ঐক্যবদ্ধ শিক্ষার্থী জোটের ২৩ জনের সঙ্গে সমন্বয় করে কাজ করতে হবে বাকি ৫ জনের। অনেকে মনে করছেন, এতে চাপে পড়তে পারেন তাঁরা। তবে বিজয়ী পাঁচজন জানিয়েছেন, তাঁরা কোনো চাপ অনুভব করছেন না।
স্ট্রিম প্রতিবেদক
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে পদের সংখ্যা ২৮টি। এই ২৮ পদের মধ্যে ২৩টিতেই জয় পেয়েছে ইসলামী ছাত্রশিবির সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ শিক্ষার্থী জোটের’প্রার্থীরা। জয় পাওয়া বাকি পাঁচজনের চারজন স্বতন্ত্র প্রার্থী। আর বামপন্থী ছাত্র সংগঠনগুলোর জোট ‘প্রতিরোধ পর্ষদ’ থেকে একজন জয় পেয়েছেন।
ঐক্যবদ্ধ শিক্ষার্থী জোটের ২৩ জনের সঙ্গে সমন্বয় করে কাজ করতে হবে বাকি ৫ জনের। অনেকে মনে করছেন, এতে চাপে পড়তে পারেন তাঁরা। তবে বিজয়ী পাঁচজন জানিয়েছেন, তাঁরা কোনো চাপ অনুভব করছেন না। প্রভাবিত হওয়ারও কোনো সুযোগ দেখছেন না। বরং সবাই মিলে সুন্দর একটা ক্যাম্পাস তৈরি করাই তাঁদের একমাত্র লক্ষ্য।
শুক্রবার (১২ সেপ্টেম্বর) ঐক্যবদ্ধ শিক্ষার্থী জোটের বাইরে থেকে জয়ী পাঁচজনের সঙ্গে কথা বলে এই তথ্য জানা গেছে। জয়ী পাঁচজন হলেন সাহিত্য ও সংস্কৃতি সম্পাদক মুসাদ্দিক আলী ইবনে মোহাম্মদ (স্বতন্ত্র), গবেষণা ও প্রকাশনা সম্পাদক সানজিদা আহমেদ তন্বি (স্বতন্ত্র), সমাজসেবা সম্পাদক যুবাইর বিন নেছারী (স্বতন্ত্র), সদস্য উম্মা উসওয়াতুন রাফিয়া (স্বতন্ত্র) ও সদস্য হেমা চাকমা (প্রতিরোধ পর্ষদ)।
সমাজসেবা সম্পাদক যুবাইর বিন নেছারী স্ট্রিমকে বলেন, ‘যে নির্বাচন হয়েছে, সেটা সুন্দর গোছানো ক্যাম্পাস উপহার দেওয়ার জন্য। এক্ষেত্রে তারা (শিবির প্যানেল থেকে জয়ী) আসলে কোন স্ট্যান্ডে আছে, ওইটা আমার দেখার বিষয় না। আমি আমার জায়গা থেকে কাজ করে যাব। সেক্ষেত্রে তাদের সঙ্গে যদি কনফ্লিক্ট হয়, সেটা সেভাবে দেখা যাবে। আমি কনফিডেন্ট আছি, সমস্যা নাই।’
নিজেদের ইশতেহার বাস্তবায়নে সাংঘর্ষিক কোনো ঘটনা ঘটতে পারে কিনা জানতে চাইলে যুবাইর বলেন, ‘এখানে সাংঘর্ষিক কিছু নাই। তাদের যে ইশতেহার সেটা সুন্দর ক্যাম্পাস গড়ার জন্য, আমার ইশতেহারও তাই। উভয়ের ইশতেহারই শিক্ষার্থীবান্ধব। এখানে কনফ্লিক্টের কিছু নাই।’
সাংস্কৃতিক সম্পাদক মুসাদ্দিক আলী ইবনে মোহাম্মদ স্ট্রিমকে বলেন, ‘শিক্ষার্থীরা আমাদেরকে ভোট দিয়ে নির্বাচিত করেছে। সুতরাং আমরা শিক্ষার্থীদের সুবিধার আলোকে একসঙ্গে কাজ করে যাবো। এটাতে কোনো অসুবিধা নেই। আর আমাদের এই ব্যাপারে কোনো চাপ বা অন্য কোনো বিষয় আমরা মনে করি না।’
গবেষণা ও প্রকাশনা সম্পাদক পদে জয়ী সানজিদা আহমেদ তন্বি স্ট্রিমকে বলেন, ‘আমরা শিক্ষার্থীদের নিয়ে কাজ করবো। ফলে আমাদের ওপর চাপ বা ওইরকম কিছু তৈরি হবে বলে মনে করছি না। আর তাদের ইশতেহার, আমাদের ইশতেহার, সব শিক্ষার্থীদের জন্য। আমরা সবাই মিলে ভালোই করবো আশা করি।’
সদস্য পদে জয়ী উম্মা উসওয়াতুন রাফিয়া স্ট্রিমকে বলেন, ‘আমি দুইটা ইশতেহারই শুধু দিছি। এই দুইটা কাজ করতে গেলে তাঁদের সঙ্গে সাংঘর্ষিক কিছু হবে বলে মনে হয় না। কারণ দেখলাম যে শিবিরের যে জসীম ভাই, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগে যে জয়ী হইছে, ঐ ভাই একটা পোস্ট করছে, "যে ১৫ জন আন্তর্জাতিক সম্পর্ক পদের জন্য লড়েছিল, তাদের সম্মিলিত ইশতেহার নিয়েই তিনি কাজ করতে চান।” তো এখান থেকে আমি বলতে পারি, শিবির আসলেই কাজ করতে চাচ্ছে। তারা চাচ্ছে যেন সবার ইশতেহারটাই বাস্তবায়িত হয়। তো আমার মনে হয় না, আমার ইশতেহার বাস্তবায়নে কোনো সমস্যা হবে।’
প্রতিরোধ পর্ষদ থেকে সদস্য পদে জয়ী হেমা চাকমা স্ট্রিমকে বলেন, ‘শিবিরের প্যানেল থেকে জয়ী কয়েকজন ফোন করে আমাকে অভিনন্দন জানাইছে। তো সেই ক্ষেত্রে আমি আশা রাখতেছি যে, যারাই আমরা নির্বাচিত হয়েছি এখন পর্যন্ত, একসঙ্গে কাজ করতে পারবো।’
হেমা আরও বলেন, ‘উনাদের ইশতেহার এবং আমার ইশতেহারের মধ্যে খুব একটা পার্থক্য নাই। তারা যে ইশতেহারগুলো দিয়েছিলো, সেগুলো শিক্ষার্থীদের নিয়ে। আমি যে ইশতেহারগুলো দিয়েছিলাম, সেগুলোও শিক্ষার্থীদের নিয়ে। ঘুরেফিরে সেম কথাগুলো হয়তো উনারা একভাবে লিখেছে, আমি একভাবে লিখেছি। রাজনৈতিকভাবে মতাদর্শ ভিন্ন হতে পারে, কিন্তু ডাকসু তো আসলে শিক্ষার্থীদের অধিকার নিয়ে কথা বলার জায়গা। ফলে উনারাও যেরকম চাইবেন শিক্ষার্থীদের নিয়ে কাজ করতে, আমিও তাই চাই।’
এদিকে শিবির সমর্থিত প্যানেল ‘ঐক্যবদ্ধ শিক্ষার্থী জোট’ থেকে জয়ী প্রার্থীরাও মনে করছেন, তাঁরা সবাই এক সঙ্গে কাজ করবেন। এতে কারোর ওপর প্রভাব খাটানো বা কারো ওপর চাপ প্রয়োগের কোনো সুযোগ নেই।
মুক্তিযুদ্ধ ও গণতান্ত্রিক আন্দোলন বিষয়ক সম্পাদক পদে জয়ী ফাতিমা তাসনিম জুমা স্ট্রিমকে বলেন, ‘এখানে সবাই শিক্ষার্থীদের ভোটে নির্বাচিত এবং সবাই শিক্ষার্থীদের জন্যই কাজ করবেন। ফলে এখানে কাউকে প্রভাবিত করা বা প্রভাবিত হওয়ার সুযোগ নেই।’
জুমা আরও বলেন, ‘চাপেরও কিছু নেই। এখানে সবারই নিজস্ব মতামত আছে। কিন্তু আমরা কাজগুলো করবো সব একসঙ্গে। আমাদের মিটিং হবে। সবাই মতামত দেবে। তারপর সিদ্ধান্ত হবে। ফলে তেমন কিছু ঘটবে বলে আমি মনে করছি না।’
ঐক্যবদ্ধ শিক্ষার্থী জোট প্যানেল থেকে ডাকসুর কেন্দ্রীয় কমিটির কার্যনির্বাহী সদস্য পদে জয়ী রায়হান উদ্দিন স্ট্রিমকে বলেন, ‘এখান চাপ বা প্রভাবের কিছু নাই। আগে কে কোন প্যানেলে ছিলো, সেটা আগের বিষয়। এখন আমরা সবাই ডাকসুর প্রতিনিধি। তো আমরা সাবাই মিলে ক্যাম্পাসটাকে গড়বো। এবং আমরা গণতান্ত্রিকভাবে আমাদের কাজ করবো। ওসব কোনো সমস্যা এখানে হবে না।’
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে পদের সংখ্যা ২৮টি। এই ২৮ পদের মধ্যে ২৩টিতেই জয় পেয়েছে ইসলামী ছাত্রশিবির সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ শিক্ষার্থী জোটের’প্রার্থীরা। জয় পাওয়া বাকি পাঁচজনের চারজন স্বতন্ত্র প্রার্থী। আর বামপন্থী ছাত্র সংগঠনগুলোর জোট ‘প্রতিরোধ পর্ষদ’ থেকে একজন জয় পেয়েছেন।
ঐক্যবদ্ধ শিক্ষার্থী জোটের ২৩ জনের সঙ্গে সমন্বয় করে কাজ করতে হবে বাকি ৫ জনের। অনেকে মনে করছেন, এতে চাপে পড়তে পারেন তাঁরা। তবে বিজয়ী পাঁচজন জানিয়েছেন, তাঁরা কোনো চাপ অনুভব করছেন না। প্রভাবিত হওয়ারও কোনো সুযোগ দেখছেন না। বরং সবাই মিলে সুন্দর একটা ক্যাম্পাস তৈরি করাই তাঁদের একমাত্র লক্ষ্য।
শুক্রবার (১২ সেপ্টেম্বর) ঐক্যবদ্ধ শিক্ষার্থী জোটের বাইরে থেকে জয়ী পাঁচজনের সঙ্গে কথা বলে এই তথ্য জানা গেছে। জয়ী পাঁচজন হলেন সাহিত্য ও সংস্কৃতি সম্পাদক মুসাদ্দিক আলী ইবনে মোহাম্মদ (স্বতন্ত্র), গবেষণা ও প্রকাশনা সম্পাদক সানজিদা আহমেদ তন্বি (স্বতন্ত্র), সমাজসেবা সম্পাদক যুবাইর বিন নেছারী (স্বতন্ত্র), সদস্য উম্মা উসওয়াতুন রাফিয়া (স্বতন্ত্র) ও সদস্য হেমা চাকমা (প্রতিরোধ পর্ষদ)।
সমাজসেবা সম্পাদক যুবাইর বিন নেছারী স্ট্রিমকে বলেন, ‘যে নির্বাচন হয়েছে, সেটা সুন্দর গোছানো ক্যাম্পাস উপহার দেওয়ার জন্য। এক্ষেত্রে তারা (শিবির প্যানেল থেকে জয়ী) আসলে কোন স্ট্যান্ডে আছে, ওইটা আমার দেখার বিষয় না। আমি আমার জায়গা থেকে কাজ করে যাব। সেক্ষেত্রে তাদের সঙ্গে যদি কনফ্লিক্ট হয়, সেটা সেভাবে দেখা যাবে। আমি কনফিডেন্ট আছি, সমস্যা নাই।’
নিজেদের ইশতেহার বাস্তবায়নে সাংঘর্ষিক কোনো ঘটনা ঘটতে পারে কিনা জানতে চাইলে যুবাইর বলেন, ‘এখানে সাংঘর্ষিক কিছু নাই। তাদের যে ইশতেহার সেটা সুন্দর ক্যাম্পাস গড়ার জন্য, আমার ইশতেহারও তাই। উভয়ের ইশতেহারই শিক্ষার্থীবান্ধব। এখানে কনফ্লিক্টের কিছু নাই।’
সাংস্কৃতিক সম্পাদক মুসাদ্দিক আলী ইবনে মোহাম্মদ স্ট্রিমকে বলেন, ‘শিক্ষার্থীরা আমাদেরকে ভোট দিয়ে নির্বাচিত করেছে। সুতরাং আমরা শিক্ষার্থীদের সুবিধার আলোকে একসঙ্গে কাজ করে যাবো। এটাতে কোনো অসুবিধা নেই। আর আমাদের এই ব্যাপারে কোনো চাপ বা অন্য কোনো বিষয় আমরা মনে করি না।’
গবেষণা ও প্রকাশনা সম্পাদক পদে জয়ী সানজিদা আহমেদ তন্বি স্ট্রিমকে বলেন, ‘আমরা শিক্ষার্থীদের নিয়ে কাজ করবো। ফলে আমাদের ওপর চাপ বা ওইরকম কিছু তৈরি হবে বলে মনে করছি না। আর তাদের ইশতেহার, আমাদের ইশতেহার, সব শিক্ষার্থীদের জন্য। আমরা সবাই মিলে ভালোই করবো আশা করি।’
সদস্য পদে জয়ী উম্মা উসওয়াতুন রাফিয়া স্ট্রিমকে বলেন, ‘আমি দুইটা ইশতেহারই শুধু দিছি। এই দুইটা কাজ করতে গেলে তাঁদের সঙ্গে সাংঘর্ষিক কিছু হবে বলে মনে হয় না। কারণ দেখলাম যে শিবিরের যে জসীম ভাই, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগে যে জয়ী হইছে, ঐ ভাই একটা পোস্ট করছে, "যে ১৫ জন আন্তর্জাতিক সম্পর্ক পদের জন্য লড়েছিল, তাদের সম্মিলিত ইশতেহার নিয়েই তিনি কাজ করতে চান।” তো এখান থেকে আমি বলতে পারি, শিবির আসলেই কাজ করতে চাচ্ছে। তারা চাচ্ছে যেন সবার ইশতেহারটাই বাস্তবায়িত হয়। তো আমার মনে হয় না, আমার ইশতেহার বাস্তবায়নে কোনো সমস্যা হবে।’
প্রতিরোধ পর্ষদ থেকে সদস্য পদে জয়ী হেমা চাকমা স্ট্রিমকে বলেন, ‘শিবিরের প্যানেল থেকে জয়ী কয়েকজন ফোন করে আমাকে অভিনন্দন জানাইছে। তো সেই ক্ষেত্রে আমি আশা রাখতেছি যে, যারাই আমরা নির্বাচিত হয়েছি এখন পর্যন্ত, একসঙ্গে কাজ করতে পারবো।’
হেমা আরও বলেন, ‘উনাদের ইশতেহার এবং আমার ইশতেহারের মধ্যে খুব একটা পার্থক্য নাই। তারা যে ইশতেহারগুলো দিয়েছিলো, সেগুলো শিক্ষার্থীদের নিয়ে। আমি যে ইশতেহারগুলো দিয়েছিলাম, সেগুলোও শিক্ষার্থীদের নিয়ে। ঘুরেফিরে সেম কথাগুলো হয়তো উনারা একভাবে লিখেছে, আমি একভাবে লিখেছি। রাজনৈতিকভাবে মতাদর্শ ভিন্ন হতে পারে, কিন্তু ডাকসু তো আসলে শিক্ষার্থীদের অধিকার নিয়ে কথা বলার জায়গা। ফলে উনারাও যেরকম চাইবেন শিক্ষার্থীদের নিয়ে কাজ করতে, আমিও তাই চাই।’
এদিকে শিবির সমর্থিত প্যানেল ‘ঐক্যবদ্ধ শিক্ষার্থী জোট’ থেকে জয়ী প্রার্থীরাও মনে করছেন, তাঁরা সবাই এক সঙ্গে কাজ করবেন। এতে কারোর ওপর প্রভাব খাটানো বা কারো ওপর চাপ প্রয়োগের কোনো সুযোগ নেই।
মুক্তিযুদ্ধ ও গণতান্ত্রিক আন্দোলন বিষয়ক সম্পাদক পদে জয়ী ফাতিমা তাসনিম জুমা স্ট্রিমকে বলেন, ‘এখানে সবাই শিক্ষার্থীদের ভোটে নির্বাচিত এবং সবাই শিক্ষার্থীদের জন্যই কাজ করবেন। ফলে এখানে কাউকে প্রভাবিত করা বা প্রভাবিত হওয়ার সুযোগ নেই।’
জুমা আরও বলেন, ‘চাপেরও কিছু নেই। এখানে সবারই নিজস্ব মতামত আছে। কিন্তু আমরা কাজগুলো করবো সব একসঙ্গে। আমাদের মিটিং হবে। সবাই মতামত দেবে। তারপর সিদ্ধান্ত হবে। ফলে তেমন কিছু ঘটবে বলে আমি মনে করছি না।’
ঐক্যবদ্ধ শিক্ষার্থী জোট প্যানেল থেকে ডাকসুর কেন্দ্রীয় কমিটির কার্যনির্বাহী সদস্য পদে জয়ী রায়হান উদ্দিন স্ট্রিমকে বলেন, ‘এখান চাপ বা প্রভাবের কিছু নাই। আগে কে কোন প্যানেলে ছিলো, সেটা আগের বিষয়। এখন আমরা সবাই ডাকসুর প্রতিনিধি। তো আমরা সাবাই মিলে ক্যাম্পাসটাকে গড়বো। এবং আমরা গণতান্ত্রিকভাবে আমাদের কাজ করবো। ওসব কোনো সমস্যা এখানে হবে না।’
২০১৩ সালে শাপলা চত্বরে আওয়ামী লীগ সরকারের হাতে নিহতদের পরিবারকেও নিয়মিত সরকারি ভাতা প্রদানের দাবি জানিয়েছেন বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের আমির মাওলানা মামুনুল হক।
১৮ মিনিট আগেজাপানের রাজধানী টোকিওতে পৌঁছেছে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) প্রতিনিধি দল। এ সময় জাপানে বসবাসরত বাংলাদেশি প্রবাসীরা ফুল দিয়ে তাঁদের অভ্যর্থনা জানান। প্রতিনিধি দলে রয়েছেন, দলটির মুখ্য সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) সার্জিস আলম, মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী ও যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়ক মাহাবুব আলম।
৭ ঘণ্টা আগেজাকসু নির্বাচন ত্রুটিপূর্ণ প্রক্রিয়ায় হয়েছে এবং ভোটে নানা অনিয়মের অভিযোগ তুলেছে বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদ (বাগছাস) সমর্থিত প্যানেল শিক্ষার্থী ঐক্য ফোরাম।
১৮ ঘণ্টা আগেজাকসু নির্বাচনকে ঘিরে ৩৩ বছরের অপেক্ষার অবসান হলেও, অনিয়ম, অব্যবস্থাপনা এবং পক্ষপাতদুষ্টতার অভিযোগ তুলে ভোট বর্জনের ঘোষণা দিয়েছে ‘সম্প্রীতির ঐক্য’, ‘সংশপ্তক পর্ষদ’, ‘স্বতন্ত্র অঙ্গীকার পরিষদ’ ও সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্টের (মার্ক্সবাদী) প্যানেল ও ছাত্রদল সমর্থিত প্যানেল। এদের সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ কর
২১ ঘণ্টা আগে