স্ট্রিম ডেস্ক
ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ফ্রান্স। দেশটির প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁ গতকাল বৃহস্পতিবার এ ঘোষণা দেন। তাঁর ঘোষণার পরপরই ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলসহ তাদের মিত্র দেশগুলো। অন্যদিকে ফ্রান্সের এই সিদ্ধান্তের প্রশংসা করেছে আরব দেশগুলো।
আজ শুক্রবার (২৫ জুলাই) বার্তা সংস্থা এএফপি এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানিয়েছে।
গতকাল সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে দেওয়া পোস্টে মাখোঁ লিখেছেন, ‘আগামী সেপ্টেম্বরে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে তাঁর দেশ।’
এরপর মাখোঁ বলেন, ‘এ মুহূর্তে সবচেয়ে জরুরি হলো গাজায় যুদ্ধের অবসান ও সাধারণ মানুষের জীবন রক্ষা করা। ফ্রান্সের নাগরিকেরা মধ্যপ্রাচ্যে শান্তি চান।’
মাখোঁ আরও লেখেন, একই সঙ্গে হামাসকে নিরস্ত্র করতে হবে। গাজাকে সুরক্ষিত করতে হবে। গাজাকে পুনর্নির্মাণ করতে হবে। নিরাপত্তা নিশ্চিত করে তা পুনর্গঠন করতে হবে। ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠন করতে হবে। এই রাষ্ট্রের টিকে থাকার পরিবেশ নিশ্চিত করতে হবে।’
এএফপির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ফ্রান্সের এই উদ্যোগের মাধ্যমে জাতিসংঘের অন্তত আরও ১৪২ সদস্য রাষ্ট্রের কাতারে যোগ দেবে ফ্রান্স, যারা এরই মধ্যে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিয়েছে বা দিতে চলেছে।
তবে ফ্রান্সের এই সিদ্ধান্তের তীব্র প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও একে ‘অপরিণামদর্শী সিদ্ধান্ত’ বলে অভিহিত করেছেন।
গতকাল বৃহস্পতিবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে (সাবেক টুইটার) দেওয়া এক পোস্টে মার্কো রুবিও লিখেছেন, এ বেপরোয়া সিদ্ধান্ত কেবল হামাসের প্রচারণাকে সহায়তা করবে। আর শান্তি প্রতিষ্ঠাকে বিলম্বিত করবে। এটা ৭ অক্টোবরের (২০২৩ সাল) হামলার ভুক্তভোগীদের প্রতি চপেটাঘাত।
উল্লেখ্য, ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর ইসরায়েলে হামলা চালিয়েছিল ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী সশস্ত্র সংগঠন হামাস। এর জবাবে সেদিন থেকেই ফিলিস্তিনের গাজায় নির্বিচার হামলা শুরু করে ইসরায়েলি বাহিনী, যা এখনো চলছে।
এদিকে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু এই উদ্যোগকে 'জঙ্গিবাদকে পুরস্কৃত করার' সঙ্গে তুলনা করেছেন। তিনি বলেন, ‘এতে ইরানের আরেকটি সহযোগী তৈরির হুমকি সৃষ্টি হয়েছে, যেমনটা গাজা হয়েছে। চলমান পরিস্থিতিতে ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র ইসরায়েল ধ্বংসের ‘‘লঞ্চ প্যাড’’ হতে পারে, এটি কোনো শান্তিপূর্ণ প্রতিবেশী দেশ হবে না।’
ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ফ্রান্স। দেশটির প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁ গতকাল বৃহস্পতিবার এ ঘোষণা দেন। তাঁর ঘোষণার পরপরই ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলসহ তাদের মিত্র দেশগুলো। অন্যদিকে ফ্রান্সের এই সিদ্ধান্তের প্রশংসা করেছে আরব দেশগুলো।
আজ শুক্রবার (২৫ জুলাই) বার্তা সংস্থা এএফপি এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানিয়েছে।
গতকাল সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে দেওয়া পোস্টে মাখোঁ লিখেছেন, ‘আগামী সেপ্টেম্বরে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে তাঁর দেশ।’
এরপর মাখোঁ বলেন, ‘এ মুহূর্তে সবচেয়ে জরুরি হলো গাজায় যুদ্ধের অবসান ও সাধারণ মানুষের জীবন রক্ষা করা। ফ্রান্সের নাগরিকেরা মধ্যপ্রাচ্যে শান্তি চান।’
মাখোঁ আরও লেখেন, একই সঙ্গে হামাসকে নিরস্ত্র করতে হবে। গাজাকে সুরক্ষিত করতে হবে। গাজাকে পুনর্নির্মাণ করতে হবে। নিরাপত্তা নিশ্চিত করে তা পুনর্গঠন করতে হবে। ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠন করতে হবে। এই রাষ্ট্রের টিকে থাকার পরিবেশ নিশ্চিত করতে হবে।’
এএফপির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ফ্রান্সের এই উদ্যোগের মাধ্যমে জাতিসংঘের অন্তত আরও ১৪২ সদস্য রাষ্ট্রের কাতারে যোগ দেবে ফ্রান্স, যারা এরই মধ্যে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিয়েছে বা দিতে চলেছে।
তবে ফ্রান্সের এই সিদ্ধান্তের তীব্র প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও একে ‘অপরিণামদর্শী সিদ্ধান্ত’ বলে অভিহিত করেছেন।
গতকাল বৃহস্পতিবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে (সাবেক টুইটার) দেওয়া এক পোস্টে মার্কো রুবিও লিখেছেন, এ বেপরোয়া সিদ্ধান্ত কেবল হামাসের প্রচারণাকে সহায়তা করবে। আর শান্তি প্রতিষ্ঠাকে বিলম্বিত করবে। এটা ৭ অক্টোবরের (২০২৩ সাল) হামলার ভুক্তভোগীদের প্রতি চপেটাঘাত।
উল্লেখ্য, ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর ইসরায়েলে হামলা চালিয়েছিল ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী সশস্ত্র সংগঠন হামাস। এর জবাবে সেদিন থেকেই ফিলিস্তিনের গাজায় নির্বিচার হামলা শুরু করে ইসরায়েলি বাহিনী, যা এখনো চলছে।
এদিকে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু এই উদ্যোগকে 'জঙ্গিবাদকে পুরস্কৃত করার' সঙ্গে তুলনা করেছেন। তিনি বলেন, ‘এতে ইরানের আরেকটি সহযোগী তৈরির হুমকি সৃষ্টি হয়েছে, যেমনটা গাজা হয়েছে। চলমান পরিস্থিতিতে ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র ইসরায়েল ধ্বংসের ‘‘লঞ্চ প্যাড’’ হতে পারে, এটি কোনো শান্তিপূর্ণ প্রতিবেশী দেশ হবে না।’
আজ শনিবার (২৬ জুলাই) কম্বোডিয়ার জাতীয় প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মালি সোচেতা সাংবাদিকদের জানান, নিহত ১২ জনের মধ্যে ৭ জন বেসামরিক নাগরিক ও ৫ জন সেনাসদস্য রয়েছেন। এর আগে গত বৃহস্পতিবার থাই সেনাদের ছোড়া রকেটে বৌদ্ধ প্যাগোডায় আশ্রয় নেওয়া এক কম্বোডিয়ান নাগরিক নিহত হন।
১১ ঘণ্টা আগেগতকাল বৃহস্পতিবার (২৪ জুলাই) এক বিবৃতিতে আমুর অঞ্চলের গভর্নর ভাসিলি অরলভ বিষয়টি নিশ্চিত করেন। তিনি এই ঘটনাকে ‘ভয়াবহ ট্র্যাজেডি’ আখ্যা দিয়ে পুরো অঞ্চলে তিন দিনের শোক ঘোষণা করেছেন।
১ দিন আগেপ্রত্যক্ষদর্শীদের মতে, ভবনটি দীর্ঘদিন ধরেই জরাজীর্ণ অবস্থায় ছিল। এ বিষয়ে আগেই একাধিক অভিযোগ জানানো হয়েছিল।
১ দিন আগেআজ বৃহস্পতিবার (২৪ জুলাই) সকালে সীমান্ত বিরোধের জেরে উভয় দেশের সেনারা পাল্টাপাল্টি গোলাবর্ষণ করে।
২ দিন আগে