স্ট্রিম প্রতিবেদক
জুলাই জাতীয় সনদ হাতে না পাওয়া এবং স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র (প্রক্লেমেশন অব ইনডিপেনডেন্টস) থাকা না থাকা নিয়ে অনিশ্চয়তার কারণে সনদে স্বাক্ষর করেনি ড. কামাল হোসেনের নেতৃত্বাধীন দল গণফোরাম। তবে অনিশ্চয়তা দূর হওয়ায় দলটি পরে জুলাই সনদে স্বাক্ষর করবে বলে নিশ্চিত করেছে।
আজ শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) বিকেলে জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেন গণফোরামের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা জ্যেষ্ঠ অ্যাডভোকেট সুব্রত চৌধুরী এবং দলটির সাধারণ সম্পাদক ডা. মো. মিজানুর রহমান।
দলটি বলছে, সংবিধানের ১৫০(২) অনুচ্ছেদ বিলুপ্ত করা হবে বলে ঐকমত্য কমিশনের আলোচনায় জানানো হয়েছিল। তখন পঞ্চম, ষষ্ঠ ও সপ্তম তফসিল রাখা হবে না বলেও জানানো হয়েছিল। তখন গণফোরাম বলেছিল, এটি সংশোধন করে স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র রাখা হলে তারা স্বাক্ষর করবে। সে সময় এটি সংশোধনের আশ্বাস দেওয়া হয়েছিল।
গণফোরামের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি সুব্রত চৌধুরী স্ট্রিমকে বলেন, ‘জুলাই সনদ নিয়ে আমাদের কিছু নোট অব ডিসেন্ট আছে। যেমন মুক্তিযুদ্ধ এবং এ সংক্রান্ত বিষয়াদি, সংবিধানের মূলনীতি—বাঙালি জাতীয়তাবাদ, সবাইকে বাংলাদেশি করা...এরকম আরও কয়েকটি বিষয় আছে। তবে আমাদের মূল বক্তব্য ছিল, স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র নিয়ে, যেটি না থাকলে আমাদের ঊনসত্তর থাকে না, মুক্তিযুদ্ধ থাকে না। প্রথমে বলা হয়েছিল স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র বাদ দেওয়া হবে, আমরা এতে আপত্তি জানিয়েছিলাম।’
সুব্রত চৌধুরী বলেন, ‘মঞ্চে গিয়ে দেখি, আমাদের শুধু অঙ্গীকারনামা দেওয়া হয়েছে, জুলাই সনদ দেওয়া হয়নি। এ কারণে আমাদের দাবি মানা হয়েছে কি না, তা নিশ্চিত ছিলাম না। অনুষ্ঠান শেষে বের হওয়ার সময় আমাদের হাতে জুলাই সনদের মূল কপি ধরিয়ে দেওয়া হয়। আসার পথে আমরা দেখেছি, আমাদের দাবি মানা হয়েছে। জুলাই সনদে সেটি যুক্ত করা হয়েছে। ফলে আমরা এটি পরে স্বাক্ষর করে দেব।’
আজকের সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে ‘জুলাই জাতীয় সনদ ২০২৫’–এ স্বাক্ষর করেছেন প্রধান উপদেষ্টা ও বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিরা। বিকেল পাঁচটা পাঁচ মিনিটে প্রথমে বিএনপি, জামায়াতে ইসলামী, এবি পার্টি, গণসংহতি আন্দোলন, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জেএসডি) এবং গণঅধিকার পরিষদসহ ২৪টি দল স্বাক্ষর করে। এরপর পাঁচটা সাত মিনিটে সনদে স্বাক্ষর করেন প্রধান উপদেষ্টা। স্বাক্ষরের পর তাঁরা সনদ উঁচিয়ে ধরে দেখান।
জুলাই জাতীয় সনদ হাতে না পাওয়া এবং স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র (প্রক্লেমেশন অব ইনডিপেনডেন্টস) থাকা না থাকা নিয়ে অনিশ্চয়তার কারণে সনদে স্বাক্ষর করেনি ড. কামাল হোসেনের নেতৃত্বাধীন দল গণফোরাম। তবে অনিশ্চয়তা দূর হওয়ায় দলটি পরে জুলাই সনদে স্বাক্ষর করবে বলে নিশ্চিত করেছে।
আজ শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) বিকেলে জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেন গণফোরামের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা জ্যেষ্ঠ অ্যাডভোকেট সুব্রত চৌধুরী এবং দলটির সাধারণ সম্পাদক ডা. মো. মিজানুর রহমান।
দলটি বলছে, সংবিধানের ১৫০(২) অনুচ্ছেদ বিলুপ্ত করা হবে বলে ঐকমত্য কমিশনের আলোচনায় জানানো হয়েছিল। তখন পঞ্চম, ষষ্ঠ ও সপ্তম তফসিল রাখা হবে না বলেও জানানো হয়েছিল। তখন গণফোরাম বলেছিল, এটি সংশোধন করে স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র রাখা হলে তারা স্বাক্ষর করবে। সে সময় এটি সংশোধনের আশ্বাস দেওয়া হয়েছিল।
গণফোরামের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি সুব্রত চৌধুরী স্ট্রিমকে বলেন, ‘জুলাই সনদ নিয়ে আমাদের কিছু নোট অব ডিসেন্ট আছে। যেমন মুক্তিযুদ্ধ এবং এ সংক্রান্ত বিষয়াদি, সংবিধানের মূলনীতি—বাঙালি জাতীয়তাবাদ, সবাইকে বাংলাদেশি করা...এরকম আরও কয়েকটি বিষয় আছে। তবে আমাদের মূল বক্তব্য ছিল, স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র নিয়ে, যেটি না থাকলে আমাদের ঊনসত্তর থাকে না, মুক্তিযুদ্ধ থাকে না। প্রথমে বলা হয়েছিল স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র বাদ দেওয়া হবে, আমরা এতে আপত্তি জানিয়েছিলাম।’
সুব্রত চৌধুরী বলেন, ‘মঞ্চে গিয়ে দেখি, আমাদের শুধু অঙ্গীকারনামা দেওয়া হয়েছে, জুলাই সনদ দেওয়া হয়নি। এ কারণে আমাদের দাবি মানা হয়েছে কি না, তা নিশ্চিত ছিলাম না। অনুষ্ঠান শেষে বের হওয়ার সময় আমাদের হাতে জুলাই সনদের মূল কপি ধরিয়ে দেওয়া হয়। আসার পথে আমরা দেখেছি, আমাদের দাবি মানা হয়েছে। জুলাই সনদে সেটি যুক্ত করা হয়েছে। ফলে আমরা এটি পরে স্বাক্ষর করে দেব।’
আজকের সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে ‘জুলাই জাতীয় সনদ ২০২৫’–এ স্বাক্ষর করেছেন প্রধান উপদেষ্টা ও বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিরা। বিকেল পাঁচটা পাঁচ মিনিটে প্রথমে বিএনপি, জামায়াতে ইসলামী, এবি পার্টি, গণসংহতি আন্দোলন, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জেএসডি) এবং গণঅধিকার পরিষদসহ ২৪টি দল স্বাক্ষর করে। এরপর পাঁচটা সাত মিনিটে সনদে স্বাক্ষর করেন প্রধান উপদেষ্টা। স্বাক্ষরের পর তাঁরা সনদ উঁচিয়ে ধরে দেখান।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু) নির্বাচনে বিজিত প্রার্থীদের উদ্যোগে মিলনমেলা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেহযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানন্দরের আমদানি কার্গো ভিলেজে লাগা আগুন প্রায় ৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে আসে। আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে এতো সময় লাগার কারণ জানালেন ফায়ার সার্ভিস অ্যান্ড সিভিল ডিফেন্সের মহাপরিচালক (ডিজি) ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মুহাম্মদ জাহেদ কামাল।
৩ ঘণ্টা আগেপাঁচ দিনের ব্যবধানে দেশের তিন স্থানে ভয়াবহ আগুনের ঘটনা ঘটেছে। সর্বশেষ শনিবার বেলা সোয়া দুইটার দিকে ঢাকার শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেছে আগুন লাগে। গত বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) চট্টগ্রামের সিইপিজেডের ১ নম্বর সেক্টরের ৫ নম্বর সড়কের ‘অ্যাডামস ক্যাপ অ্যান্ড টেক্সটাইম লিমিটেড’ নামের কারখ
৩ ঘণ্টা আগেহযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজের আগুন নেভানোর কাজ শুরু করার আগে পানির উৎস খুঁজে পেতে ১০-১২ মিনিট সময় ব্যয় হয়েছে। পরে পাশের একটি পুকুরে গিয়ে পানি নিয়ে ফায়ার সার্ভিস আগুন নিয়ন্ত্রণের কাজ শুরু করেছেন। এমন তথ্য দিয়েছেন প্রত্যক্ষদর্শীরা।
৩ ঘণ্টা আগে