২৭ মাস পর বাংলাদেশের মূল্যস্ফীতি নয় শতাংশের নিচে নেমেছে। তবে বাজারের নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দামে এর কোনো প্রভাব নেই। সাধারণ মানুষের আয়বৃদ্ধির হারও মূল্যস্ফীতির সঙ্গে তাল মেলাতে পারছে না। এই প্রেক্ষাপটে অর্থনীতিবিদেরা বলছেন, এই মূল্যস্ফীতি হ্রাস সাময়িক স্বস্তি দিলেও সংকট কাটেনি। বরং কাঠামোগত দুর্বলতা, আয় বৈষম্য এবং ব্যয় নিয়ন্ত্রণের ব্যর্থতা অর্থনীতির গভীরে থাকা সমস্যাগুলোকে আরও স্পষ্ট করে তুলছে।
মো. ইসতিয়াক
দীর্ঘ ২৭ মাস পর বাংলাদেশের মূল্যস্ফীতি নয় শতাংশের নিচে নেমেছে। জুন মাসে দেশের সাধারণ মূল্যস্ফীতি ছিল ৮ দশমিক ৪৮ শতাংশ, যা গত মে মাসের ৯ দশমিক ০৫ শতাংশ থেকে কম। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) তথ্যমতে, এটি ২০২৩ সালের মার্চের পর সর্বনিম্ন। তবে পণ্যের দাম এখনো বাড়ছে। এই প্রেক্ষাপটে অর্থনীতিবিদেরা বলছেন, এই উন্নয়ন স্বস্তির হলেও আত্মতৃপ্তির কোনো জায়গা নেই।
মূল্যস্ফীতির এই পতনের মূল কারণ খাদ্যপণ্যের দাম কমে আসা। জুন মাসে খাদ্য মূল্যস্ফীতি ৭ দশমিক ৩৯ শতাংশে নেমে এসেছে, যা মে মাসে ছিল ৮ দশমিক ৫৯ শতাংশ। তবে খাদ্যপণ্য ছাড়া অন্যান্য জিনিসের দাম খুব একটা কমেনি। খাদ্যবহির্ভূত মূল্যস্ফীতি নেমেছে ৯ দশমিক ৩৭ শতাংশে, যা আগের মাসে ছিল ৯ দশমিক ৪২ শতাংশ।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক সেলিম রায়হান স্ট্রিমকে বলেন, ‘এই পতন নিঃসন্দেহে স্বস্তিদায়ক। কিন্তু এই মুহূর্তে বলার সুযোগ নেই যে সংকট কেটে গেছে। স্থিতিশীল আবহাওয়া, বিনিময় হারে স্থিরতা এবং কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কঠোর মুদ্রানীতি এর (মূল্যস্ফীতি কমা) পেছনে ভূমিকা রেখেছে। তবে কাঠামোগত দুর্বলতা এখনো বিদ্যমান।’
বিশ্বব্যাংকের ঢাকা অফিসের সাবেক প্রধান অর্থনীতিবিদ জাহিদ হোসেন স্ট্রিমকে বলেন, ‘বছরের হিসাবে মূল্যস্ফীতি কিছুটা কমেছে ঠিকই, কিন্তু মাসের হিসাবে এখনো চিন্তার কারণ আছে। জুনে আগের মাসের তুলনায় জিনিসপত্রের দাম ০ দশমিক ৫৭ শতাংশ বেড়েছে। এর মধ্যে খাবারের দাম বেড়েছে ০ দশমিক ৯৫ শতাংশ এবং খাবার ছাড়া অন্য জিনিসের দাম বেড়েছে ০ দশমিক ২৭ শতাংশ।’
টিসিবির তথ্য অনুযায়ী, নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম বাড়ার প্রবণতা অব্যাহত রয়েছে। মাঝারি মানের চালের দাম কেজিপ্রতি ৬৫ টাকা থেকে বেড়ে এখন ৭০ টাকায় পৌঁছেছে। খোলা ময়দার দাম পাঁচ টাকা বেড়ে কেজিতে ৫৫ টাকা হয়েছে। আলুর দামও তিন থেকে পাঁচ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে। দেশি রসুনের দাম ১০ টাকা বেড়ে এখন ১১০ থেকে ১৫০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। ডিমের দাম প্রতি ডজনে এক থেকে তিন টাকা পর্যন্ত বেড়েছে। তবে কিছুটা স্বস্তির খবর হলো, ব্রয়লার মুরগির দাম কমে এখন কেজিতে ১৭০ টাকা হয়েছে।
২০২৪-২৫ অর্থবছরে গড় মূল্যস্ফীতি দাঁড়িয়েছে ১০ দশমিক ০৩ শতাংশ, যা সরকার নির্ধারিত ৬ দশমিক ৫ শতাংশ লক্ষ্যমাত্রা থেকে বেশি। এই পরিস্থিতিতে সবচেয়ে বেশি ভোগান্তিতে আছে নিম্ন ও মধ্যবিত্ত পরিবারগুলো। ইনস্টিটিউট ফর ইনক্লুসিভ ফাইন্যান্স অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের নির্বাহী পরিচালক মুস্তাফা কে মুজেরি স্ট্রিমকে বলেন, ‘এটি শুধু একটি সংখ্যা নয়, এটি একটি বাস্তব কষ্টের প্রতিফলন। সাধারণ মানুষের প্রকৃত আয় ক্রমাগত কমে যাচ্ছে।’
জুন মাসে জাতীয় মজুরি সূচক ৮ দশমিক ১৮ শতাংশে দাঁড়িয়েছে, যা মে মাসের ৮ দশমিক ২১ শতাংশ থেকে সামান্য কম। টানা ৪১ মাস ধরে মজুরি মূল্যস্ফীতির চেয়ে কম, অর্থাৎ প্রকৃত আয় হ্রাস পাচ্ছে।
মুস্তাফা কে মুজেরি বলেন, ‘সপ্তাহে সপ্তাহে দাম বাড়ছে। এতে জাতীয় গড় মূল্যস্ফীতিতে হয়ত প্রভাব পড়ে না, কিন্তু সাধারণ মানুষের পকেটে এর ভারি প্রভাব পড়ে।’
অর্থনীতিবিদেরা বলছেন, মূল্যস্ফীতি কমার পেছনে কেন্দ্রীয় ব্যাংক ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের কিছু গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ কাজ করেছে। জাহিদ হোসেন বলেন, ‘গত অক্টোবরের পর সুদের ঊর্ধ্বসীমা তুলে নেওয়ার ফলে মুদ্রানীতির কড়াকড়ি এখন ফল দিতে শুরু করেছে।’
সরকার বাজার মনিটরিং জোরদার করেছে, সরবরাহব্যবস্থা উন্নত করেছে এবং বিনিময় হারকে আরও নমনীয় করেছে। চাল, পেঁয়াজ, কাঁচামরিচের মতো পণ্যের দামও নিয়ন্ত্রণে রয়েছে, যা নজরদারি ও দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার ফল বলেই মনে করা হচ্ছে।
তবে সেলিম রায়হান সতর্ক করে বলেন , ‘একটা ভালো মাস চলমান মানেই ইতিবাচক ধারার সূচনা নয়। বৈশ্বিক পণ্যের বাজার এখনো অস্থিতিশীল এবং আমাদের অভ্যন্তরীণ লজিস্টিক ব্যবস্থাও দুর্বল।’
বিবিএস জানায়, ২০২৪-২৫ অর্থবছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ) দেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৪ দশমিক ৮৬ শতাংশ, যা গত বছরের একই সময়ের তুলনায় কিছুটা বেশি (৪ দশমিক ৬২ শতাংশ)।
তবে আগের দুই প্রান্তিকে প্রবৃদ্ধি ছিল যথাক্রমে ১ দশমিক ৯৬ শতাংশ ও ৪ দশমিক ৪৮ শতাংশ—যা করোনার আগের সময়ের চেয়ে অনেক কম এবং কর্মসংস্থান ও আয়ের প্রবৃদ্ধির জন্য যথেষ্ট নয়।
অর্থনীতিবিদেরা বলছেন, মূল্যস্ফীতির এই সাময়িক পতন যতটা স্বস্তি দিচ্ছে, তা ভবিষ্যতের জন্য ঠিক ততটাই সতর্কবার্তা বহন করছে।
জাহিদ হোসেন বলেন, ‘সামনের মুদ্রানীতি ঘোষণায় অবশ্যই মূল্যস্ফীতির নিয়ন্ত্রণকে অগ্রাধিকার দিতে হবে। এখন কোনো রাজনৈতিক চাপ বা স্বল্পমেয়াদি চিন্তা গ্রহণযোগ্য নয়।’
সেলিম রায়হান বলেন, ‘টেকসই উন্নতির জন্য সুদের হার সামান্য পরিবর্তন যথেষ্ট নয়। আমাদের কৃষি ও শিল্প উৎপাদনে বিনিয়োগ, সরবরাহব্যবস্থায় স্থিতিশীলতা এবং মজুরি বৃদ্ধি নিশ্চিত করতে হবে।’
জুন মাসে মুদ্রাস্ফীতি কমে আসা সাময়িক স্বস্তি দিলেও বাংলাদেশের অর্থনীতি এখনো বহুমুখী দুর্বলতায় জর্জরিত। এই লড়াইয়ের সমাধান শুধু নীতিনির্ধারকদের কক্ষে নয়, বরং নির্ধারিত হবে বাজারে চালের বস্তা আর শ্রমিকের মাসিক বেতনের খাতায়।
দীর্ঘ ২৭ মাস পর বাংলাদেশের মূল্যস্ফীতি নয় শতাংশের নিচে নেমেছে। জুন মাসে দেশের সাধারণ মূল্যস্ফীতি ছিল ৮ দশমিক ৪৮ শতাংশ, যা গত মে মাসের ৯ দশমিক ০৫ শতাংশ থেকে কম। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) তথ্যমতে, এটি ২০২৩ সালের মার্চের পর সর্বনিম্ন। তবে পণ্যের দাম এখনো বাড়ছে। এই প্রেক্ষাপটে অর্থনীতিবিদেরা বলছেন, এই উন্নয়ন স্বস্তির হলেও আত্মতৃপ্তির কোনো জায়গা নেই।
মূল্যস্ফীতির এই পতনের মূল কারণ খাদ্যপণ্যের দাম কমে আসা। জুন মাসে খাদ্য মূল্যস্ফীতি ৭ দশমিক ৩৯ শতাংশে নেমে এসেছে, যা মে মাসে ছিল ৮ দশমিক ৫৯ শতাংশ। তবে খাদ্যপণ্য ছাড়া অন্যান্য জিনিসের দাম খুব একটা কমেনি। খাদ্যবহির্ভূত মূল্যস্ফীতি নেমেছে ৯ দশমিক ৩৭ শতাংশে, যা আগের মাসে ছিল ৯ দশমিক ৪২ শতাংশ।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক সেলিম রায়হান স্ট্রিমকে বলেন, ‘এই পতন নিঃসন্দেহে স্বস্তিদায়ক। কিন্তু এই মুহূর্তে বলার সুযোগ নেই যে সংকট কেটে গেছে। স্থিতিশীল আবহাওয়া, বিনিময় হারে স্থিরতা এবং কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কঠোর মুদ্রানীতি এর (মূল্যস্ফীতি কমা) পেছনে ভূমিকা রেখেছে। তবে কাঠামোগত দুর্বলতা এখনো বিদ্যমান।’
বিশ্বব্যাংকের ঢাকা অফিসের সাবেক প্রধান অর্থনীতিবিদ জাহিদ হোসেন স্ট্রিমকে বলেন, ‘বছরের হিসাবে মূল্যস্ফীতি কিছুটা কমেছে ঠিকই, কিন্তু মাসের হিসাবে এখনো চিন্তার কারণ আছে। জুনে আগের মাসের তুলনায় জিনিসপত্রের দাম ০ দশমিক ৫৭ শতাংশ বেড়েছে। এর মধ্যে খাবারের দাম বেড়েছে ০ দশমিক ৯৫ শতাংশ এবং খাবার ছাড়া অন্য জিনিসের দাম বেড়েছে ০ দশমিক ২৭ শতাংশ।’
টিসিবির তথ্য অনুযায়ী, নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম বাড়ার প্রবণতা অব্যাহত রয়েছে। মাঝারি মানের চালের দাম কেজিপ্রতি ৬৫ টাকা থেকে বেড়ে এখন ৭০ টাকায় পৌঁছেছে। খোলা ময়দার দাম পাঁচ টাকা বেড়ে কেজিতে ৫৫ টাকা হয়েছে। আলুর দামও তিন থেকে পাঁচ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে। দেশি রসুনের দাম ১০ টাকা বেড়ে এখন ১১০ থেকে ১৫০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। ডিমের দাম প্রতি ডজনে এক থেকে তিন টাকা পর্যন্ত বেড়েছে। তবে কিছুটা স্বস্তির খবর হলো, ব্রয়লার মুরগির দাম কমে এখন কেজিতে ১৭০ টাকা হয়েছে।
২০২৪-২৫ অর্থবছরে গড় মূল্যস্ফীতি দাঁড়িয়েছে ১০ দশমিক ০৩ শতাংশ, যা সরকার নির্ধারিত ৬ দশমিক ৫ শতাংশ লক্ষ্যমাত্রা থেকে বেশি। এই পরিস্থিতিতে সবচেয়ে বেশি ভোগান্তিতে আছে নিম্ন ও মধ্যবিত্ত পরিবারগুলো। ইনস্টিটিউট ফর ইনক্লুসিভ ফাইন্যান্স অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের নির্বাহী পরিচালক মুস্তাফা কে মুজেরি স্ট্রিমকে বলেন, ‘এটি শুধু একটি সংখ্যা নয়, এটি একটি বাস্তব কষ্টের প্রতিফলন। সাধারণ মানুষের প্রকৃত আয় ক্রমাগত কমে যাচ্ছে।’
জুন মাসে জাতীয় মজুরি সূচক ৮ দশমিক ১৮ শতাংশে দাঁড়িয়েছে, যা মে মাসের ৮ দশমিক ২১ শতাংশ থেকে সামান্য কম। টানা ৪১ মাস ধরে মজুরি মূল্যস্ফীতির চেয়ে কম, অর্থাৎ প্রকৃত আয় হ্রাস পাচ্ছে।
মুস্তাফা কে মুজেরি বলেন, ‘সপ্তাহে সপ্তাহে দাম বাড়ছে। এতে জাতীয় গড় মূল্যস্ফীতিতে হয়ত প্রভাব পড়ে না, কিন্তু সাধারণ মানুষের পকেটে এর ভারি প্রভাব পড়ে।’
অর্থনীতিবিদেরা বলছেন, মূল্যস্ফীতি কমার পেছনে কেন্দ্রীয় ব্যাংক ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের কিছু গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ কাজ করেছে। জাহিদ হোসেন বলেন, ‘গত অক্টোবরের পর সুদের ঊর্ধ্বসীমা তুলে নেওয়ার ফলে মুদ্রানীতির কড়াকড়ি এখন ফল দিতে শুরু করেছে।’
সরকার বাজার মনিটরিং জোরদার করেছে, সরবরাহব্যবস্থা উন্নত করেছে এবং বিনিময় হারকে আরও নমনীয় করেছে। চাল, পেঁয়াজ, কাঁচামরিচের মতো পণ্যের দামও নিয়ন্ত্রণে রয়েছে, যা নজরদারি ও দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার ফল বলেই মনে করা হচ্ছে।
তবে সেলিম রায়হান সতর্ক করে বলেন , ‘একটা ভালো মাস চলমান মানেই ইতিবাচক ধারার সূচনা নয়। বৈশ্বিক পণ্যের বাজার এখনো অস্থিতিশীল এবং আমাদের অভ্যন্তরীণ লজিস্টিক ব্যবস্থাও দুর্বল।’
বিবিএস জানায়, ২০২৪-২৫ অর্থবছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ) দেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৪ দশমিক ৮৬ শতাংশ, যা গত বছরের একই সময়ের তুলনায় কিছুটা বেশি (৪ দশমিক ৬২ শতাংশ)।
তবে আগের দুই প্রান্তিকে প্রবৃদ্ধি ছিল যথাক্রমে ১ দশমিক ৯৬ শতাংশ ও ৪ দশমিক ৪৮ শতাংশ—যা করোনার আগের সময়ের চেয়ে অনেক কম এবং কর্মসংস্থান ও আয়ের প্রবৃদ্ধির জন্য যথেষ্ট নয়।
অর্থনীতিবিদেরা বলছেন, মূল্যস্ফীতির এই সাময়িক পতন যতটা স্বস্তি দিচ্ছে, তা ভবিষ্যতের জন্য ঠিক ততটাই সতর্কবার্তা বহন করছে।
জাহিদ হোসেন বলেন, ‘সামনের মুদ্রানীতি ঘোষণায় অবশ্যই মূল্যস্ফীতির নিয়ন্ত্রণকে অগ্রাধিকার দিতে হবে। এখন কোনো রাজনৈতিক চাপ বা স্বল্পমেয়াদি চিন্তা গ্রহণযোগ্য নয়।’
সেলিম রায়হান বলেন, ‘টেকসই উন্নতির জন্য সুদের হার সামান্য পরিবর্তন যথেষ্ট নয়। আমাদের কৃষি ও শিল্প উৎপাদনে বিনিয়োগ, সরবরাহব্যবস্থায় স্থিতিশীলতা এবং মজুরি বৃদ্ধি নিশ্চিত করতে হবে।’
জুন মাসে মুদ্রাস্ফীতি কমে আসা সাময়িক স্বস্তি দিলেও বাংলাদেশের অর্থনীতি এখনো বহুমুখী দুর্বলতায় জর্জরিত। এই লড়াইয়ের সমাধান শুধু নীতিনির্ধারকদের কক্ষে নয়, বরং নির্ধারিত হবে বাজারে চালের বস্তা আর শ্রমিকের মাসিক বেতনের খাতায়।
দেশের জনপ্রিয় অনলাইন টিকিট বুকিং প্রতিষ্ঠান ফ্লাইট এক্সপার্টের ফেসবুক পেজ সচল থাকলেও বন্ধ দেখাচ্ছে ওয়েবসাইট। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন অনেক গ্রাহক। সবশেষ শনিবার সন্ধ্যা সাতটায় বাংলা স্ট্রিম ফ্লাইট এক্সপার্টের হটলাইন নাম্বারে যোগাযোগ করার চেষ্টা করলে, তা বন্ধ দেখায়।
২ ঘণ্টা আগেযে বাহিনীর লোকই জড়িত থাকবে, কাউকেই ছাড় দেওয়া হবে না। সবাইকেই আইনের আওতায় নিয়ে আসা হবে।
২ ঘণ্টা আগেরহস্য-রোমাঞ্চ ধারার জনপ্রিয় ঔপন্যাসিক আগাথা ক্রিস্টির জীবনের একটা বড় সময় কেটেছে ইরাকে। রাজধানী বাগদাদের টাইগ্রিস নদীর তীরে মনোরোম একটি বাড়িতে থাকতেন ‘কুইন অব ক্রাইম’ নামে পরিচিত এই লেখিকা।
৩ ঘণ্টা আগেপ্রেসক্লাব ততক্ষণে লোকে লোকারণ্য। একটু দূরে পল্টনে দাঁড়িয়েও তার কোনো আঁচ পাওয়া যায়নি। নানা কিসিমের লোক তখন প্রেসক্লাবে জড়ো হয়েছেন। কেউ হাতে প্ল্যাকার্ড নিয়ে এসেছেন, কেউ পোস্টার। কেউ কেউ আবার দলবেঁধে এসেছেন। সঙ্গে নিয়ে এসেছেন ঢাউস সাইজের ব্যানার।
৫ ঘণ্টা আগে