ভাষা আন্দোলনের অন্যতম সংগ্রামী, লেখক ও রবীন্দ্রবিশেষজ্ঞ আহমদ রফিকের প্রতি কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে সর্বস্তরের মানুষ শেষ শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন।
স্ট্রিম প্রতিবেদক
ভাষা আন্দোলনের অন্যতম সংগ্রামী, লেখক ও রবীন্দ্রবিশেষজ্ঞ আহমদ রফিকের প্রতি কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে সর্বস্তরের মানুষ শেষ শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন।
শনিবার (৪ সেপ্টেম্বর) সকালে তাঁর মরদেহ সেখানে নেওয়া হলে নানা শ্রেণিপেশার মানুষ সারিবদ্ধভাবে দাঁড়িয়ে এই ভাষাসৈনিকের প্রতি শ্রদ্ধা জানান।
শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে আহমদ রফিকের শেষ ইচ্ছা অনুযায়ী তাঁর মরদেহ রাজধানীর বারডেম হাসপাতালে দান করা হবে বলে জানিয়েছে তার নামে গড়া আহমদ রফিক ফাউন্ডেশন।
শহীদ মিনারে ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে জানানো হয়, কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে কফিনটি শোকযাত্রার মাধ্যমে নেওয়া হবে ইব্রাহিম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে (বারডেম)। মেডিকেল শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ ও গবেষণার জন্যই তিনি মরণোত্তর দেহ দান করে গেছেন।
গত বৃহস্পতিবার রাত ১০টা ১২ মিনিটে বারডেম হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান আহমদ রফিক। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৯৬ বছর। দীর্ঘদিন ধরে তিনি ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, ক্রনিক কিডনি ফেইলিওর, আলঝেইমার্স, পারকিনসন্স রোগ, ফুসফুসের সংক্রমণসহ নানা জটিল রোগে ভুগছিলেন।
১৯২৯ সালের ১২ সেপ্টেম্বর ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় জন্মগ্রহণ করেন আহমদ রফিক। ২০০৬ সালে তাঁর স্ত্রী মারা যান। তাঁদের কোনো সন্তান ছিল না। জীবনের শেষ সময় পর্যন্ত তিনি রাজধানীর নিউ ইস্কাটনের গাউসনগরের একটি ভাড়া বাসায় একা জীবনযাপন করেন।
ভাষা আন্দোলনের ইতিহাস রচনায় তাঁর অবদান অনন্য। শতাধিক গ্রন্থের রচয়িতা ও সম্পাদক আহমদ রফিক পেয়েছেন একুশে পদক, বাংলা একাডেমি পুরস্কারসহ বহু সম্মাননা। দুই বাংলার রবীন্দ্রচর্চায় তাঁর ভূমিকা স্বীকৃত হয় কলকাতার টেগর রিসার্চ ইনস্টিটিউটের দেওয়া ‘রবীন্দ্রতত্ত্বাচার্য’ উপাধির মাধ্যমে।
এই মহান ভাষাসংগ্রামীর প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানাতে রাজনীতিক, সাহিত্যিক, শিক্ষক, সংস্কৃতিকর্মীসহ বিভিন্ন সংগঠন ও প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিরা শহীদ মিনারে উপস্থিত হন। ভাসানী জনশক্তি পার্টি, বাংলাদেশ ছাত্র ফেডারেশন, কেন্দ্রীয় খেলাঘর ও বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়নসহ বিভিন্ন সংগঠনের পক্ষ থেকে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়।
ভাষা আন্দোলনের অন্যতম সংগ্রামী, লেখক ও রবীন্দ্রবিশেষজ্ঞ আহমদ রফিকের প্রতি কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে সর্বস্তরের মানুষ শেষ শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন।
শনিবার (৪ সেপ্টেম্বর) সকালে তাঁর মরদেহ সেখানে নেওয়া হলে নানা শ্রেণিপেশার মানুষ সারিবদ্ধভাবে দাঁড়িয়ে এই ভাষাসৈনিকের প্রতি শ্রদ্ধা জানান।
শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে আহমদ রফিকের শেষ ইচ্ছা অনুযায়ী তাঁর মরদেহ রাজধানীর বারডেম হাসপাতালে দান করা হবে বলে জানিয়েছে তার নামে গড়া আহমদ রফিক ফাউন্ডেশন।
শহীদ মিনারে ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে জানানো হয়, কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে কফিনটি শোকযাত্রার মাধ্যমে নেওয়া হবে ইব্রাহিম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে (বারডেম)। মেডিকেল শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ ও গবেষণার জন্যই তিনি মরণোত্তর দেহ দান করে গেছেন।
গত বৃহস্পতিবার রাত ১০টা ১২ মিনিটে বারডেম হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান আহমদ রফিক। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৯৬ বছর। দীর্ঘদিন ধরে তিনি ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, ক্রনিক কিডনি ফেইলিওর, আলঝেইমার্স, পারকিনসন্স রোগ, ফুসফুসের সংক্রমণসহ নানা জটিল রোগে ভুগছিলেন।
১৯২৯ সালের ১২ সেপ্টেম্বর ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় জন্মগ্রহণ করেন আহমদ রফিক। ২০০৬ সালে তাঁর স্ত্রী মারা যান। তাঁদের কোনো সন্তান ছিল না। জীবনের শেষ সময় পর্যন্ত তিনি রাজধানীর নিউ ইস্কাটনের গাউসনগরের একটি ভাড়া বাসায় একা জীবনযাপন করেন।
ভাষা আন্দোলনের ইতিহাস রচনায় তাঁর অবদান অনন্য। শতাধিক গ্রন্থের রচয়িতা ও সম্পাদক আহমদ রফিক পেয়েছেন একুশে পদক, বাংলা একাডেমি পুরস্কারসহ বহু সম্মাননা। দুই বাংলার রবীন্দ্রচর্চায় তাঁর ভূমিকা স্বীকৃত হয় কলকাতার টেগর রিসার্চ ইনস্টিটিউটের দেওয়া ‘রবীন্দ্রতত্ত্বাচার্য’ উপাধির মাধ্যমে।
এই মহান ভাষাসংগ্রামীর প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানাতে রাজনীতিক, সাহিত্যিক, শিক্ষক, সংস্কৃতিকর্মীসহ বিভিন্ন সংগঠন ও প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিরা শহীদ মিনারে উপস্থিত হন। ভাসানী জনশক্তি পার্টি, বাংলাদেশ ছাত্র ফেডারেশন, কেন্দ্রীয় খেলাঘর ও বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়নসহ বিভিন্ন সংগঠনের পক্ষ থেকে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়।
নৌপরিবহন উপদেষ্টা অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ড. এম সাখাওয়াত হোসেনের সঙ্গে ইন্টারন্যাশনাল মেরিটাইম অর্গানাইজেশন (আইএমও)-এর মহাসচিব আর্সেনিও ডোমিনগেজ বৈঠক করেছেন। সম্প্রতি দুবাইয়ে হওয়া এ বৈঠকে পারস্পরিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয়ে আলোচনা হয়।
৩০ মিনিট আগেপ্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, ‘বিশ্বে বিরাজমান অস্থিতিশীল অবস্থা দূরীকরণ ও বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠায় বুদ্ধের শিক্ষা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে।’
৩১ মিনিট আগেজেন-জি বা ‘জেনারেশন জুমার্স’। অধুনা দুনিয়ায় বহুল আলোচিত একটি প্রজন্ম-পরিভাষা। জন্ম থেকেই ডিজিটাল প্রযুক্তির সংস্পর্শে আসা এরা প্রথম প্রজন্ম। উন্নত দেশ হোক বা উন্নয়নশীল সমাজ, জেন-জিরা নানা উপায়ে নাড়িয়ে দিচ্ছে প্রচলিত শাসন, সংস্কৃতি ও চিন্তার কাঠামো। তাঁদের ভাষা, অভিব্যক্তি আর প্রতিক্রিয়া অনেক ক্ষেত্র
২ ঘণ্টা আগেটিসিবির দেওয়া তথ্যমতে, প্রতি মাসে প্রায় ২০ মিলিয়ন (দুই কোটি) লিটার সয়াবিন তেলের চাহিদা রয়েছে, যার অধিকাংশই স্থানীয় সরবরাহকারীদের কাছ থেকে সংগ্রহ করে সংস্থাটি। তবে সরকার নির্ধারিত দামে অনেক প্রতিষ্ঠানই এখন দরপত্রে অংশ নেয় না। ফলে নিয়মিত তেল সরবরাহে হিমশিম অবস্থা তাদের।
২ ঘণ্টা আগে