স্ট্রিম প্রতিবেদক
ঢাকার মিরপুরে প্রতি বছরই আগুন লেগে ঘরবাড়ি, দোকান, গুদাম ও বস্তি পুড়ে যায়। মাঝেমধ্যেই কোনো না কোনো এলাকায় আগুন লাগার খবর আসে। গত দশ মাসে শুধু মিরপুর এলাকাতেই ৪টি বড় ধরনের আগুন লাগার ঘটনা ঘটেছে। এসব ঘটনায় মানুষ হতাহতের পাশাপাশি ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে লাখ লাখ টাকার।
বিশেষজ্ঞ ও এলাকাবাসীর মতে, বিদ্যুতের শর্ট সার্কিট, গ্যাস লিক, রাসায়নিক গুদাম, অথবা ঘন বসতি—সব মিলিয়ে এই এলাকার আগুন যেন নিয়মিত ঘটনায় পরিণত হয়েছে।
ফায়ার সার্ভিসের কর্মকর্তারা বলছেন, মিরপুরের অগ্নিকাণ্ডের বেশির ভাগই বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিট থেকে শুরু হয়। অনেক ভবনে পুরোনো বা নিম্নমানের তার ব্যবহার করা হয়। এসব তার অতিরিক্ত লোড নিতে পারে না, ফলে যেকোনো সময় আগুন লেগে যায়।
গত ২৩ জুলাই মিরপুরের কসমো স্কুলে জেনারেটর বিস্ফোরণ থেকে আগুন লেগেছিল। স্কুলের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা তখন ভবনের ছাদে আশ্রয় নেন। পরে ফায়ার সার্ভিস আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।
এ ছাড়া গত ডিসেম্বরে মিরপুর ১১ নম্বর সেকশনের একটি বাসায় গ্যাস লিক থেকে আগুন লেগে সাতজন দগ্ধ হন। তাঁদের মধ্যে চারজন পরে মারা যান। ফায়ার সার্ভিস বলছে, পুরোনো গ্যাস লাইন ও অব্যবস্থাপনা থেকে এ ধরনের দুর্ঘটনা ঘটছে প্রায়ই।
সরেজমিনে দেখা গেছে, মিরপুরের বিভিন্ন গলিতে ছোট-বড় ঝুট, প্লাস্টিক ও রাসায়নিকের গুদাম আছে। এসব স্থানে অগ্নি প্রতিরোধ ব্যবস্থা নেই বললেই চলে।
গত ২৫ এপ্রিল মিরপুর-১১ নম্বরে একটি ঝুট গুদামে আগুন লাগে। কয়েক ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে এলেও গোডাউনের সব পণ্য পুড়ে যায়।
এছাড়া গত জুলাইয়ে মিরপুরের শিয়ালবাড়ি এলাকায় একটি গার্মেন্টস কারখানা ও রাসায়নিক গুদামে আগুন লাগে। আগুন দ্রুত পাশের ভবনে ছড়িয়ে পড়ে। ওই একই এলাকায় আজ মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) আবারও একটি গার্মেন্টস কারখানা ও রাসায়নিক গুদামে আগুন লেগেছে। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ৯ জনের মরদেহ উদ্ধার করেছে ফায়ার সার্ভিস। উদ্ধারকাজ এখনো শেষ হয়নি।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, মিরপুরের বস্তিগুলো, বিশেষ করে ১৩ ও ১৪ নম্বর সংলগ্ন এলাকায় আগুন যেন এক ভয়াবহ বাস্তবতা।
গত ১৮ মে মিরপুর-১৩ এর শ্যামলপল্লী বস্তিতে আগুনে শতাধিক ঘর পুড়ে যায়। হাজারো মানুষ রাতারাতি গৃহহীন হন। ফায়ার সার্ভিসের কর্মকর্তারা বলেন, ঘরগুলো ঘিঞ্জি, রাস্তা সরু। আগুন লাগলে তা এক ঘর থেকে অন্য ঘরে ছড়িয়ে পড়তে সময় লাগে না।
যদিও ‘অগ্নি প্রতিরোধ আইন’ রয়েছে, তবে বাস্তবে তা কার্যকর হয় না। অনেক ভবনে ফায়ার এক্সিট নেই, নেই অগ্নিনির্বাপক যন্ত্র। এ ব্যাপারে ফায়ার সার্ভিসের এক কর্মকর্তা বলেন, মিরপুরে অনেক ভবনই নিরাপত্তা ছাড়াই তৈরি। নিয়মিত পরিদর্শনে নির্দেশনা দেওয়া হয়, কিন্তু অনেক মালিক তা মানেন না।
এ ছাড়া মিরপুরের সরু অলিগলিও অগ্নি-দুর্ঘটনার একটি কারণ বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। বেশির ভাগ সময় ফায়ার সার্ভিসের গাড়ি এসব গলিতে ঢুকতে পারে না। আগুন লাগার খবর পেয়ে তারা পৌঁছালেও পানির উৎস থাকে না কাছে। অনেক সময় ২০–৩০ মিনিট দেরিতে পৌঁছানোয় ক্ষয়ক্ষতি বেড়ে যায়। একটি ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী বলেন, ‘ফায়ার সার্ভিসের গাড়ি আসতে দেখেছি, কিন্তু রাস্তা এত সরু ছিল যে ঢুকতে পারেনি।’
ফায়ার সার্ভিসের তথ্য অনুযায়ী, ঢাকায় যত অগ্নিকাণ্ড ঘটে, তার বড় অংশই মানুষের অবহেলা থেকে।
রান্নার সময় গ্যাস বন্ধ না রাখা, পুরোনো চুলা ব্যবহার, বৈদ্যুতিক তারের ওপর কাপড় শুকানো—এসব ছোট ভুলই বড় দুর্ঘটনা ডেকে আনে। মিরপুর ১১ নম্বরের বাসিন্দা ফয়সাল কবির বলেন, ‘আমরা অনেক সময় কাপড় শুকানোর জন্য গ্যাসের চুলা জ্বালিয়ে রাখি। অনেকে শীতের সময়ে ঘর গরম রাখার জন্য গ্যাসের চুলা কিংবা হিটার জ্বালিয়ে রাখেন।’
নগর পরিকল্পনাবিদ অধ্যাপক আদিল মুহাম্মদ খান বলেন, ‘বাংলাদেশে পোশাক শিল্প প্রতিষ্ঠান কিংবা কলকারখানা নির্মাণের ক্ষেত্রে নিয়ম মানা হয় না। যেমন বহু পোশাক কারখানা নির্মাণ করা হয়েছে ঢাকা শহরের ভেতরে এবং সেগুলো ছড়িয়েছিটিয়ে আছে। দেখা যায়, সেসব জায়গায় অগ্নিনির্বাপণেও ফায়ার সার্ভিসকে বেগ পেতে হয়।’
ফায়ার সার্ভিসের সাবেক পরিচালক (অপারেশন) মেজর শাকিল নেওয়াজ বলেন, ‘আগুনের উপকরণগুলো অরক্ষিত রাখলে তো আগুন লাগবেই। মিরপুরজুড়ে আগুনের জিনিসপত্রে ভরা। সেখানে বেশির ভাগ ভবনে ফায়ার এক্সিট নেই। কোনো নিয়মনীতি মেনে ভবন বানানো হয়নি।’
জনবহুল আবাসিক এলাকায় কেমিকেলের গোডাউন কেন থাকবে, ‘এমন প্রশ্ন তুলে মেজর শাকিল নেওয়াজ আরও বলেন, ‘এসব গোডাউনের লাইসেন্স কারা দিল? কীভাবে দিল, এসব প্রশ্ন তুলতে হবে।’
ফায়ার সার্ভিসের এই কর্মকর্তা আরও জানান, ঘনবসতি এলাকায় হাইড্রোজেন, ব্লিচিং পাউডার—এসবের গোডাউন থাকার কথা নয়। অথচ মিরপুরে প্লাস্টিকের ফ্যাক্টরি থেকে শুরু করে সব ধরনের দাহ্য পদার্থের গুদাম রয়েছে। এসব অব্যবস্থাপনার কারণে প্রতি বছর আগ্নিকাণ্ড ঘটছে।
মিরপুরে আগুনের খবর এখন আর নতুন কিছু নয়। প্রতিবার আগুন লাগে, মানুষ দগ্ধ হয়, ঘর হারায়, লাখ লাখ টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়, তারপর খবর মুছে যায়। কিন্তু নিরাপত্তা ফেরে না। যতদিন পর্যন্ত শহর পরিকল্পনা ও নাগরিক দায়িত্ব এক সঙ্গে না বদলাবে, ততদিন মিরপুরে আগুন নিভবে না।
ঢাকার মিরপুরে প্রতি বছরই আগুন লেগে ঘরবাড়ি, দোকান, গুদাম ও বস্তি পুড়ে যায়। মাঝেমধ্যেই কোনো না কোনো এলাকায় আগুন লাগার খবর আসে। গত দশ মাসে শুধু মিরপুর এলাকাতেই ৪টি বড় ধরনের আগুন লাগার ঘটনা ঘটেছে। এসব ঘটনায় মানুষ হতাহতের পাশাপাশি ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে লাখ লাখ টাকার।
বিশেষজ্ঞ ও এলাকাবাসীর মতে, বিদ্যুতের শর্ট সার্কিট, গ্যাস লিক, রাসায়নিক গুদাম, অথবা ঘন বসতি—সব মিলিয়ে এই এলাকার আগুন যেন নিয়মিত ঘটনায় পরিণত হয়েছে।
ফায়ার সার্ভিসের কর্মকর্তারা বলছেন, মিরপুরের অগ্নিকাণ্ডের বেশির ভাগই বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিট থেকে শুরু হয়। অনেক ভবনে পুরোনো বা নিম্নমানের তার ব্যবহার করা হয়। এসব তার অতিরিক্ত লোড নিতে পারে না, ফলে যেকোনো সময় আগুন লেগে যায়।
গত ২৩ জুলাই মিরপুরের কসমো স্কুলে জেনারেটর বিস্ফোরণ থেকে আগুন লেগেছিল। স্কুলের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা তখন ভবনের ছাদে আশ্রয় নেন। পরে ফায়ার সার্ভিস আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।
এ ছাড়া গত ডিসেম্বরে মিরপুর ১১ নম্বর সেকশনের একটি বাসায় গ্যাস লিক থেকে আগুন লেগে সাতজন দগ্ধ হন। তাঁদের মধ্যে চারজন পরে মারা যান। ফায়ার সার্ভিস বলছে, পুরোনো গ্যাস লাইন ও অব্যবস্থাপনা থেকে এ ধরনের দুর্ঘটনা ঘটছে প্রায়ই।
সরেজমিনে দেখা গেছে, মিরপুরের বিভিন্ন গলিতে ছোট-বড় ঝুট, প্লাস্টিক ও রাসায়নিকের গুদাম আছে। এসব স্থানে অগ্নি প্রতিরোধ ব্যবস্থা নেই বললেই চলে।
গত ২৫ এপ্রিল মিরপুর-১১ নম্বরে একটি ঝুট গুদামে আগুন লাগে। কয়েক ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে এলেও গোডাউনের সব পণ্য পুড়ে যায়।
এছাড়া গত জুলাইয়ে মিরপুরের শিয়ালবাড়ি এলাকায় একটি গার্মেন্টস কারখানা ও রাসায়নিক গুদামে আগুন লাগে। আগুন দ্রুত পাশের ভবনে ছড়িয়ে পড়ে। ওই একই এলাকায় আজ মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) আবারও একটি গার্মেন্টস কারখানা ও রাসায়নিক গুদামে আগুন লেগেছে। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ৯ জনের মরদেহ উদ্ধার করেছে ফায়ার সার্ভিস। উদ্ধারকাজ এখনো শেষ হয়নি।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, মিরপুরের বস্তিগুলো, বিশেষ করে ১৩ ও ১৪ নম্বর সংলগ্ন এলাকায় আগুন যেন এক ভয়াবহ বাস্তবতা।
গত ১৮ মে মিরপুর-১৩ এর শ্যামলপল্লী বস্তিতে আগুনে শতাধিক ঘর পুড়ে যায়। হাজারো মানুষ রাতারাতি গৃহহীন হন। ফায়ার সার্ভিসের কর্মকর্তারা বলেন, ঘরগুলো ঘিঞ্জি, রাস্তা সরু। আগুন লাগলে তা এক ঘর থেকে অন্য ঘরে ছড়িয়ে পড়তে সময় লাগে না।
যদিও ‘অগ্নি প্রতিরোধ আইন’ রয়েছে, তবে বাস্তবে তা কার্যকর হয় না। অনেক ভবনে ফায়ার এক্সিট নেই, নেই অগ্নিনির্বাপক যন্ত্র। এ ব্যাপারে ফায়ার সার্ভিসের এক কর্মকর্তা বলেন, মিরপুরে অনেক ভবনই নিরাপত্তা ছাড়াই তৈরি। নিয়মিত পরিদর্শনে নির্দেশনা দেওয়া হয়, কিন্তু অনেক মালিক তা মানেন না।
এ ছাড়া মিরপুরের সরু অলিগলিও অগ্নি-দুর্ঘটনার একটি কারণ বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। বেশির ভাগ সময় ফায়ার সার্ভিসের গাড়ি এসব গলিতে ঢুকতে পারে না। আগুন লাগার খবর পেয়ে তারা পৌঁছালেও পানির উৎস থাকে না কাছে। অনেক সময় ২০–৩০ মিনিট দেরিতে পৌঁছানোয় ক্ষয়ক্ষতি বেড়ে যায়। একটি ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী বলেন, ‘ফায়ার সার্ভিসের গাড়ি আসতে দেখেছি, কিন্তু রাস্তা এত সরু ছিল যে ঢুকতে পারেনি।’
ফায়ার সার্ভিসের তথ্য অনুযায়ী, ঢাকায় যত অগ্নিকাণ্ড ঘটে, তার বড় অংশই মানুষের অবহেলা থেকে।
রান্নার সময় গ্যাস বন্ধ না রাখা, পুরোনো চুলা ব্যবহার, বৈদ্যুতিক তারের ওপর কাপড় শুকানো—এসব ছোট ভুলই বড় দুর্ঘটনা ডেকে আনে। মিরপুর ১১ নম্বরের বাসিন্দা ফয়সাল কবির বলেন, ‘আমরা অনেক সময় কাপড় শুকানোর জন্য গ্যাসের চুলা জ্বালিয়ে রাখি। অনেকে শীতের সময়ে ঘর গরম রাখার জন্য গ্যাসের চুলা কিংবা হিটার জ্বালিয়ে রাখেন।’
নগর পরিকল্পনাবিদ অধ্যাপক আদিল মুহাম্মদ খান বলেন, ‘বাংলাদেশে পোশাক শিল্প প্রতিষ্ঠান কিংবা কলকারখানা নির্মাণের ক্ষেত্রে নিয়ম মানা হয় না। যেমন বহু পোশাক কারখানা নির্মাণ করা হয়েছে ঢাকা শহরের ভেতরে এবং সেগুলো ছড়িয়েছিটিয়ে আছে। দেখা যায়, সেসব জায়গায় অগ্নিনির্বাপণেও ফায়ার সার্ভিসকে বেগ পেতে হয়।’
ফায়ার সার্ভিসের সাবেক পরিচালক (অপারেশন) মেজর শাকিল নেওয়াজ বলেন, ‘আগুনের উপকরণগুলো অরক্ষিত রাখলে তো আগুন লাগবেই। মিরপুরজুড়ে আগুনের জিনিসপত্রে ভরা। সেখানে বেশির ভাগ ভবনে ফায়ার এক্সিট নেই। কোনো নিয়মনীতি মেনে ভবন বানানো হয়নি।’
জনবহুল আবাসিক এলাকায় কেমিকেলের গোডাউন কেন থাকবে, ‘এমন প্রশ্ন তুলে মেজর শাকিল নেওয়াজ আরও বলেন, ‘এসব গোডাউনের লাইসেন্স কারা দিল? কীভাবে দিল, এসব প্রশ্ন তুলতে হবে।’
ফায়ার সার্ভিসের এই কর্মকর্তা আরও জানান, ঘনবসতি এলাকায় হাইড্রোজেন, ব্লিচিং পাউডার—এসবের গোডাউন থাকার কথা নয়। অথচ মিরপুরে প্লাস্টিকের ফ্যাক্টরি থেকে শুরু করে সব ধরনের দাহ্য পদার্থের গুদাম রয়েছে। এসব অব্যবস্থাপনার কারণে প্রতি বছর আগ্নিকাণ্ড ঘটছে।
মিরপুরে আগুনের খবর এখন আর নতুন কিছু নয়। প্রতিবার আগুন লাগে, মানুষ দগ্ধ হয়, ঘর হারায়, লাখ লাখ টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়, তারপর খবর মুছে যায়। কিন্তু নিরাপত্তা ফেরে না। যতদিন পর্যন্ত শহর পরিকল্পনা ও নাগরিক দায়িত্ব এক সঙ্গে না বদলাবে, ততদিন মিরপুরে আগুন নিভবে না।
রাজধানীর মিরপুরের শিয়ালবাড়ি এলাকায় পোশাক কারখানা ও কেমিক্যাল গোডাউনে আগুনের ঘটনায় দগ্ধ ১৬ মরদেহ ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের জরুরি বিভাগের মর্গে রাখা হয়েছে। সেখানে ছবি নিয়ে এসেছেন অনেকের স্বজন।
৩ ঘণ্টা আগেরাজনৈতিক দলগুলোর কাছে জুলাই জাতীয় সনদ-২০২৫ এর চূড়ান্ত ভাষ্য পাঠানো হয়েছে। আজ মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) রাতে রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে জুলাই জাতীয় সনদ পাঠানো হয়। এর ভিত্তিতে আগামী ১৭ অক্টোবর সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেরাজধানীর মিরপুরের শিয়ালবাড়িতে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের পর ১৬ জন এখনো নিখোঁজ রয়েছেন বলে জানিয়েছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)।
৩ ঘণ্টা আগেজাতীয় নাগরিক পার্টিকে (এনসিপি) দলীয় প্রতীক হিসেবে শাপলা না দেওয়ার বিষয়ে আবারও অনড় অবস্থানের কথা জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন।
৪ ঘণ্টা আগে