সংশোধিত আরপিও বৈধ ঘোষণা হাইকোর্টের
স্ট্রিম প্রতিবেদক

জোটের শরিক দলের প্রতীক ব্যবহারের সুযোগ বন্ধ করে সংশোধিত গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ (আরপিও) বহাল রেখেছেন হাইকোর্ট। এতে আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জোটবদ্ধ হয়ে অংশ নিলেও শরিক দলগুলোকে নিজ নিজ প্রতীকেই ভোট করতে হবে।
আরপিওর ওই বিধি নিয়ে রিট খারিজ করে আজ বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় এ রায় দেন বিচারপতি ফাতেমা নজীব ও বিচারপতি ফাতেমা আনোয়ারের হাইকোর্ট বেঞ্চ।
আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী আহসানুল করিম। তার সঙ্গে ছিলেন আইনজীবী রেশাদ ইমাম, সাহেদুল আজম ও মো. মোস্তাফিজুর রহমান। অন্যদিকে শুনানিতে এনসিপির আইনজীবী জহুরুল ইসলাম মূসাসহ অন্যরা রুলের বিরোধিতা করেন।
এর আগে জোটবদ্ধ নির্বাচনে শরিকদের প্রতীক ব্যবহারের সুযোগ বন্ধের বিধান চ্যালেঞ্জ করে গত ২৭ নভেম্বর হাইকোর্টে রিট করেছিলেন ববি হাজ্জাজের নেতৃত্বাধীন জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক আন্দোলনের (এনডিএম) মহাসচিব মোমিনুল আমিন। ওই রিটের প্রাথমিক শুনানি নিয়ে গত ১ ডিসেম্বর হাইকোর্ট রুল জারি করেছিলেন। রুলে জানতে চাওয়া হয়েছিল, এই বিধান কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না। ১০ দিনের মধ্যে নির্বাচন কমিশনকে জবাব দিতে বলা হয়েছিল। আজ সেই রুলের চূড়ান্ত নিষ্পত্তি করে রায় দিলেন আদালত।
বাংলাদেশের নির্বাচনী সংস্কৃতিতে দীর্ঘদিন ধরে জোটবদ্ধ নির্বাচনের ক্ষেত্রে শরিক দলগুলোর বড় দলের প্রতীক ব্যবহারের রেওয়াজ ছিল। কিন্তু গত ৩ নভেম্বর অন্তর্বর্তী সরকার গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ (আরপিও) সংশোধন করে একটি অধ্যাদেশ জারি করে। নতুন এই বিধানে বলা হয়, নির্বাচনে নিবন্ধিত একাধিক দল জোটভুক্ত হলেও তাদের ভোট করতে হবে নিজ নিজ দলের প্রতীকে।
এর আগে গত ২৩ অক্টোবর উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে আরপিও সংশোধন অধ্যাদেশের খসড়ার নীতিগত অনুমোদন দেওয়া হয়। তখন থেকেই বিষয়টি নিয়ে রাজনৈতিক অঙ্গনে আলোচনা-সমালোচনা চলছিল।
বিএনপি শুরু থেকেই জোটবদ্ধ নির্বাচনে দলীয় প্রতীকের বাধ্যবাধকতা নিয়ে আপত্তি জানিয়েছিল। দলটি নির্বাচন কমিশন ও আইন মন্ত্রণালয়কে লিখিতভাবে তাদের আপত্তির কথা জানায়। এ ছাড়া জোটভুক্ত হতে আগ্রহী কিছু ছোট দলের মধ্যেও সরকারের এই সিদ্ধান্তে অস্বস্তি তৈরি হয়েছিল।
উল্লেখ্য, মাঝখানে সরকার এই বিষয়টি বাদ দিতে পারে এমন খবর ছড়িয়ে পড়লে জামায়াতে ইসলামী ব্যাপক প্রতিক্রিয়া দেখায়। শেষ পর্যন্ত ওই বিধান রেখেই অধ্যাদেশ জারি করা হয় এবং আজ হাইকোর্টের রায়েও তা বহাল থাকল।

জোটের শরিক দলের প্রতীক ব্যবহারের সুযোগ বন্ধ করে সংশোধিত গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ (আরপিও) বহাল রেখেছেন হাইকোর্ট। এতে আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জোটবদ্ধ হয়ে অংশ নিলেও শরিক দলগুলোকে নিজ নিজ প্রতীকেই ভোট করতে হবে।
আরপিওর ওই বিধি নিয়ে রিট খারিজ করে আজ বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় এ রায় দেন বিচারপতি ফাতেমা নজীব ও বিচারপতি ফাতেমা আনোয়ারের হাইকোর্ট বেঞ্চ।
আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী আহসানুল করিম। তার সঙ্গে ছিলেন আইনজীবী রেশাদ ইমাম, সাহেদুল আজম ও মো. মোস্তাফিজুর রহমান। অন্যদিকে শুনানিতে এনসিপির আইনজীবী জহুরুল ইসলাম মূসাসহ অন্যরা রুলের বিরোধিতা করেন।
এর আগে জোটবদ্ধ নির্বাচনে শরিকদের প্রতীক ব্যবহারের সুযোগ বন্ধের বিধান চ্যালেঞ্জ করে গত ২৭ নভেম্বর হাইকোর্টে রিট করেছিলেন ববি হাজ্জাজের নেতৃত্বাধীন জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক আন্দোলনের (এনডিএম) মহাসচিব মোমিনুল আমিন। ওই রিটের প্রাথমিক শুনানি নিয়ে গত ১ ডিসেম্বর হাইকোর্ট রুল জারি করেছিলেন। রুলে জানতে চাওয়া হয়েছিল, এই বিধান কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না। ১০ দিনের মধ্যে নির্বাচন কমিশনকে জবাব দিতে বলা হয়েছিল। আজ সেই রুলের চূড়ান্ত নিষ্পত্তি করে রায় দিলেন আদালত।
বাংলাদেশের নির্বাচনী সংস্কৃতিতে দীর্ঘদিন ধরে জোটবদ্ধ নির্বাচনের ক্ষেত্রে শরিক দলগুলোর বড় দলের প্রতীক ব্যবহারের রেওয়াজ ছিল। কিন্তু গত ৩ নভেম্বর অন্তর্বর্তী সরকার গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ (আরপিও) সংশোধন করে একটি অধ্যাদেশ জারি করে। নতুন এই বিধানে বলা হয়, নির্বাচনে নিবন্ধিত একাধিক দল জোটভুক্ত হলেও তাদের ভোট করতে হবে নিজ নিজ দলের প্রতীকে।
এর আগে গত ২৩ অক্টোবর উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে আরপিও সংশোধন অধ্যাদেশের খসড়ার নীতিগত অনুমোদন দেওয়া হয়। তখন থেকেই বিষয়টি নিয়ে রাজনৈতিক অঙ্গনে আলোচনা-সমালোচনা চলছিল।
বিএনপি শুরু থেকেই জোটবদ্ধ নির্বাচনে দলীয় প্রতীকের বাধ্যবাধকতা নিয়ে আপত্তি জানিয়েছিল। দলটি নির্বাচন কমিশন ও আইন মন্ত্রণালয়কে লিখিতভাবে তাদের আপত্তির কথা জানায়। এ ছাড়া জোটভুক্ত হতে আগ্রহী কিছু ছোট দলের মধ্যেও সরকারের এই সিদ্ধান্তে অস্বস্তি তৈরি হয়েছিল।
উল্লেখ্য, মাঝখানে সরকার এই বিষয়টি বাদ দিতে পারে এমন খবর ছড়িয়ে পড়লে জামায়াতে ইসলামী ব্যাপক প্রতিক্রিয়া দেখায়। শেষ পর্যন্ত ওই বিধান রেখেই অধ্যাদেশ জারি করা হয় এবং আজ হাইকোর্টের রায়েও তা বহাল থাকল।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন পর্যবেক্ষণের জন্য দেশি সংস্থাগুলোকে ১০ দিনের মধ্যে আবেদন করতে বলেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) রাতে ইসির জনসংযোগ শাখার সহকারী পরিচালক মো. আশাদুল হক এ তথ্য জানিয়েছেন।
২ ঘণ্টা আগে
পার্বত্য অঞ্চলের উন্নয়ন বাংলাদেশের সামগ্রিক উন্নয়নের জন্য অপরিহার্য। এই অঞ্চলের প্রাকৃতিক সম্পদ ও মানুষের জীবনমান রক্ষা করাই সরকারের মূল লক্ষ্য বলে জানিয়েছেন পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা।
২ ঘণ্টা আগে
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে মা ও মেয়েকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার গৃহকর্মী আয়েশাকে ছয় দিন এবং তাঁর স্বামী রবিউল ইসলাম রাব্বিকে তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছে আদালত।
৩ ঘণ্টা আগে
নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গঠিত অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে ‘অপমানিত’ বোধ করায় আগামী ফেব্রুয়ারির জাতীয় নির্বাচনের পর মেয়াদের মাঝপথেই পদত্যাগের পরিকল্পনা করছেন বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।
৩ ঘণ্টা আগে