স্ট্রিম প্রতিবেদক
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) সক্রিয় ছাত্রসংগঠনগুলোর সঙ্গে উপাচার্যের বৈঠকের সময় ওয়াক আউট করেছে বামপন্থী ছাত্রসংগঠনগুলোর একাংশ।
আজ রোববার (১০ আগস্ট) বেলা তিনটা থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের আব্দুল মতিন চৌধুরী ভার্চ্যুয়াল ক্লাসরুমে শুরু হয় এই বৈঠক। বৈঠক শুরুর কিছুক্ষণ পরই ওয়াক আউট করেন সংগঠনগুলোর নেতারা।
ওয়াক আউট করা সংগঠনের মধ্যে রয়েছে ছাত্র ইউনিয়ন, সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্ট, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ (জাসদ)।
ওয়াক আউটের কারণ হিসেবে বৈঠকে ইসলামী ছাত্রশিবিরের উপস্থিতিকে দায়ী করেন তাঁরা। ঢাবি শাখার ছাত্র ইউনিয়নের একাংশের সভাপতি মেঘমল্লার বসু উপস্থিত সাংবাদিকদের বলেন, ‘ইসলামী ছাত্রশিবির, যারা কিনা ৯০-এর যেই সামাজিক চুক্তি, সেই সামাজিক চুক্তি অর্থাৎ পরিবেশ পরিষদের আন্ডারে এটি নিষিদ্ধ সংগঠন, তারা কীভাবে করে কোনো ধরনের প্রক্রিয়া ছাড়া এই ক্যাম্পাসে নরমালাইজড (স্বাভাবিক) হয়ে গেল এবং এই ক্যাম্পাসের প্রতিটি প্রোগ্রামে তারা অংশগ্রহণ করছে। তারা চিহ্নিত রাজাকারদের, চিহ্নিত পাকিস্তানপন্থী নেতাদেরকে এখানে সেলিব্রেট করার রাজনীতি করছে, সেই বিষয়ে আমরা ধিক্কার জানিয়ে গিয়েছি।’
মেঘমল্লার আরও বলেন, ‘আমরা বলতে চাই যে ছাত্রশিবিরকে যদি নরমালাইজ করতে হয়, ছাত্রশিবিরকে যদি ক্যাম্পাসের রাজনীতিতে ফেরাতে হয়, তাহলে এই প্রক্রিয়ার মাধ্যমে, বারবার প্রতারণার মাধ্যমে তা করা সম্ভব না।’
এর প্রতিক্রিয়ায় ঢাবি ছাত্রশিবিরের সভাপতি এস এম ফরহাদ সাংবাদিকদের বলেন, ‘এটা নিয়ে আমরা আসলে বিচলিত নই। এটা খুবই স্বাভাবিক। আওয়ামী লীগ যখন ২০১৪ সালে ১৫৩ আসন বিনা নির্বাচনে দখল করার মধ্য দিয়ে ক্ষমতায় আসছে, ছাত্রদল এবং শিবির যখন যৌথভাবে আন্দোলন পরিচালনার মধ্য দিয়ে সারা দেশে সেই আওয়ামী লীগকে ক্ষমতা থেকে হটানোর জন্য আন্দোলন পরিচালনা করছিল, তখন এই নির্দিষ্ট গ্রুপটা আমাদের সেই আন্দোলনকে ক্রিমিনালাইজ করেছিল। আওয়ামী লীগকে লং টার্ম (দীর্ঘমেয়াদী) ফ্যাসিবাদী করতে এমপাওয়ার (ক্ষমতায়ন) করেছিল।
সন্ধ্যায় এ বৈঠকের সিদ্ধান্ত সম্পর্কে ঢাবি উপাচার্য অধ্যাপক নিয়াজ আহমেদ খান সাংবাদিকদের বলেন, ‘আজকে যে সংগঠনগুলো অংশ নিয়েছে, তারা চমৎকার কিছু পরামর্শ দিয়েছে। এই আলোচনা আমাদের জিইয়ে রাখতে হবে। সময় লাগবে। এখনো আলোচনা চলছে।’
আজকের এই আলোচনায় ২৩টি ছাত্রসংগঠন অংশ নিয়েছিল।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) সক্রিয় ছাত্রসংগঠনগুলোর সঙ্গে উপাচার্যের বৈঠকের সময় ওয়াক আউট করেছে বামপন্থী ছাত্রসংগঠনগুলোর একাংশ।
আজ রোববার (১০ আগস্ট) বেলা তিনটা থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের আব্দুল মতিন চৌধুরী ভার্চ্যুয়াল ক্লাসরুমে শুরু হয় এই বৈঠক। বৈঠক শুরুর কিছুক্ষণ পরই ওয়াক আউট করেন সংগঠনগুলোর নেতারা।
ওয়াক আউট করা সংগঠনের মধ্যে রয়েছে ছাত্র ইউনিয়ন, সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্ট, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ (জাসদ)।
ওয়াক আউটের কারণ হিসেবে বৈঠকে ইসলামী ছাত্রশিবিরের উপস্থিতিকে দায়ী করেন তাঁরা। ঢাবি শাখার ছাত্র ইউনিয়নের একাংশের সভাপতি মেঘমল্লার বসু উপস্থিত সাংবাদিকদের বলেন, ‘ইসলামী ছাত্রশিবির, যারা কিনা ৯০-এর যেই সামাজিক চুক্তি, সেই সামাজিক চুক্তি অর্থাৎ পরিবেশ পরিষদের আন্ডারে এটি নিষিদ্ধ সংগঠন, তারা কীভাবে করে কোনো ধরনের প্রক্রিয়া ছাড়া এই ক্যাম্পাসে নরমালাইজড (স্বাভাবিক) হয়ে গেল এবং এই ক্যাম্পাসের প্রতিটি প্রোগ্রামে তারা অংশগ্রহণ করছে। তারা চিহ্নিত রাজাকারদের, চিহ্নিত পাকিস্তানপন্থী নেতাদেরকে এখানে সেলিব্রেট করার রাজনীতি করছে, সেই বিষয়ে আমরা ধিক্কার জানিয়ে গিয়েছি।’
মেঘমল্লার আরও বলেন, ‘আমরা বলতে চাই যে ছাত্রশিবিরকে যদি নরমালাইজ করতে হয়, ছাত্রশিবিরকে যদি ক্যাম্পাসের রাজনীতিতে ফেরাতে হয়, তাহলে এই প্রক্রিয়ার মাধ্যমে, বারবার প্রতারণার মাধ্যমে তা করা সম্ভব না।’
এর প্রতিক্রিয়ায় ঢাবি ছাত্রশিবিরের সভাপতি এস এম ফরহাদ সাংবাদিকদের বলেন, ‘এটা নিয়ে আমরা আসলে বিচলিত নই। এটা খুবই স্বাভাবিক। আওয়ামী লীগ যখন ২০১৪ সালে ১৫৩ আসন বিনা নির্বাচনে দখল করার মধ্য দিয়ে ক্ষমতায় আসছে, ছাত্রদল এবং শিবির যখন যৌথভাবে আন্দোলন পরিচালনার মধ্য দিয়ে সারা দেশে সেই আওয়ামী লীগকে ক্ষমতা থেকে হটানোর জন্য আন্দোলন পরিচালনা করছিল, তখন এই নির্দিষ্ট গ্রুপটা আমাদের সেই আন্দোলনকে ক্রিমিনালাইজ করেছিল। আওয়ামী লীগকে লং টার্ম (দীর্ঘমেয়াদী) ফ্যাসিবাদী করতে এমপাওয়ার (ক্ষমতায়ন) করেছিল।
সন্ধ্যায় এ বৈঠকের সিদ্ধান্ত সম্পর্কে ঢাবি উপাচার্য অধ্যাপক নিয়াজ আহমেদ খান সাংবাদিকদের বলেন, ‘আজকে যে সংগঠনগুলো অংশ নিয়েছে, তারা চমৎকার কিছু পরামর্শ দিয়েছে। এই আলোচনা আমাদের জিইয়ে রাখতে হবে। সময় লাগবে। এখনো আলোচনা চলছে।’
আজকের এই আলোচনায় ২৩টি ছাত্রসংগঠন অংশ নিয়েছিল।
শফিকুল আলম বলেন, ‘অতীতে অনেকেই “ক্যাঙারু কোর্ট” বসিয়ে ফাঁসি পেয়েছেন। আমরা চাই না বাংলাদেশে এ ধরনের বিচারব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা হোক। এ জন্য বিদেশি কনসালট্যান্ট নিয়োজিত করা হয়েছে, যেন কেউ অভিযোগ করতে না পারে যে বিদেশি এসে “ক্যাঙারু কোর্ট” বসিয়েছে।’
৪ ঘণ্টা আগেএরপর ইসি ১৫ দিনের সময়সীমা বেঁধে দলগুলোকে ঘাটতি পূরণের জন্য চিঠি দেয়। এ সময়সীমায় ৮০টি দল তাদের প্রয়োজনীয় নথিপত্র জমা দেয়। এ ছাড়া কিছু দল অতিরিক্ত সময়ের জন্য আবেদন করে। সর্বশেষ এই প্রক্রিয়ায় ১৬টি দল প্রাথমিক বাছাইয়ে উত্তীর্ণ হয়, যাদের মধ্যে জাতীয় নাগরিক পার্টি অন্যতম।
৫ ঘণ্টা আগে‘বড় ধরনের গণ-আন্দোলনের পর স্থিতিশীলতা ফিরতে সময় লাগে। আমরা এখন একটি পরিবর্তনশীল সময়ের মধ্যে আছি,’ স্বীকার করেন নাহিদ ইসলাম। তিনি ছিলেন আন্দোলনের অন্যতম ছাত্রনেতা এবং কয়েক মাস আগ পর্যন্তও অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা ছিলেন।
৬ ঘণ্টা আগে