বাংলা স্ট্রিম
চায়ের কাপ হাতে বসে যখন আমরা জীবনের নানা রঙের গল্প করি। কখনো কি মনে করি চা-পাতার পেছনের রক্ত-ঘাম ঝরানো জীবনের কথা! যাদের শ্রমে জেগে থাকে চা-শিল্প, যাদের চোখে থাকে হারিয়ে ফেলা মুল্লুকের স্মৃতি, তারা চা-শ্রমিক। আজকের এই প্রতিবাদী চা-শ্রমিকদের আত্মচেতনার জন্ম হয়েছে বহু বছরের অবিচার, শোষণ ও বঞ্চনার গর্ভ থেকে। এই পরিপ্রেক্ষিতেই উঠে আসে আজকের ‘মুল্লুকে চলো দিবস’। যা একটি তীব্র আর্তনাদ, একটি স্মৃতিচিহ্ন, যা শ্রমিকদের ভিটা-মাটি ফিরে পাওয়ার আর্তি হিসেবে ইতিহাসে জ্বলজ্বল করে। বিস্তারিত জানাচ্ছেন শতাব্দীকা ঊর্মি
পঞ্চদশ ও ষোড়শ শতাব্দীতে চীন ছাড়া পৃথিবীর অন্য কোথাও চায়ের প্রচলন ছিল না। চমকপ্রদ ব্যাপার হলো চীনা শব্দ ‘শেন নাং’ নামটির অর্থ হলো ‘স্বর্গীয় কৃষক’। কোনো এক স্বর্গীয় কৃষক যেন স্বর্গ থেকেই এনেছিলেন এই পানীয়। ১৬১০ সালে ভারতে এই চা-পাতার আমদানি করেছিল ওলন্দাজ বণিকেরা। কিন্তু ভারতের এ স্বর্গীয় পানীয় তৈরি করা শ্রমিকের জীবনের দিকে ফিরে তাকালে দেখা যাবে এক জলন্ত নরকের ছবি।
১৮৫৪ সালে পরীক্ষামূলকভাবে ভারতবর্ষের আসাম প্রদেশের সিলেটের মালিনীছড়া বাগানে চা চাষ শুরু করে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি। ১৯২০ সালে ভারতের রাউলাট আইনের বাতিলের দাবীতে অসহযোগ আন্দোলনের ডাক দেয় ভারতীয় কংগ্রেস। উদ্দেশ্য ছিল বিদেশি পণ্য বর্জন করা। যার দ্বারা প্রভাবিত ছিল শোষিত চা-শ্রমিকেরা। কম জনবসতির আসামে ছোটনাগপুর, সাঁওতাল পরগনা, বিহার, ওডিশা, যুক্ত প্রদেশ (উত্তর প্রদেশ), অন্ধ্র প্রদেশ থেকে হাজার হাজার শ্রমিক আনা হয়।
এই শ্রমিকদের প্রথমে আনা হয় তিন বছরের চুক্তিতে। ‘গাছ হিলেগা, রুপিয়া মিলেগা’বলে শ্রমিকদের বৃহত্তর সিলেটে আনা হয়। এ মিথ্যা বুঝতে শ্রমিকদের বেশি দেরি হয়নি। বিশাল পাহাড়ে বাগান করতে গিয়ে কত শ্রমিক প্রাণ হারিয়েছিলেন, তার হিসাব নেই। বছরের পর বছর অমানবিক জীবনযাপন ও নির্যাতনের মধ্যে ছিলেন তাঁরা। এর প্রতিবাদে তাদের কণ্ঠে ওঠে গর্জন ‘মুল্লুকে চলো’। অর্থাৎ যেখান থেকে আসা, সেখানেই ফিরে যাওয়া।
১৯২১ সালের ৩ মার্চ আনিপুর চা-বাগান থেকে ৭৫০ জন শ্রমিক স্ত্রী-পুত্র নিয়ে ‘গান্ধী কা জয়’বলে স্বদেশের উদ্দেশ্যে রওয়ানা দেয়। ‘মুল্লুকে চল’ খবরটি আশপাশের বাগানে ছড়িয়ে পড়ে। শ্রমিকরা বাধা উপেক্ষা করে বাগান ছাড়তে শুরু করে। বাগান কর্তৃপক্ষ প্রশাসনের সহায়তায় পথে পথে সর্দার ও পুলিশ বসায়। চা-বাগানের অনেক জায়গায় ১৪৪ ধারা জারি করা হয়। শ্রমিকরা চা-বাগানের আইন অমান্য করে নিজেদের ভূমির দিকে রওয়ানা দেয় ‘মুল্লুকে চল’ স্লোগানে। যা ভারতের ইতিহাসে চরগোলা এক্সোডাস নামে পরিচিত।
১৯২১ সালের মে দিবসের এক সভায় ধলাই ভ্যালির বর্তমানে মৌলভীবাজার জেলার আদমপুরে এক সভায় গোপনে যোগ দেন কয়েকজন শ্রমিক। এই সভায় পুরুষ শ্রমিকদের মজুরি দৈনিক আট আনা ও মহিলা শ্রমিকের মজুরি ছয় আনার করার দাবি ওঠে। এখান থেকেই জ্বলে ওঠে তীব্র প্রতিবাদের আগুন।
শ্রমিকদের প্রতি নির্যাতনের প্রতিবাদে তৎকালীন চা-শ্রমিক নেতা পন্ডিত গঙ্গাচরণ দীক্ষিত ও পন্ডিত দেওসরন এই আন্দোলনের নেতৃত্ব দেন।
হতদরিদ্র চা-শ্রমিকদের বিপর্যয়ে পাশে দাঁড়ান কংগ্রেস নেতা ও রাজনীতিবিদ শ্রীশ চন্দ্র দত্ত। মানুষের কাছ থেকে খাবার ও টাকা সংগ্রহ করে শ্রমিকদের সাহায্য করেন তিনি। চা-শ্রমিকদের উস্কানির অভিযোগে আসাম প্রাদেশিক সরকার কয়েকজন শ্রমিক ও কংগ্রেস কর্মীকে গ্রেপ্তার করে। তাঁদের মধ্যে দেশপ্রিয় যতীন্দ্রমোহন সেনগুপ্ত ছিলেন। নানা বাধা বিপত্তির মুখেও চা-বাগানের শ্রমিকরা তবু নিজ দেশের উদ্দেশ্যে যাত্রায় অনড় থাকে।
১৯২১ সালের ২০ মে। সিলেট অঞ্চলের প্রায় ৩০ হাজার চা-শ্রমিক সিলেট থেকে পায়ে হেঁটে আসেন চাঁদপুরে মেঘনা স্টিমার ঘাটে । কমিশনার কেসি দের নির্দেশে গুর্খা সৈন্যরা ঘুমন্ত শ্রমিকদের ওপর গুলি করতে থাকে। রাতের অন্ধকারে অনেক লাশ গুম করে ফেলে গুর্খা বাহিনী। মেঘনা নদীতে লাশ ভাসিয়ে দেওয়া হয় মৃত শ্রমিকদের লাশ।
এর পর থেকেই প্রতিবছর দিনটি চা শ্রমিক দিবস হিসেবে পালন করেন সুবিধাবঞ্চিত নির্যাতিত চা-শ্রমিকরা।
‘চাবুকের আঘাতে পাতারা
চোখ যেন বিষাদের সিন্ধু
খোঁজে ঘর কোথায় কে জানে
আকাশের গায়ে পোড়া পোড়া মেঘ
যদি উড়ে যাওয়া যায় মুল্লুক’
মেঘদল ব্যান্ডের এই গানে এই সময়েও বেজে ওঠে প্রায় একশ বছর আগের মুল্লুকে ফেরার ইতিহাস।
‘মুল্লুকে চলো’ আন্দোলন শুধু চা-শ্রমিকদের একটি বিদ্রোহ নয়। এটি ছিল তাদের অস্তিত্ব, স্বপ্ন আর আত্মমর্যাদার দাবির এক মহাসংগ্রাম। ২০ মে সেই ক্ষোভ, যন্ত্রণা ও অদম্য সাহসের প্রতীক। ইতিহাসের পাতায় গুম হয়ে যাওয়া শ্রমিকদের সেই সংগ্রাম আজও মনে করিয়ে দেয়, শ্রমের পেছনে থাকে রক্ত-ঘাম মিশ্রিত বেদনার উপাখ্যান। মুল্লুক ফিরে পাওয়ার স্বপ্ন যেন কোনো আর্তির মধ্যে না চাপা পড়ে, জেগে থাকুক আমাদের প্রতিটি চুমুকে, বিবেকে।
চায়ের কাপ হাতে বসে যখন আমরা জীবনের নানা রঙের গল্প করি। কখনো কি মনে করি চা-পাতার পেছনের রক্ত-ঘাম ঝরানো জীবনের কথা! যাদের শ্রমে জেগে থাকে চা-শিল্প, যাদের চোখে থাকে হারিয়ে ফেলা মুল্লুকের স্মৃতি, তারা চা-শ্রমিক। আজকের এই প্রতিবাদী চা-শ্রমিকদের আত্মচেতনার জন্ম হয়েছে বহু বছরের অবিচার, শোষণ ও বঞ্চনার গর্ভ থেকে। এই পরিপ্রেক্ষিতেই উঠে আসে আজকের ‘মুল্লুকে চলো দিবস’। যা একটি তীব্র আর্তনাদ, একটি স্মৃতিচিহ্ন, যা শ্রমিকদের ভিটা-মাটি ফিরে পাওয়ার আর্তি হিসেবে ইতিহাসে জ্বলজ্বল করে। বিস্তারিত জানাচ্ছেন শতাব্দীকা ঊর্মি
পঞ্চদশ ও ষোড়শ শতাব্দীতে চীন ছাড়া পৃথিবীর অন্য কোথাও চায়ের প্রচলন ছিল না। চমকপ্রদ ব্যাপার হলো চীনা শব্দ ‘শেন নাং’ নামটির অর্থ হলো ‘স্বর্গীয় কৃষক’। কোনো এক স্বর্গীয় কৃষক যেন স্বর্গ থেকেই এনেছিলেন এই পানীয়। ১৬১০ সালে ভারতে এই চা-পাতার আমদানি করেছিল ওলন্দাজ বণিকেরা। কিন্তু ভারতের এ স্বর্গীয় পানীয় তৈরি করা শ্রমিকের জীবনের দিকে ফিরে তাকালে দেখা যাবে এক জলন্ত নরকের ছবি।
১৮৫৪ সালে পরীক্ষামূলকভাবে ভারতবর্ষের আসাম প্রদেশের সিলেটের মালিনীছড়া বাগানে চা চাষ শুরু করে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি। ১৯২০ সালে ভারতের রাউলাট আইনের বাতিলের দাবীতে অসহযোগ আন্দোলনের ডাক দেয় ভারতীয় কংগ্রেস। উদ্দেশ্য ছিল বিদেশি পণ্য বর্জন করা। যার দ্বারা প্রভাবিত ছিল শোষিত চা-শ্রমিকেরা। কম জনবসতির আসামে ছোটনাগপুর, সাঁওতাল পরগনা, বিহার, ওডিশা, যুক্ত প্রদেশ (উত্তর প্রদেশ), অন্ধ্র প্রদেশ থেকে হাজার হাজার শ্রমিক আনা হয়।
এই শ্রমিকদের প্রথমে আনা হয় তিন বছরের চুক্তিতে। ‘গাছ হিলেগা, রুপিয়া মিলেগা’বলে শ্রমিকদের বৃহত্তর সিলেটে আনা হয়। এ মিথ্যা বুঝতে শ্রমিকদের বেশি দেরি হয়নি। বিশাল পাহাড়ে বাগান করতে গিয়ে কত শ্রমিক প্রাণ হারিয়েছিলেন, তার হিসাব নেই। বছরের পর বছর অমানবিক জীবনযাপন ও নির্যাতনের মধ্যে ছিলেন তাঁরা। এর প্রতিবাদে তাদের কণ্ঠে ওঠে গর্জন ‘মুল্লুকে চলো’। অর্থাৎ যেখান থেকে আসা, সেখানেই ফিরে যাওয়া।
১৯২১ সালের ৩ মার্চ আনিপুর চা-বাগান থেকে ৭৫০ জন শ্রমিক স্ত্রী-পুত্র নিয়ে ‘গান্ধী কা জয়’বলে স্বদেশের উদ্দেশ্যে রওয়ানা দেয়। ‘মুল্লুকে চল’ খবরটি আশপাশের বাগানে ছড়িয়ে পড়ে। শ্রমিকরা বাধা উপেক্ষা করে বাগান ছাড়তে শুরু করে। বাগান কর্তৃপক্ষ প্রশাসনের সহায়তায় পথে পথে সর্দার ও পুলিশ বসায়। চা-বাগানের অনেক জায়গায় ১৪৪ ধারা জারি করা হয়। শ্রমিকরা চা-বাগানের আইন অমান্য করে নিজেদের ভূমির দিকে রওয়ানা দেয় ‘মুল্লুকে চল’ স্লোগানে। যা ভারতের ইতিহাসে চরগোলা এক্সোডাস নামে পরিচিত।
১৯২১ সালের মে দিবসের এক সভায় ধলাই ভ্যালির বর্তমানে মৌলভীবাজার জেলার আদমপুরে এক সভায় গোপনে যোগ দেন কয়েকজন শ্রমিক। এই সভায় পুরুষ শ্রমিকদের মজুরি দৈনিক আট আনা ও মহিলা শ্রমিকের মজুরি ছয় আনার করার দাবি ওঠে। এখান থেকেই জ্বলে ওঠে তীব্র প্রতিবাদের আগুন।
শ্রমিকদের প্রতি নির্যাতনের প্রতিবাদে তৎকালীন চা-শ্রমিক নেতা পন্ডিত গঙ্গাচরণ দীক্ষিত ও পন্ডিত দেওসরন এই আন্দোলনের নেতৃত্ব দেন।
হতদরিদ্র চা-শ্রমিকদের বিপর্যয়ে পাশে দাঁড়ান কংগ্রেস নেতা ও রাজনীতিবিদ শ্রীশ চন্দ্র দত্ত। মানুষের কাছ থেকে খাবার ও টাকা সংগ্রহ করে শ্রমিকদের সাহায্য করেন তিনি। চা-শ্রমিকদের উস্কানির অভিযোগে আসাম প্রাদেশিক সরকার কয়েকজন শ্রমিক ও কংগ্রেস কর্মীকে গ্রেপ্তার করে। তাঁদের মধ্যে দেশপ্রিয় যতীন্দ্রমোহন সেনগুপ্ত ছিলেন। নানা বাধা বিপত্তির মুখেও চা-বাগানের শ্রমিকরা তবু নিজ দেশের উদ্দেশ্যে যাত্রায় অনড় থাকে।
১৯২১ সালের ২০ মে। সিলেট অঞ্চলের প্রায় ৩০ হাজার চা-শ্রমিক সিলেট থেকে পায়ে হেঁটে আসেন চাঁদপুরে মেঘনা স্টিমার ঘাটে । কমিশনার কেসি দের নির্দেশে গুর্খা সৈন্যরা ঘুমন্ত শ্রমিকদের ওপর গুলি করতে থাকে। রাতের অন্ধকারে অনেক লাশ গুম করে ফেলে গুর্খা বাহিনী। মেঘনা নদীতে লাশ ভাসিয়ে দেওয়া হয় মৃত শ্রমিকদের লাশ।
এর পর থেকেই প্রতিবছর দিনটি চা শ্রমিক দিবস হিসেবে পালন করেন সুবিধাবঞ্চিত নির্যাতিত চা-শ্রমিকরা।
‘চাবুকের আঘাতে পাতারা
চোখ যেন বিষাদের সিন্ধু
খোঁজে ঘর কোথায় কে জানে
আকাশের গায়ে পোড়া পোড়া মেঘ
যদি উড়ে যাওয়া যায় মুল্লুক’
মেঘদল ব্যান্ডের এই গানে এই সময়েও বেজে ওঠে প্রায় একশ বছর আগের মুল্লুকে ফেরার ইতিহাস।
‘মুল্লুকে চলো’ আন্দোলন শুধু চা-শ্রমিকদের একটি বিদ্রোহ নয়। এটি ছিল তাদের অস্তিত্ব, স্বপ্ন আর আত্মমর্যাদার দাবির এক মহাসংগ্রাম। ২০ মে সেই ক্ষোভ, যন্ত্রণা ও অদম্য সাহসের প্রতীক। ইতিহাসের পাতায় গুম হয়ে যাওয়া শ্রমিকদের সেই সংগ্রাম আজও মনে করিয়ে দেয়, শ্রমের পেছনে থাকে রক্ত-ঘাম মিশ্রিত বেদনার উপাখ্যান। মুল্লুক ফিরে পাওয়ার স্বপ্ন যেন কোনো আর্তির মধ্যে না চাপা পড়ে, জেগে থাকুক আমাদের প্রতিটি চুমুকে, বিবেকে।
ড্রোন বা মানববিহীন আকাশযান (ইউএভি) এখন আধুনিক যুদ্ধের অপরিহার্য অস্ত্র। একসময় এগুলো সীমিত পর্যবেক্ষণযন্ত্র ছিল, এখন তা নির্ভুল আঘাত, কম খরচ এবং নিরাপদ পরিচালনার জন্য ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হচ্ছে। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই), ক্ষুদ্রাকৃতির প্রযুক্তি ও সমন্বিত আক্রমণ ক্ষমতার অগ্রগতির ফলে ড্রোন এখন গুপ্তহত্য
১০ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে ধাপে ধাপে যুদ্ধবিরতি চুক্তির ঘোষণা দিয়েছেন। ইসরায়েলি মন্ত্রিসভা ১০ অক্টোবর প্রথম ধাপের শান্তি পরিকল্পনা অনুমোদন করে। এতে ২৪ ঘণ্টার যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়। এই সাফল্য গাজা যুদ্ধের প্রথম বড় ধরনের উত্তেজনা প্রশমনের দৃষ্টান্ত তৈরি করেছে।
১৩ ঘণ্টা আগেজুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে গণভোটের বিষয়ে একমত হয়েছে রাজনৈতিক দলগুলো। শিগগিরই হয়তো ভোটের আয়োজনও করা হবে। গণভোট হলো জনগণের প্রত্যক্ষ ভোট, যা কোনো নির্দিষ্ট প্রস্তাব, আইন বা রাজনৈতিক বিষয়ে নেওয়া হয়।
২০ ঘণ্টা আগেদ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর বিশ্বে শান্তি স্থাপনের লক্ষ্যে গঠিত হয় জাতিসংঘ। আজকে তা এক মৌলিক প্রশ্নের মুখোমুখি—যুক্তরাষ্ট্র সরে গেলে সংস্থাটির কী হবে? সম্প্রতি মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের তীব্র সমালোচনামূলক বক্তব্য এই বিতর্ককে নতুন করে উসকে দিয়েছে।
২ দিন আগে