স্ট্রিম প্রতিবেদক
জুলাই সনদ-২০২৫ বাস্তবায়নের উপায় নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে বৈঠকে চারটি মূল বিকল্প সুপারিশ পেয়েছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন।
আজ বৃহস্পতিবার (১১ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে জুলাই সনদ-২০২৫ বাস্তবায়নের উপায় নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে বৈঠকে করে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন।
রাজনৈতিক দলগুলোকে চারটি মূল বিকল্প সুপারিশ করেছে কমিশন। সুপারিশগুলো হলো—গণভোট, রাষ্ট্রপতির অধ্যাদেশ, নির্বাহী আদেশ এবং বিশেষ সাংবিধানিক আদেশ। তবে রাজনৈতিক দলগুলো এ বিষয়ে ভিন্ন মত প্রকাশ করেছে।
বৈঠকে কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ সভাপতিত্ব করেন। জামায়াত বিশেষ সাংবিধানিক আদেশের মাধ্যমে সনদ বাস্তবায়নের পক্ষে। গণসংহতি আন্দোলন চায় জনগণের মতামতের ভিত্তিতে আগামী সংসদকে সংবিধান সংস্কারের জন্য বাধ্য করতে। বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি আগামী সংসদে সনদ বাস্তবায়ন করতে চায়।
গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি বলেন, ‘বিদ্যমান সংবিধানেই মৌলিক বিষয়ে একমত হয়েছে। কমিশন যেসব বিষয়ে একমত হয়েছে, সেগুলো আগামী সংসদে বাস্তবায়ন করা হবে এবং প্রয়োজনীয় আইন তৈরি হবে। আমরা চাই আগামী সংসদ হবে সংবিধান সংস্কার পরিষদ, যারা দেশের মৌলিক সংস্কারের কাজ করবে এবং রাষ্ট্র পরিচালনাও করবে।’
বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেন, ‘জুলাই সনদ বাস্তবায়ন হবে আগামী জাতীয় সংসদে। রাষ্ট্রপতির অধ্যাদেশের মাধ্যমে এটি বাস্তবায়ন বিপজ্জনক হতে পারে, কারণ এতে ভবিষ্যতে রাষ্ট্রপতি এককভাবে সিদ্ধান্ত নিতে পারেন।’
বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের নায়েবে আমির ইউসুফ আশরাফ বলেন, ‘বিশেষ সাংবিধানিক আদেশের মাধ্যমে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন করতে হবে, কারণ নির্বাচিত সরকার তা কার্যকর করবে কিনা তা অনিশ্চিত।’
কমিশনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দলগুলো জুলাই সনদের বিভিন্ন বিষয় বাস্তবায়নের জন্য নানা প্রস্তাব দিয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে— পূর্ণাঙ্গ সনদ বা এর অংশ নিয়ে গণভোট, রাষ্ট্রপতির নির্বাহী ক্ষমতার মাধ্যমে বিশেষ সাংবিধানিক আদেশ, নির্বাচনের মাধ্যমে গণপরিষদ গঠন, ত্রয়োদশ সংসদে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের মাধ্যমে বাস্তবায়ন এবং সংবিধানের ১০৬ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী রাষ্ট্রপতির মাধ্যমে সুপ্রিম কোর্টের মতামত চাওয়া।
প্রাথমিক পর্যায়ে কমিশনের বিশেষজ্ঞ প্যানেল পাঁচটি পদ্ধতি সুপারিশ করে— অধ্যাদেশ, নির্বাহী আদেশ, গণভোট, বিশেষ সাংবিধানিক আদেশ এবং ১০৬ অনুচ্ছেদের মাধ্যমে সুপ্রিম কোর্টের মতামত। পরে আরও বিস্তারিত আলোচনার পর ভিন্নমতসহ সনদের বিষয়গুলো বাস্তবায়নের জন্য চারটি প্রধান পদ্ধতি চূড়ান্ত করা হয়— অধ্যাদেশ, নির্বাহী আদেশ, গণভোট এবং বিশেষ সাংবিধানিক আদেশ।
জুলাই সনদ-২০২৫ বাস্তবায়নের উপায় নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে বৈঠকে চারটি মূল বিকল্প সুপারিশ পেয়েছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন।
আজ বৃহস্পতিবার (১১ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে জুলাই সনদ-২০২৫ বাস্তবায়নের উপায় নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে বৈঠকে করে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন।
রাজনৈতিক দলগুলোকে চারটি মূল বিকল্প সুপারিশ করেছে কমিশন। সুপারিশগুলো হলো—গণভোট, রাষ্ট্রপতির অধ্যাদেশ, নির্বাহী আদেশ এবং বিশেষ সাংবিধানিক আদেশ। তবে রাজনৈতিক দলগুলো এ বিষয়ে ভিন্ন মত প্রকাশ করেছে।
বৈঠকে কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ সভাপতিত্ব করেন। জামায়াত বিশেষ সাংবিধানিক আদেশের মাধ্যমে সনদ বাস্তবায়নের পক্ষে। গণসংহতি আন্দোলন চায় জনগণের মতামতের ভিত্তিতে আগামী সংসদকে সংবিধান সংস্কারের জন্য বাধ্য করতে। বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি আগামী সংসদে সনদ বাস্তবায়ন করতে চায়।
গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি বলেন, ‘বিদ্যমান সংবিধানেই মৌলিক বিষয়ে একমত হয়েছে। কমিশন যেসব বিষয়ে একমত হয়েছে, সেগুলো আগামী সংসদে বাস্তবায়ন করা হবে এবং প্রয়োজনীয় আইন তৈরি হবে। আমরা চাই আগামী সংসদ হবে সংবিধান সংস্কার পরিষদ, যারা দেশের মৌলিক সংস্কারের কাজ করবে এবং রাষ্ট্র পরিচালনাও করবে।’
বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেন, ‘জুলাই সনদ বাস্তবায়ন হবে আগামী জাতীয় সংসদে। রাষ্ট্রপতির অধ্যাদেশের মাধ্যমে এটি বাস্তবায়ন বিপজ্জনক হতে পারে, কারণ এতে ভবিষ্যতে রাষ্ট্রপতি এককভাবে সিদ্ধান্ত নিতে পারেন।’
বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের নায়েবে আমির ইউসুফ আশরাফ বলেন, ‘বিশেষ সাংবিধানিক আদেশের মাধ্যমে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন করতে হবে, কারণ নির্বাচিত সরকার তা কার্যকর করবে কিনা তা অনিশ্চিত।’
কমিশনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দলগুলো জুলাই সনদের বিভিন্ন বিষয় বাস্তবায়নের জন্য নানা প্রস্তাব দিয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে— পূর্ণাঙ্গ সনদ বা এর অংশ নিয়ে গণভোট, রাষ্ট্রপতির নির্বাহী ক্ষমতার মাধ্যমে বিশেষ সাংবিধানিক আদেশ, নির্বাচনের মাধ্যমে গণপরিষদ গঠন, ত্রয়োদশ সংসদে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের মাধ্যমে বাস্তবায়ন এবং সংবিধানের ১০৬ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী রাষ্ট্রপতির মাধ্যমে সুপ্রিম কোর্টের মতামত চাওয়া।
প্রাথমিক পর্যায়ে কমিশনের বিশেষজ্ঞ প্যানেল পাঁচটি পদ্ধতি সুপারিশ করে— অধ্যাদেশ, নির্বাহী আদেশ, গণভোট, বিশেষ সাংবিধানিক আদেশ এবং ১০৬ অনুচ্ছেদের মাধ্যমে সুপ্রিম কোর্টের মতামত। পরে আরও বিস্তারিত আলোচনার পর ভিন্নমতসহ সনদের বিষয়গুলো বাস্তবায়নের জন্য চারটি প্রধান পদ্ধতি চূড়ান্ত করা হয়— অধ্যাদেশ, নির্বাহী আদেশ, গণভোট এবং বিশেষ সাংবিধানিক আদেশ।
রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা ও সহিংস বিক্ষোভের মধ্যে নেপালে আটকে পড়া বাংলাদেশের জাতীয় ফুটবল দলসহ ৫৮ জন দেশে ফিরে এসেছেন। বৃহস্পতিবার (১১ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) এ তথ্য জানিয়েছে।
১২ মিনিট আগেজাতীয় নাগরিক পার্টির সদস্যসচিব আখতার হোসেনকে ১৯৭৪ সালের বিশেষ ক্ষমতা আইনের মামলা থেকে অব্যাহতি দিয়েছেন আদালত। আজ বৃহস্পতিবার (১১ সেপ্টেম্বর) ঢাকার সপ্তম অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ ও বিশেষ ট্রাইব্যুনাল–১৫-এর বিচারক চার্জ গঠনের শুনানি শেষে এ রায় ঘোষণা করেন।
১৮ মিনিট আগেবাগেরহাটে আগামী সোম, মঙ্গল ও বুধবার (১৫-১৭ সেপ্টেম্বর) হরতালের ঘোষণা দিয়েছে সর্বদলীয় সম্মিলিত কমিটি। তার আগে আগামী রবিবার সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত জেলার সব সরকারি দপ্তরের সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালন করবে তারা।
৩১ মিনিট আগেপুলিশের অতিরিক্ত মহাপরিদর্শক ও পুলিশ সুপার পদমর্যাদার ১৪ কর্মকর্তাকে দেশের বিভিন্ন স্থানে বদলি করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ সেপ্টেম্বর) এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করেছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
১ ঘণ্টা আগে