.png)

বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর তাৎপর্যপূর্ণ দিনগুলোর একটি হলো ৭ নভেম্বর ১৯৭৫। এই দিন বাংলাদেশের ইতিহাসে এক মোড়-ফেরানো দিন। দিনটিকে কেউ বলেন ‘সিপাহি-জনতার বিপ্লব’। বিরোধীরা বলেন, ‘রাষ্ট্রবিপর্যয়ের সূচনা’।

ইরানের প্রেসিডেন্ট মাসুদ পেজেশকিয়ান প্রায় এক মাস আগে ‘জেন জি উপদেষ্টা’ নিয়োগের ঘোষণা দেন। উপদেষ্টা আমিররেজা আহমাদির সঙ্গে হাস্যোজ্জ্বল একটি ছবিও প্রকাশ করেন তিনি, যা দ্রুত সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে।

জুলাই জাতীয় সনদ হাতে না পাওয়া এবং স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র (প্রক্লেমেশন অব ইনডিপেনডেন্টস) থাকা না থাকা নিয়ে অনিশ্চয়তার কারণে সনদে স্বাক্ষর করেনি ড. কামাল হোসেনের নেতৃত্বাধীন দল গণফোরাম। তবে অনিশ্চয়তা দূর হওয়ায় দলটি পরে জুলাই সনদে স্বাক্ষর করবে বলে নিশ্চিত করেছে।

‘নির্বাচনী রাজনীতিতে ধর্মীয় দলগুলো পিছিয়ে কেন’ শিরোনামটি প্রাসঙ্গিকভাবেই আমাদের স্বাধীন বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসের দিকে টেনে নিয়ে যায়। তাই লেখাটি একটু পেছন থেকে শুরু করা যাক।

ইউরোপীয় দেশগুলোর স্বীকৃতির এই ঘোষণা এসেছে গাজায় ইসরায়েলের চলমান গণহত্যার প্রেক্ষাপটে। এখন প্রশ্ন হলো, এই স্বীকৃতি জাতিসংঘসহ আন্তর্জাতিক রাজনীতিতে কী অর্থ বহন করবে?

জুলাই গণ-অভুত্থান দিবস
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, ‘১৯৭১ ছিল স্বাধীনতা অর্জনের যুদ্ধ। আর ২০২৪ সাল ছিল স্বাধীনতা রক্ষার যুদ্ধ। ১৯৭১ সালের শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের বাংলাদেশ ভোলেনি। চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থানের শহীদদেরকেও বাংলাদেশ ভুলবে না।

ফরাসি দার্শনিক ভলতেয়ারের সবচেয়ে বিখ্যাত উক্তি হিসেবে প্রচলিত হলো ‘তোমার মতের সঙ্গে আমি হয়তো একমত নাও হতে পারি, কিন্তু তোমার মত প্রকাশের স্বাধীনতার জন্য আমি আমার জীবন পর্যন্ত উৎসর্গ করে যাব।’ কথাটি কি আসলেই তিনি বলেছিলেন? আজ ৩০ মে ভলতেয়ারের মৃত্যুদিনে সে কাহিনিই জানাচ্ছেন শতাব্দীকা ঊর্মি