স্ট্রিম ডেস্ক
ইউক্রেনের সঙ্গে যুদ্ধ বন্ধের উদ্যোগ না নিলে রাশিয়ার জ্বালানির ওপর নতুন করে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করবেন বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। এমনকি রাশিয়ার সঙ্গে যেসব দেশ বাণিজ্য করবে, তাদের ওপরেও দ্বিতীয় ধাপে নিষেধাজ্ঞা আরোপের হুমকি দিয়েছেন তিনি। এ ব্যাপারে ট্রাম্প রুশ প্রেসিডেন্ট পুতিন এবং ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির সঙ্গে বৈঠকে বসতে আগ্রহী বলেও জানিয়েছেন।
যুক্তরাষ্ট্রের সংবাদমাধ্যম নিউ ইয়র্ক টাইমসের এক প্রতিবেদন থেকে এসব তথ্য জানা গেছে।
গতকাল বুধবার (৬ আগস্ট) মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিশেষ প্রতিনিধি হিসেবে বিশিষ্ট ব্যবসায়ী স্টিভ উইটকফ মস্কোতে পুতিনের সঙ্গে তিন ঘণ্টা বৈঠকের পর সংবাদমাধ্যমে ‘ট্রাম্প-পুতিন-জেলেনস্কির বৈঠকের সম্ভাবনার’ বিষয়টি জানা গেল।
প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প বলেছেন, পুতিনের সঙ্গে মার্কিন প্রতিনিধিদের খুব ভালো বৈঠক হয়েছে। রাশিয়া ও ইউক্রেনের নেতাদের সঙ্গে তাঁর সাক্ষাতেরও ‘সম্ভাবনা’ রয়েছে।
পুতিন ও জেলেনস্কি আলোচনায় বসতে রাজি হয়েছেন কিনা, এ ব্যাপারে জানতে চাইলে ট্রাম্প বলেন, ‘খুবই ভালো সম্ভাবনা রয়েছে।’ এ ব্যাপারে আর বিস্তারিত কিছু বলেননি তিনি।
এ ব্যাপারে রুশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একজন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, মস্কোতে ‘গঠনমূলক’ আলোচনার অংশ হিসেবে উভয়পক্ষ ‘একটি সংকেত’ বিনিময় করেছে।
এ দিকে নিউইয়র্ক টাইমস জানিয়েছে, ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধের ব্যাপারে আগামী ৯ আগস্টের মধ্যে রাশিয়াকে ইতিবাচক পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন ট্রাম্প।
বিশ্লেষকেরা মনে করছেন, রাশিয়ার তেলের ওপর দ্বিতীয় দফায় নিষেধাজ্ঞা আরোপের মাধ্যমে ভারতকেও চাপে রাখতে চাচ্ছেন ট্রাম্প। কারণ ভারত রাশিয়ার কাছ থেকে এখনো জ্বালানি তেল আমদানি করছে। ট্রাম্পের মতে, যুদ্ধ থামাতে এবং শান্তির জন্য চাপ প্রয়োগের সঠিক সময় এটিই।
২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে ইউক্রেনে সর্বাত্মক সামরিক অভিযান শুরু করে রাশিয়া। তখন থেকে দুই দেশের মধ্যে যুদ্ধ চলছে। ইউক্রেনকে অস্ত্র, অর্থ এবং কূটনৈতিক সাহায্য করেছে ইউরোপের দেশগুলো। তারা রাশিয়ার ওপর বিভিন্ন নিষেধাজ্ঞাও জারি করেছে। এখন পর্যন্ত যুদ্ধ থামাতে নানা আন্তর্জাতিক উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। কিন্তু স্থায়ী সমাধান আসেনি।
অন্যদিকে, দীর্ঘদিন ধরেই ট্রাম্প দাবি করছেন, তিনি প্রেসিডেন্ট থাকলে এই যুদ্ধ শুরুই হতো না। ইতিমধ্যে ইউরোপীয় কয়েকজন রাষ্ট্রপ্রধানের সঙ্গে ফোনে বিস্তারিত পরিকল্পনা জানিয়েছেন ট্রাম্প। তবে সেই আলোচনাতে ইউরোপীয় দেশগুলোর প্রতিনিধিরা থাকবে না বলেও জানিয়ে দিয়েছেন।
এদিকে সিএনএনে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে মার্কিন বিশ্লেষকেরাও ট্রাম্পের বৈঠক নিয়ে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন। তাঁরা বলছেন, পুতিন ও জেলেনস্কির সঙ্গে ট্রাম্পের বৈঠকের উদ্যোগ ফলপ্রসূ নাও হতে পারে। এর আগেও বেশ কয়েকবার আলোচনায় সম্মতি দিয়েও পুতিন পরে আর কথা রাখেননি।
অন্যদিকে জেলেনস্কির বলেছেন, ইউক্রেন শান্তি আলোচনায় আগ্রহী। তবে শান্তি আলোচনার আগে রাশিয়াকে অবশ্যই সেনা প্রত্যাহার করতে হবে।
ইউক্রেনের সঙ্গে যুদ্ধ বন্ধের উদ্যোগ না নিলে রাশিয়ার জ্বালানির ওপর নতুন করে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করবেন বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। এমনকি রাশিয়ার সঙ্গে যেসব দেশ বাণিজ্য করবে, তাদের ওপরেও দ্বিতীয় ধাপে নিষেধাজ্ঞা আরোপের হুমকি দিয়েছেন তিনি। এ ব্যাপারে ট্রাম্প রুশ প্রেসিডেন্ট পুতিন এবং ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির সঙ্গে বৈঠকে বসতে আগ্রহী বলেও জানিয়েছেন।
যুক্তরাষ্ট্রের সংবাদমাধ্যম নিউ ইয়র্ক টাইমসের এক প্রতিবেদন থেকে এসব তথ্য জানা গেছে।
গতকাল বুধবার (৬ আগস্ট) মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিশেষ প্রতিনিধি হিসেবে বিশিষ্ট ব্যবসায়ী স্টিভ উইটকফ মস্কোতে পুতিনের সঙ্গে তিন ঘণ্টা বৈঠকের পর সংবাদমাধ্যমে ‘ট্রাম্প-পুতিন-জেলেনস্কির বৈঠকের সম্ভাবনার’ বিষয়টি জানা গেল।
প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প বলেছেন, পুতিনের সঙ্গে মার্কিন প্রতিনিধিদের খুব ভালো বৈঠক হয়েছে। রাশিয়া ও ইউক্রেনের নেতাদের সঙ্গে তাঁর সাক্ষাতেরও ‘সম্ভাবনা’ রয়েছে।
পুতিন ও জেলেনস্কি আলোচনায় বসতে রাজি হয়েছেন কিনা, এ ব্যাপারে জানতে চাইলে ট্রাম্প বলেন, ‘খুবই ভালো সম্ভাবনা রয়েছে।’ এ ব্যাপারে আর বিস্তারিত কিছু বলেননি তিনি।
এ ব্যাপারে রুশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একজন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, মস্কোতে ‘গঠনমূলক’ আলোচনার অংশ হিসেবে উভয়পক্ষ ‘একটি সংকেত’ বিনিময় করেছে।
এ দিকে নিউইয়র্ক টাইমস জানিয়েছে, ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধের ব্যাপারে আগামী ৯ আগস্টের মধ্যে রাশিয়াকে ইতিবাচক পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন ট্রাম্প।
বিশ্লেষকেরা মনে করছেন, রাশিয়ার তেলের ওপর দ্বিতীয় দফায় নিষেধাজ্ঞা আরোপের মাধ্যমে ভারতকেও চাপে রাখতে চাচ্ছেন ট্রাম্প। কারণ ভারত রাশিয়ার কাছ থেকে এখনো জ্বালানি তেল আমদানি করছে। ট্রাম্পের মতে, যুদ্ধ থামাতে এবং শান্তির জন্য চাপ প্রয়োগের সঠিক সময় এটিই।
২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে ইউক্রেনে সর্বাত্মক সামরিক অভিযান শুরু করে রাশিয়া। তখন থেকে দুই দেশের মধ্যে যুদ্ধ চলছে। ইউক্রেনকে অস্ত্র, অর্থ এবং কূটনৈতিক সাহায্য করেছে ইউরোপের দেশগুলো। তারা রাশিয়ার ওপর বিভিন্ন নিষেধাজ্ঞাও জারি করেছে। এখন পর্যন্ত যুদ্ধ থামাতে নানা আন্তর্জাতিক উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। কিন্তু স্থায়ী সমাধান আসেনি।
অন্যদিকে, দীর্ঘদিন ধরেই ট্রাম্প দাবি করছেন, তিনি প্রেসিডেন্ট থাকলে এই যুদ্ধ শুরুই হতো না। ইতিমধ্যে ইউরোপীয় কয়েকজন রাষ্ট্রপ্রধানের সঙ্গে ফোনে বিস্তারিত পরিকল্পনা জানিয়েছেন ট্রাম্প। তবে সেই আলোচনাতে ইউরোপীয় দেশগুলোর প্রতিনিধিরা থাকবে না বলেও জানিয়ে দিয়েছেন।
এদিকে সিএনএনে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে মার্কিন বিশ্লেষকেরাও ট্রাম্পের বৈঠক নিয়ে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন। তাঁরা বলছেন, পুতিন ও জেলেনস্কির সঙ্গে ট্রাম্পের বৈঠকের উদ্যোগ ফলপ্রসূ নাও হতে পারে। এর আগেও বেশ কয়েকবার আলোচনায় সম্মতি দিয়েও পুতিন পরে আর কথা রাখেননি।
অন্যদিকে জেলেনস্কির বলেছেন, ইউক্রেন শান্তি আলোচনায় আগ্রহী। তবে শান্তি আলোচনার আগে রাশিয়াকে অবশ্যই সেনা প্রত্যাহার করতে হবে।
প্রতিবেশী দেশ চীনের সঙ্গে ভারতের সম্পর্ক খুব বেশি মধুর নয়। ২০২০ সালে হিমালয় সীমান্তে চীন ও ভারতের সেনাদের মধ্যে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের পর দুই দেশের সম্পর্কের ব্যাপক অবনতি হয়। তবে গত মাসে রাশিয়ায় অনুষ্ঠিত ব্রিকস সম্মেলনের ফাঁকে চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের সঙ্গে মোদির বৈঠকের পর দুই দেশের কূটনৈতিক সম্প
১৫ ঘণ্টা আগেঅতিবৃষ্টিতে ভারতের সেবক-রংপো রেল প্রকল্পের টানেলের 'স্লোপিং প্রোটেকশন ওয়াল' ধসে পড়েছে।
১ দিন আগেএই নতুন শুল্ক কার্যকর হওয়ার ফলে যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের পণ্যের আমদানির ওপর মোট শুল্ক দাঁড়াল ৫০ শতাংশে। যা চীনের ওপর আরোপিত শুল্কের তুলনায় ২০ শতাংশ বেশি এবং পাকিস্তানের তুলনায় ২১ শতাংশ বেশি।
১ দিন আগেগাজা সংক্রান্ত গোপন সিদ্ধান্তের বিষয়ে অবহিত ইসরায়েলের এক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, এই সিদ্ধান্ত নিয়ে ট্রাম্প প্রশাসনের সঙ্গে আলোচনা চলছে। ক্রমশ পরিষ্কার হচ্ছে যে হামাস কোনো সমঝোতায় আগ্রহী নয়।
২ দিন আগে