গৌতম কে শুভ
পোপ ফ্রান্সিস মারা গেছেন। ভ্যাটিকানে বাজছে শোকসংগীত। ঠিক তখনই আমেরিকার প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে হালকা রস লাগিয়ে বললেন, ‘আমি পোপ হতে চাই, এটাই আমার এক নম্বর পছন্দ।’
না, তিনি শুধু এ কথা বলেই চুপ থাকেননি। কারণ তিনি তো ডোনাল্ড ট্রাম্প! ‘চুপ থাকা’ বলতে কিছু বোঝেন না। তাঁর কাছে এখন জীবন মানেই ট্রুথ সোশ্যালে পোস্ট করা। তাই সময়ের চেয়ে একধাপ এগিয়ে যাওয়ার জন্যই কঠিন এক ‘সংগ্রাম’ করলেন তিনি। পোস্ট করলেন কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) দিয়ে বানানো নিজের ছবি, যেখানে তাঁর মূর্তি একেবারে পোপের। সাদা পোশাকে, সোনালী ক্রুশ আর মাথায় মাইটার (খ্রিস্টান যাজকদের মাথার টুপি) পরা অবস্থায় গুরুগম্ভীর হয়ে বসে আছেন। গত ৩ মে শুক্রবার, তাঁর নিজের সোশ্যাল মিডিয়া ট্রুথ সোশ্যালে এ ছবি পোস্ট করেন তিনি।
ছবিটি দেখে মনে হয় যেন ‘দ্য অ্যাপ্রেন্টিস’ (ট্রাম্পের হোস্ট করা রিয়েলিটি শো) এর ভ্যাটিকান সংস্করণ শুরু হতে যাচ্ছে। আর ছবির ক্যাপশন? কিছুই না। সারা পৃথিবী যাকে নিয়ে চর্চা করে, তাঁর কি ক্যাপশন লাগে?
ট্রাম্পের এমন অদ্ভুত কাজকর্মে আমরা এখন আর খুব বেশি অবাক হই না। কিন্তু এ ক্ষেত্রে ঝামেলা শুধু একটাই; পোপ ফ্রান্সিস মারা যাওয়ার শোক এখনো সবার চোখে-মুখে, এমন সময় নিজেকে পোপ সাজিয়ে শোককে শো-টাইম বানানো।
ডোনাল্ড ট্রাম্পের ট্রুথ সোশ্যাল অ্যাকাউন্ট দেখলে মনে হয় তিনি মেসেঞ্জার কিংবা হোয়াটসঅ্যাপের ‘পরিবারিক’ গ্রুপ চ্যাটের সেই আত্মীয়, যিনি হুটহাট নিজের ফিল্টার লাগানো ছবি আর নতুন শেখা ভিডিও এডিটিং অ্যাপের মাধ্যমে নিজের ছবি দিয়ে ভিডিও বানিয়ে আলোচনার পুরো ফোকাস কেড়ে নেন। তাঁর হাবভাব এমন - সবকিছুর কেন্দ্রবিন্দুতে আমিই থাকব। আমি ক্যাথলিক না, তাতে কী? আমিও পোপ হতে পারি!
ট্রাম্প ও তাঁর ভক্তদের চোখে এটা মজা হলেও অনেকের দৃষ্টিতে এটা ট্রাম্পের পুরোনো খেলা; নিজেকে আলোর নিচে রেখে পোস্টার বানানোর ‘ট্রাম্প শো’। তাই ট্রাম্পের পোপ-কাণ্ড আসলে তাঁর অভিনীত রাজনৈতিক নাটকের আরেকটি দৃশ্য, যেখানে তিনি একই সাথে নায়ক, পরিচালক ও প্রযোজক। তাঁর কাছে এখন ভ্যাটিকানও একধরনের রিয়েলিটি শোর মঞ্চ। বুঝি একটু পরেই ট্রাম্প বলে উঠবেন, রিয়েলিটি শোতে তাঁর সেই বিখ্যাত সংলাপ,’ইউ আর ফায়ারড’।
পোপ ফ্রান্সিস মারা গেছেন। ভ্যাটিকানে বাজছে শোকসংগীত। ঠিক তখনই আমেরিকার প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে হালকা রস লাগিয়ে বললেন, ‘আমি পোপ হতে চাই, এটাই আমার এক নম্বর পছন্দ।’
না, তিনি শুধু এ কথা বলেই চুপ থাকেননি। কারণ তিনি তো ডোনাল্ড ট্রাম্প! ‘চুপ থাকা’ বলতে কিছু বোঝেন না। তাঁর কাছে এখন জীবন মানেই ট্রুথ সোশ্যালে পোস্ট করা। তাই সময়ের চেয়ে একধাপ এগিয়ে যাওয়ার জন্যই কঠিন এক ‘সংগ্রাম’ করলেন তিনি। পোস্ট করলেন কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) দিয়ে বানানো নিজের ছবি, যেখানে তাঁর মূর্তি একেবারে পোপের। সাদা পোশাকে, সোনালী ক্রুশ আর মাথায় মাইটার (খ্রিস্টান যাজকদের মাথার টুপি) পরা অবস্থায় গুরুগম্ভীর হয়ে বসে আছেন। গত ৩ মে শুক্রবার, তাঁর নিজের সোশ্যাল মিডিয়া ট্রুথ সোশ্যালে এ ছবি পোস্ট করেন তিনি।
ছবিটি দেখে মনে হয় যেন ‘দ্য অ্যাপ্রেন্টিস’ (ট্রাম্পের হোস্ট করা রিয়েলিটি শো) এর ভ্যাটিকান সংস্করণ শুরু হতে যাচ্ছে। আর ছবির ক্যাপশন? কিছুই না। সারা পৃথিবী যাকে নিয়ে চর্চা করে, তাঁর কি ক্যাপশন লাগে?
ট্রাম্পের এমন অদ্ভুত কাজকর্মে আমরা এখন আর খুব বেশি অবাক হই না। কিন্তু এ ক্ষেত্রে ঝামেলা শুধু একটাই; পোপ ফ্রান্সিস মারা যাওয়ার শোক এখনো সবার চোখে-মুখে, এমন সময় নিজেকে পোপ সাজিয়ে শোককে শো-টাইম বানানো।
ডোনাল্ড ট্রাম্পের ট্রুথ সোশ্যাল অ্যাকাউন্ট দেখলে মনে হয় তিনি মেসেঞ্জার কিংবা হোয়াটসঅ্যাপের ‘পরিবারিক’ গ্রুপ চ্যাটের সেই আত্মীয়, যিনি হুটহাট নিজের ফিল্টার লাগানো ছবি আর নতুন শেখা ভিডিও এডিটিং অ্যাপের মাধ্যমে নিজের ছবি দিয়ে ভিডিও বানিয়ে আলোচনার পুরো ফোকাস কেড়ে নেন। তাঁর হাবভাব এমন - সবকিছুর কেন্দ্রবিন্দুতে আমিই থাকব। আমি ক্যাথলিক না, তাতে কী? আমিও পোপ হতে পারি!
ট্রাম্প ও তাঁর ভক্তদের চোখে এটা মজা হলেও অনেকের দৃষ্টিতে এটা ট্রাম্পের পুরোনো খেলা; নিজেকে আলোর নিচে রেখে পোস্টার বানানোর ‘ট্রাম্প শো’। তাই ট্রাম্পের পোপ-কাণ্ড আসলে তাঁর অভিনীত রাজনৈতিক নাটকের আরেকটি দৃশ্য, যেখানে তিনি একই সাথে নায়ক, পরিচালক ও প্রযোজক। তাঁর কাছে এখন ভ্যাটিকানও একধরনের রিয়েলিটি শোর মঞ্চ। বুঝি একটু পরেই ট্রাম্প বলে উঠবেন, রিয়েলিটি শোতে তাঁর সেই বিখ্যাত সংলাপ,’ইউ আর ফায়ারড’।
জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে গণভোটের বিষয়ে একমত হয়েছে রাজনৈতিক দলগুলো। শিগগিরই হয়তো ভোটের আয়োজনও করা হবে। গণভোট হলো জনগণের প্রত্যক্ষ ভোট, যা কোনো নির্দিষ্ট প্রস্তাব, আইন বা রাজনৈতিক বিষয়ে নেওয়া হয়।
৬ ঘণ্টা আগেদ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর বিশ্বে শান্তি স্থাপনের লক্ষ্যে গঠিত হয় জাতিসংঘ। আজকে তা এক মৌলিক প্রশ্নের মুখোমুখি—যুক্তরাষ্ট্র সরে গেলে সংস্থাটির কী হবে? সম্প্রতি মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের তীব্র সমালোচনামূলক বক্তব্য এই বিতর্ককে নতুন করে উসকে দিয়েছে।
১ দিন আগে‘রাজমহলে বহু বাঙালি পরিবার রয়েছে, যাঁদের পূর্বপুরুষ আফগানিস্তানের বলখসহ নানা অঞ্চল থেকে এসেছিলেন।’ ১৬২৬ সালে মন্তব্য করেছিলেন আফগান পর্যটক মাহমুদ বালখি। এমনকি ঔপনিবেশিক যুগে বাংলা সাহিত্যের প্রখ্যাত লেখক সৈয়দ মুজতবা আলী শিক্ষক হিসেবে স্থায়ী হয়েছিলেন আফগানিস্তানে। কাবুল কৃষি কলেজে অধ্যাপনার অভিজ্ঞতার
২ দিন আগে২০২৪ সালের ৫ আগস্ট গণঅভ্যুত্থানে পতনের মধ্য দিয়ে শেষ হয়েছে শেখ হাসিনার টানা সাড়ে ১৫ বছরের শাসনের। শেখ হাসিনার এই শাসনামলকে দেশের মানুষ ফ্যাসিবাদী শাসন এবং তাঁকে ফ্যাসিস্ট হিসেবে চিহ্নিত করে আসছে অনেকদিন ধরেই। কিন্তু আধুনিক রাষ্ট্র কাঠামোতে এই ফ্যাসিবাদের শুরু হয়েছিল কীভাবে? আর কীইবা ছিল সেই ফ্যাসিবা
২ দিন আগে