.png)

যেদিন থেকে 'তিন গোয়েন্দা' লেখা শুরু করি সেদিন থেকে কিশোর, মুসা ও রবিন চরিত্রই প্রিয়। এবং এখন অব্দি প্রিয়। এর বাইরে আর প্রিয় চরিত্র নেই।



শহীদ মিনার থেকে সৈয়দ মনজুরুল ইসলামের মরদেহ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় মসজিদে নেওয়া হয়। সেখানে বাদ জোহর তাঁর নামাজের জানাজা অনুষ্ঠিত হয়েছে। এরপর মিরপুর বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে তাঁকে দাফনের কথা রয়েছে।

গ্রামীণ জীবন ও সংগ্রাম দেখা সুলতান ছোটবেলা থেকেই চিত্রা নদীর পাড়ে আঁকেন কৃষক-কৃষাণীর শরীরের গঠন, গরু, মহিষ, নৌকা, আর প্রাকৃতিক সৌন্দর্য। কৃষকদের তিনি নায়ক মনে করতেন। তাই এস এম সুলতানের চিত্রকর্মে পেশী সর্বাধিক গুরুত্ব পেয়েছিল। এই কিংবদন্তির প্রয়াণ দিবসে স্ট্রিমের পক্ষ থেকে বিনম্র শ্রদ্ধা জানাই।

কবে দেখা হলো সুলতানের সাথে, কেমন ছিলো সেই দিনগুলো! কীভাবে ভাবতেন সুলতান? নির্মাতা নুরুল আলম আতিকের চোখে শিল্পী সুলতান কেমন ছিলেন জানতে দেখুন শিল্পীর প্রয়াণ দিবসে স্ট্রিমের বিশেষ এই সাক্ষাৎকার।

১৯৬৭ সালের ৮ই অক্টোবর বলিভিয়ার সেনাবাহিনীর হাতে তিনি বন্দী হন। পরদিন, ৯ই অক্টোবর, মাত্র ৩৯ বছর বয়সে তাঁকে হত্যা করা হয়। তাঁর মৃত্যু সত্ত্বেও, চে গুয়েভারা আজও বিশ্বজুড়ে শোষণমুক্ত সমাজ প্রতিষ্ঠার স্বপ্নে বিভোর তরুণদের কাছে প্রতিরোধের এবং আদর্শের এক অমর প্রতীক হিসেবে বিরাজ করছেন।

শহিদ মিনারে আহমদ রফিককে শ্রদ্ধা জানালেন সর্বস্তরের মানুষ

শহীদ মিনারে ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে জানানো হয়, কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে কফিনটি শোকযাত্রার মাধ্যমে নেওয়া হবে ইব্রাহিম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে (বারডেম)। মেডিকেল শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ ও গবেষণার জন্যই তিনি মরণোত্তর দেহ দান করে গেছেন।

আহমদ রফিক ছিলেন ভাষা আন্দোলনের ইতিহাসের শেষ জীবন্ত স্তম্ভ। তাঁর কুঞ্জিত চামড়ার ভাঁজে ভাঁজে লুকিয়ে ছিল মিছিল, স্লোগান, কাঁদানে গ্যাস, গ্রেপ্তারি পরোয়ানা, আত্মগোপন, ফেরার জীবন… আরও কত রোমাঞ্চকর ইতিহাস।

ভাষাসৈনিক আহমদ রফিক কিছুক্ষণ আগে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেছেন। তাঁকে নিয়ে স্মৃতিচারণ করেছেন লেখক ও অধ্যাপক ভীষ্মদেব চৌধুরী।

জেন গুডঅল নামটি কানে এলেই যে ছবিটি চোখে সামনে ভেসে ওঠে, তা একজন স্বর্ণকেশী তরুণীর। আলগোছে বসে সামনের দিকে একটি হাত আলতো বাড়িয়ে দিয়েছেন, তাঁর মুখমণ্ডল খুব একটা দৃশ্যমান নয়। তাঁর বাড়িয়ে দেওয়া হাত ছোঁয়ার জন্য একটি আবেগী হাত ইতস্তত বাড়িয়ে দিয়েছে অপরপ্রান্ত থেকে এক শিশু শিম্পাঞ্জি।

আসামের গোয়াহাটির রাস্তা জনসমুদ্রের উত্তাল ঢেউয়ে থেমে আছে গত কয়েকদিন ধরে। চোখে পানি, হাতে ফুল ও মুখে প্রিয় কোনো গানের সুরে সারা ভারত থেকে অসংখ্য মানুষ ছুটে এসেছিল আসামের সবচেয়ে জনপ্রিয় এন্টারটেইনার, মিউজিশিয়ান জুবিন গার্গকে শেষ বিদায় জানাতে । তারই বিস্তারিত উত্তর জানুন আজকের স্ট্রিম ওয়াচে।

সাম্রাজ্যবাদ নিয়ে জানতে হলে বদরুদ্দীন উমরের কাছে যেতে হবে: আনু মুহাম্মদ

বদরুদ্দীন উমর শিখিয়েছিলেন ইতিহাস অতীত নয়

আমি তাঁর রাজনৈতিক দর্শনের সঙ্গে পুরোপুরি একমত নই, তবে বিরোধও নেই