স্ট্রিম ডেস্ক
চলমান পাল্টা শুল্ক ও বাণিজ্যযুদ্ধের মধ্যেই নতুন করে দুই বৈশ্বিক পরাশক্তি যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়ার মধ্যে পারমাণবিক উত্তেজনার সৃষ্টি হয়েছে।
গত শুক্রবার (১ আগস্ট) রাশিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট ও বর্তমান নিরাপত্তা পরিষদের উপ-চেয়ারম্যান দিমিত্রি মেদভেদেভের এক মন্তব্যের প্রেক্ষিতে রাশিয়ার কাছাকাছি পারমাণবিক শক্তিচালিত সাবমেরিন মোতায়েনের নির্দেশ দেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প।
বিশেষজ্ঞেরা বলছেন, মেদভেদেভ ও ট্রাম্পের কথার লড়াই পারমাণবিক যুগের সেই স্নায়ুযুদ্ধের স্মৃতিকে উসকে দিচ্ছে।
এর আগে গত বৃহস্পতিবার (৩১ জুলাই) ‘ডেড হ্যান্ড’-এর হুঁশিয়ারি দিয়ে মেদভেদেভ বলেন, সোভিয়েত আমলের শেষ অস্ত্র এখনো মস্কোর হাতে রয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র যেন তা ভুলে না যায়।
‘পেরিমিটার’ নামে পরিচিত ‘ডেড হ্যান্ড’ হল সোভিয়েত ইউনিয়নের তৈরি একটি স্বয়ংক্রিয় বা আধা-স্বয়ংক্রিয় পারমাণবিক অস্ত্র নিয়ন্ত্রণব্যবস্থা।
এরপরই সম্ভাব্য বিপদ এড়াতে যুক্তরাষ্ট্রের উপযুক্ত অঞ্চলগুলোতে সাবমেরিন মোতায়েনের নির্দেশ দেন ট্রাম্প। ট্রাম্পের এই সিদ্ধান্ত শুধু একটি সামরিক পদক্ষেপ নয়, বরং বিশ্বব্যাপী বাড়তে থাকা উত্তেজনা এবং ইউক্রেনে চলমান যুদ্ধের প্রেক্ষাপটে শক্তিশালী ভূরাজনৈতিক বার্তা।
রাশিয়া এখনো যুক্তরাষ্ট্রের সাবমেরিন মোতায়েনের কোনো জবাব দেয়নি। তবে সিনিয়র আইনপ্রণেতা ভিক্টর ভোডোলাতস্কি সতর্ক করে বলেছেন, সমুদ্রের নিচে যুক্তরাষ্ট্রের তুলনায় রাশিয়ার পারমাণবিক সাবমেরিন বেশি রয়েছে। ভিক্টর ভোডোলাতস্কি বলেন, ‘মহাসাগরে রাশিয়ার পারমাণবিক সাবমেরিনের সংখ্যা যুক্তরাষ্ট্রের চেয়ে অনেক বেশি।’ প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প যেসব সাবমেরিন রাশিয়ার দিকে সরাতে নির্দেশ দিয়েছেন, সেগুলো অনেক আগেই আমাদের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।’
যুক্তরাষ্ট্রের নৌবাহিনীর ওহাইও-শ্রেণির ব্যালিস্টিক মিসাইল সাবমেরিন (এসএসবিএন) ‘বুমার’ নামে পরিচিত। নিখুঁতভাবে লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত ও গোপন চলাচলের জন্য বুমার বিশ্বব্যাপী আলোচিত। বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রের অন্তত ১৪টি বুমার সাবমেরিন সক্রিয় রয়েছে। দীর্ঘমেয়াদি প্রতিরোধ টহলের জন্য তৈরি করা এই সাবমেরিনগুলো ১৫ বছর পর্যন্ত বড় ধরনের মেরামত ছাড়া চালানো যায়।
প্রতিটি সাবমেরিনে ২০টি ব্যালিস্টিক মিসাইল (এসএলবিএম) বহন করা যায়। এর প্রধান অস্ত্র ট্রাইডেন্ট-২ ডি৫ মিসাইল।
একটি ওহাইও-শ্রেণির সাবমেরিন হামলার লক্ষ্য, জনসংখ্যা ঘনত্ব ও বিস্ফোরণের মাত্রা অনুযায়ী মুহূর্তের মধ্যে কোটিরও বেশি মানুষকে হত্যা করতে পারে।
আমেরিকান ফাস্ট অ্যাটাক সাবমেরিন
যুক্তরাষ্ট্র ভার্জিনিয়া-শ্রেণি, সিওউলফ-শ্রেণি ও লস অ্যাঞ্জেলেস-শ্রেণি নামে তিন ধরনের পারমাণবিক শক্তিচালিত অ্যাটাক সাবমেরিন (এসএসএন) পরিচালনা করে।
যুক্তরাষ্ট্রের বহরে অন্তত ২৪টি ভার্জিনিয়া-শ্রেণির সাবমেরিন রয়েছে। এই সাবমেরিনগুলো টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র, হারপুন ক্ষেপণাস্ত্র ও এমকে-৪৮ টর্পেডো সজ্জিত। শত্রু জাহাজ ধ্বংসের পাশাপাশি গোয়েন্দা কার্যক্রম, নজরদারি, ক্রুজ মিসাইল হামলা ও স্পেশাল ফোর্স মোতায়েনে সক্ষম এই সাবমেরিনগুলো।
যুক্তরাষ্ট্রের সাবমেরিন বহরে তিনটি সিওউলফ-শ্রেণির সাবমেরিন রয়েছে। প্রতিটি সিওউলফ সাবমেরিনে আটটি টর্পেডো টিউবের ধারণক্ষমতা রয়েছে।
লস অ্যাঞ্জেলেস-শ্রেণির সাবমেরিনকে যুক্তরাষ্ট্রের সাবমেরিন বাহিনীর মেরুদণ্ড বলা হয়। বর্তমানে এ শ্রেণির অন্তত ২৪টি সাবমেরিন সক্রিয় আছে। ১৯৭৬ সালে সোভিয়েত হুমকি মোকাবিলায় তৈরি হওয়া এই সাবমেরিনগুলোর গতি ও গোপনীয়তায় অত্যন্ত কার্যকর।
রাশিয়ার সাবমেরিন বহরের প্রায় ৬৪টির মধ্যে ১৪টিই ব্যালিস্টিক মিসাইল সাবমেরিন (এসএসবিএন)। হিরোশিমায় যুক্তরাষ্ট্রের ফেলা ‘লিটল বয়’ বোমার শক্তি ছিল মাত্র ১৫ কিলোটন। প্রত্যেক রাশিয়ান ব্যালিস্টিক মিসাইল সাবমেরিন এর থেকে ৫০০ থেকে ১০০০ গুণ বেশি শক্তিশালী হামলা চালাতে সক্ষম।
যদি কোনও শহরে পূর্ণমাত্রায় এই মিসাইল ব্যবহার হয়, তবে ১ থেকে ৩ কোটি মানুষ নিহত হওয়ার পাশাপাশি ব্যাপকভাবে পারমাণবিক বিকিরণ, অগ্নিকাণ্ড, খাদ্য সংকট ও রোগব্যাধিতে আরও কয়েক কোটি মানুষ মারা যেতে পারে।
রাশিয়ান ব্যালিস্টিক সাবমেরিনের দুটি শ্রেণি হচ্ছে, বোরেই-শ্রেণি ও ডেল্টা ৪-শ্রেণি। রাশিয়ার সমুদ্রভিত্তিক পারমাণবিক প্রতিরোধ ব্যবস্থার মূল ভরসা হচ্ছে ডেল্টা ৪-শ্রেণি।
রাশিয়ার নৌবাহিনীতে চারটি ইয়াসেন-শ্রেণির পারমাণবিক অ্যাটাক সাবমেরিন রয়েছে। এগুলো আকারে ছোট ও পূর্ববর্তী মডেলের তুলনায় কম ক্রু প্রয়োজন পড়ে। এই সাবমেরিনগুলো কালিব্র, অনিক্স বা গ্রানিট ক্ষেপণাস্ত্র ও টর্পেডো নিক্ষেপ করতে পারে। একই সময় সেগুলো একাধিক যুদ্ধজাহাজ ধ্বংস করতে পারে। শহরভিত্তিক লক্ষ্যবস্তুতে হামলা করে হাজার হাজার মানুষ হত্যা করতেও সক্ষম।
তথ্যসূত্র: এনডিটিভি, নিউক্লিয়ার থ্রেট ইনিশিয়েটিভ, ওয়ার্ল্ড পপুলেশন রিভিউ
চলমান পাল্টা শুল্ক ও বাণিজ্যযুদ্ধের মধ্যেই নতুন করে দুই বৈশ্বিক পরাশক্তি যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়ার মধ্যে পারমাণবিক উত্তেজনার সৃষ্টি হয়েছে।
গত শুক্রবার (১ আগস্ট) রাশিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট ও বর্তমান নিরাপত্তা পরিষদের উপ-চেয়ারম্যান দিমিত্রি মেদভেদেভের এক মন্তব্যের প্রেক্ষিতে রাশিয়ার কাছাকাছি পারমাণবিক শক্তিচালিত সাবমেরিন মোতায়েনের নির্দেশ দেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প।
বিশেষজ্ঞেরা বলছেন, মেদভেদেভ ও ট্রাম্পের কথার লড়াই পারমাণবিক যুগের সেই স্নায়ুযুদ্ধের স্মৃতিকে উসকে দিচ্ছে।
এর আগে গত বৃহস্পতিবার (৩১ জুলাই) ‘ডেড হ্যান্ড’-এর হুঁশিয়ারি দিয়ে মেদভেদেভ বলেন, সোভিয়েত আমলের শেষ অস্ত্র এখনো মস্কোর হাতে রয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র যেন তা ভুলে না যায়।
‘পেরিমিটার’ নামে পরিচিত ‘ডেড হ্যান্ড’ হল সোভিয়েত ইউনিয়নের তৈরি একটি স্বয়ংক্রিয় বা আধা-স্বয়ংক্রিয় পারমাণবিক অস্ত্র নিয়ন্ত্রণব্যবস্থা।
এরপরই সম্ভাব্য বিপদ এড়াতে যুক্তরাষ্ট্রের উপযুক্ত অঞ্চলগুলোতে সাবমেরিন মোতায়েনের নির্দেশ দেন ট্রাম্প। ট্রাম্পের এই সিদ্ধান্ত শুধু একটি সামরিক পদক্ষেপ নয়, বরং বিশ্বব্যাপী বাড়তে থাকা উত্তেজনা এবং ইউক্রেনে চলমান যুদ্ধের প্রেক্ষাপটে শক্তিশালী ভূরাজনৈতিক বার্তা।
রাশিয়া এখনো যুক্তরাষ্ট্রের সাবমেরিন মোতায়েনের কোনো জবাব দেয়নি। তবে সিনিয়র আইনপ্রণেতা ভিক্টর ভোডোলাতস্কি সতর্ক করে বলেছেন, সমুদ্রের নিচে যুক্তরাষ্ট্রের তুলনায় রাশিয়ার পারমাণবিক সাবমেরিন বেশি রয়েছে। ভিক্টর ভোডোলাতস্কি বলেন, ‘মহাসাগরে রাশিয়ার পারমাণবিক সাবমেরিনের সংখ্যা যুক্তরাষ্ট্রের চেয়ে অনেক বেশি।’ প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প যেসব সাবমেরিন রাশিয়ার দিকে সরাতে নির্দেশ দিয়েছেন, সেগুলো অনেক আগেই আমাদের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।’
যুক্তরাষ্ট্রের নৌবাহিনীর ওহাইও-শ্রেণির ব্যালিস্টিক মিসাইল সাবমেরিন (এসএসবিএন) ‘বুমার’ নামে পরিচিত। নিখুঁতভাবে লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত ও গোপন চলাচলের জন্য বুমার বিশ্বব্যাপী আলোচিত। বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রের অন্তত ১৪টি বুমার সাবমেরিন সক্রিয় রয়েছে। দীর্ঘমেয়াদি প্রতিরোধ টহলের জন্য তৈরি করা এই সাবমেরিনগুলো ১৫ বছর পর্যন্ত বড় ধরনের মেরামত ছাড়া চালানো যায়।
প্রতিটি সাবমেরিনে ২০টি ব্যালিস্টিক মিসাইল (এসএলবিএম) বহন করা যায়। এর প্রধান অস্ত্র ট্রাইডেন্ট-২ ডি৫ মিসাইল।
একটি ওহাইও-শ্রেণির সাবমেরিন হামলার লক্ষ্য, জনসংখ্যা ঘনত্ব ও বিস্ফোরণের মাত্রা অনুযায়ী মুহূর্তের মধ্যে কোটিরও বেশি মানুষকে হত্যা করতে পারে।
আমেরিকান ফাস্ট অ্যাটাক সাবমেরিন
যুক্তরাষ্ট্র ভার্জিনিয়া-শ্রেণি, সিওউলফ-শ্রেণি ও লস অ্যাঞ্জেলেস-শ্রেণি নামে তিন ধরনের পারমাণবিক শক্তিচালিত অ্যাটাক সাবমেরিন (এসএসএন) পরিচালনা করে।
যুক্তরাষ্ট্রের বহরে অন্তত ২৪টি ভার্জিনিয়া-শ্রেণির সাবমেরিন রয়েছে। এই সাবমেরিনগুলো টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র, হারপুন ক্ষেপণাস্ত্র ও এমকে-৪৮ টর্পেডো সজ্জিত। শত্রু জাহাজ ধ্বংসের পাশাপাশি গোয়েন্দা কার্যক্রম, নজরদারি, ক্রুজ মিসাইল হামলা ও স্পেশাল ফোর্স মোতায়েনে সক্ষম এই সাবমেরিনগুলো।
যুক্তরাষ্ট্রের সাবমেরিন বহরে তিনটি সিওউলফ-শ্রেণির সাবমেরিন রয়েছে। প্রতিটি সিওউলফ সাবমেরিনে আটটি টর্পেডো টিউবের ধারণক্ষমতা রয়েছে।
লস অ্যাঞ্জেলেস-শ্রেণির সাবমেরিনকে যুক্তরাষ্ট্রের সাবমেরিন বাহিনীর মেরুদণ্ড বলা হয়। বর্তমানে এ শ্রেণির অন্তত ২৪টি সাবমেরিন সক্রিয় আছে। ১৯৭৬ সালে সোভিয়েত হুমকি মোকাবিলায় তৈরি হওয়া এই সাবমেরিনগুলোর গতি ও গোপনীয়তায় অত্যন্ত কার্যকর।
রাশিয়ার সাবমেরিন বহরের প্রায় ৬৪টির মধ্যে ১৪টিই ব্যালিস্টিক মিসাইল সাবমেরিন (এসএসবিএন)। হিরোশিমায় যুক্তরাষ্ট্রের ফেলা ‘লিটল বয়’ বোমার শক্তি ছিল মাত্র ১৫ কিলোটন। প্রত্যেক রাশিয়ান ব্যালিস্টিক মিসাইল সাবমেরিন এর থেকে ৫০০ থেকে ১০০০ গুণ বেশি শক্তিশালী হামলা চালাতে সক্ষম।
যদি কোনও শহরে পূর্ণমাত্রায় এই মিসাইল ব্যবহার হয়, তবে ১ থেকে ৩ কোটি মানুষ নিহত হওয়ার পাশাপাশি ব্যাপকভাবে পারমাণবিক বিকিরণ, অগ্নিকাণ্ড, খাদ্য সংকট ও রোগব্যাধিতে আরও কয়েক কোটি মানুষ মারা যেতে পারে।
রাশিয়ান ব্যালিস্টিক সাবমেরিনের দুটি শ্রেণি হচ্ছে, বোরেই-শ্রেণি ও ডেল্টা ৪-শ্রেণি। রাশিয়ার সমুদ্রভিত্তিক পারমাণবিক প্রতিরোধ ব্যবস্থার মূল ভরসা হচ্ছে ডেল্টা ৪-শ্রেণি।
রাশিয়ার নৌবাহিনীতে চারটি ইয়াসেন-শ্রেণির পারমাণবিক অ্যাটাক সাবমেরিন রয়েছে। এগুলো আকারে ছোট ও পূর্ববর্তী মডেলের তুলনায় কম ক্রু প্রয়োজন পড়ে। এই সাবমেরিনগুলো কালিব্র, অনিক্স বা গ্রানিট ক্ষেপণাস্ত্র ও টর্পেডো নিক্ষেপ করতে পারে। একই সময় সেগুলো একাধিক যুদ্ধজাহাজ ধ্বংস করতে পারে। শহরভিত্তিক লক্ষ্যবস্তুতে হামলা করে হাজার হাজার মানুষ হত্যা করতেও সক্ষম।
তথ্যসূত্র: এনডিটিভি, নিউক্লিয়ার থ্রেট ইনিশিয়েটিভ, ওয়ার্ল্ড পপুলেশন রিভিউ
গাজা সংক্রান্ত গোপন সিদ্ধান্তের বিষয়ে অবহিত ইসরায়েলের এক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, এই সিদ্ধান্ত নিয়ে ট্রাম্প প্রশাসনের সঙ্গে আলোচনা চলছে। ক্রমশ পরিষ্কার হচ্ছে যে হামাস কোনো সমঝোতায় আগ্রহী নয়।
১ দিন আগেইয়েমেনের স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষ গতকাল রোববার (৩ আগস্ট) জানায়, উদ্ধারকারী দল সমুদ্রসৈকত ও আশপাশের এলাকা থেকে ৫৪ জনের মরদেহ উদ্ধার করেছে। এ ছাড়া ১২ জনকে জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে। তাঁদের স্থানীয় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
২ দিন আগেগত শুক্রবার (১ আগস্ট) জাতিসংঘ জানিয়েছে, ২৭ মে থেকে এ পর্যন্ত অন্তত ১,৪০০ জন ত্রাণ সংগ্রহের সময় নিহত হয়েছেন।
২ দিন আগেহামাসের দাবি, গাজার মানবিক সংকট ও দুর্ভিক্ষের অবসান ঘটলেই তাঁরা অবিলম্বে যুদ্ধবিরতির আলোচনায় ফিরে যেতে প্রস্তুত।
৩ দিন আগে