স্ট্রিম ডেস্ক
গোপালগঞ্জে সহিংসতায় নিহতদের লাশ ময়নাতদন্ত ছাড়াই হস্তান্তরের অভিযোগ ভিত্তিহীন ও অসত্য বলে দাবি করেছে গোপালগঞ্জ জেনারেল হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
আজ রোববার (২০ জুলাই) হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. জীবিতেষ বিশ্বাস স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে জানানো হয়, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও কিছু সংবাদমাধ্যমে নিহত ব্যক্তিদের স্বজনেরা দাবি করছেন, মরদেহের ময়নাতদন্ত করা হয়নি এবং হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ইচ্ছাকৃতভাবে ময়নাতদন্ত ছাড়াই মরদেহগুলো হস্তান্তর করেছে। এ দাবি সত্য নয়।
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ঘটনার দিন একটি মৃতদেহ জরুরি বিভাগে আনা হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। ময়নাতদন্ত করে লাশ ফেরত দেওয়ার কথা বললে নিহত ব্যক্তিদের স্বজনেরা উত্তেজিত হয়ে ওঠেন এবং একপর্যায়ে জোর করে লাশ নিয়ে যান। একইভাবে, বাকি মৃতদেহগুলোর ক্ষেত্রেও স্বজনেরা ময়নাতদন্তে অনিচ্ছা প্রকাশ করেন এবং হাসপাতালকর্মীদের সঙ্গে অসৌজন্যমূলক আচরণ করে জোরপূর্বক লাশ নিয়ে যান।
প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে আরও উল্লেখ করা হয়, ওই সময় হাসপাতাল এলাকায় অস্থিরতা ও সংঘর্ষের কারণে এবং আশপাশে কোনো আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী না থাকায় হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ অসহায় পরিস্থিতিতে পড়ে। তখন চিকিৎসক, নার্স, ওয়ার্ডবয়সহ সব কর্মী আহত ব্যক্তিদের চিকিৎসায় ব্যস্ত ছিলেন। বাইরের অস্থিতিশীল পরিস্থিতির কারণে সঙ্গে সঙ্গে পুলিশে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি। তবে পরে ফোনে ও লিখিতভাবে পুলিশকে বিষয়টি জানানো হয়েছে।
বিবৃতিতে আশাবাদ ব্যক্ত করে বলা হয়, এ প্রতিবেদন বা বিবৃতির মাধ্যমে জনমনে সৃষ্ট ভুল বোঝাবুঝির অবসান হবে।
উল্লেখ্য, গত ১৬ জুলাই গোপালগঞ্জে সংঘর্ষে পাঁচজন নিহত হন বলে জানা গেছে।
গোপালগঞ্জে সহিংসতায় নিহতদের লাশ ময়নাতদন্ত ছাড়াই হস্তান্তরের অভিযোগ ভিত্তিহীন ও অসত্য বলে দাবি করেছে গোপালগঞ্জ জেনারেল হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
আজ রোববার (২০ জুলাই) হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. জীবিতেষ বিশ্বাস স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে জানানো হয়, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও কিছু সংবাদমাধ্যমে নিহত ব্যক্তিদের স্বজনেরা দাবি করছেন, মরদেহের ময়নাতদন্ত করা হয়নি এবং হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ইচ্ছাকৃতভাবে ময়নাতদন্ত ছাড়াই মরদেহগুলো হস্তান্তর করেছে। এ দাবি সত্য নয়।
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ঘটনার দিন একটি মৃতদেহ জরুরি বিভাগে আনা হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। ময়নাতদন্ত করে লাশ ফেরত দেওয়ার কথা বললে নিহত ব্যক্তিদের স্বজনেরা উত্তেজিত হয়ে ওঠেন এবং একপর্যায়ে জোর করে লাশ নিয়ে যান। একইভাবে, বাকি মৃতদেহগুলোর ক্ষেত্রেও স্বজনেরা ময়নাতদন্তে অনিচ্ছা প্রকাশ করেন এবং হাসপাতালকর্মীদের সঙ্গে অসৌজন্যমূলক আচরণ করে জোরপূর্বক লাশ নিয়ে যান।
প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে আরও উল্লেখ করা হয়, ওই সময় হাসপাতাল এলাকায় অস্থিরতা ও সংঘর্ষের কারণে এবং আশপাশে কোনো আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী না থাকায় হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ অসহায় পরিস্থিতিতে পড়ে। তখন চিকিৎসক, নার্স, ওয়ার্ডবয়সহ সব কর্মী আহত ব্যক্তিদের চিকিৎসায় ব্যস্ত ছিলেন। বাইরের অস্থিতিশীল পরিস্থিতির কারণে সঙ্গে সঙ্গে পুলিশে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি। তবে পরে ফোনে ও লিখিতভাবে পুলিশকে বিষয়টি জানানো হয়েছে।
বিবৃতিতে আশাবাদ ব্যক্ত করে বলা হয়, এ প্রতিবেদন বা বিবৃতির মাধ্যমে জনমনে সৃষ্ট ভুল বোঝাবুঝির অবসান হবে।
উল্লেখ্য, গত ১৬ জুলাই গোপালগঞ্জে সংঘর্ষে পাঁচজন নিহত হন বলে জানা গেছে।
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের প্রেস সচিব শফিকুল আলম নতুন ধারার অনলাইন সংবাদমাধ্যম ‘ঢাকা স্ট্রিম’ পরিদর্শন করেছেন। আজ রোববার (২০ জুলাই) দুপুর ২টার দিকে রাজধানীর পান্থপথের ঢাকা স্ট্রিমের কার্যালয়ে আসেন তিনি।
৪ ঘণ্টা আগেতত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠন নিয়ে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলোর সবমিলিয়ে পাঁচ দিন আলোচনা হয়েছে। এর পরেও সিদ্ধান্তে আসা যায়নি। ফলে রোববার (২০ জুলাই) জাতীয় ঐকমত্য কমিশন একটি সমন্বিত প্রস্তাব উত্থাপন করেছে।
৪ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী গণগ্রেপ্তার করছে না। বরং যারা অপরাধী, তাঁদেরকেই গ্রেপ্তার করা হচ্ছে।
৬ ঘণ্টা আগেবিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সময় সংঘটিত হত্যাকাণ্ড ও বর্বরতার জন্য ক্ষমতাচ্যুত স্বৈরশাসক শেখ হাসিনা কখনো ক্ষমা পাবেন না। তাকে ‘মানবতার এবং সব মায়েদের প্রতি লজ্জা’ হিসেবে আখ্যায়িত করেন তিনি।
৮ ঘণ্টা আগে