জুলাই গণ-অভুত্থান দিবস
স্ট্রিম প্রতিবেদক
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, ‘১৯৭১ ছিল স্বাধীনতা অর্জনের যুদ্ধ। আর ২০২৪ সাল ছিল স্বাধীনতা রক্ষার যুদ্ধ। ১৯৭১ সালের শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের বাংলাদেশ ভোলেনি। চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থানের শহীদদেরকেও বাংলাদেশ ভুলবে না।
আজ মঙ্গলবার (৫ আগস্ট) জুলাই গণ-অভুত্থান দিবস উদযাপন উপলক্ষে দেওয়া এক ভিডিও বক্তৃতায় এ কথা বলেন তারেক রহমান। ভিডিওটি বিএনপির ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে শেয়ার করা হয়েছে।
ভিডিওতে তারেক রহমান বলেন, ৭১ সাল থেকে আজ পর্যন্ত দেশ ও জনগণের স্বাধীনতা অর্জন, স্বাধীনতা রক্ষা, স্বৈরাচার ও ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলন, গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার আন্দোলন—এভাবেই ইতিহাসের প্রতিটি বাঁকে বাঁকে লাখো মানুষ হয়েছেন শহীদ। আজকের এই দিনে আমি আবারো সকল শহীদদের অবদানকে শ্রদ্ধাভরে করছি। আহতদের দ্রুত আরোগ্য লাভের জন্য আল্লাহর দরবারে প্রার্থনা করছি।’
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান আরও বলেন, ‘দেশ ও জনগণের স্বাধীনতা ও অধিকার প্রতিষ্ঠা করার জন্য নিজের জীবন বিলিয়ে দিয়ে শহীদগণ আমাদেরকে ঋণী করে গেছেন। এবার শহীদদের প্রতি আমাদের ঋণ পরিশোধের পালা। শহীদ পরিবারের কাছে সমগ্র বাংলাদেশ ঋণী।’
ডাকাতি করে কিছু সম্পদ চ্যারিটি করলেও জনগণের চোখে ডাকাত যেমন গ্রহণযোগ্য নয়, তেমনি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের ব্যর্থতা খুঁজতে গিয়ে কৌশলে পলাতক ফ্যাসিস্টের পক্ষে সাফাই গাওয়াও গ্রহণযোগ্য হতে পারে না বলে মন্তব্য করেন তারেক রহমান। তিনি বলেন, ‘যারা কৌশলে ফ্যাসিবাদী শাসনের সঙ্গে বর্তমান অন্তবর্তীকালীন সরকারের তুলনা করতে চান, তাদের স্মরণ করিয়ে দিয়ে বলতে চাই, ৫ আগস্ট বাংলাদেশে যা ঘটেছে এটি শুধু বাংলাদেশ নয় বিশ্বের ইতিহাসেও নজিরবিহীন।’
ভিডিওতে তারেক রহমান বলেন, ‘আজ থেকে ঠিক এক বছর আগে এই দিনে ফ্যাসিস্ট বাংলাদেশ ছেড়ে পালিয়েছে। রাহুমুক্ত হয়েছে বাংলাদেশ। স্বাধীনতাপ্রিয়, গণতন্ত্রপ্রিয় জনগণের জন্য দিনটি আনন্দের, দিনটি বিজয়ের। রাহুমুক্ত এ দিনটিকে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার জুলাই গণ-অভুত্থান দিবস হিসেবে ঘোষণা করেছে। তাবেদারমুক্ত বাংলাদেশের জনগণ প্রতি বছর এই দিনটিকে স্বাধীনভাবে সানন্দে সরকারি ছুটির দিন হিসেবে উপভোগ করবে। স্বাধীনতা এবং গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক অধিকারচর্চার নতুন অঙ্গীকারে উদ্বুদ্ধ হবে।’
সকলে ঐক্যবদ্ধ হয়ে জুলাই-আগস্টের গণ-অভ্যুত্থানে রাজপথে নেমে এসেছিলেন। গণ-অভ্যুত্থান দমনে হেলিকপ্টার থেকে গুলি করেও মানুষ হত্যা করা হয়েছিল। এমনকি কোলের শিশুটি পর্যন্ত রক্ষা পায়নি বলে মন্তব্য করেন তারেক রহমান। তিনি বলেন, ‘শুধু জুলাই-আগস্টের গণ-অভ্যুত্থানে দেড় হাজারেরও বেশি মানুষ শহীদ হয়েছেন। আহত হয়েছেন কমপক্ষে ৩০ হাজারেরও বেশি মানুষ। হাত-পা হারিয়ে শত শত মানুষ চিরতরে পঙ্গু হয়ে গেছেন কিংবা চোখ হারিয়ে আজীবনের জন্য অন্ধ হয়ে গেছেন বহু মানুষ।’
দেশে জনগণের রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক ক্ষমতা নিশ্চিত করে সাম্য, মানবিক মর্যাদা, সামাজিক সুবিচার প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে একটি ইনসাফ ভিত্তিক গণতান্ত্রিক ও মানবিক বাংলাদেশ গঠনের মাধ্যমে শহীদদের প্রতি ঋণ পরিশোধ করা যেতে পারে বলে মন্তব্য করেন তারেক রহমান।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, ‘১৯৭১ ছিল স্বাধীনতা অর্জনের যুদ্ধ। আর ২০২৪ সাল ছিল স্বাধীনতা রক্ষার যুদ্ধ। ১৯৭১ সালের শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের বাংলাদেশ ভোলেনি। চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থানের শহীদদেরকেও বাংলাদেশ ভুলবে না।
আজ মঙ্গলবার (৫ আগস্ট) জুলাই গণ-অভুত্থান দিবস উদযাপন উপলক্ষে দেওয়া এক ভিডিও বক্তৃতায় এ কথা বলেন তারেক রহমান। ভিডিওটি বিএনপির ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে শেয়ার করা হয়েছে।
ভিডিওতে তারেক রহমান বলেন, ৭১ সাল থেকে আজ পর্যন্ত দেশ ও জনগণের স্বাধীনতা অর্জন, স্বাধীনতা রক্ষা, স্বৈরাচার ও ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলন, গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার আন্দোলন—এভাবেই ইতিহাসের প্রতিটি বাঁকে বাঁকে লাখো মানুষ হয়েছেন শহীদ। আজকের এই দিনে আমি আবারো সকল শহীদদের অবদানকে শ্রদ্ধাভরে করছি। আহতদের দ্রুত আরোগ্য লাভের জন্য আল্লাহর দরবারে প্রার্থনা করছি।’
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান আরও বলেন, ‘দেশ ও জনগণের স্বাধীনতা ও অধিকার প্রতিষ্ঠা করার জন্য নিজের জীবন বিলিয়ে দিয়ে শহীদগণ আমাদেরকে ঋণী করে গেছেন। এবার শহীদদের প্রতি আমাদের ঋণ পরিশোধের পালা। শহীদ পরিবারের কাছে সমগ্র বাংলাদেশ ঋণী।’
ডাকাতি করে কিছু সম্পদ চ্যারিটি করলেও জনগণের চোখে ডাকাত যেমন গ্রহণযোগ্য নয়, তেমনি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের ব্যর্থতা খুঁজতে গিয়ে কৌশলে পলাতক ফ্যাসিস্টের পক্ষে সাফাই গাওয়াও গ্রহণযোগ্য হতে পারে না বলে মন্তব্য করেন তারেক রহমান। তিনি বলেন, ‘যারা কৌশলে ফ্যাসিবাদী শাসনের সঙ্গে বর্তমান অন্তবর্তীকালীন সরকারের তুলনা করতে চান, তাদের স্মরণ করিয়ে দিয়ে বলতে চাই, ৫ আগস্ট বাংলাদেশে যা ঘটেছে এটি শুধু বাংলাদেশ নয় বিশ্বের ইতিহাসেও নজিরবিহীন।’
ভিডিওতে তারেক রহমান বলেন, ‘আজ থেকে ঠিক এক বছর আগে এই দিনে ফ্যাসিস্ট বাংলাদেশ ছেড়ে পালিয়েছে। রাহুমুক্ত হয়েছে বাংলাদেশ। স্বাধীনতাপ্রিয়, গণতন্ত্রপ্রিয় জনগণের জন্য দিনটি আনন্দের, দিনটি বিজয়ের। রাহুমুক্ত এ দিনটিকে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার জুলাই গণ-অভুত্থান দিবস হিসেবে ঘোষণা করেছে। তাবেদারমুক্ত বাংলাদেশের জনগণ প্রতি বছর এই দিনটিকে স্বাধীনভাবে সানন্দে সরকারি ছুটির দিন হিসেবে উপভোগ করবে। স্বাধীনতা এবং গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক অধিকারচর্চার নতুন অঙ্গীকারে উদ্বুদ্ধ হবে।’
সকলে ঐক্যবদ্ধ হয়ে জুলাই-আগস্টের গণ-অভ্যুত্থানে রাজপথে নেমে এসেছিলেন। গণ-অভ্যুত্থান দমনে হেলিকপ্টার থেকে গুলি করেও মানুষ হত্যা করা হয়েছিল। এমনকি কোলের শিশুটি পর্যন্ত রক্ষা পায়নি বলে মন্তব্য করেন তারেক রহমান। তিনি বলেন, ‘শুধু জুলাই-আগস্টের গণ-অভ্যুত্থানে দেড় হাজারেরও বেশি মানুষ শহীদ হয়েছেন। আহত হয়েছেন কমপক্ষে ৩০ হাজারেরও বেশি মানুষ। হাত-পা হারিয়ে শত শত মানুষ চিরতরে পঙ্গু হয়ে গেছেন কিংবা চোখ হারিয়ে আজীবনের জন্য অন্ধ হয়ে গেছেন বহু মানুষ।’
দেশে জনগণের রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক ক্ষমতা নিশ্চিত করে সাম্য, মানবিক মর্যাদা, সামাজিক সুবিচার প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে একটি ইনসাফ ভিত্তিক গণতান্ত্রিক ও মানবিক বাংলাদেশ গঠনের মাধ্যমে শহীদদের প্রতি ঋণ পরিশোধ করা যেতে পারে বলে মন্তব্য করেন তারেক রহমান।
বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক উত্তরণের প্রক্রিয়ায় বাধা সৃষ্টি করার জন্য কেউ কেউ ষড়যন্ত্র করছে এবং সেটি দৃশ্যমান বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। তিনি বলেছেন, ‘এখানে আন্তর্জাতিক মহলও থাকতে পারে। দেশি-বিদেশি শক্তি সক্রিয়, সেটা আমরা অনুমান করতে পারি।’
১৮ ঘণ্টা আগেজুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ও সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্ব (পিআর) পদ্ধতিতে নির্বাচন আয়োজনসহ ৫ দফা দাবিতে নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। আগামীকাল বুধবার থেকে ১২ অক্টোবর পর্যন্ত কর্মসূচি দিয়েছে দলটি। একই সময়ে আরও ছয়টি রাজনৈতিক দলও বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করবে বলে জানিয়েছে জামায়াত।
২০ ঘণ্টা আগেজুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ও সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্ব (পিআর) পদ্ধতিতে নির্বাচন আয়োজনসহ ৫ দফা দাবিতে নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করেছে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ। রাজনৈতিক দলগুলোর যৌক্তিক আন্দোলনের প্রতি সরকার হতাশাজনক উদাসীনতা দেখাচ্ছে জানিয়ে দাবি আদায়ের ২য় ধাপে ১১ দিনের কর্মসূচি দিয়েছে তারা।
২১ ঘণ্টা আগেপ্রায় অভিন্ন দাবিতে নতুন কর্মসূচি নিয়ে আগামীকাল বুধবার থেকে আবারও মাঠে নামছে সাতটি রাজনৈতিক দল। দাবি আদায়ে গণসংযোগ ছাড়াও গোলটেবিল আলোচনা, মতবিনিময়, সেমিনার আয়োজনসহ গণমিছিল ও স্মারকলিপি দেওয়ার কর্মসূচি নিয়ে মাঠে নামছে তারা।
১ দিন আগে