বিবৃতিতে বলা হয়, ওই প্রতিবেদনে ডাকসু নির্বাচনে কারচুপির যে চিত্র উঠে এসেছে, তা খতিয়ে দেখা জরুরি। এই ঘটনা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ ও গৌরবময় ঐতিহ্যকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে।
ডাকসুতে ছাত্রদল মনোনীত সহসভাপতি (ভিপি) প্রার্থী আবিদুল ইসলাম খান এ বিষয়ে স্ট্রিমকে জানান, ব্যালটের বিষয়ে তাঁদের জানানো অভিযোগ যে সত্য, সেটি প্রমাণিত হয়েছে। তাঁর অভিযোগ, নীলক্ষেতে যে অরক্ষিত অবস্থায় ব্যালট ছাপানো হচ্ছে, সেটি ইসলামী ছাত্রশিবির নেতারা জানতেন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন নিয়ে ওঠা বিভিন্ন অনিয়মের অভিযোগ অস্বীকার করেছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
ডাকসু (ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ) নেতাদের কাজ না হওয়া সত্ত্বেও তাঁরা সেসব কাজ করছেন বলে মনে করছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীসহ অনেকেই। বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদে নির্বাচিত প্রতিনিধিদের প্রতিদ্বন্দ্বী এমনকি জাতীয় পর্যায়ের একজন রাজনৈতিক নেতাও ডাকসু নেতাদের কার্যক্রম নিয়ে সমালোচনা কর
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে ব্যাপক অনিয়ম ও কারচুপির অভিযোগ এনেছে ছাত্রদল মনোনীত প্যানেল। আজ সোমবার (২২ সেপ্টেম্বর) নির্বাচনের প্রায় দুই সপ্তাহ পর মধুর ক্যান্টিনে এক সংবাদ সম্মেলনে প্যানেলটির নেতারা এই অভিযোগ করেন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের নিয়ে বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা অ্যাডভোকেট ফজলুর রহমানের অবমাননাকর মন্তব্যের নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু)। ডাকসু এই ধরনের মন্তব্যকে শিক্ষার্থীদের মর্যাদা ও বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাবমূর্তির ওপর আঘাত বলে মনে করে তারা।
মুফতি আমির হামজা আগামী সংসদ নির্বাচনে কুষ্টিয়া-৩ (সদর) আসনে জামায়াতের মনোনীত প্রার্থী। তিনি দেশজুড়ে ইসলামী বক্তা হিসেবে পরিচিত এবং দেশের বিভিন্ন স্থানে বক্তা হিসেবে নিয়মিত ওয়াজ মাহফিলে অংশ নেন।
শিবলীর সহকর্মী সোহেল রানা বলেন, ‘এটি হিট স্ট্রোকের মতো একটি ঘটনা বলে চিকিৎসকেরা আমাদের জানিয়েছেন। হাসপাতাল থেকে আমাদের সরাসরি কোনো বিস্তারিত চিকিৎসা সার্টিফিকেট দেওয়া হয়নি। তবে অন্যান্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র (লগবুকে নাম রেজিস্ট্রেশনের স্লিপ) তার পরিবারকে দেওয়া হয়েছে।’
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে ইসলামী ছাত্রশিবিরের ‘ভূমিধস বিজয় হয়েছে’ বলা হলেও প্রকৃত চিত্র কি আসলে এমন? বরং জয়ীদের প্রায় অর্ধেকই সরাসরি শিবির করেন না বলে স্ট্রিমের অনুসন্ধানে কিছু তথ্য উঠে এসেছে। বিস্তারিত স্ট্রিম ওয়াচে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনের দিন টিএসসি কেন্দ্রের একজন শিক্ষার্থী অভিযোগ করেন, তাঁর ব্যালটটিতে আগে থেকে ভিপি ও জিএস পদের স্থানটি পূরণ করা ছিল। এমন অভিযোগের ওপর ভিত্তি করে বুথের সিসি টিভি ফুটেজ অনুসন্ধান করে সেই শিক্ষার্থীর কার্যক্রমকে ‘সন্দেহজনক’ বলছে নির্বাচন কমিশন।
তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, ‘২০১৯ সালের ডাকসু ও হল সংসদ নির্বাচনে কারচুপি ঘটেছে বলে প্রাথমিকভাবে প্রতীয়মান হয়। তবে এ বিষয়ে সুনির্দিষ্ট সিদ্ধান্ত গ্রহণের জন্য অধিকতর তদন্তের প্রয়োজন।’
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে ইসলামী ছাত্রশিবিরের ‘ভূমিধস বিজয় হয়েছে’ বলা হলেও প্রকৃত চিত্র এমন নয়। বরং জয়ীদের প্রায় অর্ধেকই সরাসরি শিবির করেন না। সদ্য শেষ হওয়া ডাকসু নির্বাচনে ১৫টি পদে শিবিরের সঙ্গে সাংগঠনিকভাবে যুক্ত শিক্ষার্থীরা নেতৃত্বে এসেছেন। আর এর বাইরে ১৩টি পদে
আজ আন্তর্জাতিক গণতন্ত্র দিবস
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে বিজয়ী হয়েছে ইসলামী ছাত্রশিবির। এটি বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর ছাত্রসংগঠন। এই ফল নিয়ে কিছু রাজনৈতিক বিশ্লেষক, বিশেষত প্রতিবেশী দেশের কয়েকজন তড়িঘড়ি করে বলছেন, বাংলাদেশে আবারও ‘কট্টর ইসলামপন্থী রাজনীতি’র উত্থান ঘটছে। কিন্তু তাঁদের এই ব্যাখ্যা অনে
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে ভোট কারচুপি ও অনিয়মের অভিযোগ এনে ভোট পুনর্গণনা, নিরপেক্ষ তদন্ত ও প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের আবেদন জানিয়েছেন স্বতন্ত্র জিএস পদপ্রার্থী আরাফাত চৌধুরী।
ডাকসু নির্বাচনের ভোটগণনায় গরমিল
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে সমন্বিত ফলাফলে যোগ করবার ক্ষেত্রে ভুল হয়েছে বলে স্বীকার করেছে নির্বাচন কমিশন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে ভোটের হিসাবে গরমিল দেখা গেছে। বেশ কিছু প্রার্থীর প্রাপ্ত মোট ভোটসংখ্যা ও হলভিত্তিক প্রকাশিত ভোটের হিসাবের মধ্যে গরমিল রয়েছে।