স্ট্রিম প্রতিবেদক
গত ২৪ ঘণ্টায় সারা দেশে এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে আরও চারজনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৮৪৫ জন নতুন রোগী।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের নিয়মিত বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে ১১ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত দেশে ডেঙ্গুতে মৃত্যুর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৯২ জনে। এ সময়ে শনাক্ত রোগীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৪৬ হাজার ৫১ জনে।
চলতি মাসের ২৮ দিনে দেশে ১৪ হাজার ৫৭৫ জন মানুষ ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। এ সময়ে মৃত্যু হয়েছে ৭০ জনের। এ বছরের মধ্যে আক্রান্ত ও মৃত্যুর সংখ্যা সবচেয়ে বেশি হয়েছে সেপ্টেম্বরে। কীটতত্ত্ববিদেরা সতর্ক করে বলছেন, আগামী মাসে পরিস্থিতি আরও অবনতি হতে পারে।
রাজধানীর হাসপাতালগুলোর মধ্যে সর্বাধিক ডেঙ্গু রোগী ভর্তি আছে ডিএনসিসি হাসপাতালে। সারা দেশ থেকে রোগীরা এখানে চিকিৎসা নিতে আসছেন।
ডিএনসিসি হাসপাতালের জুনিয়র কনসালটেন্ট ডা. সোহেল আসকার গণমাধ্যমকে জানান, ‘প্রচুর রোগী আসছে। এই মুহূর্তে আমাদের হাসপাতালে গত বছরের তুলনায় সবচেয়ে বেশি ডেঙ্গু রোগী রয়েছে। গরম আবহাওয়ার কারণে বাসার আশপাশে পানি জমছে। আগামী এক মাসও যদি গরম থাকে, ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা আরও বাড়বে।’
মশা নিয়ন্ত্রণে কার্যকর উদ্যোগের অভাব
স্বাস্থ্য অধিদফতরের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, গত সপ্তাহে প্রায় সাড়ে তিন হাজার মানুষ ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। মৃত্যুর হারও কমানো যাচ্ছে না। গত মাসের তুলনায় এ মাসে মৃত্যু প্রায় দ্বিগুণ হয়েছে।
ডা. সোহেল আসকার বলেন, ‘ডেঙ্গু রোগী যদি জটিল অবস্থায় থাকে, তবে প্রথম দুই থেকে তিন ঘণ্টা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। নিকটস্থ হাসপাতালে আগে যেতে হবে। সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসা নেওয়ার পর চিকিৎসকের পরামর্শে প্রয়োজনে অন্যত্র স্থানান্তর করা উচিত। কিন্তু রোগীরা নিজের সিদ্ধান্তে মুভ করছেন এবং অনেকেই দূরবর্তী স্থান থেকে ঢাকায় চলে আসছেন—এটি একটি বড় সমস্যা।’
আক্রান্ত ও মৃত্যু বাড়লেও মশা নিধনে কার্যকর পদক্ষেপের অভাব রয়েছে। সারাদেশে বেড়েছে মশার উপদ্রব। গবেষণা ইঙ্গিত দিচ্ছে, আগামী মাসে পরিস্থিতি আরও অবনতির দিকে যেতে পারে।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের কীটতত্ত্ববিদ অধ্যাপক ড. কবিরুল বাশার বলেন, ‘এডিস মশার ঘনত্ব বর্তমানে ডেঙ্গু বিস্তারের জন্য অত্যন্ত উপযোগী। একদিকে রোগীর সংখ্যা বাড়ছে, অন্যদিকে মশার ঘনত্ব এবং অনুকূল পরিবেশ একত্রে কাজ করছে। এ তিনটির মিলিত প্রভাবে আমরা যে পূর্বাভাস পাচ্ছি, তাতে অক্টোবর মাসে ডেঙ্গুর পরিস্থিতি ভয়াবহ হওয়ার ঝুঁকি রয়েছে।’
স্বাস্থ্য বিভাগ জানিয়েছে, বর্তমানে সারাদেশের বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে দুই হাজারের বেশি রোগী চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
গত ২৪ ঘণ্টায় সারা দেশে এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে আরও চারজনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৮৪৫ জন নতুন রোগী।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের নিয়মিত বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে ১১ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত দেশে ডেঙ্গুতে মৃত্যুর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৯২ জনে। এ সময়ে শনাক্ত রোগীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৪৬ হাজার ৫১ জনে।
চলতি মাসের ২৮ দিনে দেশে ১৪ হাজার ৫৭৫ জন মানুষ ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। এ সময়ে মৃত্যু হয়েছে ৭০ জনের। এ বছরের মধ্যে আক্রান্ত ও মৃত্যুর সংখ্যা সবচেয়ে বেশি হয়েছে সেপ্টেম্বরে। কীটতত্ত্ববিদেরা সতর্ক করে বলছেন, আগামী মাসে পরিস্থিতি আরও অবনতি হতে পারে।
রাজধানীর হাসপাতালগুলোর মধ্যে সর্বাধিক ডেঙ্গু রোগী ভর্তি আছে ডিএনসিসি হাসপাতালে। সারা দেশ থেকে রোগীরা এখানে চিকিৎসা নিতে আসছেন।
ডিএনসিসি হাসপাতালের জুনিয়র কনসালটেন্ট ডা. সোহেল আসকার গণমাধ্যমকে জানান, ‘প্রচুর রোগী আসছে। এই মুহূর্তে আমাদের হাসপাতালে গত বছরের তুলনায় সবচেয়ে বেশি ডেঙ্গু রোগী রয়েছে। গরম আবহাওয়ার কারণে বাসার আশপাশে পানি জমছে। আগামী এক মাসও যদি গরম থাকে, ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা আরও বাড়বে।’
মশা নিয়ন্ত্রণে কার্যকর উদ্যোগের অভাব
স্বাস্থ্য অধিদফতরের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, গত সপ্তাহে প্রায় সাড়ে তিন হাজার মানুষ ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। মৃত্যুর হারও কমানো যাচ্ছে না। গত মাসের তুলনায় এ মাসে মৃত্যু প্রায় দ্বিগুণ হয়েছে।
ডা. সোহেল আসকার বলেন, ‘ডেঙ্গু রোগী যদি জটিল অবস্থায় থাকে, তবে প্রথম দুই থেকে তিন ঘণ্টা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। নিকটস্থ হাসপাতালে আগে যেতে হবে। সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসা নেওয়ার পর চিকিৎসকের পরামর্শে প্রয়োজনে অন্যত্র স্থানান্তর করা উচিত। কিন্তু রোগীরা নিজের সিদ্ধান্তে মুভ করছেন এবং অনেকেই দূরবর্তী স্থান থেকে ঢাকায় চলে আসছেন—এটি একটি বড় সমস্যা।’
আক্রান্ত ও মৃত্যু বাড়লেও মশা নিধনে কার্যকর পদক্ষেপের অভাব রয়েছে। সারাদেশে বেড়েছে মশার উপদ্রব। গবেষণা ইঙ্গিত দিচ্ছে, আগামী মাসে পরিস্থিতি আরও অবনতির দিকে যেতে পারে।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের কীটতত্ত্ববিদ অধ্যাপক ড. কবিরুল বাশার বলেন, ‘এডিস মশার ঘনত্ব বর্তমানে ডেঙ্গু বিস্তারের জন্য অত্যন্ত উপযোগী। একদিকে রোগীর সংখ্যা বাড়ছে, অন্যদিকে মশার ঘনত্ব এবং অনুকূল পরিবেশ একত্রে কাজ করছে। এ তিনটির মিলিত প্রভাবে আমরা যে পূর্বাভাস পাচ্ছি, তাতে অক্টোবর মাসে ডেঙ্গুর পরিস্থিতি ভয়াবহ হওয়ার ঝুঁকি রয়েছে।’
স্বাস্থ্য বিভাগ জানিয়েছে, বর্তমানে সারাদেশের বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে দুই হাজারের বেশি রোগী চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
আগামী ডিসেম্বরে অমর একুশে বইমেলা আয়োজনের যে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল, তা 'স্থগিত' করেছে বাংলা একাডেমি।
৩৫ মিনিট আগেসরকারি ব্যবস্থাপনায় হজের তিনটি প্যাকেজ ঘোষণা করা হয়েছে। এর মধ্যে একটি প্যাকেজের ন্যূনতম খরচ ধরা হয়েছে ৪ লাখ ৬৭ হাজার ১৬৭ টাকা, আর সর্বোচ্চ খরচ পড়বে প্রায় ৭ লাখ টাকা।
১ ঘণ্টা আগেখাগড়াছড়ি জেলার গুইমারা উপজেলায় দুষ্কৃতকারীদের হামলায় তিন জন পাহাড়ি নিহত হয়েছেন। রবিবার (২৮ সেপ্টেম্বর) গুইমারায় সহিংসতায় তাদের প্রাণহানি ঘটেছে।
২ ঘণ্টা আগেপার্বত্য চট্টগ্রামে ধর্ষণকারী, নারী নির্যাতনকারী, অস্ত্রধারী ও চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে জানিয়েছন পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা।
২ ঘণ্টা আগে