স্ট্রিম সংবাদদাতা
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু) নির্বাচনের প্রচারণায় ‘নিরাপত্তাহীনতায়’ ভুগছেন নারী প্রার্থীরা। অনলাইন ও অফলাইনে নানা বাধা ও হয়রানির মুখে পড়ছেন বলে অভিযোগ তাঁদের। গত ১২ সেপ্টেম্বর ব্যক্তিগত তথ্যের গোপনীয়তা ও সাইবার নিরাপত্তা নিশ্চিতে সাত দফা দাবি জানিয়েছিলেন নারী প্রার্থীরা। তবে প্রায় এক মাস পেরিয়ে গেলেও সেই দাবিগুলো বাস্তবায়িত হয়নি বলে অভিযোগ করেছেন তাঁরা।
নির্বাচনী প্রচারণার সময় নানাভাবে হয়রানির শিকার হওয়ার অভিযোগ করেছেন নারী প্রার্থীরা। এতে তাঁদের মধ্যে নিরাপত্তাহীনতার শঙ্কা তৈরি হয়েছে। সর্বজনীন শিক্ষার্থী সংসদের মহিলা বিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী সামসাদ জাহান স্ট্রিমকে বলেন, ‘অনলাইনে প্রচারণা চালাতে গিয়ে প্রতিনিয়ত বট আইডি থেকে কটূ মন্তব্য, বিকৃত ভাষা ও ব্যক্তিগত আক্রমণের শিকার হচ্ছি। আমার ও অন্যান্য নারী প্রার্থীদের বক্তব্য বিকৃতভাবে প্রচার করা হচ্ছে, ভিডিওর অংশ কেটে ভুলভাবে উপস্থাপন করা হচ্ছে। এতে শুধু মানসিক চাপই বাড়ছে না, প্রচারণার ক্ষেত্রও সংকুচিত হচ্ছে।’
সামসাদ আরও অভিযোগ করেন, ‘অনেক মেধাবী ছাত্রী শুধু নিরাপত্তাহীনতার কারণে নির্বাচনে অংশ নিতে ভয় পান। এটি সামাজিক ও প্রাতিষ্ঠানিক ব্যর্থতা।’ তাঁর মতে, প্রশাসনিক নিষ্ক্রিয়তা নারী নেতৃত্বের বিকাশে বড় বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে।
অনলাইনে নারী প্রার্থীদের হেনস্তার বিষয়টি স্ট্রিমের কাছে তুলে ধরেন একই প্যানেলের মহিলা বিষয়ক সহকারী সম্পাদক নাদিয়া হকও। তিনি জানান, অনলাইন হেনস্তা ঠেকাতে যে অ্যান্টি সাইবার বুলিং সেল তৈরি করা হয়েছিল, তা কার্যত অকার্যকর।
বুলিং ও হয়রানির ভয়ে অনেক যোগ্য প্রার্থী নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন না বলেও অভিযোগ করেন নাদিয়া। যারা অংশ নিলে বিশ্ববিদ্যালয়ের নেতৃত্বে নতুন সম্ভাবনা সৃষ্টি হতে পারত বলে মত তাঁর।
পুরুষ প্রার্থীদের যেসব প্রশ্ন করা হয় না, নারীদের ক্ষেত্রে সেসব প্রশ্ন নিয়মিত করা হয়—এমন অভিযোগ করেছেন সর্বজনীন শিক্ষার্থী সংসদের ভিপি পদপ্রার্থী তাসিন খান। তাঁর অভিযোগ, অনেকেই নারী নেতৃত্বকে প্রতীকী হিসেবে দেখেন। সমাজে নারী নেতৃত্বকে এখনো ‘ব্যতিক্রম’ হিসেবে গণ্য করা হয়, বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
তাসিন স্ট্রিমকে বলেন, ‘আমার নিজের ছবিও বিকৃতভাবে ফেসবুকে প্রচার করা হয়েছে। ফেক আইডি থেকে ট্রল, অপপ্রচার, বিকৃত মন্তব্য এখনো চলছে। প্রতিটি পোস্ট দেওয়ার আগে ভাবতে হয়—কেউ বিকৃতি করবে কি না। এই ভয় আমাদের কণ্ঠ সীমিত করে দেয়।’
গত ১২ সেপ্টেম্বর রাকসুর নারী প্রার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কাছে ৭ দফা দাবি জানান। এসব দাবির মধ্যে ছিল অনলাইন আচরণবিধি ও তথ্য যাচাই প্রক্রিয়া প্রণয়ন, অপরাধ ও শাস্তিমূলক ব্যবস্থা স্পষ্ট করে অফিসিয়াল সুরক্ষা নীতি তৈরি, ক্যাম্পাসে পর্যাপ্ত আলো, সিসিটিভি ও নিরাপত্তা টহল বৃদ্ধি, সাইবার সেফটি ও জেন্ডার রেসপন্স সেল গঠন, বট ও ফেক আইডি নিয়ন্ত্রণ এবং অফিসিয়াল গ্রুপ-পেজের সদস্য যাচাই নিশ্চিত করা।
এছাড়া ব্যক্তিগত ছবি, ভিডিও ও তথ্যের গোপনীয়তা রক্ষায় সুরক্ষা নীতি প্রণয়ন, ডিজিটাল সাক্ষরতা ও নিরাপত্তা প্রশিক্ষণ চালু এবং প্রতিটি বিভাগ ও হলের জন্য ভেরিফায়েড সোশ্যাল মিডিয়া পেজ খোলার দাবিও করা হয়। কিন্তু নারী প্রার্থীদের অভিযোগ, এই দাবিগুলোর কোনোটিই এখনো বাস্তবায়িত হয়নি।
সামসাদ জাহান বলেন, ‘আমরা সাত দফা দাবি জানিয়েছিলাম একটি নিরাপদ, অংশগ্রহণমূলক ও সাইবার সহিংসতামুক্ত ক্যাম্পাস গড়ে তুলতে। কিন্তু দুঃখজনকভাবে প্রশাসনের পক্ষ থেকে এখন পর্যন্ত কোনো বাস্তব পদক্ষেপ দেখা যায়নি। রাকসুকে ঘিরে যে অ্যান্টি সাইবার বুলিং সেল গঠনের ঘোষণা দেওয়া হয়েছিল, তা এখন নামমাত্র কাঠামো হয়ে আছে।’
তাঁদের দেওয়া সাত দফা দাবির কোনোটিই বাস্তবায়িত হয়নি বলে জানান তাসিন খান। তিনি বলেন, ‘কিছু মৌখিক আশ্বাস এসেছে। কিন্তু কোনো লিখিত প্রতিশ্রুতি বা বাস্তব পদক্ষেপ দেখা যায়নি। ফলে সাইবার নিরাপত্তা নিয়ে শিক্ষার্থীরা এখনো ঝুঁকিতে রয়েছেন। প্রক্টর বরাবর বেশ কিছু লিখিত অভিযোগ দেওয়া হলেও কোনো শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। সহানুভূতি পেয়েছি, কিন্তু নিরাপত্তা পাইনি।’
তাসিন আরও বলেন, ‘আমরা এখনো বলতে পারি না যে ক্যাম্পাসে নিরাপত্তা নিশ্চিত হয়েছে। আংশিকভাবে কিছু জায়গায় আলো বা সিসিটিভি বসানো হলেও তা পর্যাপ্ত নয়। সন্ধ্যার পর প্রচারণা চালানো এখনো নারী প্রার্থীদের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ। নিরাপত্তা টহলও অনিয়মিত।’
নারী প্রার্থীদের এসব অভিযোগ সম্পর্কে জানানো হলে প্রধান নির্বাচন কমিশনার এফ নজরুল ইসলাম বলেন, ‘নারী প্রার্থীদের কথা চিন্তা করে আমরা যে সাইবার কমিটি গঠন করি, সেই কমিটিতে প্রক্টর ও জনসংযোগ দপ্তরসহ আরও অনেকে আছে। সেই কমিটি একটা ওয়েবসাইট প্রকাশ করেছে। দরকার হলে আমরা পুলিশেরও সহায়তা নিব। সুনির্দিষ্ট অভিযোগ পেলে আমরা অবশ্যই পদক্ষেপ নিব। নিরাপত্তার জন্য নির্বাচনের আগে থেকেই, অর্থাৎ ১৩/১৪ তারিখ থেকেই প্রায় ২ হাজার পুলিশ মোতায়েন থাকবে।’
উল্লেখ্য, ১৬ অক্টোবর সকাল ৯টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত রাবির ৯টি ভবনের ১৭টি কেন্দ্রে রাকসু ও হল সংসদের ভোটগ্রহণ হবে। ভোটগ্রহণ শেষে কাজী নজরুল ইসলাম মিলনায়তনে ফলাফল ঘোষণা করা হবে।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু) নির্বাচনের প্রচারণায় ‘নিরাপত্তাহীনতায়’ ভুগছেন নারী প্রার্থীরা। অনলাইন ও অফলাইনে নানা বাধা ও হয়রানির মুখে পড়ছেন বলে অভিযোগ তাঁদের। গত ১২ সেপ্টেম্বর ব্যক্তিগত তথ্যের গোপনীয়তা ও সাইবার নিরাপত্তা নিশ্চিতে সাত দফা দাবি জানিয়েছিলেন নারী প্রার্থীরা। তবে প্রায় এক মাস পেরিয়ে গেলেও সেই দাবিগুলো বাস্তবায়িত হয়নি বলে অভিযোগ করেছেন তাঁরা।
নির্বাচনী প্রচারণার সময় নানাভাবে হয়রানির শিকার হওয়ার অভিযোগ করেছেন নারী প্রার্থীরা। এতে তাঁদের মধ্যে নিরাপত্তাহীনতার শঙ্কা তৈরি হয়েছে। সর্বজনীন শিক্ষার্থী সংসদের মহিলা বিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী সামসাদ জাহান স্ট্রিমকে বলেন, ‘অনলাইনে প্রচারণা চালাতে গিয়ে প্রতিনিয়ত বট আইডি থেকে কটূ মন্তব্য, বিকৃত ভাষা ও ব্যক্তিগত আক্রমণের শিকার হচ্ছি। আমার ও অন্যান্য নারী প্রার্থীদের বক্তব্য বিকৃতভাবে প্রচার করা হচ্ছে, ভিডিওর অংশ কেটে ভুলভাবে উপস্থাপন করা হচ্ছে। এতে শুধু মানসিক চাপই বাড়ছে না, প্রচারণার ক্ষেত্রও সংকুচিত হচ্ছে।’
সামসাদ আরও অভিযোগ করেন, ‘অনেক মেধাবী ছাত্রী শুধু নিরাপত্তাহীনতার কারণে নির্বাচনে অংশ নিতে ভয় পান। এটি সামাজিক ও প্রাতিষ্ঠানিক ব্যর্থতা।’ তাঁর মতে, প্রশাসনিক নিষ্ক্রিয়তা নারী নেতৃত্বের বিকাশে বড় বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে।
অনলাইনে নারী প্রার্থীদের হেনস্তার বিষয়টি স্ট্রিমের কাছে তুলে ধরেন একই প্যানেলের মহিলা বিষয়ক সহকারী সম্পাদক নাদিয়া হকও। তিনি জানান, অনলাইন হেনস্তা ঠেকাতে যে অ্যান্টি সাইবার বুলিং সেল তৈরি করা হয়েছিল, তা কার্যত অকার্যকর।
বুলিং ও হয়রানির ভয়ে অনেক যোগ্য প্রার্থী নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন না বলেও অভিযোগ করেন নাদিয়া। যারা অংশ নিলে বিশ্ববিদ্যালয়ের নেতৃত্বে নতুন সম্ভাবনা সৃষ্টি হতে পারত বলে মত তাঁর।
পুরুষ প্রার্থীদের যেসব প্রশ্ন করা হয় না, নারীদের ক্ষেত্রে সেসব প্রশ্ন নিয়মিত করা হয়—এমন অভিযোগ করেছেন সর্বজনীন শিক্ষার্থী সংসদের ভিপি পদপ্রার্থী তাসিন খান। তাঁর অভিযোগ, অনেকেই নারী নেতৃত্বকে প্রতীকী হিসেবে দেখেন। সমাজে নারী নেতৃত্বকে এখনো ‘ব্যতিক্রম’ হিসেবে গণ্য করা হয়, বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
তাসিন স্ট্রিমকে বলেন, ‘আমার নিজের ছবিও বিকৃতভাবে ফেসবুকে প্রচার করা হয়েছে। ফেক আইডি থেকে ট্রল, অপপ্রচার, বিকৃত মন্তব্য এখনো চলছে। প্রতিটি পোস্ট দেওয়ার আগে ভাবতে হয়—কেউ বিকৃতি করবে কি না। এই ভয় আমাদের কণ্ঠ সীমিত করে দেয়।’
গত ১২ সেপ্টেম্বর রাকসুর নারী প্রার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কাছে ৭ দফা দাবি জানান। এসব দাবির মধ্যে ছিল অনলাইন আচরণবিধি ও তথ্য যাচাই প্রক্রিয়া প্রণয়ন, অপরাধ ও শাস্তিমূলক ব্যবস্থা স্পষ্ট করে অফিসিয়াল সুরক্ষা নীতি তৈরি, ক্যাম্পাসে পর্যাপ্ত আলো, সিসিটিভি ও নিরাপত্তা টহল বৃদ্ধি, সাইবার সেফটি ও জেন্ডার রেসপন্স সেল গঠন, বট ও ফেক আইডি নিয়ন্ত্রণ এবং অফিসিয়াল গ্রুপ-পেজের সদস্য যাচাই নিশ্চিত করা।
এছাড়া ব্যক্তিগত ছবি, ভিডিও ও তথ্যের গোপনীয়তা রক্ষায় সুরক্ষা নীতি প্রণয়ন, ডিজিটাল সাক্ষরতা ও নিরাপত্তা প্রশিক্ষণ চালু এবং প্রতিটি বিভাগ ও হলের জন্য ভেরিফায়েড সোশ্যাল মিডিয়া পেজ খোলার দাবিও করা হয়। কিন্তু নারী প্রার্থীদের অভিযোগ, এই দাবিগুলোর কোনোটিই এখনো বাস্তবায়িত হয়নি।
সামসাদ জাহান বলেন, ‘আমরা সাত দফা দাবি জানিয়েছিলাম একটি নিরাপদ, অংশগ্রহণমূলক ও সাইবার সহিংসতামুক্ত ক্যাম্পাস গড়ে তুলতে। কিন্তু দুঃখজনকভাবে প্রশাসনের পক্ষ থেকে এখন পর্যন্ত কোনো বাস্তব পদক্ষেপ দেখা যায়নি। রাকসুকে ঘিরে যে অ্যান্টি সাইবার বুলিং সেল গঠনের ঘোষণা দেওয়া হয়েছিল, তা এখন নামমাত্র কাঠামো হয়ে আছে।’
তাঁদের দেওয়া সাত দফা দাবির কোনোটিই বাস্তবায়িত হয়নি বলে জানান তাসিন খান। তিনি বলেন, ‘কিছু মৌখিক আশ্বাস এসেছে। কিন্তু কোনো লিখিত প্রতিশ্রুতি বা বাস্তব পদক্ষেপ দেখা যায়নি। ফলে সাইবার নিরাপত্তা নিয়ে শিক্ষার্থীরা এখনো ঝুঁকিতে রয়েছেন। প্রক্টর বরাবর বেশ কিছু লিখিত অভিযোগ দেওয়া হলেও কোনো শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। সহানুভূতি পেয়েছি, কিন্তু নিরাপত্তা পাইনি।’
তাসিন আরও বলেন, ‘আমরা এখনো বলতে পারি না যে ক্যাম্পাসে নিরাপত্তা নিশ্চিত হয়েছে। আংশিকভাবে কিছু জায়গায় আলো বা সিসিটিভি বসানো হলেও তা পর্যাপ্ত নয়। সন্ধ্যার পর প্রচারণা চালানো এখনো নারী প্রার্থীদের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ। নিরাপত্তা টহলও অনিয়মিত।’
নারী প্রার্থীদের এসব অভিযোগ সম্পর্কে জানানো হলে প্রধান নির্বাচন কমিশনার এফ নজরুল ইসলাম বলেন, ‘নারী প্রার্থীদের কথা চিন্তা করে আমরা যে সাইবার কমিটি গঠন করি, সেই কমিটিতে প্রক্টর ও জনসংযোগ দপ্তরসহ আরও অনেকে আছে। সেই কমিটি একটা ওয়েবসাইট প্রকাশ করেছে। দরকার হলে আমরা পুলিশেরও সহায়তা নিব। সুনির্দিষ্ট অভিযোগ পেলে আমরা অবশ্যই পদক্ষেপ নিব। নিরাপত্তার জন্য নির্বাচনের আগে থেকেই, অর্থাৎ ১৩/১৪ তারিখ থেকেই প্রায় ২ হাজার পুলিশ মোতায়েন থাকবে।’
উল্লেখ্য, ১৬ অক্টোবর সকাল ৯টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত রাবির ৯টি ভবনের ১৭টি কেন্দ্রে রাকসু ও হল সংসদের ভোটগ্রহণ হবে। ভোটগ্রহণ শেষে কাজী নজরুল ইসলাম মিলনায়তনে ফলাফল ঘোষণা করা হবে।
জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানের সময় গণহত্যার অভিযোগে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলায় প্রসিকিউশনের পক্ষে যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শুরু হয়েছে। এর আগে ৮ অক্টোবর যুক্তিতর্ক উপস্থাপনের জন্য আজকের দিন ধার্য করে ট্রাইব্যুনাল।
৪৩ মিনিট আগেআসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মাঠ পর্যায়ে জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার, উপজেলা নির্বাহী অফিসার এবং ওসিদের নিরপেক্ষভাবে কাজ করার নির্দেশনার বিষয়ে আলোচনা হয়েছে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
২ ঘণ্টা আগেবিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রব্যবস্থার পুনঃপ্রতিষ্ঠা এবং ভবিষ্যতে সুষ্ঠু নির্বাচনধারা প্রতিষ্ঠার লক্ষে সরকার ‘জাতীয় নির্বাচন (২০১৪, ২০১৮ ও ২০২৪) তদন্ত কমিশন’ গঠন করেছে।
২ ঘণ্টা আগেওয়ার্ল্ড ফুড ফোরামের ফ্ল্যাগশিপ ইভেন্টে যোগ দিতে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস আজ সকালে ইতালির রাজধানী রোমের উদ্দেশে ঢাকা ত্যাগ করেছেন। প্রধান উপদেষ্টা ও তাঁর সফরসঙ্গীদের বহনকারী বাংলাদেশ বিমানের একটি ফ্লাইট সকাল সাড়ে ১১টায় হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ছেড়ে যায়।
২ ঘণ্টা আগে