স্ট্রিম প্রতিবেদক

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনের তিনটি ভোটকেন্দ্র বাড়িয়েছে নির্বাচন কমিশন। আগের ছয়টিসহ এখন ভোটকেন্দ্রের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে আটটিতে।
আজ শুক্রবার (২২ আগস্ট) প্রধান নির্বাচন কমিশনার এই তথ্য নিশ্চিত করেন। এর আগে তফসিল ঘোষণার দিন মোট ছয়টি কেন্দ্রের কথা বলা হয়েছিল। বিভিন্ন ছাত্রসংগঠনগুলোর দাবি জানাচ্ছিল নারী হলগুলোর কেন্দ্র বৃদ্ধি করার জন্য। শিক্ষার্থীদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে এই সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করা হয়।
ছয় বছর পর আগামী ৯ সেপ্টেম্বর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। তফসিল ঘোষণা হয় ২৯ জুলাই। এই দিন মোট ছয়টি কেন্দ্রে ভোট গ্রহণের সিদ্ধান্ত জানানো হয়। কিন্তু পরে ছাত্রসংগঠনগুলো বিভিন্ন সময় কেন্দ্র বৃদ্ধি করার দাবি জানিয়েছে। তাদের দাবির ভিত্তিতে প্রশাসন আনুষ্ঠানিকভাবে ছয়টির জায়গায় আটটি ভোটকেন্দ্র নির্ধারণ করেছে। ঢাকা স্ট্রিমকে প্রধান নির্বাচন কমিশনার জানান, মেয়েদের জন্য চারটি এবং ছেলেদের জন্য চারটি ভোটকেন্দ্র নির্ধারণ করা হয়েছে।

এই তালিকায় কার্জন হলে মোট তিনটি হলের শিক্ষার্থীরা ভোট প্রদান করবেন। হলগুল হলো ড. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ্ হল, অমর একুশে হল ও ফজলুল হক মুসলিম হল।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শারীরিক শিক্ষা কেন্দ্রে আরও তিনটি হলের শিক্ষার্থীরা ভোট প্রদান করবেন। হলগুলো হলো জগন্নাথ হল, শহীদ সার্জেন্ট জহুরুল হক হল, সলিমুল্লাহ মুসলিম হল।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্রে ভোট দেবেন রোকেয়া হলের শিক্ষার্থীরা।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্লাব কেন্দ্রে ভোট দেবেন বাংলাদেশ কুয়েতমৈত্রী হল ও বঙ্গমাতা ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হলের শিক্ষার্থীরা।
সিনেট ভবন কেন্দ্রে ভোট দেবেন স্যার এ এফ রহমন হল, হাজী মুহম্মাদ মুহসীন হল ও বিজয় একাত্তর হলের শিক্ষার্থীরা।
উদয়ন স্কুল অ্যান্ড কলেজ কেন্দ্রে ভোট প্রদান করবেন সূর্যসেন হল, মুক্তিযোদ্ধা জিয়াউর রহমান হল, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হল ও কবি জসীমউদ্দিন হলের শিক্ষার্থীরা।
কবি সুফিয়া কামাল হলের ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে ভূতত্ত্ব বিভাগে এবং শামসুন্নাহার হলের শিক্ষার্থীদের ইউল্যাব স্কুল অ্যান্ড কলেজে ভোট নেওয়া হবে।
তবে বাংলাদেশ কুয়েতমৈত্রী হল ও বঙ্গমাতা ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হলের শিক্ষার্থীরা ভোটকেন্দ্র থেকে হল পর্যন্ত বিশেষ যানবাহন চালু করা দাবি করছেন।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনের তিনটি ভোটকেন্দ্র বাড়িয়েছে নির্বাচন কমিশন। আগের ছয়টিসহ এখন ভোটকেন্দ্রের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে আটটিতে।
আজ শুক্রবার (২২ আগস্ট) প্রধান নির্বাচন কমিশনার এই তথ্য নিশ্চিত করেন। এর আগে তফসিল ঘোষণার দিন মোট ছয়টি কেন্দ্রের কথা বলা হয়েছিল। বিভিন্ন ছাত্রসংগঠনগুলোর দাবি জানাচ্ছিল নারী হলগুলোর কেন্দ্র বৃদ্ধি করার জন্য। শিক্ষার্থীদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে এই সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করা হয়।
ছয় বছর পর আগামী ৯ সেপ্টেম্বর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। তফসিল ঘোষণা হয় ২৯ জুলাই। এই দিন মোট ছয়টি কেন্দ্রে ভোট গ্রহণের সিদ্ধান্ত জানানো হয়। কিন্তু পরে ছাত্রসংগঠনগুলো বিভিন্ন সময় কেন্দ্র বৃদ্ধি করার দাবি জানিয়েছে। তাদের দাবির ভিত্তিতে প্রশাসন আনুষ্ঠানিকভাবে ছয়টির জায়গায় আটটি ভোটকেন্দ্র নির্ধারণ করেছে। ঢাকা স্ট্রিমকে প্রধান নির্বাচন কমিশনার জানান, মেয়েদের জন্য চারটি এবং ছেলেদের জন্য চারটি ভোটকেন্দ্র নির্ধারণ করা হয়েছে।

এই তালিকায় কার্জন হলে মোট তিনটি হলের শিক্ষার্থীরা ভোট প্রদান করবেন। হলগুল হলো ড. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ্ হল, অমর একুশে হল ও ফজলুল হক মুসলিম হল।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শারীরিক শিক্ষা কেন্দ্রে আরও তিনটি হলের শিক্ষার্থীরা ভোট প্রদান করবেন। হলগুলো হলো জগন্নাথ হল, শহীদ সার্জেন্ট জহুরুল হক হল, সলিমুল্লাহ মুসলিম হল।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্রে ভোট দেবেন রোকেয়া হলের শিক্ষার্থীরা।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্লাব কেন্দ্রে ভোট দেবেন বাংলাদেশ কুয়েতমৈত্রী হল ও বঙ্গমাতা ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হলের শিক্ষার্থীরা।
সিনেট ভবন কেন্দ্রে ভোট দেবেন স্যার এ এফ রহমন হল, হাজী মুহম্মাদ মুহসীন হল ও বিজয় একাত্তর হলের শিক্ষার্থীরা।
উদয়ন স্কুল অ্যান্ড কলেজ কেন্দ্রে ভোট প্রদান করবেন সূর্যসেন হল, মুক্তিযোদ্ধা জিয়াউর রহমান হল, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হল ও কবি জসীমউদ্দিন হলের শিক্ষার্থীরা।
কবি সুফিয়া কামাল হলের ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে ভূতত্ত্ব বিভাগে এবং শামসুন্নাহার হলের শিক্ষার্থীদের ইউল্যাব স্কুল অ্যান্ড কলেজে ভোট নেওয়া হবে।
তবে বাংলাদেশ কুয়েতমৈত্রী হল ও বঙ্গমাতা ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হলের শিক্ষার্থীরা ভোটকেন্দ্র থেকে হল পর্যন্ত বিশেষ যানবাহন চালু করা দাবি করছেন।

রাজধানী ঢাকায় গত এক সপ্তাহে পাঁচবার অনুভূত হয়েছে ভূমিকম্প। ঘন ঘন এমন ঝাঁকুনিতে রাজধানীবাসীর মনেও তৈরি হয়েছে কম্পন। প্রশ্ন উঠেছে, যেকোনো দুর্যোগে সবচেয়ে জরুরি হয়ে ওঠা ফায়ার সার্ভিস, গ্যাস, পানি ও বিদ্যুৎ সেবাদানকারী সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো এমন পরিস্থিতি মোকাবিলায় কতটা প্রস্তুত।
১ ঘণ্টা আগে
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে সরকার পতনের চূড়ান্ত দিনে রাজধানীর চানখারপুলে সংঘটিত নৃশংস হত্যাযজ্ঞের বিচার প্রক্রিয়ায় রাষ্ট্রপক্ষের সাক্ষ্যগ্রহণ ও জেরা সম্পন্ন হয়েছে।
১১ ঘণ্টা আগে
ধান উৎপাদনে কৃষকের সহায়তার জন্য নানা ধরনের আধুনিক যন্ত্রপাতি উদ্ভাবনের কাজ করে চলেছে বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট (ব্রি)। কৃষিকাজকে একটি সম্মানজনক এবং আরামদায়ক পেশায় রূপান্তর করার লক্ষ্যে শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত কৃষিযন্ত্র আবিষ্কারে ব্রি কাজ করছে বলে জানিয়েছেন এর মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা।
১১ ঘণ্টা আগে
চাকরির গ্রেড উন্নীতের দাবি পূরণে সরকারের পক্ষ থেকে আশ্বাস দেওয়া হলেও বাস্তবায়ন না হওয়ায় দেশের বিভিন্ন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে কর্মবিরতি পালন করেছেন সহকারী শিক্ষকেরা।
১২ ঘণ্টা আগে