হয়ে ওঠে 'লৌহকঠিন'
িকাশ্মীর সীমান্তে ভারত-পাকিস্তানের সামরিক উত্তেজনার রক্তাক্ত ফল ভোগ করছে সাধারণ মানুষ। বিশেষ করে শিশুরা। গোলাবর্ষণে একের পর এক প্রাণ ঝরেছে, কোল খালি হচ্ছে মায়েদের। এই প্রতিবেদনে উঠে এসেছে সীমান্তবর্তী মানুষের অসহায়তা, রাষ্ট্রের ব্যর্থতা ও যুদ্ধের নিষ্ঠুর বাস্তবতা। এ বিষয়ে আল জাজিরার প্রতিবেদন অবলম্
২০২৪ সালের সেপ্টেম্বরে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এক ভাষণে আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে ঘোষণা করেছিলেন যে, তাঁর নেতৃত্বাধীন ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি) এমন একটি কাশ্মীর গড়ে তুলবে যা শুধু সন্ত্রাসমুক্তই নয়, বরং পর্যটকদের জন্য এক স্বর্গরাজ্যে পরিণত হবে। তবে ২০২৫ সালের শুরুতে জম্মু-কাশ্মীরের পরিস্থিতি
হল থেকে সিনেমা শেষে দর্শকেরা কাঁদতে কাঁদতে বের হচ্ছেন, এই দৃশ্য আমাদের অচেনা নয়। বলিউডের ‘দ্য কাশ্মীর ফাইলস’ সিনেমার ক্ষেত্রে এমন দৃশ্যই দেখা গিয়েছিল। দর্শকদের কাঁদানোর জন্য প্রস্তুতিও নেওয়া হয়েছিল বিস্তর। বিজেপি শাসিত রাজ্যগুলোতে সিনেমার টিকিটের কর মওকুফ করা হয়েছিল। কোথাও কোথাও ব্যবস্থা করা হয়েছিল