স্ট্রিম প্রতিবেদক
রোহিঙ্গা সংকট নিরসনে টেকসই সমাধানের লক্ষ্যে কক্সবাজারে শুরু হওয়া ‘স্টেকহোল্ডারস ডায়ালগ: টেকঅ্যাওয়েজ টু দ্য হাই-লেভেল কনফারেন্স অন রোহিঙ্গা সিচুয়েশন’ শিরোনামে তিন দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক সম্মেলনে যোগ দিতে কক্সবাজার পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস।
আজ সকাল ১০টার দিকে তিনি কক্সবাজার বিমানবন্দরে পৌঁছান। সেখান থেকে ২৮ কিলোমিটার দূরে উখিয়ার ইনানীতে হোটেল বেওয়াচে তিন দিনের সম্মেলনে প্রধান অতিথি হিসেবে প্রধান উপদেষ্টা বক্তব্য দেবেন।
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম জানান, অন্তর্বর্তী সরকার রোহিঙ্গা ইস্যুটিকে অত্যন্ত গুরুত্ব দিয়ে বিবেচনা করছে। এ বিষয়ে আন্তর্জাতিক মহলে কার্যকর আলোচনার জন্য তিনটি সম্মেলনের পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। এর প্রথমটি কক্সবাজারে শুরু হয়েছে। আগামী ৩০ সেপ্টেম্বর জাতিসংঘের অধিবেশনে সবচেয়ে বড় সম্মেলন আয়োজনের প্রস্তুতি চলছে, যেখানে প্রায় ১৭০টি দেশ অংশ নেবে বলে আশা করা হচ্ছে। এরপর কাতারের দোহায় আরও একটি বড় সম্মেলন হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
কক্সবাজারে আয়োজিত চলমান সম্মেলনে প্রায় ৪০টি দেশের প্রতিনিধি, কূটনীতিক, জাতিসংঘের বিভিন্ন সংস্থা ও আন্তর্জাতিক সংগঠনের প্রতিনিধিরা অংশগ্রহণ করেছেন।
প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেন, ‘রোহিঙ্গারা যে মানবিক সংকটের মুখোমুখি, সেটিকে আন্তর্জাতিক ফোরামে তুলে ধরা সহজ নয়। তাই এই সম্মেলন বিশেষ গুরুত্ব বহন করছে।’
এই সম্মেলনে রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর প্রতিনিধিরাও সরাসরি অংশ নেওয়ার সুযোগ পাচ্ছেন। তাঁরা নিজেদের অভিজ্ঞতা ও দাবি তুলে ধরতে পারবেন আন্তর্জাতিক মহলের সামনে।
গতকাল রোববার বিকেলে সম্মেলনের প্রথম দিনে রোহিঙ্গা প্রতিনিধিদের মতামত গ্রহণের মধ্যে দিয়ে শুরু হয়। আজ যোগ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ইউনূস। আগামীকাল দেশি-বিদেশি অতিথিদের রোহিঙ্গা আশ্রয়শিবির পরিদর্শনের মধ্যে দিয়ে সম্মেলন শেষ হবে।
রোহিঙ্গা সংকট নিরসনে টেকসই সমাধানের লক্ষ্যে কক্সবাজারে শুরু হওয়া ‘স্টেকহোল্ডারস ডায়ালগ: টেকঅ্যাওয়েজ টু দ্য হাই-লেভেল কনফারেন্স অন রোহিঙ্গা সিচুয়েশন’ শিরোনামে তিন দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক সম্মেলনে যোগ দিতে কক্সবাজার পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস।
আজ সকাল ১০টার দিকে তিনি কক্সবাজার বিমানবন্দরে পৌঁছান। সেখান থেকে ২৮ কিলোমিটার দূরে উখিয়ার ইনানীতে হোটেল বেওয়াচে তিন দিনের সম্মেলনে প্রধান অতিথি হিসেবে প্রধান উপদেষ্টা বক্তব্য দেবেন।
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম জানান, অন্তর্বর্তী সরকার রোহিঙ্গা ইস্যুটিকে অত্যন্ত গুরুত্ব দিয়ে বিবেচনা করছে। এ বিষয়ে আন্তর্জাতিক মহলে কার্যকর আলোচনার জন্য তিনটি সম্মেলনের পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। এর প্রথমটি কক্সবাজারে শুরু হয়েছে। আগামী ৩০ সেপ্টেম্বর জাতিসংঘের অধিবেশনে সবচেয়ে বড় সম্মেলন আয়োজনের প্রস্তুতি চলছে, যেখানে প্রায় ১৭০টি দেশ অংশ নেবে বলে আশা করা হচ্ছে। এরপর কাতারের দোহায় আরও একটি বড় সম্মেলন হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
কক্সবাজারে আয়োজিত চলমান সম্মেলনে প্রায় ৪০টি দেশের প্রতিনিধি, কূটনীতিক, জাতিসংঘের বিভিন্ন সংস্থা ও আন্তর্জাতিক সংগঠনের প্রতিনিধিরা অংশগ্রহণ করেছেন।
প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেন, ‘রোহিঙ্গারা যে মানবিক সংকটের মুখোমুখি, সেটিকে আন্তর্জাতিক ফোরামে তুলে ধরা সহজ নয়। তাই এই সম্মেলন বিশেষ গুরুত্ব বহন করছে।’
এই সম্মেলনে রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর প্রতিনিধিরাও সরাসরি অংশ নেওয়ার সুযোগ পাচ্ছেন। তাঁরা নিজেদের অভিজ্ঞতা ও দাবি তুলে ধরতে পারবেন আন্তর্জাতিক মহলের সামনে।
গতকাল রোববার বিকেলে সম্মেলনের প্রথম দিনে রোহিঙ্গা প্রতিনিধিদের মতামত গ্রহণের মধ্যে দিয়ে শুরু হয়। আজ যোগ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ইউনূস। আগামীকাল দেশি-বিদেশি অতিথিদের রোহিঙ্গা আশ্রয়শিবির পরিদর্শনের মধ্যে দিয়ে সম্মেলন শেষ হবে।
আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল বলেছেন, ‘সত্যিকারার্থে মানুষকে সেবা না দিতে পারলে আইন বা সরকারের প্রচেষ্টার কোনো মূল্য থাকবে না। আমাদের যে অর্থ আছে, ক্ষমতা আছে, সেটার যথাযথ ব্যবহারে আমরা অনেক কিছুই করতে পারি।’
৬ ঘণ্টা আগেরোহিঙ্গা বিষয়ক হাই রিপ্রেজেন্টেটিভ ও জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান বলেছেন, মিয়ানমার থেকে বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গারা তাদের অধিকার নিয়ে দেশে ফিরে যেতে প্রস্তুত।
৬ ঘণ্টা আগেভারত নতুন করে বাংলাদেশের পাটপণ্যের ওপর সীমাবদ্ধতা আরোপ করেছে, যার ফলে দেশের সোনালি আঁশ খ্যাত শিল্পের অন্যতম প্রধান রপ্তানি বাজার অনিশ্চয়তার মুখে পড়েছে।
৬ ঘণ্টা আগেআইসিটি খাতের দুর্নীতির শ্বেতপত্র প্রণয়নের জন্য সময় আরও তিন মাস বাড়িয়েছে টাস্কফোর্স কমিটি। আজ সোমবার (২৫ আগস্ট) ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ বিভাগের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগে