স্ট্রিম প্রতিবেদক
প্রকৌশল পেশায় বিএসসি ও ডিপ্লোমাধারীদের দাবিগুলো পর্যালোচনার জন্য সরকার ১৪ সদস্যের একটি ওয়ার্কিং গ্রুপ গঠন করেছে। এ গ্রুপের প্রধান হিসাবে আছেন গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সচিব নজরুল ইসলাম।
আজ বৃহস্পতিবার (২৮ আগস্ট) সচিবালয়ে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে অনুষ্ঠিত বৈঠক শেষে এ তথ্য জানান পরিবেশ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান।
সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেন, ‘যেসব সরকারি সংস্থা প্রকৌশলী নিয়োগ দেয়, তাদের প্রধানদেরও এই ওয়ার্কিং গ্রুপে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।’
এর আগে বুধবার (২৭ আগস্ট) প্রকৌশলীদের চলমান আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতে বিদ্যুৎ উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খানকে সভাপতি করে আট সদস্যের একটি কমিটি গঠন করে সরকার। বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে ওই কমিটির প্রথম বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
সভা শেষে কমিটির সদস্য ও পরিবেশ উপদেষ্টা সাংবাদিকদের বলেন, ‘বিএসসি ডিগ্রিধারী ও ডিপ্লোমাধারীদের মধ্যে এই সমস্যা নতুন নয়, বহুদিনের। সমাধান করতে হলে সংশ্লিষ্ট সবার সঙ্গে বৈঠক ও আলোচনায় বসতে হবে। সেই কারণেই ১৪ সদস্যের একটি ওয়ার্কিং গ্রুপ গঠন করা হয়েছে।’
পরিবেশ উপদেষ্টা আরও জানান, প্রকৌশলী নিয়োগদাতা সরকারি সংস্থার প্রধানরা এ ওয়ার্কিং গ্রুপে থাকবেন। তাঁরা বিএসসি ও ডিপ্লোমাধারীদের বক্তব্য শুনবেন। পাশাপাশি এ খাতের অভিজ্ঞ ও প্রণিধানযোগ্য ব্যক্তিদের মতামত নেওয়া হবে। আইনগত কোনো জটিলতা থাকলে তা-ও পর্যালোচনা করা হবে। এসব বিবেচনা করেই কমিটি চূড়ান্ত প্রতিবেদন দেবে।
আন্দোলনকারীদের উদ্দেশে সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেন, ‘জনদুর্ভোগ সৃষ্টি না করে আন্দোলনকারীরা যেন লিখিতভাবে তাঁদের দাবি গণপূর্ত সচিবের কাছে জমা দেন। চাইলে তাঁরা কমিটির সঙ্গে আলোচনায় বসতে পারেন, এমনকি সরাসরি ওয়ার্কিং গ্রুপের সঙ্গেও বৈঠক করতে পারবেন। তবে সমস্যার তাৎক্ষণিক সমাধান সম্ভব নয়। এক মাসের মধ্যে কমিটি তাদের সুপারিশ জমা দেবে।’
কমিটির সভাপতি ফাওজুল কবির খান বলেন, ‘মূল কমিটি আন্দোলনকারী শিক্ষার্থী, অভিভাবক এবং প্রকৌশলী নিয়োগদাতা সংস্থাগুলোর সঙ্গে বৈঠক করবে। বিশেষ করে গণপূর্ত অধিদপ্তর, স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর ও বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের প্রতিনিধিদের সঙ্গেও আলোচনা হবে।’
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নে ফাওজুল কবির বলেন, ‘এটাই আশু সমাধান—আন্দোলনকারীরা চাইলে যেকোনো সময় ওয়ার্কিং গ্রুপের সঙ্গে বসতে পারবেন। তিন দফা ও সাত দফা—উভয় পক্ষের দাবি আমরা শুনব, বুঝব এবং নিরপেক্ষভাবে সমাধানের চেষ্টা করব।’
ফাওজুল কবির আরও যোগ করেন, ‘বিএসসি ও ডিপ্লোমাধারীদের মধ্যে মতপার্থক্য আছে। আমাদের দায়িত্ব হলো সেতুবন্ধন তৈরি করা, দুই পক্ষকে আলোচনার টেবিলে নিয়ে আসা।’
ফাওজুল কবির খান জানান, ওয়ার্কিং গ্রুপ ইতোমধ্যে কাজ শুরু করেছে এবং আগামী রোববার তাদের প্রথম বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।
প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খানকে কমিটির সভাপতি এবং জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব কাজী মুহাম্মদ মোজাম্মেল হককে সদস্যসচিব হিসেবে মনোনীত করা হয়েছে।
অতিরিক্ত সচিব মো. হুমায়ুন কবির স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, প্রকৌশল পেশায় বিএসসি ও ডিপ্লোমাধারীদের উত্থাপিত দাবিগুলোর যৌক্তিকতা খতিয়ে দেখে প্রাসঙ্গিক সুপারিশ প্রণয়ন করাই এই কমিটির মূল দায়িত্ব।
কমিটির অন্যান্য সদস্যরা হলেন—উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান, অধ্যাপক চৌধুরী রফিকুল আবরার, পরিবেশবিদ সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান, ইনস্টিটিউশন অব ইঞ্জিনিয়ার্স বাংলাদেশের সভাপতি প্রকৌশলী মোহাম্মদ রেজাউল ইসলাম, ইনস্টিটিউশন অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স বাংলাদেশের সভাপতি প্রকৌশলী ম. কবির হোসেন এবং বোর্ড অব অ্যাক্রেডিটেশন ফর ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনিক্যাল এডুকেশনের সভাপতি প্রকৌশলী তানভির মঞ্জুর।
ফাওজুল কবির বলেন, বর্তমানে প্রকৌশলীরা তিন দফা আর ডিপ্লোমা ডিগ্রিধারীরা সাত দফা দাবিতে আন্দোলন করছেন। প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের দাবি হলো—নবম গ্রেডের সহকারী প্রকৌশলী পদে নিয়োগ শুধুমাত্র পরীক্ষার মাধ্যমে হতে হবে এবং ন্যূনতম যোগ্যতা হিসেবে বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং ডিগ্রি নির্ধারণ করতে হবে। একইসঙ্গে দশম গ্রেডে এখন কেবল ডিপ্লোমাধারীরাই আবেদন করতে পারেন, সেখানে যেন উচ্চতর ডিগ্রিধারীরাও আবেদন করার সুযোগ পান, সেই ব্যবস্থা করা। তাঁদের আরেকটি দাবি হলো—শুধু যাঁরা বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং সম্পন্ন করবেন, তাঁরাই যেন নামের সঙ্গে ‘প্রকৌশলী’ বা ‘ইঞ্জিনিয়ার’ উপাধি ব্যবহার করতে পারেন।
অন্যদিকে ডিপ্লোমাধারীদের দাবিগুলো কিছুটা ভিন্নধর্মী। তাঁদের দাবি, প্রকৌশল খাতে বিএসসি ও ডিপ্লোমা ডিগ্রিধারীদের দায়িত্ব সুস্পষ্টভাবে ভাগ করে দিতে হবে এবং উপসহকারী প্রকৌশলী পদ একচেটিয়াভাবে কেবল পলিটেকনিক ও মনোটেকনিক ইনস্টিটিউট থেকে উত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সংরক্ষিত রাখতে হবে। পাশাপাশি সরকারি, আধা সরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত প্রকৌশল প্রতিষ্ঠান ও বিদ্যুৎ–জ্বালানি কোম্পানির জনবল কাঠামোয় বিএসসি ও ডিপ্লোমাধারীদের অনুপাত ১:৫ নির্ধারণের দাবি জানানো হয়েছে। ডিপ্লোমাধারীরা আরও বলছেন, উপসহকারী প্রকৌশলী থেকে সহকারী প্রকৌশলী পদে পদোন্নতির কোটা ৩৩ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ৫০ শতাংশ করতে হবে। একইসঙ্গে প্রশাসনিক পদে কেবল প্রশাসন ক্যাডার থেকেই নিয়োগ দিতে হবে এবং প্রকৌশলীদের অন্য ক্যাডারে নিয়োগ বা পেশা পরিবর্তনের সুযোগ পুরোপুরি বন্ধ করতে হবে।
প্রকৌশল পেশায় বিএসসি ও ডিপ্লোমাধারীদের দাবিগুলো পর্যালোচনার জন্য সরকার ১৪ সদস্যের একটি ওয়ার্কিং গ্রুপ গঠন করেছে। এ গ্রুপের প্রধান হিসাবে আছেন গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সচিব নজরুল ইসলাম।
আজ বৃহস্পতিবার (২৮ আগস্ট) সচিবালয়ে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে অনুষ্ঠিত বৈঠক শেষে এ তথ্য জানান পরিবেশ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান।
সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেন, ‘যেসব সরকারি সংস্থা প্রকৌশলী নিয়োগ দেয়, তাদের প্রধানদেরও এই ওয়ার্কিং গ্রুপে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।’
এর আগে বুধবার (২৭ আগস্ট) প্রকৌশলীদের চলমান আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতে বিদ্যুৎ উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খানকে সভাপতি করে আট সদস্যের একটি কমিটি গঠন করে সরকার। বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে ওই কমিটির প্রথম বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
সভা শেষে কমিটির সদস্য ও পরিবেশ উপদেষ্টা সাংবাদিকদের বলেন, ‘বিএসসি ডিগ্রিধারী ও ডিপ্লোমাধারীদের মধ্যে এই সমস্যা নতুন নয়, বহুদিনের। সমাধান করতে হলে সংশ্লিষ্ট সবার সঙ্গে বৈঠক ও আলোচনায় বসতে হবে। সেই কারণেই ১৪ সদস্যের একটি ওয়ার্কিং গ্রুপ গঠন করা হয়েছে।’
পরিবেশ উপদেষ্টা আরও জানান, প্রকৌশলী নিয়োগদাতা সরকারি সংস্থার প্রধানরা এ ওয়ার্কিং গ্রুপে থাকবেন। তাঁরা বিএসসি ও ডিপ্লোমাধারীদের বক্তব্য শুনবেন। পাশাপাশি এ খাতের অভিজ্ঞ ও প্রণিধানযোগ্য ব্যক্তিদের মতামত নেওয়া হবে। আইনগত কোনো জটিলতা থাকলে তা-ও পর্যালোচনা করা হবে। এসব বিবেচনা করেই কমিটি চূড়ান্ত প্রতিবেদন দেবে।
আন্দোলনকারীদের উদ্দেশে সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেন, ‘জনদুর্ভোগ সৃষ্টি না করে আন্দোলনকারীরা যেন লিখিতভাবে তাঁদের দাবি গণপূর্ত সচিবের কাছে জমা দেন। চাইলে তাঁরা কমিটির সঙ্গে আলোচনায় বসতে পারেন, এমনকি সরাসরি ওয়ার্কিং গ্রুপের সঙ্গেও বৈঠক করতে পারবেন। তবে সমস্যার তাৎক্ষণিক সমাধান সম্ভব নয়। এক মাসের মধ্যে কমিটি তাদের সুপারিশ জমা দেবে।’
কমিটির সভাপতি ফাওজুল কবির খান বলেন, ‘মূল কমিটি আন্দোলনকারী শিক্ষার্থী, অভিভাবক এবং প্রকৌশলী নিয়োগদাতা সংস্থাগুলোর সঙ্গে বৈঠক করবে। বিশেষ করে গণপূর্ত অধিদপ্তর, স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর ও বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের প্রতিনিধিদের সঙ্গেও আলোচনা হবে।’
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নে ফাওজুল কবির বলেন, ‘এটাই আশু সমাধান—আন্দোলনকারীরা চাইলে যেকোনো সময় ওয়ার্কিং গ্রুপের সঙ্গে বসতে পারবেন। তিন দফা ও সাত দফা—উভয় পক্ষের দাবি আমরা শুনব, বুঝব এবং নিরপেক্ষভাবে সমাধানের চেষ্টা করব।’
ফাওজুল কবির আরও যোগ করেন, ‘বিএসসি ও ডিপ্লোমাধারীদের মধ্যে মতপার্থক্য আছে। আমাদের দায়িত্ব হলো সেতুবন্ধন তৈরি করা, দুই পক্ষকে আলোচনার টেবিলে নিয়ে আসা।’
ফাওজুল কবির খান জানান, ওয়ার্কিং গ্রুপ ইতোমধ্যে কাজ শুরু করেছে এবং আগামী রোববার তাদের প্রথম বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।
প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খানকে কমিটির সভাপতি এবং জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব কাজী মুহাম্মদ মোজাম্মেল হককে সদস্যসচিব হিসেবে মনোনীত করা হয়েছে।
অতিরিক্ত সচিব মো. হুমায়ুন কবির স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, প্রকৌশল পেশায় বিএসসি ও ডিপ্লোমাধারীদের উত্থাপিত দাবিগুলোর যৌক্তিকতা খতিয়ে দেখে প্রাসঙ্গিক সুপারিশ প্রণয়ন করাই এই কমিটির মূল দায়িত্ব।
কমিটির অন্যান্য সদস্যরা হলেন—উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান, অধ্যাপক চৌধুরী রফিকুল আবরার, পরিবেশবিদ সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান, ইনস্টিটিউশন অব ইঞ্জিনিয়ার্স বাংলাদেশের সভাপতি প্রকৌশলী মোহাম্মদ রেজাউল ইসলাম, ইনস্টিটিউশন অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স বাংলাদেশের সভাপতি প্রকৌশলী ম. কবির হোসেন এবং বোর্ড অব অ্যাক্রেডিটেশন ফর ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনিক্যাল এডুকেশনের সভাপতি প্রকৌশলী তানভির মঞ্জুর।
ফাওজুল কবির বলেন, বর্তমানে প্রকৌশলীরা তিন দফা আর ডিপ্লোমা ডিগ্রিধারীরা সাত দফা দাবিতে আন্দোলন করছেন। প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের দাবি হলো—নবম গ্রেডের সহকারী প্রকৌশলী পদে নিয়োগ শুধুমাত্র পরীক্ষার মাধ্যমে হতে হবে এবং ন্যূনতম যোগ্যতা হিসেবে বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং ডিগ্রি নির্ধারণ করতে হবে। একইসঙ্গে দশম গ্রেডে এখন কেবল ডিপ্লোমাধারীরাই আবেদন করতে পারেন, সেখানে যেন উচ্চতর ডিগ্রিধারীরাও আবেদন করার সুযোগ পান, সেই ব্যবস্থা করা। তাঁদের আরেকটি দাবি হলো—শুধু যাঁরা বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং সম্পন্ন করবেন, তাঁরাই যেন নামের সঙ্গে ‘প্রকৌশলী’ বা ‘ইঞ্জিনিয়ার’ উপাধি ব্যবহার করতে পারেন।
অন্যদিকে ডিপ্লোমাধারীদের দাবিগুলো কিছুটা ভিন্নধর্মী। তাঁদের দাবি, প্রকৌশল খাতে বিএসসি ও ডিপ্লোমা ডিগ্রিধারীদের দায়িত্ব সুস্পষ্টভাবে ভাগ করে দিতে হবে এবং উপসহকারী প্রকৌশলী পদ একচেটিয়াভাবে কেবল পলিটেকনিক ও মনোটেকনিক ইনস্টিটিউট থেকে উত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সংরক্ষিত রাখতে হবে। পাশাপাশি সরকারি, আধা সরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত প্রকৌশল প্রতিষ্ঠান ও বিদ্যুৎ–জ্বালানি কোম্পানির জনবল কাঠামোয় বিএসসি ও ডিপ্লোমাধারীদের অনুপাত ১:৫ নির্ধারণের দাবি জানানো হয়েছে। ডিপ্লোমাধারীরা আরও বলছেন, উপসহকারী প্রকৌশলী থেকে সহকারী প্রকৌশলী পদে পদোন্নতির কোটা ৩৩ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ৫০ শতাংশ করতে হবে। একইসঙ্গে প্রশাসনিক পদে কেবল প্রশাসন ক্যাডার থেকেই নিয়োগ দিতে হবে এবং প্রকৌশলীদের অন্য ক্যাডারে নিয়োগ বা পেশা পরিবর্তনের সুযোগ পুরোপুরি বন্ধ করতে হবে।
দাবি আদায় না হলে বিসিএস প্রকৌশলীরা আন্দোলন চালিয়ে যাবেন বলে জানিয়েছেন শিক্ষার্থীরা। বিএসসি ও ডিপ্লোমাধারীদের দাবিগুলো পর্যালোচনার জন্য ১৪ সদস্যের একটি ওয়ার্কিং গ্রুপ গঠন করেছে সরকার। এ ছাড়া আট সদস্যের একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। বিএসসি প্রকৌশলী শিক্ষার্থীরা এটি প্রত্যাখ্যান করেছে।
২ ঘণ্টা আগেদেশের সব সরকারি-বেসরকারি প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে চলমান ‘কমপ্লিট শাটডাউন অব ইঞ্জিনিয়ার্স’ কার্যকর রাখার ঘোষণা দিয়েছে প্রকৌশলী অধিকার আন্দোলন। পরবর্তী ঘোষণা না দেওয়া পর্যন্ত এই অবস্থান চলবে।
৪ ঘণ্টা আগেসাত মাস ব্যথার চিকিৎসা করতে গিয়ে ৫ লাখ টাকা ক্ষতি হয়েছে বলে দাবি করেছে ভুক্তভোগীর পরিবার। এই ঘটনায় ফেনীর সিভিল সার্জন ও ফেনী মডেল থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন তারা।
৫ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের প্রকৌশল খাতে দীর্ঘদিনের পুরোনো দ্বন্দ্ব—ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার বনাম বিএসসি গ্র্যাজুয়েট ইঞ্জিনিয়ার—আবার নতুন করে উত্তপ্ত রূপ নিয়েছে। প্রমোশন, পদমর্যাদা ও ‘প্রকৌশলী’ উপাধি ব্যবহারের প্রশ্নে দুই পক্ষের বিরোধ এখন দেশজুড়ে আন্দোলনে রূপ নিয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগে